রেমিট্যান্স প্রবাসী বাংলাদেশ ব্যাংক
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
দেশের
বাজারে আবার সোনার দাম
বাড়ানো হয়েছে। সব থেকে ভালো
মানের বা ২২ ক্যারেটের
এক ভরি (১১ দশমিক
৬৬৪ গ্রাম) সোনা দাম এক
হাজার ৭৫০ টাকা বাড়িয়ে
নতুন দাম নির্ধারণ করা
হয়েছে। এতে ভালো মানের
এক ভরি সোনার দাম
হয়েছে ১ লাখ ৯
হাজার ৮৭৫ টাকা। এর
আগে কখনো দেশের বাজারে
সোনার এত দাম হয়নি।
স্থানীয়
বাজারে তেজাবী সোনার (পাকা সোনা) দাম
বাড়ায় পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো
হয়েছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) থেকে
এই দাম কার্যকর করা
হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ
জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
বুধবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সোনার মূল্যবৃদ্ধির তথ্য জানায় বাজুস।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবী স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) স্বর্ণের দাম বেড়েছে। সে কারণে স্বর্ণের দাম সমন্বয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাজুস।
নতুন মূল্য অনুযায়ী ২১ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম বেড়ে এক লাখ চার হাজার ৮৫৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ৮৯ হাজার ৯২৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির এক ভরি সোনার দাম ৭৪ হাজার ৯৪১ টাকা করা হয়েছে।
তবে স্বর্ণের দাম বাড়ানো হলেও অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে রূপার দাম। ক্যাটাগরি অনুযায়ী বর্তমানে ২২ ক্যারেটের রূপার দাম ভরি এক হাজার ৭১৫ টাকা।
২১ ক্যারেটের রূপার দাম ভরি এক হাজার ৬৩৩ টাকা এবং ১৮ ক্যারেটের রূপার দাম ভরি এক হাজার ৪০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়। আর সনাতন পদ্ধতির এক ভরি রূপার দাম এক হাজার ৫০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
ব্যক্তি শ্রেণির করদাতাদের রিটার্ন জমার সময় দুই মাস বাড়ানো হয়েছে। একইসঙ্গে দেড় মাস বাড়ানো হয়েছে কোম্পানি করদাতাদের রিটার্ন জমার সময়।
বুধবার
এ সংক্রান্ত আদেশ জারি করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
এনবিআরের
আদেশে ব্যক্তি করদাতাদের ক্ষেত্রে করদিবস ৩০ নভেম্বরের পরিবর্তে ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত
এবং কোম্পানি করদাতাদের করদিবস ১৫ জানুয়ারির পরিবর্তে ২৮ ফেব্রুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে।
মূলত
চলমান নতুন আয়কর আইন প্রণয়ন, দেরিতে কর পরিপত্র প্রকাশ, রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং জাতীয়
সংসদ নির্বাচনের কারণে করদাতাদের সুবিধার্থে সময় বাড়ানো হয়েছে।
নতুন আয়কর আইন অনুযায়ী, করদাতাদের ৩০ নভেম্বরের মধ্যে রিটার্ন জমার বাধ্যবাধকতা আরোপ
করা হয়। করদাতারা চাইলে এ সময়ের পরও সার্বজনীন স্বনির্ধারণী পদ্ধতিতে রিটার্ন জমা দিতে
পারবেন। তবে ৩০ নভেম্বরের পর রিটার্ন জমা দিলে বিনিয়োগজনিত কর রেয়াত পাবেন না করদাতারা
এবং বিলম্ব সুদ ও জরিমানা দিতে হবে। তাই বিদ্যমান পরিস্থিতিতে করদাতাদের সুবিধার্থে
এনবিআর ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত রিটার্ন জমার সুযোগ দিতে যাচ্ছে। এ সময়ের মধ্যে করদাতারা
স্বাভাবিক প্রক্রিয়ার রিটার্ন জমা দিতে পারবেন।
এর
আগে রিটার্ন জমার সময় বাড়ানোর আবেদন জানিয়েছিল ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই
ও ঢাকা ট্যাকসেস বার অ্যাসোসিয়েশন। এফবিসিসিআই থেকে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়, নতুন আয়কর
আইন প্রতিপালন ও পরিপত্র বিলম্বে প্রকাশের কারণে করদাতারা প্রস্তুতি নিতে তেমন সময়
পাননি। অন্যদিকে রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে অনেক করদাতার
পক্ষেই ৩০ নভেম্বরের মধ্যে রিটার্ন জমা দেওয়া সম্ভব হবে না। এ কারণে রিটার্ন জমার মেয়াদ
৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানোর আহ্বান জানানো হয়েছে চিঠিতে।
আর
ঢাকা ট্যাকসেস বার অ্যাসোসিয়েশন দুই মাস সময় বৃদ্ধির আহ্বান জানিয়ে এনবিআরে চিঠি দেয়।
চিঠিতে বলা হয়, দেশের বর্তমান রাজনৈতিক প্রতিকূল পরিস্থিতিতে চলমান হরতাল-অবরোধ, আয়কর
আইন-২০২৩ সম্পর্কে করদাতা ও আইনজীবীদের পরিপূর্ণ জ্ঞানের অভাব, ২০২৩-২৪ করবর্ষের পরিপত্র
বিলম্বে প্রাপ্তি এবং দেশের অর্থনৈতিক প্রতিকূল পরিস্থিতির কারণে সব পেশার করদাতার
পক্ষে রিটার্ন দাখিলের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আয়কর
রিটার্ন দাখিল করা সম্ভব হচ্ছে না।
এছাড়া
বর্তমান সরকারের গৃহীত নীতিমালা অনুসরণে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ, রাজস্ব আয়
বৃদ্ধি ও সর্বোপরি করদাতাদের সুবিধার্থে জরিমানা ব্যতীত ২০২৩-২৪ করবর্ষের আয়কর রিটার্ন
দাখিলের সময় ব্যক্তি শ্রেণির করদাতা ও ফার্মগুলোর ক্ষেত্রে নির্ধারিত সময়ের পর আরও
দুই মাস বৃদ্ধি করা প্রয়োজন।
করদাতা রিটার্ন জমা সময় বাড়ালো কোম্পানি
মন্তব্য করুন
চলতি নভেম্বর মাসের প্রথম ২৪ দিনে প্রবাসী বাংলাদেশিরা বৈধ পথে ও ব্যাংকিং চ্যানেলে ১৪৯ কোটি ২৯ লাখ ৪০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। দৈনিক এসেছে গড়ে ৬ কোটি ২২ লাখ মার্কিন ডলার করে। সোমবার (২৭ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্য
পর্যালোচনায় দেখা গেছে, চলতি
মাসের ২৪ দিনে বেসরকারি
ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ১৩৪ কোটি ১৫
লাখ ৯০ হাজার ডলার,
রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ১০ কোটি ৫২
লাখ ৪০ হাজার ডলার,
বিশেষায়িত একটি ব্যাংকের মাধ্যমে
৪ কোটি ১৫ লাখ
২০ হাজার মার্কিন ডলার এবং বিদেশি
ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৪৫ লাখ ৫০
হাজার মার্কিন ডলার।
অক্টোবর
মাসে দেশে রেমিট্যান্স আসে
১৯৭ কোটি ৭৬ লাখ
মার্কিন ডলার। সেপ্টেম্বরে আসে ১৩৩ কোটি
৪৩ লাখ ৫০ হাজার
মার্কিন ডলার।
অর্থবছরের
প্রথম মাস জুলাইয়ে ১৯৭
কোটি ৩১ লাখ ৫০
হাজার মার্কিন ডলার এবং পরের
মাস আগস্টে রেমিট্যান্স আসে ১৫৯ কোটি
৯৪ লাখ ৫০ হাজার
মার্কিন ডলার।
২০২২-২৩ অর্থবছরে মোট
রেমিট্যান্স এসেছিল ২ হাজার ১৬১
কোটি ৭ লাখ মার্কিন
ডলার। তার আগের অর্থবছরে
এসেছিল ২ হাজার ১০৩
কোটি ১৭ লাখ মার্কিন
ডলার।
২০২০-২১ অর্থবছরে দেশে
সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আহরণ হয়েছিল। যার
পরিমাণ ছিল ২ হাজার
৪৭৭ কোটি ৭৭ লাখ
মার্কিন ডলার।
নভেম্বর প্রবাসী বাংলাদেশি ব্যাংকিং মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স
মন্তব্য করুন
চলমান সংকটের মধ্যেই ডলারের দাম আরও ২৫ পয়সা কমাল বাংলাদেশ ব্যাংক। আগামী ৩ ডিসেম্বর থেকে রপ্তানি ও রেমিট্যান্সে প্রতি ডলার কেনার দর ১০৯ টাকা ৭৫ পয়সা এবং বিক্রির দর ১১০ টাকা ২৫ পয়সা ঘোষণা করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মধ্যস্ততায় এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সংগঠন এবিবি ও বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনকারী ব্যাংকের সংগঠন বাফেদা।