ইনসাইড এডুকেশন

ইবির ‘ডি’ ইউনিটে ৯ আসন খালি


Thumbnail ইবির ‘ডি’ ইউনিটে ৯ আসন খালি

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের ধর্মতত্ত্ব ও ইসলাম শিক্ষা অনুষদভুক্ত ‘ডি’ ইউনিটের স্নাতক প্রথম বর্ষে ভর্তির মেধাতালিকার সাক্ষাৎকার ও ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। প্রথম মেধাতালিকার ভর্তি শেষে এখনো ৯টি আসন খালি রয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৭ অক্টোবর) ‘ডি’ ইউনিট সমন্বয়কারী অধ্যাপক ড. এরশাদ উল্লাহ তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন।

সংশ্লিষ্ট ইউনিট সূত্রে, গত ২৭ আগস্ট স্বতন্ত্রভাবে ইসলামী বিশ^বিদ্যালয়ে ‘ডি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এই ইউনিটের অধীন চারটি বিভাগে (আল কুরআন এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ, আল হাদিস এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ, দাওয়াহ এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ এবং আরবী ভাষা ও সাহিত্য বিভাগ) মোট ৩২০ টি আসনের বিপরীতে পরীক্ষায় কৃতকার্য হয় ১ হাজার ৬৮৭ জন ভর্তিচ্ছু। গত ১৭ অক্টোবর থেকে ১৯ অক্টোবর ‘ডি’ ইউনিটভুক্ত ৪টি বিভাগে ভর্তিচ্ছুদের প্রথম মেধাতালিকার সাক্ষাৎকার অনুষ্ঠিত হয়। পরে গত ২৩ সেপ্টেম্বর সাক্ষাৎকারে অংশগ্রহণকারী ভর্তিচ্ছুদের ভর্তি প্রক্রিয়া শেষ হয়।

প্রথম মেধাতালিকার ভর্তিপ্রক্রিয়া শেষে আরবি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগে ৯টি আসন ফাঁকা রয়েছে। তবে ওই ইউনিটের বাকি তিনটি বিভাগ আল-কুরআন এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ, দাওয়াহ এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ এবং আল-হাদীস এন্ড ইসলামিক স্টাডিজের সকল আসনে শিক্ষার্থী ভর্তি সম্পন্ন হয়েছে বলে জানা গেছে। শূন্য আসনে ভর্তি ও এ সম্পর্কিত যাবতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে (iu.ac.bd) পাওয়া যাবে।

ইবি   ‘ডি’ ইউনিট   আসন   খালি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

একক ভর্তি পরীক্ষার জন্য গঠিত হচ্ছে 'এনটিএ কর্তৃপক্ষ'

প্রকাশ: ১২:৫৮ পিএম, ০১ এপ্রিল, ২০২৩


Thumbnail

দেশের সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে এক ভর্তি পরীক্ষা নিতে ন্যাশনাল টেস্টিং অর্থরিটি (এনটিএ) গঠন করা হচ্ছে। এতে ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, বুয়েট ও বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়কে এ ভর্তি প্রক্রিয়ায় নিয়ে আসার লক্ষ্যে সোমবার (৩ এপ্রিল) শিক্ষামন্ত্রীর সভাপতিত্বে একটি কোর কমিটির সভা ডাকা হয়েছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, এই কমিটিতে সব বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ছাড়াও উপাচার্যদের সংগঠন উপাচার্য পরিষদের সভাপতিকে ডাকা হয়েছে।

সূত্র জানায়, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি কমানো এবং আর্থিক সাশ্রয় কমাতে তিনটি গুচ্ছে বর্তমানে ৩৩টি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়া হচ্ছে। এতে ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েটের মতো বড় বিশ্ববিদ্যালয়ে আসেনি। অন্যদিকে গুচ্ছ ভর্তিতে নানা জটিলতায় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় বের হয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। এতে গুচ্ছের আসল উদ্দেশ্য ভেস্তে যেতে বসেছে। এই অবস্থায় সব বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে এক ছাতার নিচে এনে একটি কেন্দ্রীয় ভর্তি পরীক্ষা নেওয়া উদ্যোগ নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়। সেজন্য গঠন করা হবে ন্যাশনাল টেস্টিং অর্থরিটি (এনটিএ)।

এনটিএ কার্যপরিধি, কোন পদ্ধতিতে এ পরীক্ষা নেওয়া হবে, কারা এর নেতৃত্বে দেবে তার কর্মপদ্ধতি ঠিক করতে সোমবার (৩  এপ্রিল) শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনির নেতৃত্বে উচ্চপর্যায়ে কোর কমিটির সদস্যরা বৈঠকে বসেছেন। বড় পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যাতে এক ছাতার নিচে আসে এই বৈঠকে প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানা গেছে।

বৈঠকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট), বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এবং ঢাকা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও বিশ্ববিদ্যালয় পরিষদের সভাপতিকে কমিটিতে রাখা হয়েছে।

শিক্ষামন্ত্রীর সরাসরি তত্ত্বাবধানে এই বৈঠকটি হবে। বৈঠক থেকে এ সংক্রান্ত কমিটি গঠন করে দেওয়া হবে। সোমবারের বৈঠকে ঢাকা-চট্টগ্রাম রাজশাহী ও বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়কে কীভাবে এনটিএ-তে আনা যায় তা হবে মুখ্য আলোচনা।  যেহেতু এই বড় পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয় গুচ্ছ পদ্ধতিতে আসেনি তাই তাদের এনটিএ-তে আনার বিষয়ে বেশি আলোচনা হবে বলেও জানা গেছে।

বিশ্ববিদ্যালয় একক আওতাভুক্ত ভর্তি পরীক্ষা সংক্রান্ত নীতি-নির্ধারণী সভা বিষয়ে এক চিঠিতে এই তথ্য জানা যায়। গত বৃহস্পতিবার (৩০ মার্চ) ইউজিসির সচিবৎ ড. ফেরদৌস জামানের দেওয়া চিঠিতে বলা হয়েছে, শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনির সভাপতিত্বে গত ২৭ মার্চ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর পরিচালন নীতি ও শিক্ষার মানোন্নয়ন সংক্রান্ত বিষয়ে  মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় আগামী বছর থেকে সব বিশ্ববিদ্যালয়কে একক আওতাভুক্ত করে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার ব্যবস্থা করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। বলা হয়েছে, পর্যায়ক্রমে এনটিএ (ন্যাশনাল টেস্টিং অথোরিটি) গঠন করতে হবে। ইউজিসিকে এই বিষয়ে উদ্যোগ নিতে হবে।

চিঠিতে বলা হয়েছে, সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের জন্য পরবর্তী করণীয় নির্ধারণের লক্ষ্যে শিক্ষামন্ত্রীর সভাপতিত্বে কমিশনের চেয়ারম্যান ও সদস্যদের উপস্থিতিতে নীতি-নির্ধারণী সভা আগামী সোমবার অনুষ্ঠিত হবে। সভায় শিক্ষা উপমন্ত্রী, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব উপস্থিত থাকবেন।



মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটির স্থায়ী ক্যাম্পাসে শিক্ষা কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন

প্রকাশ: ০৫:৪৭ পিএম, ২৯ মার্চ, ২০২৩


Thumbnail বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটির স্থায়ী ক্যাম্পাসে শিক্ষা কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন।

দেশের অন্যতম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটির সম্পূর্ণ শিক্ষা কার্যক্রম বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে। 

বুধবার (২৯ মার্চ) সকালে মোহাম্মদপুরের আদাবরস্থ ইউনিভার্সিটির স্থায়ী ক্যাম্পাসে ফিতা কেটে শিক্ষা কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটির ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন রেজিস্ট্রার বিগ্রে. জেনারেল মো. মাহবুবুল হক (অব.), বিভিন্ন অনুষদের ডিন, পরিচালক, বিভাগীয় প্রধান, শিক্ষক, কর্মকর্তা কর্মচারী ও শিক্ষার্থীরা। 

প্রায় দুই একর জমির উপর নির্মিত, দেশসেরা প্রকৌশলী দিয়ে প্রস্তুত করা অত্যাধুনিক নির্মাণশৈলীর এ ক্যাম্পাসে ২০১৭ সাল থেকে আংশিক শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়। ডিজিটাল লাইব্রেরি, অত্যাধুনিক ল্যাবরেটরি, সুবৃহৎ কম্পিউটার ল্যাব, ডিজিটাল ক্লাসরুম, সুপ্রশস্ত অডিটোরিয়াম, ক্যাফেটেরিয়া, বিশাল খেলার মাঠসহ সকল ধরণের সুযোগ সুবিধা বিদ্যামান রয়েছে এই স্থায়ী ক্যাম্পাসে। 

এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটির বোর্ড অব ট্রাস্টিজ এর চেয়ারম্যান কাজী জামিল আজহার বলেন, যে কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্য স্থায়ী ক্যাম্পাস বা অবকাঠামো নির্মাণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা নিরলস পরিশ্রম করে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটির সম্পূর্ণ শিক্ষা কার্যক্রম স্থায়ী ক্যাম্পাসে স্থানান্তর করতে সক্ষম হয়েছি। আমার বিশ্বাস বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটির স্থায়ী ক্যাম্পাস হবে দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম সমৃদ্ধ একটি ক্যাম্পাস। বর্তমানে সম্পূর্ণ শিক্ষা কার্যক্রম স্থায়ী ক্যাম্পাসে স্থানান্তরের ফলে ইউনিভার্সিটিতে অধ্যয়নরত প্রায় পাঁচ হাজার ছাত্রছাত্রী শিক্ষার সকল ধরণের আনুষ্ঠানিক সুযোগ সুবিধা লাভ করতে সক্ষম হবে। 


বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি   আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন   স্থায়ী ক্যাম্পাস  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ৩৯ দিনের গ্রীষ্মকালীন ছুটি শুরু

প্রকাশ: ০৪:০৫ পিএম, ২৮ মার্চ, ২০২৩


Thumbnail

পবিত্র মাহে রমজান, ১লা বৈশাখ, শব-ই-কদর, জুমাতুল বিদা, পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর, মে দিবস, গ্রীষ্মকালীন ও বৌদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে গতকাল সোমবার (২৭ মার্চ) থেকে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ছুটি শুরু হয়েছে। পরিবার-পরিজনের সঙ্গে রমজান ও ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি ও ছুটি কাটাতে ক্যাম্পাস ছাড়ছেন শিক্ষার্থীরা।

বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তিভিত্তিক রেজিস্ট্রার রহিমা কানিজ স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৭ মার্চ থেকে ৪ মে পর্যন্ত ৩৯ বিশ্ববিদ্যালয়ের শ্রেণি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। তবে অফিসসমূহ বন্ধের বিষয়ে কিছু বলা হয়নি। ছুটি শেষে ৭ মে থেকে ক্লাস ও অফিস কার্যক্রম শুরু হবে।

এর আগে গত ২১ মার্চ চুক্তিভিত্তিক রেজিস্ট্রার রহিমা কানিজ স্বাক্ষরিত আরেকটি বিজ্ঞপ্তিতে রমজান মাসে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস ও অফিসের নতুন সময়সূচী প্রকাশ করা হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গ্রীষ্মকালীন ছুটিতে যদি কোনো বিভাগ ক্লাস নিতে চায় তবে বলেন বিভাগ সমূহ সকাল ৯টা হতে বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত ক্লাস নিতে পারবে। একই সময়ে অফিস কার্যক্রমও চলবে।


জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়   গ্রীষ্মকালীন ছুটি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

রমজানেও প্রাথমিকের ক্লাস চলবে, বাড়ছে না ছুটি

প্রকাশ: ০৫:৪০ পিএম, ২২ মার্চ, ২০২৩


Thumbnail রমজানেও প্রাথমিকের ক্লাস চলবে, বাড়ছে না ছুটি।

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে রমজান ও ঈদের ছুটি পরিবর্তন হচ্ছে না। আগের ঘোষিত ১৫ রোজা, অর্থাৎ ৬ এপ্রিল পর্যন্ত ক্লাস চলবে। এরপর ৭ এপ্রিল থেকে শুরু হবে ছুটি। ছুটি থাকবে ২৬ এপ্রিল পর্যন্ত। ২৭ এপ্রিল থেকে ফের ক্লাস শুরু হবে।

বুধবার (২২ মার্চ) প্রাথমিক ও গণশিক্ষাবিষয়ক সংসদীয় কমিটির সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সভা অনুষ্ঠিত হয় মিরপুরের প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে (ডিপিই)।

সভা সূত্রে জানা গেছে, করোনার কারণে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের শিখন ঘাটতি হয়েছে। এই ঘাটতি কাটিয়ে উঠতে ১৫ রোজা পর্যন্ত রমজান ও ঈদুল ফিতরের ছুটি আগেই নির্ধারণ করে শিক্ষাপঞ্জি প্রকাশ করা হয়। চাঁদ দেখা সাপেক্ষে ২৪ মার্চ থেকে রমজান শুরু হওয়ায় ২৩ মার্চ থেকে নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক ও কলেজ পর্যায়ের ছুটি ঘোষণা করে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর। সেভাবে এ স্তরের বার্ষিক শিক্ষাপঞ্জি প্রকাশ করা হয়।

এদিকে মাধ্যমিকের স্কুল-কলেজে বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) থেকে রমজানের ছুটি শুরু হচ্ছে। তবে খোলা থাকছে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। এজন্য এ স্তরের শিক্ষকদের একাধিক সংগঠনের নেতারা প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে লিখিতভাবে ছুটি সমন্বয় করার দাবি জানান। এছাড়া সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানাভাবে এ একই দাবি জানান শিক্ষকরা।

এসব দাবির পরিপ্রেক্ষিতে বুধবার সংসদীয় কমিটির সভায় ছুটি বাড়ানোর প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। তবে সেই প্রস্তাব সভায় নাকচ হয়। ছুটি কমিয়ে দিলে শিখন ঘাটতি কাটানো কঠিন হয়ে পড়বে। ফলে শিক্ষার্থীরা আরও পিছিয়ে যাবে বলে সভায় তুলে ধরেন কমিটির সদস্যরা।

জানতে চাইলে ডিপিই’র মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াত জানান, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছুটির দিনপঞ্জি অনুযায়ী ৭-২৬ এপ্রিল রমজান ও ঈদের ছুটির জন্য বন্ধ থাকবে। ২৭ এপ্রিল থেকে ক্লাস শুরু হবে। এটি পরিবর্তন হচ্ছে না। দিনপঞ্জি অনুযায়ী ছুটি কার্যকর হবে।

তিনি বলেন, আগামী ১৫ রমজান পর্যন্ত ক্লাস চললেও এরমধ্যে দুটি শুক্রবার রয়েছে। দুই শুক্র-শনিবার নিয়ে বন্ধ থাকছে চারদিন। এরমধ্যে আবার বড়দিন রয়েছে। সব মিলিয়ে রোজার মধ্যেই ১০ দিন ক্লাস হতে পারে।


রমজান   প্রাথমিক   ক্লাস   ছুটি   গণশিক্ষা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

গুচ্ছ ভর্তিতে থাকছে জবি-ইবি

প্রকাশ: ০৭:০৭ পিএম, ২০ মার্চ, ২০২৩


Thumbnail

জগন্নাথ ও ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের ২২টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ২০২২-২০২৩ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন। গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়সমূহকে দ্রুত ভর্তি পরীক্ষা গ্রহণ ও ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে ক্লাস শুরুর নির্দেশনা দিয়েছে ইউজিসি। ভর্তি পরীক্ষা প্রক্রিয়া সহজ ও শিক্ষার্থীবান্ধব করা এবং এবারের গুচ্ছ ভর্তি যেন অনন্য হয় সে বিষয়ে আয়োজকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

এছাড়া, ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষে দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি অভিন্ন ভর্তি পরীক্ষা আয়োজন করা হবে বলে জানানো হয়। গুচ্ছ পদ্ধতিতে ২০২২-২০২৩ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি পরীক্ষা ক্রটিমুক্ত ও নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার বিষয়ে সোমবার ইউজিসিতে অনুষ্ঠিত এক সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। 

ইউজিসি চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. কাজী শহীদুল্লাহ- এর সভাপতিত্বে সভায় কমিশনের সদস্য প্রফেসর ড. দিল আফরোজা বেগম, প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আলমগীর, প্রফেসর ড. বিশ্বজিৎ চন্দ ও প্রফেসর ড. মো. আবু তাহের, গুচ্ছভুক্ত ১৭টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, ইউজিসি সচিব ড. ফেরদৌস জামান এবং পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ম্যানেজমেন্ট ডিভিশনের পরিচালক মোহাম্মদ জামিনুর রহমানসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন। 

সভায় গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তির বিদ্যমান সংকট ও সম্ভাব্য সমাধান নিয়ে  আলোচনা করা হয়। ভর্তিতে বিগত বছরের জটিলতাগুলো কীভাবে কাটিয়ে ওঠা যায় এবং ভর্তি কীভাবে আরও সহজ ও শিক্ষার্থীবান্ধব করে তোলা যায় সেটি নিয়ে আলোচনা করা হয়। সভায় ইউজিসি চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. কাজী শহীদুল্লাহ বলেন, গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা আয়োজন করায় দেশবাসী আমাদেরকে উষ্ণ অভিবাদন জানিয়েছে। তাঁরা বলেছে এটি একটি ভালো পরীক্ষা পদ্ধতি। নতুন পদ্ধতিতে পরীক্ষা গ্রহণে কিছু সমস্যা তৈরি হয়েছে, তাই বলে এখান থেকে পিছুহটার বা বের হয়ে যাওয়ার কোন সুযোগ নেই। গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা ভালো ও সর্বজন স্বীকৃত পদ্ধতি হয় সেজন্য উপাচার্য ও ভর্তি সংশ্লিষ্টদের তিনি আন্তরিক হওয়ার আহ্বান জানান।  

ইউজিসি সদস্য ও গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক মুহাম্মদ আলমগীর বলেন, গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় ৮০ ভাগ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় অংশগ্রহণ করছে। আগামী বছর থেকে সব বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি ইউনিক পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষার আয়োজন করা হবে বলে সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে তিনি জানান। তিনি গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি সংশ্লিষ্টদের অল্প সময়ে ভর্তি পরীক্ষা গ্রহণ ও ক্লাস শুরু করার আহ্বান জানান। এছাড়া, ভর্তি প্রক্রিয়া সহজ করে দেশবাসীকে চমৎকার একটি ভর্তি পরীক্ষা উপহার দেওয়ারও আহ্বান জানান। 

গুচ্ছ ভর্তি   জবি-ইবি  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন