ইনসাইড এডুকেশন

রমজানেও প্রাথমিকের ক্লাস চলবে, বাড়ছে না ছুটি

প্রকাশ: ০৫:৪০ পিএম, ২২ মার্চ, ২০২৩


Thumbnail রমজানেও প্রাথমিকের ক্লাস চলবে, বাড়ছে না ছুটি।

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে রমজান ও ঈদের ছুটি পরিবর্তন হচ্ছে না। আগের ঘোষিত ১৫ রোজা, অর্থাৎ ৬ এপ্রিল পর্যন্ত ক্লাস চলবে। এরপর ৭ এপ্রিল থেকে শুরু হবে ছুটি। ছুটি থাকবে ২৬ এপ্রিল পর্যন্ত। ২৭ এপ্রিল থেকে ফের ক্লাস শুরু হবে।

বুধবার (২২ মার্চ) প্রাথমিক ও গণশিক্ষাবিষয়ক সংসদীয় কমিটির সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সভা অনুষ্ঠিত হয় মিরপুরের প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে (ডিপিই)।

সভা সূত্রে জানা গেছে, করোনার কারণে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের শিখন ঘাটতি হয়েছে। এই ঘাটতি কাটিয়ে উঠতে ১৫ রোজা পর্যন্ত রমজান ও ঈদুল ফিতরের ছুটি আগেই নির্ধারণ করে শিক্ষাপঞ্জি প্রকাশ করা হয়। চাঁদ দেখা সাপেক্ষে ২৪ মার্চ থেকে রমজান শুরু হওয়ায় ২৩ মার্চ থেকে নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক ও কলেজ পর্যায়ের ছুটি ঘোষণা করে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর। সেভাবে এ স্তরের বার্ষিক শিক্ষাপঞ্জি প্রকাশ করা হয়।

এদিকে মাধ্যমিকের স্কুল-কলেজে বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) থেকে রমজানের ছুটি শুরু হচ্ছে। তবে খোলা থাকছে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। এজন্য এ স্তরের শিক্ষকদের একাধিক সংগঠনের নেতারা প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে লিখিতভাবে ছুটি সমন্বয় করার দাবি জানান। এছাড়া সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানাভাবে এ একই দাবি জানান শিক্ষকরা।

এসব দাবির পরিপ্রেক্ষিতে বুধবার সংসদীয় কমিটির সভায় ছুটি বাড়ানোর প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। তবে সেই প্রস্তাব সভায় নাকচ হয়। ছুটি কমিয়ে দিলে শিখন ঘাটতি কাটানো কঠিন হয়ে পড়বে। ফলে শিক্ষার্থীরা আরও পিছিয়ে যাবে বলে সভায় তুলে ধরেন কমিটির সদস্যরা।

জানতে চাইলে ডিপিই’র মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াত জানান, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছুটির দিনপঞ্জি অনুযায়ী ৭-২৬ এপ্রিল রমজান ও ঈদের ছুটির জন্য বন্ধ থাকবে। ২৭ এপ্রিল থেকে ক্লাস শুরু হবে। এটি পরিবর্তন হচ্ছে না। দিনপঞ্জি অনুযায়ী ছুটি কার্যকর হবে।

তিনি বলেন, আগামী ১৫ রমজান পর্যন্ত ক্লাস চললেও এরমধ্যে দুটি শুক্রবার রয়েছে। দুই শুক্র-শনিবার নিয়ে বন্ধ থাকছে চারদিন। এরমধ্যে আবার বড়দিন রয়েছে। সব মিলিয়ে রোজার মধ্যেই ১০ দিন ক্লাস হতে পারে।


রমজান   প্রাথমিক   ক্লাস   ছুটি   গণশিক্ষা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ১৮ জুন

প্রকাশ: ০৭:৩৫ পিএম, ২৫ মে, ২০২৩


Thumbnail

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি পরীক্ষা শুরু হবে ১৮ জুন। পরীক্ষা শেষ হবে ২২ জুন। শিফট পদ্ধতিতে এ বছরও পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ভর্তি পরীক্ষা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

কেন্দ্রীয় ভর্তি পরিচালনা কমিটির সদস্যসচিব ও ডেপুটি রেজিস্টার (শিক্ষা) আবু হাসান বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, এ বছরও শিফট পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। তবে ছেলে ও মেয়েদের আলাদা শিফটে পরীক্ষা নেওয়ার বিষয়ে এখনও কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। কিছু জটিলতা থাকায় আমরা পরে আলোচনা করব। পরীক্ষার্থীদের কথা চিন্তা করে ক্যাম্পাসের ভেতরে পরীক্ষা নেওয়া হবে।

ভর্তি পরীক্ষার আবেদন প্রক্রিয়া চলতি মাসের ৯ তারিখ থেকে শুরু হয়। চলবে আগামী ৩১ মে পর্যন্ত। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি সংক্রান্ত ওয়েবসাইটে গিয়ে শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।

এছাড়া ভর্তি পরীক্ষার ইউনিটভিত্তিক যোগ্যতা, নম্বর বণ্টন ও ভর্তি পরীক্ষা সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য (juniv-admission.org) ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়   ভর্তি পরীক্ষা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

পূর্ণাঙ্গ সিলেবাসে ১৮ জুন থেকে শুরু হচ্ছে জাবির ভর্তি পরীক্ষা

প্রকাশ: ০৩:২৭ পিএম, ২৫ মে, ২০২৩


Thumbnail

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা আগামী ১৮ জুন থেকে শুরু হয়ে চলবে ২২ জুন পর্যন্ত। গতবছর আংশিক সিলেবাসে পরীক্ষা হলেও এবছর পরীক্ষা হবে পূর্ণাঙ্গ সিলেবাসে।

আজ বৃহস্পতিবার (২৫ মে) সকাল ১০টায় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো: নূরুল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ভর্তি পরিচালনা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

কেন্দ্রীয় ভর্তি পরিচালনা কমিটির সদস্য সচিব ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার (শিক্ষা) মো. আবু হাসান সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

ভর্তি পরীক্ষার ব্যাপারে তিনি বলেন, পূর্বে ভর্তি পরীক্ষার জন্য সম্ভাব্য তারিখ ১৬ থেকে ২৪ জুন নির্ধারিত হয়েছিল। পূর্বনির্ধারিত সময়ের মধ্যেই আমরা পরীক্ষা শেষ করতে চাই। ১৬ জুন শুক্রবার সাপ্তাহিক বন্ধের দিন হওয়ায় ১৮ জুন রবিবার থেকে পরীক্ষা শুরু হবে।

ডেপুটি রেজিস্ট্রার (শিক্ষা) মো. আবু হাসান ইউনিট ভিত্তিক ভর্তি পরীক্ষার চূড়ান্ত সময়সূচি সম্পর্কে বলেন, এখনও অনলাইন আবেদন প্রক্রিয়া চলমান। ৩১ মে আবেদন প্রক্রিয়া শেষ হলে ২ জুন আমরা আবার বসবো। ইউনিট ভিত্তিক কত আবেদন পড়েছে তার উপর ভিত্তি করে চূড়ান্ত সময়সূচি নির্ধারণ করা হবে।

প্রসঙ্গেত, ভর্তি পরীক্ষা সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট 'juniv-admission.org' -তে পাওয়া যাবে।



মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

গুচ্ছভুক্ত ২২টি বিশ্ববিদ্যালয়ের বি’ ইউনিট ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

প্রকাশ: ১০:০৩ পিএম, ২৩ মে, ২০২৩


Thumbnail গুচ্ছভুক্ত ২২টি বিশ্ববিদ্যালয়ের বি’ ইউনিট ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ।

গুচ্ছভুক্ত ২২টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের মানবিক বিভাগের ‘বি’ ইউনিট ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে। এতে শতকরা ৫৬.৩২ শতাংশ উত্তীর্ণ হয়েছে এবং ৪৩.৬৮ শতাংশ পরীক্ষার্থী অনুত্তীর্ণ হয়েছে। মঙ্গলবার (২৩ মে) রাত সোয়া নয়টায় এই ফলাফল প্রকাশ করা হয়। 

প্রাপ্ত ফলাফলে দেখা যায়, মানবিক বিভাগে ৭ হাজার ৭৪৪টি আসনের বিপরীতে মোট আবেদন করেছেন ৯৪ হাজার ৪৩৪ জন। এরমধ্যে উপস্থিত ছিলেন ৯৪ হাজার ৬৪১ জন শিক্ষার্থী এবং অনুপস্থিত ছিলেন ১ হাজার ৭৯৩ জন শিক্ষার্থী। মোট পাস করেছেন ৫৩ হাজার ২৯৬ জন এবং ফেল করেছেন ৪১ হাজার ৩৩৮ জন শিক্ষার্থী। তাদের মধ্যে ৭ জনের পরীক্ষার খাতা বিভিন্ন কারণে বাতিল করা হয়েছে। 

প্রাপ্ত ফলাফলে আরও দেখা যায়, কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী সিসরাত জাহান সর্বোচ্চ ৯৩.২৫ নম্বর পেয়ে সারাদেশে গুচ্ছের মানবিক বিভাগে প্রথম স্থান অর্জন করেছেন। সিসরাত জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্র থেকে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন। 

গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার যুগ্ম আহ্বায়ক ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক বলেন, আজকে রাত ১২টার আগে অথবা রাত ১২টার পর শিক্ষার্থীরা ফলাফল জানতে পারবেন।         


গুচ্ছভুক্ত   বিশ্ববিদ্যালয়   বি ইউনিট   ভর্তি পরীক্ষা   ফল  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

জাবিতে ‘হুইসেলব্লোয়িং’ শীর্ষক দিনব্যাপী কর্মশালা অনুষ্ঠিত

প্রকাশ: ১২:৪৭ পিএম, ২২ মে, ২০২৩


Thumbnail

ইএমকে সেন্টারের অর্থায়নে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) ‘University Students Attitude On Whistleblowing: Awareness, Progress And Challenges Of Implementation At Public Sector In Bangladesh’ শীর্ষক দিনব্যাপী কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

রবিবার (২১ মে) সকাল সাড়ে ৯টায় সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ১৩৪ নম্বর কক্ষে দিনব্যাপী এই কর্মশালার উদ্বোধন করেন সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ভারপ্রাপ্ত ডিন অধ্যাপক বশির আহমেদ।

হুইসেলব্লোয়িং সম্পর্কিত এ কর্মশালার   উদ্বোধনী সেশনে সরকার ও রাজনীতি বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ড. নাসিম আখতার হোসাইন বলেন, ‘কোনো প্রতিষ্ঠান বা কর্মপ্রক্রিয়ার ভেতরে থেকে কোনো কর্মী যখন প্রাতিষ্ঠানিক স্বার্থের ওপরে জনস্বার্থকে স্থান দিয়ে ব্যাক্তি বা প্রতিষ্ঠানের দুর্নীতি, অপকর্ম, অন্যায়, প্রতারণামূলক বা অবৈধ কার্যক্রমের গোপন তথ্য ফাঁস করে দেন সেটাই মূলত হুইসেলব্লোয়িং। আর হুইসেলব্লোয়ার তারাই, যারা প্রতিষ্ঠান দুর্নীতি বা অনিয়মের খবর ফাঁস করে দেন। সাংবাদিকদের জন্য তারা তথ্যের খুব গুরুত্বপূর্ণ উৎস। সরকার, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বা সংগঠনের ভেতরে থেকে মারাত্মক সব তথ্য তারা জানিয়ে দেন। ফলে প্রতারণা ও অপচয় থেকে শুরু করে অপরাধের চক্রান্ত এবং যুদ্ধাপরাধের মত খবরও প্রকাশ হয়ে যায়।'

তিনি আরো বলেন, 'তরুণরা হলো সমাজের প্রাণশক্তি। তারা যদি যেকোন পরিস্থিতিতে অন্যায়, অনিয়মের বিরুদ্ধে আওয়াজ তোলে এবং সে আওয়াজ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে সক্ষম হয় তবে শত বাধা সত্বেও তারা কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবে। এ ধরনের হুইসেলব্লোয়িং প্রোগ্রামের মাধ্যমে তরুণদের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি হয় যা কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জনে সহায়ক হবে।’

কর্মশালায় বিভিন্ন সেশনে হুইসেল ব্লোয়িংয়ের উপায়, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হুইসেল ব্লোয়িং এবং হুইসেল ব্লোয়িংয়ের গুরুত্ব বিষয়ে আলোকপাত করেন সরকার ও রাজনীতি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. নুরুল হুদা সাকিব, সরকার ও রাজনীতি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মোহাম্মদ সাজেদুর রহমান এবং সিরাজগঞ্জ ইসলামিয়া সরকারি কলেজের প্রভাষক ফয়সাল জামান শিশির।

এছাড়া কর্মশালায় বক্তারা আরো যেসব বিষয়ে আলোকপাত করে কথা বলেন-সামাজিক অন্যায় ও অবিচারের  বিরুদ্ধে কাউকে না কাউকে রুখে দাঁড়াতেই হয়। স্বাভাবিক স্রোতের বিপরীতে দাঁড়িয়ে পরিবর্তনের জন্য কথা বলাই হুইসেলব্লোয়িং। বর্তমানে, ডিজিটাল হুইসেলব্লোয়িংয়ের জগতে অনেক বৈচিত্র্য এসেছে। ইন্টারনেট দুনিয়ায় বা সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘটে যাওয়া কোনো অপ্রীতিকর, অন্যায় বা খারাপ কর্ম  ডিজিটাল মিডিয়ার মাধ্যমে যেমন তুলে আনা যায় তেমনি বাস্তব দুনিয়ায় ব্যাক্তি বা প্রতিষ্ঠানের  অন্যায়, অপকর্ম ইন্টারনেট বা সোশ্যাল মিডিয়ায় হুইসেলব্লোয়িং এর মাধ্যমে সকলের সামনে তুলে আনা যায়।

হুইসেলব্লোয়িং সম্পর্কিত কর্মশালার কো-অর্ডিনেটর ড. নুরুল হুদা সাকিব বলেন, "তরুণরা দেশের ভবিষ্যৎ। হুইসেলব্লোয়িং প্রোগ্রাম সম্পর্কে খুব কম তরুণই জানে। আমাদের এই কর্মশালার  মাধ্যমে তরুণদেরকে এ সম্পর্কে জানাতে চাই এবং সুসংহত সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে চাই। এই ওয়ার্কশপের মাধ্যমে প্রতিবাদের প্রকৃত পদ্ধতি এবং তাদের সুরক্ষার জন্য যে আইন রয়েছে তা জানানোর মধ্য দিয়ে তরুণদের মধ্যে নেতৃত্বের গুণাবলি বিকশিত হবে। এতে সমাজে বিদ্যমান অনিয়ম ও দুর্নীতির চর্চা কিছুটা হলেও দূরীভূত হবে বলে আশা রাখ।"

কর্মশালায় অন্যান্যের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন আইন অনুষদের ডিন ও বিভাগীয় সভাপতি তাপস কুমার দাস, সরকার ও রাজনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. শামছুল আলম, সহযোগী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তারিকুল ইসলাম, সহযোগী অধ্যাপক মো. ইখতিয়ার উদ্দিন ভূঁইয়া, সহকারী অধ্যাপক মোহাম্মদ কামরুজ্জামান, ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড.মো. শাহেদুর রশিদ, ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের অধ্যাপক উবাইদুর রহমান সিদ্দিকী, ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের অধ্যাপক খন্দকার হাসান মাহমুদ, লোক-প্রশাসন বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক মো. নুরুল আমিন, লোক-প্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক জেব-উন-নেছা, অর্থনীতি বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক খন্দকার মো. আশরাফুল মুনিম, অর্থনীতি বিভাগের প্রভাষক ইসতিয়াক রায়হান প্রমুখ।

প্রসঙ্গত, সহযোগী অধ্যাপক নুরুল হুদা সাকিব ইএমকে সেন্টারের অর্থায়নে শিক্ষার্থীদের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য ওয়ার্কশপটির আয়োজন করেছেন। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস মোট ১২টি পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে এ সম্পর্কিত ১২ টি ওয়ার্কশপ পর্যায়ক্রমে অনুষ্ঠিত হবে।



মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

ইবিতে সুষ্ঠুভাবে গুচ্ছভুক্ত 'বি' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন

প্রকাশ: ০৪:৪৭ পিএম, ২০ মে, ২০২৩


Thumbnail

গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের 'বি' ইউনিট (মানবিক)-এর ভর্তি পরীক্ষা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) সুষ্ঠু ও সুন্দর পরিবেশে সম্পন্ন হয়েছে।

শনিবার (২০ মে) দুপুর ১২টা থেকে ১টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬টি একাডেমিক ভবনে প্রায় শতভাগ পরীক্ষার্থীর উপস্থিতিতে এই ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।

পরীক্ষা চলাকালে ভিসি প্রফেসর ড. শেখ আবদুস সালাম বিভিন্ন পরীক্ষাহল পরিদর্শন করেন। এসময় প্রো-ভিসি প্রফেসর ড. মোঃ মাহবুবুর রহমান, ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ আলমগীর হোসেন ভূঁইয়া, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) এইচ. এম. আলী হাসান, ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন প্রফেসর মোঃ সাইফুল ইসলাম, তথ্য, প্রকাশনা ও জনসংযোগ অফিসের পরিচালক (ইন-চার্জ) ড. আমানুর আমান প্রমুখ তাঁর সঙ্গে ছিলেন।

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রের 'বি' ইউনিট সমন্বয়কারী সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. এ. কে. এম. মতিনুর রহমান বলেন, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রে গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের সমন্বিত বি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অপ্রীতিকর কোন ধরণের ঘটনা ছাড়াই অত্যন্ত সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। পরীক্ষায় প্রায় শতভাগ উপস্থিতি ছিলো।

এ বছর ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রে ৬ হাজার ৮শত ৫০ জন ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীর আসন বিন্যাস করা হয়। ভর্তি পরীক্ষা চলাকালে যে কোনো ধরণের অনাকাক্সিক্ষত ঘটনা এড়াতে প্রক্টরিয়াল বডি কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করে। ক্যাম্পাস ও আশেপাশের এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়। র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) ও  গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা ছাড়াও ভ্রাম্যমাণ আদালত নিরাপত্তা রক্ষা ও অপরাধ দমনে দায়িত্ব পালন করেন। বিএনসিসি, রোভার-স্কাউট সদস্যরা শৃঙ্খলা রক্ষায় সহযোগিতা করেন। পরীক্ষার্থীদের সহযোগিতায় প্রবেশ পথে ম্যাপ ও আসনবিন্যাস সম্বলিত বোর্ড স্থাপন করা হয়। এছাড়া ভর্তিচ্ছু ও তাদের অভিভাবকদের জন্য জরুরি চিকিৎসার ব্যবস্থাও রাখা হয়।



মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন