ইনসাইড গ্রাউন্ড

৩২ ফাউল, ২ লাল কার্ডের ম্যাচে ইকুয়েডরের সাথে ব্রাজিলের ড্র

প্রকাশ: ০৮:০৮ এএম, ২৮ জানুয়ারী, ২০২২


Thumbnail ৩২ ফাউল, ২ লাল কার্ডের ম্যাচে ইকুয়েডরের সাথে ব্রাজিলের ড্র

 ঘটনাবহুল ম্যাচে অবশেষে ইকুয়েডরের সাথে ড্র করতে পারলো ব্রাজিল। শুরুতে এগিয়ে গিয়েও শেষ পর্যন্ত ড্র'তেই সন্তুষ্ট থাকতে হয়  ব্রাজিলকে।  ম্যাচজুড়ে ঘটনার কমতি ছিল না। লাল কার্ড দেখেছিলেন ব্রাজিলের গোলরক্ষক এলিসন বেকার। কিন্তু ভিএআরের সিদ্ধান্তে বাতিল হয়ে যায় সেটি। তবুও অবশ্য লাল কার্ড দেখেছেন দু দলের দুই ফুটবলার। ফাউলের ছড়াছড়ি ছিল ম্যাচজুড়ে। দাপট ছিল ‘ভিএআর’ এ সিদ্ধান্ত বদলেরও। 

শুক্রবার বাংলাদেশ সময় ভোরে অনুষ্ঠিত ব্রাজিল ও ইকুয়েডরের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ম্যাচটি ১-১ গোলে ড্র হয়েছে। ম্যাচের মাত্র ৬ মিনিটে গোল করে সেলেসাওদের এগিয়ে দেন ক্যাসেমিরো। পরে ম্যাচের ৭৫তম মিনিটে গিয়ে সমতা টানেন ফেলিক্স তোরেস।

চোটের কারণে এই ম্যাচে ছিলেন না ব্রাজিলের সবচেয়ে বড় তারকা নেইমার। তার জায়গায় সম্প্রতি বার্সেলোনা থেকে ধারে অ্যাস্টন ভিলায় খেলতে যাওয়া কৌতিনিওকে নিয়ে মাঠে নামে সেলেসাওরা। 

সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় দুই হাজার ৮৫০ মিটার উঁচুতে খেলতে নেমে মোট ৩২টি ফাউল করেছেন দুই দলের ফুটবলাররা। ম্যাচের প্রথম মিনিটেই মোইজেজ কাইসেদোকে বাজে ফাউল করে হলুদ কার্ড দেখেন ব্রাজিলের এমারসন। এর রেশ যেন চলে পুরো ম্যাচজুড়ে।

যদিও ম্যাচের ষষ্ঠ মিনিটেই ব্রাজিলকে এগিয়ে দেন ক্যাসেমিরো। ফেলিপে কৌতিনিওর বলে হেড করেন ম্যাথিউস কুনহা। সেটা কর্নারের বিনিময়ে বাঁচান ইকুয়েডর গোলরক্ষক। কর্নারে বল পেয়ে ডান পায়ে গোলবারের কাছ থেকে নেওয়া শটে গোল করেন ক্যাসেমিরো।

ম্যাচের ২০তম মিনিটে এমারসন ফাউল করেন আরও একটি। দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখে মাঠ ছাড়তে হয় তাকে। এটি হতে পারতো ইকুয়েডরের জন্য আশীর্বাদের। কিন্তু এর পাঁচ মিনিট আগেই লাল কার্ড পায় তারাও। 

প্রতিপক্ষের দুই খেলোয়াড়ের চ্যালেঞ্জ সামলে এগিয়ে যান ব্রাজিলের কুনহা। পোস্ট ছেড়ে বেরিয়ে বল ক্লিয়ার করতে শট নেন আলেকসান্দের ডমিঙ্গেজ। কিন্তু তা পা বলে তো লাগেইনি উল্টো ডি-বক্সের মুখে ছুটে আসা প্রতিপক্ষের গলায় বুট দিয়ে আঘাত করে বসেন তিনি। ভিএআরের সাহায্যে তাকে লাল কার্ড দেখান তিনি। 

২৬তম মিনিটে ব্রাজিল পড়েছিল আরও বড় বিপদে। ৯ জনের দল হতে বসেছিল তারা। প্রতিপক্ষের পাল্টা আক্রমণ রুখতে ডি-বক্স থেকে বের হয়ে শট নেন আলিসন। কিন্তু একটু পরই তার পা লাগে এনের ভ্যালেন্সিয়ার মাথায়। লাল কার্ড দেখান রেফারি। কিন্তু সেই সিদ্ধান্ত বদলে যায় ভিএআরের সাহায্যে। 

প্রথমার্ধে আর কোনো গোলের দেখা পায়নি দু দল। কয়েকটি আক্রমণ যদিও তৈরি হয়েছিল। প্রথমার্ধের শেষে ১০ মিনিট সময় যোগ করেন রেফারি। প্রথমার্ধে কিছুটা অগোছালো থাকলেও দ্বিতীয়ার্ধে বেশ ভালো কয়েকটি আক্রমণ করে ইকুয়েডর।
 
৭৫তম মিনিটে এসে গোলের দেখা পায় তারা। নসালা প্লাতার কর্নারে হেডে গোলটি করেন ফেলিক্স তোরেস। ম্যাচের শেষদিকে আর কেউ উল্লেখযোগ্য সুযোগ পায়নি। তবে নাটকীয়তা শেষ হয়নি তখনও। পাঁচ মিনিট যোগ করা অতিরিক্ত সময় টানতে হয় ১২ মিনিট পর্যন্ত। 

যোগ করা সময়ে এসে ব্রাজিলের গোলরক্ষক বল ক্লিয়ার করতে গিয়ে প্রতিপক্ষের মিডফিল্ডার প্রেসিয়াদোর মুখে আঘাত করেন। এরপর তাকে লাল কার্ড দেখান রেফারি, ইকুয়েডরকে দেন পেনাল্টি। কিন্তু সিদ্ধান্ত দুটিই পরে বদলে গেছে।

দক্ষিণ আমেরিকা অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ব্রাজিল ১৪ ম্যাচে ১১ জয় ও তিন ড্রয়ে ৩৬ পয়েন্ট নিয়ে আছে শীর্ষে। ১৫ ম্যাচে সাত জয় ও তিন ড্রয়ে ২৪ পয়েন্ট নিয়ে তিনে আছে ইকুয়েডর।

ব্রাজিল   ইকুয়েডর  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

লখনৌর মাঠে চেন্নাইয়ের লড়াকু সংগ্রহ

প্রকাশ: ১০:০৯ পিএম, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

লখনৌ এর বিপক্ষে চেন্নাইয়ের শুরুটা ছিল নড়বড়ে। যার জন্য শঙ্কা ছিল অল্পতেই গুটিয়ে যাওয়ার। তবে মাঝে অজিঙ্কা রাহানে ও রবীন্দ্র জাদেজার দায়িত্বশীলতা ও শেষদিকে মঈন আলি ও মহেন্দ্র সিং ধোনির ব্যাটের উপর ভর করে লড়াকু সংগ্রহ পেয়েছে মুস্তাফিজদের দল। 

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) আইপিএলের খেলায় নির্ধারিত ওভার শেষে চেন্নাইয়ের সংগ্রহ ৬ উইকেটে ১৭৬ রান।

এদিন শুরুতেই লখনৌর মাঠ একানা স্টেডিয়ামে টস হেরে আগে ব্যাটিংয়ে নামে রুতুরাজ গায়কোয়াড়ের চেন্নাই। পিচ রিপোর্ট থেকে জানা যায়, এখানকার কন্ডিশন কিছুটা পেস-সহায়ক। তাই রানের গণ্ডি ন্যূনতম ১৭০–২০০ এর মধ্যে রাখতে হবে, তবে এটিকেও যথেষ্ট বলা যাবে না।

শেষপর্যন্ত সেই ন্যূনতম সীমানায় সফরকারীরা পা রেখেছে ধোনির ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে। মাত্র ৯ বলের ইনিংসে তিনি ২৮ রান করেছেন।এছাড়া হলুদ শিবিরের হয়ে সর্বোচ্চ ৫৭ রান করেছেন জাদেজা। দুজনের জুটিতে শেষ ৪ ওভারে এসেছে ৬৩ রান।


আইপিএল   ক্রিকেট   খেলাধুলা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

রিয়াল থেকে ক্যাসেমিরোর বিদায়ে কেঁদেছিলেন আনচেলত্তি

প্রকাশ: ০৭:৪১ পিএম, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ব্রাজিলিয়ান তারকা ফুটবলার ক্যাসেমিরো। জাতীয় দলসহ ক্লাবের খেলায় যে দলেই খেলেছেন ডিফেন্ডিং মিডফিল্ডে সে দলেরই ভরসার অন্যতম প্রতীক হয়ে উঠেছেন। তবে ক্যাসেমিরোর ক্যারিয়ারে সেরা সময় কেটেছে লা লিগা এবং চ্যাম্পিয়ন্স লিগের অন্যতম সফল দল রিয়াল মাদ্রিদে। যেখানে প্রতিপক্ষের আক্রমণকে রুখে দিয়ে দলের আক্রমণেও বিশেষ ভূমিকা পালন করেছেন এই ব্রাজিলিয়ান তারকা।

ক্যাসেমিরো তার ক্লাব ক্যারিয়ারের ৯ বছরের দীর্ঘ সময় কাটিয়েছেন রিয়ালে। এরপর ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে যোগ দেন তিনি। সম্প্রতি রিয়াল থেকে নিজের বিদায়ের মুহূর্তের কথা স্মরণ করে ক্যাসেমিরো জানিয়েছেন, তার ক্লাব ছাড়ার সিদ্ধান্তের কথা জানতে পেরে কেঁদেছিলেন রিয়ালের কোচ কার্লো আনচেলত্তি।

ক্যাসেমিরো বলেন, আমি এটি আগে কাউকে বলিনি। আমি শুধুমাত্র একবার ম্যানচেস্টারে যাওয়ার বিষয়ে ভাবছিলাম। আমার মনে আছে, এটা ছিল শুক্রবারের বিকেল এবং এটা (ইউনাইটেড ট্রান্সফার) আমার স্বাক্ষর ছাড়াই করা হয়েছিল। মানুষ জানতো যে, এটা (চুক্তি) সম্পন্ন করা হয়েছে।

তিনি বলেন, আমি আনচেলত্তির সঙ্গে কথা বলতে গিয়েছিলাম। তার অফিসে গিয়েছিলাম এবং সে ইতিমধ্যেই বিষয়টি জানতো। আমি দরজা খুললাম এবং যখন তার দিকে ঘুরে তাকালাম, দেখলাম আনচেলত্তি কাঁদছিলেন। আমি তাকে বলেছি, আপনি কাঁদতে পারেন না। অন্য কেউ কাঁদতে পারে কিন্তু আপনি কাঁদতে পারেন না।

সে সময় রিয়াল বস আনচেলত্তি ক্যাসেমিরোকে বলেছিলেন, আমি কেন কাঁদছি জানি না। তবে আমি তোমাকে খুব পছন্দ করি এবং আমি চাই না তুমি চলে যাও।

ক্যাসেমিরো আরও বলেন, সেই মুহূর্তে আমি বুঝতে পেরেছি, এখানে কত মানুষ আমাকে ভালোবাসে। কিন্তু আমি আগেই আমার কথা দিয়ে ফেলেছিলাম। আমার কথা অন্য যেকোনো কিছুর চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।


ক্যাসেমিরো   ফুটবল   ব্রাজিল   রিয়াল মাদ্রিদ   কার্লো আনচেলত্তি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

বড় ধরনের নিষেধাজ্ঞার মুখে আর্জেন্টাইন গোলরক্ষক

প্রকাশ: ০৭:০৮ পিএম, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

এবার আর্জেন্টাইন গোলরক্ষক নাহুয়েল গুসমানকে ১১ ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে মেক্সিকান ফুটবল ফেডারেশন (এফএমএফ)। ‘অনুপযুক্ত আচরণের’ কারণে গুসমানকে এমন নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।

জানা গেছে, গত রোববার মেক্সিকোর শীর্ষ প্রতিযোগিতা লিগা এমএক্সে টাইগ্রেস ইউএএনএল এবং মন্টেরি মুখোমুখি হয়েছিল। যেখানে টাইগ্রেস ক্লাবের আর্জেন্টাইন গোলরক্ষক গুসমান চোটের কারণে খেলতে পারেননি। তবে ড্রেসিংরুম থেকে তিনি মাঠে লেজার লাইট মারার কিছু ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এ নিয়ে তদন্তের পর তার বিরুদ্ধে বড় শাস্তি ঘোষণা করেছে এফএমএফ।

শেষ পর্যন্ত সেদিন দুই দলের ম্যাচটি ৩-৩ গোলে ড্র হয়েছিল। তবে পরবর্তীতে আলোচনা শুরু হয় গুসমানে লেজার ব্যবহার করা নিয়ে। তিনি মন্টেরি গোলরক্ষক এসটেবান আন্দ্রাদার দিকে লেজারের আলো ফেলেছিলেন এবং পরে সেটি নিয়ে সমালোচনা শুরু হলে ক্ষমাও চান এই টাইগ্রেস গোলরক্ষক।

গতকাল (বৃহস্পতিবার) এক বিবৃতিতে এফএমএফ জানায়, ম্যাচ চলাকালে অনুপযুক্ত আচরণের জন্য টাইগ্রেস ক্লাবের নাহুয়েল ইগনাসিও গুসমানকে ১১ ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ডিসিপ্লিনারি কমিটি। তার আচরণ ফেডারেশনের নীতিমালা ভঙ্গ করেছে। পরবর্তীতে টাইগ্রেস ক্লাবও নিজেদের অভ্যন্তরীণ নীতিমালা অনুসারে গুসমানকে শাস্তি দেওয়া হবে বলে ঘোষণা দিয়েছে।

এদিকে, শাস্তি পেয়েছেন মন্টেরির ফুটবলার আন্দ্রাদাও। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে গুসমানকে সমকামী বলে মন্তব্য করায় তাকে জরিমানা করেছে মেক্সিকান ফুটবল ফেডারেশন।

উল্লেখ্য, এখনও হাঁটুর ইনজুরির পুনর্বাসনে আছেন নিষিদ্ধ হওয়া গুসমান, যে কারণে ৯ মার্চের পর তিনি আর মাঠে নামতে পারেননি। চলমান নিয়মিত মৌসুমে তার দলের আর মাত্র দুই ম্যাচ বাকি, তবে ২০২৪ সালের পরবর্তী টুর্নামেন্টগুলোতে নিষেধাজ্ঞা প্রয়োগ হবে ৩৮ বছর বয়সী এই গোলরক্ষকের বিরুদ্ধে। এর আগেও পেনাল্টি শ্যুট আউটের সময় প্রতিপক্ষ ফুটবলারকে বিভ্রান্ত করার জন্য মুখ থেকে হঠাৎ ফিতা বের করেছিলেন গুসমান। গত আগস্টে লিগস কাপের ওই ঘটনার পর প্রথম তিনি আলোচনায় আসেন।


আর্জেন্টাইন   গোলরক্ষক   নাহুয়েল গুসমান  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

জার্সির রঙ বদলিয়ে ভাগ্য পরিবর্তন করতে চায় ব্যাঙ্গালুরু

প্রকাশ: ০৫:৫৫ পিএম, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

চলছে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের ১৭তম আসর। প্রতিবারের মতোই বেশ জাকজমকপূর্ণ আয়োজনের মধ্য দিয়েই শুরু হয়েছিল এবারের খেলা। যেখানে উদ্বোধনী ম্যাচেই নেমেছিল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালুরু ও গতবারের চ্যাম্পিয়ন চেন্নাই সুপার কিংস।

আইপিএল শুরু হয়েছে ২০০৮ সাল থেকে। সেই শুরু থেকে এখন পর্যন্ত সবগুলো আসর খেললেও এখন পর্যন্ত একবারও ট্রফি জিততে পারেনি রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালুরু। এবারের আসরেও সাতটি ম্যাচের মধ্যে ছয়টিতে হেরেছে দলটি।

বিশ্বসেরা তারকা ক্রিকেটারদের নিয়ে দল গড়েও আগের ১৬টি আসরের মতো এবারেও টেবিলের তলানিতে রয়েছে কোহিল-সিরাজরা। এমন পরিস্থিতিতে আগামী (রোববার) হাইভোল্টেজ ম্যাচে কলকাতা নাইট রাইডার্সের বিপক্ষে মাঠে নামবে কোহলিরা। ভাগ্য বদলাতে এই ম্যাচে জার্সি বদলে খেলবেন কোহলি-ফাফরা।

২০১১ সাল থেকে প্রতি বছর আইপিএলে একটি ম্যাচ সবুজ জার্সি পরে খেলে বেঙ্গালুরু। প্রকৃতির প্রতি যত্ন এবং আরও বেশি গাছ লাগানোর বার্তা দেওয়ার জন্যই সবুজ জার্সি পরে নামেন কোহলিরা। সাধারণত, ঘরের মাঠে এই জার্সি পরে নামে বেঙ্গালুরু। কিন্তু এবার অ্যাওয়ে ম্যাচে সবুজ জার্সি পরে খেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা।

নিজেদের ভেরিভায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে একটি ছবি দিয়েছে নতুন জার্সি পরে নামার কথা নিশ্চিত করেছে বেঙ্গালুরু। সেখানে নতুন জার্সিতে দেখা যাচ্ছে কোহলি, ডু প্লেসি এবং দিনেশ কার্তিককে।

পোস্টে বেঙ্গালুরু লিখেছেন, আশা করছি জার্সির রঙে বদল করায় ভাগ্যও বদলাবে। ২১ তারিখ দেখা হচ্ছে।

চলতি মৌসুমে বেঙ্গালুরুর ঘরের মাঠ চিন্নাস্বামীতে আরও ৩টি ম্যাচ খেলা বাকি রয়েছে। অন্যদিকে এই মৌসুমে কলকাতা বেশ ভালো ফর্মে রয়েছে। ৬ ম্যাচ খেলে তারা ইতিমধ্যেই ৮ পয়েন্ট নিয়ে লিগ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে।

ঘরের মাঠে তিনটি ম্যাচ খেলে দুটিতেই জয় পেয়েছে কলকাতা। শেষ ম্যাচে রাজস্থান রয়্যালসের কাছে হারলেও শেষ বল পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে গিয়েছে তারা। এমন পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে বেঙ্গালুরুর ভাগ্যবদল বেশ কঠিনই হবে!


আইপিএল   বিরাট কোহলি   রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালুরু  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

রাউন্ড রবিন লিগ শেষে নিশ্চিত ডিপিএল সুপার ৬

প্রকাশ: ০৫:০৭ পিএম, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

রাউন্ড রবিন লিগ শেষে এবার নিশ্চিত হয়েছে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের (ডিপিএল) চলতি আসরের সুপার লিগ পর্বের ছয় দল। যার মধ্যে রয়েছে- আবাহনী লিমিটেড, শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাব, মোহামেডান স্পোর্টিং, শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব, প্রাইম ব্যাংক ক্রিকেট ক্লাব ও গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্স।

ইতোমধ্যেই নিশ্চিত হয়েছিল সুপার লিগের প্রথম পাঁচটি দল। বাকি ছিল একটি। আর সেই ষষ্ঠ দল হিসেবে লড়াইটা ছিল মূলত মাশরাফী বিন মোর্ত্তজার লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জ ও গাজী গ্রুপের মধ্যে।

বৃহস্পতিবার ‍(১৮ এপ্রিল) শেষ রাউন্ডে রূপগঞ্জ শাইনপুকুরের কাছে হেরে যাওয়ায় রান রেটেও পিছিয়ে পড়ে। তাতে গাজীর সুপার লিগ অনেকটাই নিশ্চিত হয়ে যায়। শেষ রাউন্ডে শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সিটি ক্লাবকে বড় ব্যবধানে হারিয়ে সুপার লিগ নিশ্চিত করেছে গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্স।

আবাহনী একমাত্র অপরাজিত দল হিসেবে লিগ পর্ব শেষ করেছে। ১১ ম্যাচের সব কটিই জিতেছে তারা। আরেকটি শিরোপা থেকে খুব বেশি দূরে নেই ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা।


ডিপিএল   ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ   ক্রিকেট  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন