ইনসাইড গ্রাউন্ড

মুস্তাফিজ কি আদৌ টেস্ট খেলবেন?


Thumbnail মুস্তাফিজ কি আদৌ টেস্ট খেলবেন?

মুস্তাফিজুর রহমান। দ্যা ফিজ নামেও বেশ পরিচিত। কাটার মাষ্টার খ্যাত এই বোলারের বল অনেক বাঘা বাঘা ব্যাটসম্যানকেও চোখে সরশে ফুল দেখায়। মাঠের পারফরমেন্সে মুস্তাফিজের জুড়ি মেলা ভাড়। কারণ মুস্তাফিজ যে কখন কি করবে সেটা কেউ বলে দিতে পারে না আগে থেকে। আইপিএলেও মুস্তাফিজের জয়জয়কার। কিন্তু একটি বিষয় নিয়ে মুস্তাফিজকে নিয়ে আলোচনা তুঙ্গে। আর সেটি হলো মুস্তাফিজের টেস্ট খেলতে অনীহার বিষয়টি। এটি এখন অনেকটাই স্পষ্ট যে, মুস্তাফিজ টেস্টে খেলতে চান না। এটা নিয়ে জলঘোলাও কম হয়নি। কিন্তু তারপরও মুস্তাফিজকে টেস্ট দলে পাওয়া নিয়ে এক রকমের সন্দেহ বা সংশয় থেকেই যাচ্ছে। বিশেষ করে যখন দলের সেরা পেস বোলার শরিফুল-তাসকিন ইনজুরির কারণে মাঠের বাইরে তখন মুস্তাফিজের টেস্ট খেলা নিয়ে এখন আলোচনা চলছে। অনেকে বলছেন, মুস্তাফিজ কি আদৌও টেস্ট খেলবে?

মুস্তাফিজের টেস্টে খেলতে না চাওয়ার বিষয়টি নতুন কিছু নয়। গত বছরও বায়োবাবল যন্ত্রণাকে কারণ দেখিয়ে টেস্ট ক্রিকেট থেকে নিজেকে সরিয়ে নেয় মুস্তাফিজুর রহমান। এমনকি বিসিবির সর্বশেষ কেন্দ্রীয় চুক্তির আগেও নিজেকে সাদা পোশাক থেকে দূরে রাখেন। এমনকি বায়োবাবল যতদিন থাকবে ততদিন টেস্ট খেলবেন না বলে নিজেই বোর্ডকে জানিয়েছিলেন মুস্তাফিজ। সম্প্রতি আবারও মুস্তাফিজের টেস্ট খেলতে না চাওয়াটা বিসিবিকে ভাবিয়েছে। বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের টিম ডিরেক্টর খালেদ মাহমুদ সুজন তো মুস্তাফিজের টেস্ট খেলতে না চাওয়ার বিষয়টি ভালো চোখে দেখেন নি। 

মুস্তাফিজ সাকিব আল হাসান, তামিম ইকবাল কিংবা মুশফিকুর রহিমদের মতো বয়সে পৌঁছাননি, সেটা মনে করিয়ে দিয়ে সুজন বললেন, ‘পাপন ভাই বলেছিলেন খেলোয়াড়রা যে ফরম্যাট খেলতে চায় এ নিয়ে আলাপ করতে পারে। সেটা সিনিয়র খেলোয়াড়দের ক্ষেত্রে কথাটা বলেছেন, সবার ক্ষেত্রে না। এখন যদি জয় বলে আমি ওয়ানডে খেলব আর টেস্ট খেলব না, এটা কি ঠিক হলো নাকি? মুস্তাফিজের আসলে বয়স কত? কয়দিন ধরে খেলে? ও তো সাকিব না, তামিম না, মাশরাফি বা মুশফিক না, যারা এত বছর ধরে বাংলাদেশকে তিন ফরম্যাটে সার্ভিস দিয়েছে। দেশের জন্য খেলা জরুরী।’

খালেদ মাহমুদ সুজন আরও বলেন, ‘সাকিব-তামিমদের বয়স ৩৪-৩৫ বছর। তাদের এখন বিরতি প্রয়োজন, তারা এটার যোগ্য। কিন্তু লিটন দাস তো বিশ্রামের যোগ্য না। লিটন যদি সাকিব-তামিম হতো, বলতাম সেও বিশ্রামের যোগ্য। মুস্তাফিজের অবশ্যই টেস্ট খেলা উচিৎ। এখন তার পিক টাইম। আমরা তো বলছি না সব টেস্ট খেলো। আমি চাই ৬-৮টা টেস্ট ম্যাচ বছরে তার খেলা উচিৎ।’

এদিকে, শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজে দুই তারকা পেসার তাসকিন আহমেদ ও শরিফুল ইসলাম নেই, তারা থাকবেন না ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরেও। এই সময়ে মুস্তাফিজকে দরকার। কিন্তু তিনি এখন ব্যস্ত ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে। এই অবস্থায় বাংলাদেশ অধিনায়ক মুমিনুল হকও বলছেন, মুস্তাফিজের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবে বোর্ড। চট্টগ্রাম টেস্ট শেষে তিনি বলেছেন, ‘আমি জানি না মুস্তাফিজ কয়টা টেস্ট খেলেছে, সত্যি বলতে আমাদের দেশের কোনো পেস বোলারই অভিজ্ঞ না। ২০টাও হবে কি না সব মিলিয়ে টেস্ট ম্যাচ সন্দেহ আছে। আমার কাছে মনে হয় অভিজ্ঞতাটাই ম্যাটার করছে এখানে। আর মুস্তাফিজের বিষয়টাতে বোর্ড সিদ্ধান্ত নেবে কী করবে। ডিমান্ড বলতে যদি বোর্ড দেয় তাহলে অবশ্যই খেলবে।’ 

তিনি বলেন, ‘আপনার যেটা দেখতে হবে মুস্তাফিজ লাল বলে কতদিন খেলেছে। এখানে কিন্তু অনেক কিছু নির্ভর করে। কতদিন খেলছে, না খেলছে। আর ফিটনেসের একটা ইস্যু থাকে। এখন যদি ওকে দরকার হয় তাহলে অবশ্যই খেলবে। দেখেন আমাদের সামনের সারির দুটো পেসার নেই, শরিফুল-তাসকিন। যদি প্রয়োজন হয় তবে অবশ্যই সে খেলবে।’ এক্ষেত্রে অনেকটাই স্পষ্ট যে মুস্তাফিজকে নিয়ে বিসিবিতে একটি অস্বস্তি কাজ করছে। এই অস্বস্তি দূর করার একমাত্র মাধ্যম হলো মুস্তাফিজের টেস্টে ফেরা।

ক্রিকেট বিশ্লেষকদের মতে, মুস্তাফিজুর রহমান একজন ভালো পেসার এবং কাটার মাস্টার এ বিষয়ে কারও সন্দেহ নেই। কিন্তু তার এই যোগ্যতা দলের জন্য না দিতে পারলে আদতে কোনো লাভ নেই। মুস্তাফিজকে বুঝতে হবে আজকের মুস্তাফিজ তৈরি হয়েছে দলের জন্য খেলে। তাই দলকে আগে প্রাধান্য দিতে হবে। নইলে তার এই বাহিরে খেলায় কোনো লাভ হবে না। আর বিশেষ করে যখন দল বিপদের মধ্যে। দলের প্রধান পেসাররা নেই। এই অবস্থায় তার টেস্টে ফিরে দলের জন্য ভালো কিছু উপহার দেওয়া উচিৎ। 

মুস্তাফিজ   ফিজ   আইপিএল   মুস্তাফিজুর রহমান  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

রিয়াল থেকে ক্যাসেমিরোর বিদায়ে কেঁদেছিলেন আনচেলত্তি

প্রকাশ: ০৭:৪১ পিএম, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ব্রাজিলিয়ান তারকা ফুটবলার ক্যাসেমিরো। জাতীয় দলসহ ক্লাবের খেলায় যে দলেই খেলেছেন ডিফেন্ডিং মিডফিল্ডে সে দলেরই ভরসার অন্যতম প্রতীক হয়ে উঠেছেন। তবে ক্যাসেমিরোর ক্যারিয়ারে সেরা সময় কেটেছে লা লিগা এবং চ্যাম্পিয়ন্স লিগের অন্যতম সফল দল রিয়াল মাদ্রিদে। যেখানে প্রতিপক্ষের আক্রমণকে রুখে দিয়ে দলের আক্রমণেও বিশেষ ভূমিকা পালন করেছেন এই ব্রাজিলিয়ান তারকা।

ক্যাসেমিরো তার ক্লাব ক্যারিয়ারের ৯ বছরের দীর্ঘ সময় কাটিয়েছেন রিয়ালে। এরপর ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে যোগ দেন তিনি। সম্প্রতি রিয়াল থেকে নিজের বিদায়ের মুহূর্তের কথা স্মরণ করে ক্যাসেমিরো জানিয়েছেন, তার ক্লাব ছাড়ার সিদ্ধান্তের কথা জানতে পেরে কেঁদেছিলেন রিয়ালের কোচ কার্লো আনচেলত্তি।

ক্যাসেমিরো বলেন, আমি এটি আগে কাউকে বলিনি। আমি শুধুমাত্র একবার ম্যানচেস্টারে যাওয়ার বিষয়ে ভাবছিলাম। আমার মনে আছে, এটা ছিল শুক্রবারের বিকেল এবং এটা (ইউনাইটেড ট্রান্সফার) আমার স্বাক্ষর ছাড়াই করা হয়েছিল। মানুষ জানতো যে, এটা (চুক্তি) সম্পন্ন করা হয়েছে।

তিনি বলেন, আমি আনচেলত্তির সঙ্গে কথা বলতে গিয়েছিলাম। তার অফিসে গিয়েছিলাম এবং সে ইতিমধ্যেই বিষয়টি জানতো। আমি দরজা খুললাম এবং যখন তার দিকে ঘুরে তাকালাম, দেখলাম আনচেলত্তি কাঁদছিলেন। আমি তাকে বলেছি, আপনি কাঁদতে পারেন না। অন্য কেউ কাঁদতে পারে কিন্তু আপনি কাঁদতে পারেন না।

সে সময় রিয়াল বস আনচেলত্তি ক্যাসেমিরোকে বলেছিলেন, আমি কেন কাঁদছি জানি না। তবে আমি তোমাকে খুব পছন্দ করি এবং আমি চাই না তুমি চলে যাও।

ক্যাসেমিরো আরও বলেন, সেই মুহূর্তে আমি বুঝতে পেরেছি, এখানে কত মানুষ আমাকে ভালোবাসে। কিন্তু আমি আগেই আমার কথা দিয়ে ফেলেছিলাম। আমার কথা অন্য যেকোনো কিছুর চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।


ক্যাসেমিরো   ফুটবল   ব্রাজিল   রিয়াল মাদ্রিদ   কার্লো আনচেলত্তি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

বড় ধরনের নিষেধাজ্ঞার মুখে আর্জেন্টাইন গোলরক্ষক

প্রকাশ: ০৭:০৮ পিএম, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

এবার আর্জেন্টাইন গোলরক্ষক নাহুয়েল গুসমানকে ১১ ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে মেক্সিকান ফুটবল ফেডারেশন (এফএমএফ)। ‘অনুপযুক্ত আচরণের’ কারণে গুসমানকে এমন নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।

জানা গেছে, গত রোববার মেক্সিকোর শীর্ষ প্রতিযোগিতা লিগা এমএক্সে টাইগ্রেস ইউএএনএল এবং মন্টেরি মুখোমুখি হয়েছিল। যেখানে টাইগ্রেস ক্লাবের আর্জেন্টাইন গোলরক্ষক গুসমান চোটের কারণে খেলতে পারেননি। তবে ড্রেসিংরুম থেকে তিনি মাঠে লেজার লাইট মারার কিছু ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এ নিয়ে তদন্তের পর তার বিরুদ্ধে বড় শাস্তি ঘোষণা করেছে এফএমএফ।

শেষ পর্যন্ত সেদিন দুই দলের ম্যাচটি ৩-৩ গোলে ড্র হয়েছিল। তবে পরবর্তীতে আলোচনা শুরু হয় গুসমানে লেজার ব্যবহার করা নিয়ে। তিনি মন্টেরি গোলরক্ষক এসটেবান আন্দ্রাদার দিকে লেজারের আলো ফেলেছিলেন এবং পরে সেটি নিয়ে সমালোচনা শুরু হলে ক্ষমাও চান এই টাইগ্রেস গোলরক্ষক।

গতকাল (বৃহস্পতিবার) এক বিবৃতিতে এফএমএফ জানায়, ম্যাচ চলাকালে অনুপযুক্ত আচরণের জন্য টাইগ্রেস ক্লাবের নাহুয়েল ইগনাসিও গুসমানকে ১১ ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ডিসিপ্লিনারি কমিটি। তার আচরণ ফেডারেশনের নীতিমালা ভঙ্গ করেছে। পরবর্তীতে টাইগ্রেস ক্লাবও নিজেদের অভ্যন্তরীণ নীতিমালা অনুসারে গুসমানকে শাস্তি দেওয়া হবে বলে ঘোষণা দিয়েছে।

এদিকে, শাস্তি পেয়েছেন মন্টেরির ফুটবলার আন্দ্রাদাও। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে গুসমানকে সমকামী বলে মন্তব্য করায় তাকে জরিমানা করেছে মেক্সিকান ফুটবল ফেডারেশন।

উল্লেখ্য, এখনও হাঁটুর ইনজুরির পুনর্বাসনে আছেন নিষিদ্ধ হওয়া গুসমান, যে কারণে ৯ মার্চের পর তিনি আর মাঠে নামতে পারেননি। চলমান নিয়মিত মৌসুমে তার দলের আর মাত্র দুই ম্যাচ বাকি, তবে ২০২৪ সালের পরবর্তী টুর্নামেন্টগুলোতে নিষেধাজ্ঞা প্রয়োগ হবে ৩৮ বছর বয়সী এই গোলরক্ষকের বিরুদ্ধে। এর আগেও পেনাল্টি শ্যুট আউটের সময় প্রতিপক্ষ ফুটবলারকে বিভ্রান্ত করার জন্য মুখ থেকে হঠাৎ ফিতা বের করেছিলেন গুসমান। গত আগস্টে লিগস কাপের ওই ঘটনার পর প্রথম তিনি আলোচনায় আসেন।


আর্জেন্টাইন   গোলরক্ষক   নাহুয়েল গুসমান  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

জার্সির রঙ বদলিয়ে ভাগ্য পরিবর্তন করতে চায় ব্যাঙ্গালুরু

প্রকাশ: ০৫:৫৫ পিএম, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

চলছে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের ১৭তম আসর। প্রতিবারের মতোই বেশ জাকজমকপূর্ণ আয়োজনের মধ্য দিয়েই শুরু হয়েছিল এবারের খেলা। যেখানে উদ্বোধনী ম্যাচেই নেমেছিল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালুরু ও গতবারের চ্যাম্পিয়ন চেন্নাই সুপার কিংস।

আইপিএল শুরু হয়েছে ২০০৮ সাল থেকে। সেই শুরু থেকে এখন পর্যন্ত সবগুলো আসর খেললেও এখন পর্যন্ত একবারও ট্রফি জিততে পারেনি রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালুরু। এবারের আসরেও সাতটি ম্যাচের মধ্যে ছয়টিতে হেরেছে দলটি।

বিশ্বসেরা তারকা ক্রিকেটারদের নিয়ে দল গড়েও আগের ১৬টি আসরের মতো এবারেও টেবিলের তলানিতে রয়েছে কোহিল-সিরাজরা। এমন পরিস্থিতিতে আগামী (রোববার) হাইভোল্টেজ ম্যাচে কলকাতা নাইট রাইডার্সের বিপক্ষে মাঠে নামবে কোহলিরা। ভাগ্য বদলাতে এই ম্যাচে জার্সি বদলে খেলবেন কোহলি-ফাফরা।

২০১১ সাল থেকে প্রতি বছর আইপিএলে একটি ম্যাচ সবুজ জার্সি পরে খেলে বেঙ্গালুরু। প্রকৃতির প্রতি যত্ন এবং আরও বেশি গাছ লাগানোর বার্তা দেওয়ার জন্যই সবুজ জার্সি পরে নামেন কোহলিরা। সাধারণত, ঘরের মাঠে এই জার্সি পরে নামে বেঙ্গালুরু। কিন্তু এবার অ্যাওয়ে ম্যাচে সবুজ জার্সি পরে খেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা।

নিজেদের ভেরিভায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে একটি ছবি দিয়েছে নতুন জার্সি পরে নামার কথা নিশ্চিত করেছে বেঙ্গালুরু। সেখানে নতুন জার্সিতে দেখা যাচ্ছে কোহলি, ডু প্লেসি এবং দিনেশ কার্তিককে।

পোস্টে বেঙ্গালুরু লিখেছেন, আশা করছি জার্সির রঙে বদল করায় ভাগ্যও বদলাবে। ২১ তারিখ দেখা হচ্ছে।

চলতি মৌসুমে বেঙ্গালুরুর ঘরের মাঠ চিন্নাস্বামীতে আরও ৩টি ম্যাচ খেলা বাকি রয়েছে। অন্যদিকে এই মৌসুমে কলকাতা বেশ ভালো ফর্মে রয়েছে। ৬ ম্যাচ খেলে তারা ইতিমধ্যেই ৮ পয়েন্ট নিয়ে লিগ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে।

ঘরের মাঠে তিনটি ম্যাচ খেলে দুটিতেই জয় পেয়েছে কলকাতা। শেষ ম্যাচে রাজস্থান রয়্যালসের কাছে হারলেও শেষ বল পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে গিয়েছে তারা। এমন পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে বেঙ্গালুরুর ভাগ্যবদল বেশ কঠিনই হবে!


আইপিএল   বিরাট কোহলি   রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালুরু  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

রাউন্ড রবিন লিগ শেষে নিশ্চিত ডিপিএল সুপার ৬

প্রকাশ: ০৫:০৭ পিএম, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

রাউন্ড রবিন লিগ শেষে এবার নিশ্চিত হয়েছে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের (ডিপিএল) চলতি আসরের সুপার লিগ পর্বের ছয় দল। যার মধ্যে রয়েছে- আবাহনী লিমিটেড, শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাব, মোহামেডান স্পোর্টিং, শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব, প্রাইম ব্যাংক ক্রিকেট ক্লাব ও গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্স।

ইতোমধ্যেই নিশ্চিত হয়েছিল সুপার লিগের প্রথম পাঁচটি দল। বাকি ছিল একটি। আর সেই ষষ্ঠ দল হিসেবে লড়াইটা ছিল মূলত মাশরাফী বিন মোর্ত্তজার লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জ ও গাজী গ্রুপের মধ্যে।

বৃহস্পতিবার ‍(১৮ এপ্রিল) শেষ রাউন্ডে রূপগঞ্জ শাইনপুকুরের কাছে হেরে যাওয়ায় রান রেটেও পিছিয়ে পড়ে। তাতে গাজীর সুপার লিগ অনেকটাই নিশ্চিত হয়ে যায়। শেষ রাউন্ডে শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সিটি ক্লাবকে বড় ব্যবধানে হারিয়ে সুপার লিগ নিশ্চিত করেছে গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্স।

আবাহনী একমাত্র অপরাজিত দল হিসেবে লিগ পর্ব শেষ করেছে। ১১ ম্যাচের সব কটিই জিতেছে তারা। আরেকটি শিরোপা থেকে খুব বেশি দূরে নেই ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা।


ডিপিএল   ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ   ক্রিকেট  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

জয়ের পরও বড় অঙ্কের জরিমানা গুনলেন মুম্বাই অধিনায়ক হার্দিক

প্রকাশ: ০৪:৪৮ পিএম, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

আইপিএলের ১৭তম আসরে শুরু থেকে খুব একটা ছন্দে ছিল না টুর্নামেন্টটির সফলতম দলের একটি মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স। তবে টেবিলের তলানি থেকে উপরের দিকে উঠতে চাইছে হার্দিক পান্ডিয়ার দল। আর সেই ধারাবাহিকতায বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) মহারাজা যাদাবিন্দ্র সিং আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে পাঞ্জাব কিংসকে হারিয়েছে মুম্বাই।

এদিন পাঞ্জাবের আশুতোষ ও শশাঙ্কের শেষের ঝড়ে ম্যাচ জমিয়ে তুলেছিল পাঞ্জাব। যার জন্য হিসেব-নিকেষ করেই বোলিং করতে হয়েছে মুম্বাইকে, তাতে নির্ধারিত সময়ে ওভার শেষ করতে পারেনি হার্দিক পান্ডিয়ার দল।

মুম্বাইয়ের জয়ের দিনে স্লো ওভার রেটের কারণে শাস্তি পেয়েছেন হার্দিক। এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে আইপিএল কর্তৃপক্ষ। স্লো ওভার রেটের কারণে মোট ১২ লাখ রুপি জরিমানা গুনছেন হার্দিক।

বিবৃতিতে আইপিএল কতৃপক্ষ বলেছে, ‌‘মুল্লানপুরে পাঞ্জাব কিংসের বিপক্ষে মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের স্লো ওভারে রেটের কারণে মুম্বাইয়ের অধিনায়ক হার্দিক পান্ডিয়াকে জরিমানা করা হয়েছে। হার্দিকের দল প্রথমবার এই ভুল করেছে। আইপিএলের নিয়ম অনুযায়ী মন্থর বোলিং করলে জরিমানা করা হয়। সেই নিয়মে মুম্বাইয়ের অধিনায়ককে ১২ লাখ রুপি জরিমানা করা হয়েছে।’


হার্ডিক পান্ডিয়া   মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স   আইপিএল  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন