বাংলাদেশের
হয়ে এশিয়া সেরার মুকুট ছিনিয়ে নিয়ে যখন বাংলার
দামাল মেয়েরা শিরোপা নিয়ে দেশে ফিরছিলো
তখন বাংলাদেশ বিমানবন্দর থেকে বাংলাদেশ নারী
ফুটবল দলের তিন সদস্য
কৃষ্ণা রানি সরকার, সানজিদা
আক্তার ও শামসুন্নাহারের লাগেজ
ভেঙে ডলার ও টাকা
চুরি হয়েছে। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক
বিমানবন্দর থেকেই টাকা চুরি হওয়ার
এই অভিযোগ উঠেছে।
এই বিষয়ে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক
বিমানবন্দর থেকে জানানো হয়েছে
যে টাকা চুরির ব্যাপারে
তারা কিছু জানে না।
টাকা চুরি সম্পর্কিত কোন
লিখিত অভিযোগ পেলে তারা বিষয়টি
তদন্ত করে দেখবে।
অন্যদিকে টাকা চুরির ঘটনায় তদন্ত করছে বিমানবন্দরে কর্মরত এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন)। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এপিবিএনের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, সেই ফ্লাইটে অনেক লাগেজ ছিল। কোন লাগেজ থেকে ডলার বা টাকা খোয়া গেছে এবিষয়ে আমাদেরকে জানানো হয়নি। কোনো অভিযোগ করা হয়নি। আমরা সংবাদ দেখে স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে তদন্ত করছি। সিসিটিভি ফুটেজ দেখা হচ্ছে। লিখিত অভিযোগ পেলে লাগেজ খুঁজতে ও প্রকৃত ঘটনা জানতে সহজ হবে।
গতকাল
(২১ সেপ্টেম্বর, বুধবার) বাংলাদেশ জাতীয় নারী দলের কোচ
গোলাম রব্বানী ছোটন বলেন, ‘কৃষ্ণা
ও শামসুন্নাহারের ডলার হারিয়েছে বলে
জানিয়েছে। কৃষ্ণার ৯০০ ডলার ও
বাংলাদেশি ৫০ হাজার টাকা
এবং শামসুন্নাহারের ৪০০ ডলার হারিয়েছে।
তাদের ধারণা বাংলাদেশ বিমানবন্দর লাগেজ বেল্ট থেকে এটি হয়েছে।’
গতকাল বুধবার রাতে দুই জন
বিষয়টি খেয়াল করেছেন। আজ দুপুরের দিকে
ফেডারেশন থেকে বিমানবন্দরে যোগাযোগ
করা হতে পারে।
কৃষ্ণা
ও শামসুন্নাহার দুই জনই সিনিয়র
ফুটবলার। গত কয়েক বছরে
তারা অনেক বার বিদেশে
ভ্রমণ করেছেন। বাংলাদেশের বিমানবন্দরে এ রকম খোয়ানোর
ঘটনা নতুন নয়। এরপরও
এত ডলার লাগেজে রাখায়
সংশ্লিষ্ট অনেকেই বিস্মিত হয়েছেন। যদিও কৃষ্ণা ও
শামসুন্নাহার দুজনে তালা দিয়েই লাগেজ
ব্যাগেজে ডলার রেখেছিলেন। সেই
তালা ভেঙেই চুরির ঘটনাটি ঘটেছে।
মন্তব্য করুন
দুই অভিজ্ঞ
ক্রিকেটার এবং বোর্ডের সাথে বিরোধপূর্ণ সম্পর্ককে নাটকের সঙ্গে তুলনা করেছেন বাংলাদেশ
জাতীয় দলের সাবেক ক্রিকেটার খালেদ মাসুদ পাইলট।
গতকাল নিজের
ফেসবুক পেজ থেকে লাইভে এসে পাইলট বলেন, 'আমি আসলে একটু বিরক্তই বলতে গেলে। আসলেই এটা
একটা নাটক। নাটকের মতোই ঘটনা। এভাবে আসলে টিম বানানো বা টিম ওয়ার্ল্ড কাপ খেলতে যাবে...!
এটা তো গত তিন বছর ধরে, চার বছর ধরে, গত ওয়ার্ল্ড কাপের পর যে এতো দামি দামি কোচ নিয়োগ
করা হলো, এতো দামি ম্যানেজমেন্ট, অ্যাসিস্ট্যান্ট বোলিং কোচ, ব্যাটিং কোচ, এই কোচ-সেই
কোচ নিয়োগ হলো...টার্গেট নেক্সট ওয়ার্ল্ড কাপ!'
২০০৩ বিশ্বকাপে
টাইগারদের নেতৃত্ব দেওয়া পাইলট বলেন, 'টিমকে নিয়ে আমি কোনো আলোচনা-সমালোচনা করব না।
কারণ তারা এখন মিশনে চলে গেছে। আমরা দোয়া করি, যেন তারা ভালো খেলে। তারা যেন আমাদের
জন্য ভালো কিছু বয়ে নিয়ে আসে। কিন্তু যেভাবে প্রিপারেশনটা হলো, তাতে কি ভালো প্রিপারেশন
মনে হলো আপনাদের কাছে? আপনাদের কাছে আমার প্রশ্ন, এটা কি ভালো প্রিপারেশন?'
পাইলট বলেন,
'দুয়েকজন মানুষ আছেন যারা এই নাটকটা বানাচ্ছেন। ইন্ডিয়ান সিরিয়ালগুলোয় যেমন নাটক হয়,
সেরকম একটা নাটক বানাচ্ছেন। এই নাটকটা আসলে ক্রিকেটের জন্য ভালো নয়। এটা খুবই দুঃখজনক
এবং আমি মনে করি, আমাদের কাছে এমন নাটক সাধারণ মানুষ আশা করে না। বিশেষ করে আপনারা
যেভাবে তামিমকে পঁচাচ্ছেন যে, তামিম পাঁচটা ম্যাচের বেশি খেলবে না। আবার আরেকজন ভাবে
সাকিবকে ব্যঙ্গ করা হচ্ছে। সাধারণ মানুষকেতো আসলে বোকা বানানো হচ্ছে।'
বিশ্বকাপ দল
থেকে বাদ পড়ার পর একটি ভিডিও বার্তা দিয়েছেন তামিম ইকবাল। যেখানে তিনি বলেছেন, তাকে
মিডল অর্ডারে খেলার প্রস্তাব দেওয়ার কারণেই তিনি বিশ্বকাপে খেলতে চাননি। শেষ পর্যন্ত
তাকে ছাড়াই দল ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। তামিমের এমন মন্তব্যকে
ছেলেমানুষি বলেছেন সাকিব।
খালেদ মাসুদ পাইলট ইন্ডিয়ান সিরিয়াল সাকিব তামিম বিশ্বকাপ বিসিবি
মন্তব্য করুন
দলের প্রয়োজনে
যে কারও যেকোনো পজিশনে খেলতে রাজি থাকা উচিত বলে মনে করেন সাকিব আল হাসান। তামিম ইকবালকে
মিডল অর্ডারে খেলার প্রস্তাব যদি কেউ দিয়েও থাকেন, তাহলে সেটি দলের ভালোর জন্যই দেওয়া
হয়েছে বলেও মনে করেন বাংলাদেশ অধিনায়ক।
বিশ্বকাপ মিশনে
অংশ নিতে দেশ ছাড়ার আগে একটি টেলিভিশনকে নিজের নানা অভিমত ও ক্রিকেট বোর্ডের নানা
ইস্যুতে কথা বলেন সাকিব। তিনি বলেন, 'আমি যেটা বললাম এটা আমার সঙ্গে কোনো আলোচনাই হয়
নাই। তো এই প্রশ্ন কোথা থেকে আসছে আমি জানি না। আর যদি কেউ এমন কিছু বলে থাকে, আমি
নিশ্চিত যেই বলেছে সে অথরাইজ মানুষ, এটা আগে থেকেই আলাপ করে রাখছিল যাতে করে সেটা জানা
থাকলে দুই পক্ষের জন্যই ভালো হয়। এই রকম বলাতে খারাপ কিছু আছে আমি তো মনে করি না। এটা
কেউ তো খারাপের জন্য বলবে না আমি নিশ্চিত।'
'আমি নিশ্চিত
এই কথাটা কেউ বলে থাকে সে টিমের কথা চিন্তা করেই বলেছে যে এরকম যদি আমরা কম্বিনেশন
করি, এই রকম যদি আমরা চিন্তা করি এমন অনেক কিছুই আসে একটা ম্যাচকে কেন্দ্র করে। এ রকম
কম্বিনেশন বানালে কি হতো, এ রকম কম্বিনেশন বানালে কি হতো। ওই হিসেবে কেউ যদি চিন্তা
করে আগের থেকেই ক্লারিফিকেশন করে রাখতে চায় আমার তো মনে হয় যে আলোচনার কোনো দোষের আছে।
এমন প্রস্তাব যদি কেউ দিয়ে থাকে এটাতে কি কোনো দোষের আছে? নাকি এমন কোনো প্রস্তাবই
দেওয়া যাবে না যে একজনকে আমি বলব তুমি তোমার যা ইচ্ছা কর।' -যোগ করে বলেন সাকিব।
ভারতীয় অধিনায়ক
রোহিত শর্মার উদাহরণ টেনে সাকিব আরও বলেন, 'টিম আগে না, ব্যক্তি আগে। রোহিত শর্মার
মতো খেলোয়াড় নম্বর সাত থেকে ওপেনার হিসেবে ১০ হাজার রান করে ফেলছে। ও যদি মাঝে মাঝে
তিন চারে নামে বা ব্যাটিংয়ে না নামে এটা কি খুব একটা প্রবলেম হয়। এটা আমার কাছে মনে
হয় একদম বাচ্চা মানুষের মতো যে আমার ব্যাট আমিই খেলব আর কেউ খেলতে পারবে না। জিনিসটা
হচ্ছে এমন। টিমের প্রয়োজনে যে কেউ যে কোনো জায়গায় খেলতে রাজী থাকা উচিত। এটা টিম প্রথমে,
আপনি ব্যক্তিগতভাবে ১০০ করলেন ২০০ করলেন টিম হারল তাতে কিছুই আসে যায় না।'
তামিমকে টিমম্যান
না মনে করে সাকিব বলেন, 'পারসোনাল এচিভমেন্ট দিয়ে আপনি কি করবেন আসলে। আপনার নিজের
নাম কামাবেন, তার মানে আপনি নিজের কথা চিন্তা করছেন। আপনি দলের কথা চিন্তা করছেন না।
আপনি দলের কথা চিন্তা করছেন না মোটেও। মানুষ এই পয়েন্টগুলোই বোঝে না। আপনাকে যখন প্রস্তাবটা
দেওয়া হয়েছে, কেন প্রস্তাবটা দেওয়া হয়েছে আপনার টিমের কোথা চিন্তা করেই দেওয়া হয়েছে।
টিমের এভাবে হলে হয়তো টিমের জন্য ভালো হবে। সে কারণেই প্রস্তাবটা দেওয়া হয়েছে, যদি
দেওয়াও হয়ে থাকে। এটাতে খারাপের কি আছে?
'বিষয়টি মেনে
অবশ্যই আলোচনার রয়েছে, না আমি পারব, আমি এটা পারব, তোমার কি লাগবে। তুমি বল আমাকে আমি
আমার সর্বোচ্চ চেষ্টা করব দলের জন্য। তাহলেই আপনি টিমম্যান। অন্যথায় ওইভাবে চিন্তা
করলে আপনি টিমম্যানই না। আপনি খেলছেন ব্যক্তিগত রেকর্ড এবং সাফল্যের জন্য। নিজের ফেম
এবং নেমের জন্য, টিমের জন্য না।'-যোগ করেন সাকিব।
মন্তব্য করুন
বিশ্বকাপ মিশনে
অংশ নিতে দেশ ছাড়ার আগে একটি টেলিভিশনকে নিজের নানা অভিমত ও ক্রিকেট বোর্ডের নানা
ইস্যুতে কথা বলেন সাকিব। এসময় নিজের নেতৃত্ব ছাড়ার ও অবসরের প্রসঙ্গও টানেন তিনি।
সাকিব বলেন,
আমি যদি দেখি, আজকে এখন এই অবস্থায় বলছি, ২০২৫ সালের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি পর্যন্ত ওয়ানডে
খেলবে। ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলে টি-টোয়েন্টিকে
বিদায় দেবো। টেস্টের অবসর শিগগিরই।
অবশ্য সাকিব
এ সঙ্গে যুক্ত করেন, একেক ফরমেট একেক সময় ছাড়লেও আনুষ্ঠানিক অবসর ঘোষণা করবো ২০২৫
সালের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির পর।
কয়েক দিন ধরেই
উত্তাল বাংলাদেশ ক্রিকেট অঙ্গন। এশিয়া কাপে ভরাডুবির পর বিশ্বকাপ প্রস্তুতি, বিশ্বকাপ
স্কোয়াড সব মিলিয়ে নানা আলোচনায় দেশের ক্রিকেট। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য তামিম ইকবালকে
বিশ্বকাপ স্কোয়াডে না রাখা। তা নিয়ে চলছে পক্ষে-বিপক্ষে আলোচনা-সমালোচনা।
এরই মধ্যে তামিমকে
ছাড়াই বিশ্বকাপ খেলতে ভারত গেছে বাংলাদেশ দল। বুধবারই বিশ্বকাপের দেশে পৌঁছায় টাইগাররা।
অধিনায়কত্ব
নিয়ে সাকিব বলেন, ‘আমার অধিনায়কত্ব নেওয়ার ইচ্ছা ছিল না! আমি কখনও ভাবিও নাই কেউ ওই
সময় অধিনায়কত্ব ছেড়ে দিবে! তারপর আমাকে এশিয়া কাপের দলে পাঠালো! আমি দেখলাম রিয়াদ ভাই
দলে নেই! আমার কিছু বলার ও ছিল না! কারন পরের দিনে সবাই রওনা দিয়েছে! আমাকে সবাই বলতেছে
আমি নাকী রিয়াদ ভাইকে নেইনি! এইসব হাস্যকর কথা! মানুষের সাইলকোলজি এমন কেনও! আমি কিছু
জানি না! তাও আমার দোষ দেওয়া হয়েছে!’
‘এই বিশ্বকাপই শেষ। এরপর একদিনও (অধিনায়কত্ব) করবো না। যে
কারণে আমি এশিয়া কাপের আগে নিতে চাইনি। এরপরও এটা না। আমার কাছে মনে হয়েছে আমি হাসতে
চাই, খেলতে চাই, পারফর্ম করতে চাই। এই একটা কারণে আমি করতে চাইনি। আর কোনো কারণ নেই।
বেস্ট হয় যদি অধিনায়ক না থাকি। অধিনায়কত্ব কি আমার কোনো ভেল্যু এড করতেছে ক্যারিয়ারে
এই স্টেজে এসে? আমি তো মনে করি না।’ যুক্ত করেন সাকিব।
সাকিব অবসর বিসিবি তামিম বিশ্বকাপ অধিনায়ক ওয়ানডে এশিয়া কাপ রিয়াদ
মন্তব্য করুন
তামিম
ইকবালের নেতৃত্ব ছাড়ার ঘোষণার পর গত ১১
আগস্ট তৃতীয় দফায় বাংলাদেশ ওয়ানডে
দলের অধিনায়ক হন সাকিব আল
হাসান। সে সময় বাংলাদেশ
ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) জানিয়ে ছিল এশিয়া কাপ
ও বিশ্বকাপে নেতৃত্ব দিবেন সাকিব। এবার সাকিবও জানিয়ে
দিলেন বিশ্বকাপের পরই অধিনায়কত্ব থেকে
সরে দাঁড়াবেন তিনি।
সাকিবের
নেতৃত্বে এশিয়া কাপ খেলে বাংলাদেশ।
যদিও সেখানে ভারতের বিপক্ষে জয় ছাড়া উল্লেখযোগ্য
কোনো অর্জন নেই টাইগারদের। তবে
বিশ্বকাপে দারুণ কিছু করার স্বপ্নে
বিভোর টাইগাররা আজ সেই সাকিবের
নেতৃত্বেই উড়াল দিলেন ভারতে।
ভারতে
যাওয়ার আগে দেশের একটি
টিভি চ্যানেলকে দেয়া সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশ
অধিনায়ক বলেন, ‘এই বিশ্বকাপই শেষ।
এরপর একদিনও (অধিনায়কত্ব) করবো না। যে
কারণে আমি এশিয়া কাপের
আগে নিতে চাইনি। এরপরও
এটা না। আমার কাছে
মনে হয়েছে আমি হাসতে চাই,
খেলতে চাই, পারফর্ম করতে
চাই। এই একটা কারণে
আমি করতে চাইনি। আর
কোনে কারণ নেই। বেস্ট
হয় যদি অধিনায়ক না
থাকি। অধিনায়কত্ব কি আমার কোনো
ভেল্যু এড করতেছে ক্যারিয়ারে
এই স্টেজে এসে? আমি তো
মনে করি না।’
ওই সাক্ষাৎকারে তামিমের প্রসঙ্গে সাকিব বলেন, ‘রোহিত শর্মা ৭ থেকে ওপেনিংয়ে
এসে ১০ হাজার রান
করে ফেলছে। তো আপনি ওপেনিং
থেকে তিনে বা চারে
খেললে সমস্যা কী? এটা আসলে
বাচ্চা মানুষি। যে আমার ব্যাট,
আমিই খেলবো।’
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বিশ্বকাপ খেলতে বুধবার (২৭ সেপ্টেম্বর) ভারতের উদ্দেশে দেশ ছেড়েছে বাংলাদেশ দল। এরপরই বিশ্বকাপ দলে না থাকা ও এর সঙ্গে জড়িত বিষয়গুলো নিয়ে কথা বলেছেন সাবেক ওয়ানডে অধিনায়ক তামিম ইকবাল। তামিমের পর এবার আসছে সাকিব আল হাসানের ব্যাখ্যা। দেশের একটি টিভি চ্যানেলকে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন সাকিব, যা প্রকাশিত হবে বুধবার রাত ১১টায়।