ইনসাইড গ্রাউন্ড

টিকে থাকার লড়াইয়ে ফ্রান্সের মুখোমুখি তিউনিসিয়া

প্রকাশ: ১১:১৩ এএম, ২৯ নভেম্বর, ২০২২


Thumbnail

রাশিয়া বিশ্বকাপের ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন ফ্রান্স সবার আগে নকআউট নিশ্চিত করেছে কাতার বিশ্বকাপেও। সমীকরণের ধাধায় টিকে আছে তিউনিসিয়ার প্রথমবারের মত বিশ্বকাপে দ্বিতীয় রাউন্ডে যাওয়ার সুযোগ। রাউন্ড অফ সিক্সিটিনে যাওয়ার লড়াইয়ে মুখোমুখি হচ্ছে তিউনিসিয়াফ্রান্স। বিশ্বকাপে প্রথমবারের মত ফ্রান্সের মুখোমুখি হতে যাচ্ছে আফ্রিকার দেশটি। কাগজে কলমে মাঠে কঠিন প্রতিপক্ষ ফ্রান্স। বিশ্বের যে কোন দেশ সমীহ করে ডিপেন্ডিং চ্যাম্পিয়নদের। তাদের বিরুদ্ধে মাঠের লড়াই বেশ কঠিন হবে তিউনিসিয়ানদের।

ডেনমার্কের বিপক্ষে - গোলের জয়ে প্রথম দল হিসেবে শেষ ষোলো নিশ্চিত করেছে ফ্রান্স। শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে প্রথম ম্যাচে অস্ট্রেলিয়াকে - গোলে হারায় তারা। পরের ম্যাচে ডেনমার্কের বিপক্ষে জেতে - গোলে। অন্যদিকে নিজেরদের প্রথম ম্যাচে ডেনমার্কের সঙ্গে ড্র করলেও দ্বিতীয় ম্যাচ অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ১-০ গোলে হেরে যায় তিউনিসিয়া। টুর্নামেন্টে নিজেদের টিকিয়ে রাখতে হলে ফ্রান্সের বিপক্ষে জয়ের বিকল্প নেই আফ্রিকার দেশটির।   

দুই দলের কিছু পরিসংখ্যানঃ 

১। দুইবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ফ্রান্স ১৬তম বার বিশ্বকাপে খেলছে। ২০১৪ সালে জার্মানির কাছে কোয়ার্টার ফাইনালে হারের পর ম্যাচ ধরে অপরাজিত তারা। 

২। ১৯৭৮ সালের আসরে আফ্রিকা অঞ্চলের প্রথম দেশ হিসেবে বিশ্বকাপে কোনো ম্যাচ জেতার রেকর্ড গড়ে তিউনিসিয়া। সেবার তারা মেক্সিকোকে হারায় - গোলে। 

৩। তিউনিসিয়ার স্কোয়াডের ২৬ জন খেলোয়াড়ের ১০ জনের জন্ম ফ্রান্সে। তিন জন খেলেন ফরাসি ক্লাবে। 

৪। দুই দল এখন পর্যন্ত চারটি প্রীতি ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছে। ফ্রান্সের জয় দুই ম্যাচে, ড্র হয়েছে বাকি দুই

আল রাইয়ানের এডুকেশন সিটি স্টেডিয়ামে গ্রুপ পর্বে নিজেদের তৃতীয় শেষ ম্যাচে বুধবার লড়বে ফ্রান্স তিউনিসিয়া।ডিগ্রুপের ম্যাচটি শুরু হবে বাংলাদেশ সময় রাত ৯টায়। 

 

 

 


কাতার বিশ্বকাপ   তিউনিসিয়া   ফ্রান্স  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

উইজডেনের ‘লিডিং ক্রিকেটার ইন দ্য ওয়ার্ল্ড’ প্যাট কামিন্স

প্রকাশ: ০৩:৩৭ পিএম, ১৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

গত বছর ক্রিকেট ইতিহাসে অন্যতম সেরা সময় পার করেছে অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দল। কারণ সে বছর তারা ওয়ানডে বিশ্বকাপ, টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ও অ্যাশেজ শিরোপা জেতে তারা। আর অজিদের এই সাফল্য আসে প্যাট কামিন্সের নেতৃত্ব।

আর এজন্যই মূলত উইজডেন ক্রিকেটার্স অ্যালামনাকের নতুন (১৬১তম) সংস্করণে ‘লিডিং ক্রিকেটার ইন দ্য ওয়ার্ল্ড’ খেতাব অর্জন করেছেন তিনি। আর প্যাট কামিন্সের হাত ধরে দীর্ঘ এক যুগ পর কোনো অজি ক্রিকেটার পেলেন এই খেতাব।

সর্বশেষ ২০১২ সালে এই পুরস্কার জিতেছিলেন সাবেক অজি অধিনায়ক মাইকেল ক্লার্ক। গত বছর কামিন্সের নেতৃত্বে ওয়ানডে বিশ্বকাপ, টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ও অ্যাশেজ শিরোপা জেতে অস্ট্রেলিয়া।

কামিন্সকে নিয়ে উইজডেন সম্পাদক লরেন্স বুথ বলেন, ‘বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে সফলতার সঙ্গে অস্ট্রেলিয়াকে নেতৃত্ব দেওয়ার পর, প্যাট কামিন্স অ্যাশেজ ধরে রাখেন। এজবাস্টনে প্রথম টেস্টে লেট অর্ডারে রানের জন্য বড় ধন্যবাদ প্রাপ্য তার। এরপর ভারতে ওয়ানডে বিশ্বকাপ ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার জয়ের পথে নেতৃত্ব দেন তিনি। ২০২৩ সালে বিশ্ব ক্রিকেটের কোনো পেসারই টেস্টে তার ৪২ উইকেটের চেয়ে বেশি উইকেট নিতে পারেননি।’

এদিকে ‘লিডিং ক্রিকেটার ইন দ্য ওয়ার্ল্ড’ হিসেবে ইংল্যান্ডের ন্যাট সিভার-ব্রান্টের (নারী) নাম ঘোষণা করেছে ক্রিকেটের বাইবেল খ্যাত ম্যাগাজিনটি।

টি-২০ ক্রিকেটার হিসেবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ নারী দলের অলরাউন্ডার হেইলি ম্যাথিউজের নাম ঘোষণা করে তারা। গত বছর টানা ৮ ম্যাচে ম্যাচসেরা হওয়ার কীর্তি গড়েন তিনি। এছাড়া ব্যাটিং করেছেন ৮৮ গড় ও ১৪৪ স্ট্রাইকরেটে। পাশাপাশি বল হাতে নিয়েছেন ১২ উইকেট।


অস্ট্রেলিয়া   ক্রিকেট   প্যাট কামিন্স  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজের জন্য ভারতের দল ঘোষণা

প্রকাশ: ০৩:০৪ পিএম, ১৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

চলতি বছরের সেপ্টেম্বর-অক্টোবরে মাঠে গড়াতে যাচ্ছে নারী দলের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। যার আয়োজক দেশ বাংলাদেশ। আর তাই কন্ডিশন মানিয়ে নিতে অস্ট্রেলিয়ার মতোই এবার ভারত আসছে বাংলাদেশে।

নিগার সুলতানাদের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচ টি-২০ সিরিজ খেলবে ভারত। সেই লক্ষ্যে ১৪ সদস্যের দল ঘোষণা করেছে তারা। এই সফরে নেতৃত্ব দিবেন হারমান প্রীত কৌর।

দ্বি-পাক্ষিক এই সিরিজের সব ম্যাচই হবে সিলেটে।  প্রথম টি-২০ মাঠে গড়াবে আগামী ২৮ এপ্রিল। ম্যাচটি হবে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায়।

একদিন বিরতি দিয়ে একই সময়ে ৩০ এপ্রিল হবে সিরিজের দ্বিতীয় টি-২০।  তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম টি-২০ হবে যথাক্রমে ২, ৬ ও ৯ মে। এরমধ্যে তৃতীয় ও চতুর্থ টি-২০ শুরু হবে বেলা ২টায়। শেষ ম্যাচ শুরুর সময় সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা।

ভারত মেয়েদের দল: হারমানপ্রীত কৌর, স্মৃতি মান্ধানা, শেফালি ভার্মা, দায়ালিন হেমালাথা, সানজানা সাজেভান, রিচা ঘোষ, স্ততিকা ভাটিয়া, রাদব যাদব, দিপ্তি শর্মা, পূজা ভাস্তেকার, আমানজত কৌর, শ্রেয়ানকা পাতিল, সাইকা ইশাক, আশা সোবহানা, রেনুকা সিং ঠাকুর ও তিতাস সাধু।


বাংলাদেশ   ভারত   নারী ক্রিকেট  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

টি-২০ বিশ্বকাপ নিয়ে মাতামাতি না করার অনুরোধ শান্তর

প্রকাশ: ০২:২৭ পিএম, ১৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত

চলতি বছরের জুনেই যুক্তরাষ্ট্র ও ওয়েস্ট ইন্ডিজে বসতে যাচ্ছে এবারের টি-২০ বিশ্বকাপের আসর। হাতে সময় দেড় মাসেরও কম। এরই মধ্যে বেশ ভালোভাবেই প্রস্তুতি শুরু করেছে প্রায় প্রতিটি দল। যার মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশও।

আসন্ন টি-২০ বিশ্বকাপকে ঘিরে বড় প্রত্যাশা রাখছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) ও সমর্থকেরা। তবে বিশ্বকাপ নিয়ে সমর্থকদের মাতামাতি না করার অনুরোধ করেছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত।

শান্ত বলেন, ‘প্রতি বছর দেখি, বিশ্বকাপের আগে এগুলো নিয়ে অনেক কথা হয়। প্রত্যাশা থাকে এটা করব, সেটা করব। এসব নিয়ে অনেক কথাবার্তা হয়। আমার একটা অনুরোধ থাকবে আপনাদের কাছে। এই প্রত্যাশা খুব একটা করার দরকার নেই। এই প্রত্যাশা সবার মনের মধ্যে থাক।’

তিনি আরও বলেন, ‘আপনারা জানেন বাংলাদেশ দল কী চায়, আমরা খেলোয়াড়রাও জানি বাংলাদেশকে কতদূর নিয়ে যেতে চাই। সবাই চায় যে অনেক বড় কিছু করি। কিন্তু এটা নিয়ে যখন খুব বেশি মাতামাতি হয়, তখন আমার ব্যক্তিগতভাবে ভালো লাগে না। দরকার নাই। ফলাফল যখন হবে তখন বোঝা যাবে।’

বাংলাদেশ দলের জার্সিতে যারা খেলে তারা সামর্থ্যের বেশি দেয় বলে দাবি নাজমুলের, ‘যে দলটা খেলে তারা ১২০ ভাগ দিবে প্রতিটি ম্যাচ জেতার জন্য। এই নিশ্চয়তা দিতে পারি। প্রতিটি ম্যাচ জেতার জন্য খেলবে। প্রতিটি ম্যাচ আমরা যখন খেলি, তখন অনেক আশা নিয়েই খেলি। আমরা যেটা পারি, ওই জিনিসটা করার চেষ্টা করি। আমরা জেতার জন্য খেলব।’


টি-২০ বিশ্বকাপ   আন্তর্জাতিক ক্রিকেট   খেলাধুলা   বাংলাদেশ   নাজমুল হোসেন শান্ত  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

পিএসজি-বার্সালোনা মহারণ, নিজেদের সেরাটা দিতে প্রস্তুত উভয় দলই

প্রকাশ: ০২:১০ পিএম, ১৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের কোয়ার্টার ফাইনালের প্রথম লেগে বুধবার রাতে পার্ক দ্য প্রিন্সেসে স্প্যানিশ জায়ান্টদের মুখোমুখি হয়েছিল প্যারিসিয়ানরা। যেখানে বার্সেলোনার কাছে ৩-২ গোলে হেরেছে পিএসজি। আর এই জয়ে সেমিফাইনালের দৌড়েও এগিয়ে রয়েছে জাভি হার্নান্দেজের দল।

মঙ্গলবার ঘরের মাঠে স্তাদিও লুইস অলিম্পিক কোম্পানি স্টেডিয়ামে পিএসজিতে আতিথেয়তা দেবে বার্সেলোনা। তবে দ্বিতীয় লেগের ম্যাচে পিএসজি যে সহজে হাল ছাড়বে না, ভালো করেই জানেন বার্সা কোচ জাভি হার্নান্দেজ।

জাভি বলেন, ‘ফুটবলের বড় ধরনের লড়াই হতে যাচ্ছে। পিএসজির কাছ থেকে বল ছিনিয়ে নিতে চাইব এবং ম্যাচটি জেতার চেষ্টা করব। আশা করি, নিজেদের সেরাটা দিতে পারব।’

পিএসজি ম্যাচকে সামনে রেখে জাভি আরো বলেন, ‘যে অবস্থায় আছি, সেটা নিয়ে আমরা খুশি ও গর্বিত। আমার মনে হচ্ছে, দারুণ কিছু মুহূর্ত পেতে যাচ্ছি এবং আমি রোমাঞ্চিত। আমাদের আবেগ ও মেজাজকে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। এটা বাঁচা-মরার ম্যাচ। দলের সেরা দিক ও রূপ দেখাতে চাই। আমাদের সমর্থকদের আরো বেশি সমর্থন করতে হবে কারণ পিএসজি আমাদের ভোগাবে এটা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই।’

এদিকে বাঁচা-মরার ম্যাচের আগে হুঁশিয়ারি দিয়ে রেখেছেন পিএসজি কোচ লুইস এনরিকেও। তার কথায়, ‘আমরা প্রথম মিনিট থেকে ওদের (বার্সেলোনা) চেপে ধরব আর ওরা নিজেদের খেলাটা খেলবে। যখন আমাদের দখলে বল থাকবে, আমরা চাইব বেশি সম্ভব সুযোগ তৈরি করার। আগের ম্যাচের পরের দিনগুলো আমাদের জন্য খুব কঠিন ছিল। তবে ফুটবলে ভালো ব্যাপার একই প্রতিপক্ষের বিপক্ষে আরেকটি ম্যাচ আছে। আর এখন আমরা জানি, কি করতে হবে। আমরা খুব ভালো অবস্থায় আছি এবং আমরা তৈরি।’

মঙ্গলবার সেমিফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে কোয়ার্টার ফাইনালের দ্বিতীয় লেগে মুখোমুখি হবে বার্সেলোনা ও পিএসজি। ম্যাচটি শুরু হবে বাংলাদেশ সময় রাত ১টায়।


পিএসজি   বার্সালোনা   উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

না ফেরার দেশে ইংল্যান্ড ক্রিকেটের কিংবদন্তী আন্ডারউড

প্রকাশ: ০১:৪৪ পিএম, ১৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ডেরেক আন্ডারউড। ইংল্যান্ড ক্রিকেটের ইতিহাসে টেস্টে স্পিনারদের মধ্যে সর্বোচ্চ উইকেটশিকারী তিনি। বাইশ গজের সাথে তার সম্পর্ক শেষ হয়েছিল কয়েক দশক পূর্বেই। তবে এবার জীবনের মায়াও ত্যাগ করলেন এই কিংবদন্তী। ৭৮  বছর বয়সে পাড়ি জমালেন না ফেরার দেশে।

আন্ডারউডের মৃত্যুতে শোক জানিয়েছে ইংল্যান্ড এন্ড ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি)। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিবৃতি দিয়ে ইসিবি লিখেছে, 'ডেরেক আন্ডারউড দেশের সর্বকালের সেরা স্পিনারদের একজন হিসেবে স্মরণীয় হয়ে থাকবেন।'

১৯৬৬ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টেস্ট অভিষেক হয় আন্ডারউডের। ক্যারিয়ারের সবশেষ টেস্ট খেলেন তিনি ১৯৮২ সালে, শ্রীলঙ্কার সঙ্গে। দেশের হয়ে ৮৬টি টেস্ট খেলে নেন ২৯৭ উইকেট। ১৯৬৯ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ১৯৭৩ সালের অগাস্ট পর্যন্ত আইসিসির টেস্ট বোলারদের র‍্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে ছিলেন আন্ডারউড।

আন্ডারউডের প্রথম শ্রেণির ক্যারিয়ারের পুরোটা কাটে কাউন্টি দল কেন্টে। ১৭ বছর বয়সে এই সংস্করণে পথচলা শুরু করেন তিনি। ক্লাবটির হয়ে তিন দশকে (১৯৬৩ থেকে ১৯৮৭) ৯০০ এর বেশি ম্যাচ খেলেন এই স্পিনার। ১৯.০৪ গড়ে উইকেট নেন ২ হাজার ৫২৩টি।

১৯৮৭ সালে ক্রিকেটকে বিদায় বলা আন্ডারউড দুটি ওয়ানডে কাপ ও তিনটি করে কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশিপ, ন্যাশনাল লিগস এবং বেনসন ও হেজেস কাপ জেতেন। ১৯৮১ সালে এমবিই স্বীকৃতও পান তিনি।

খেলোয়াড়ি জীবন শেষে ক্রিকেট প্রশাসক হিসেবে কাজ করেন আন্ডারউড। ২০০৬ সালে তাকে কেন্টের ক্লাব সভাপতি করা হয়। দুই বছর পর মেরিলিবোন ক্রিকেট ক্লাবের (এমসিসি) প্রেসিডেন্টও হন তিনি। ২০০৯ সালে আইসিসি হল অব ফেমে জায়গা পান এই ইংলিশ ক্রিকেটার।


ডেরেক আন্ডারউড   ইংল্যান্ড   ক্রিকেট  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন