ইনসাইড গ্রাউন্ড

বেনজেমাকে নিয়ে নতুন ধোঁয়াশা

প্রকাশ: ১২:৫০ পিএম, ২৯ নভেম্বর, ২০২২


Thumbnail

কাতার বিশ্বকাপে খুব ভালো অবস্থানে রয়েছে কিলিয়ান এমবাপ্পেরা সবার আগে জায়গা দখল করেছেন রাউন্ড অফ সিক্সিটিন। অথচ বিশ্বকাপ শুরুর পূর্বে ইনজুরির নিয়ে ভালো সমস্যায় পড়েছিলো কোচ দিদিয়ে দেশম। ইউনজুরির জন্য পল পগবা, এনকুকু,কিমপেম্বেরা বাদ পড়েছিলেন বিশ্বকাপ স্কোয়াড থেকে। তাদের বদলি  খেলোয়াড় নিলেও শেষ মুহুর্তে ইনজুরিতে পড়া করিম বেনজামার কোন বদলি নেয়নি ফ্রান্স। হয়ত কোচ ভেবেছিলেন বিশ্বকাপ চলাকালীন চোটের আঘাত কাটিয়ে উঠবেন বেনজেমা।

ঊরুর চোটে চলতি বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে গিয়েছিলেন করিম বেনজেমা। ইউরোপের সংবাদমাধ্যমে গুঞ্জন, চোট কাটিয়ে সেই বেনজেমাই ফিরতে পারেন ফ্রান্সের বিশ্বকাপ দলে! তাহলে কি খুব দ্রুত চোট থেকে সেরে উঠছেন বেনজামা।

স্প্যানিশ রেডিও ওন্দা মাদ্রিদ জানিয়েছে এক ডিসেম্বর থেকে মাঠে অনুশীলনে ফিরতে পারেন ব্যালন ডিঅর বিজয়ী তারকা। তাতেই তাঁর বিশ্বকাপ দলে ফেরার সম্ভাবনা জেগেছে।

রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে মৌসুমের বেশির ভাগ ম্যাচ খেলতে পারেননি ব্যালন ডিঅরজয়ী এই তারকা। ভাবা হচ্ছিল, চোট কাটিয়ে বিশ্বকাপ দিয়েই মাঠে ফিরবেন এই তারকা। ২০১৮ সালে রাশিয়া বিশ্বকাপে দলে না থাকা বেনজামা মুখিয়ে ছিলেন কাতার বিশ্বকাপে খেলার। তবে বেনজামার অভাব দলে কোন প্রভাব পরছে না। ফর্মের তুঙ্গে রয়েছে এমবাপ্পে ,গ্রিজম্যানরা। গ্রুপের দুই ম্যাচ জিতে শীর্ষে অবস্থান করছে ফ্রান্স  

তবে ফরাসি সংবাদমাধ্যম আরএমসি স্পোর্টস বলছে ভিন্ন কথা। তাদের দাবি বিশ্বকাপ শেষ হওয়ার আগে সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভাবনা নেই বেনজেমার। ফরাসি তারকা মাদ্রিদে এখনো পুনর্বাসন প্রক্রিয়ার মধ্যেই আছেন। বিশ্বকাপ শেষ হতে বাকি মাত্র তিন সপ্তাহ, এরই মধ্যে সেরে ওঠা বেনজেমার পক্ষে সম্ভব নয়।

 


কাতার বিশ্বকাপ   ফ্রান্স   করিম বেনজেমা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

গুজরাটের লজ্জার রেকর্ড, দিল্লির সহজ জয়

প্রকাশ: ১২:৪৬ এএম, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের ১৫তম আসরে অভিষেক হয়েছিল গুজরাট টাইটান্সের। যেবার সব চড়াই উৎরাই পেরিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল তারাই। এরপর ১৬তম আসরেও বেশ শক্ত পোক্তভাবেই লড়াই করে ফাইনালে উঠেছিল তারা। তবে শিরোপা ছুঁয়ে দেখতে পারেনি সেবার। 

তবে হার্দিক পান্ডিয়ার নেতৃত্বে আধিপত্য বিস্তার করা দলটি এবার শুবমান গিলের অধীনে সুবিধা করতে পারছে না। টুর্নামেন্টের ইতিহাসে তৃতীয়বার অলআউট হলো গুজরাট, তাও আবার লজ্জার রেকর্ড গড়লো সর্বনিম্ন রানে অলআউট হয়ে।

প্রথমবার একশর নিচেই ১০ ব্যাটারের সবাই আউট হয়ে গেছে। আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে ৮৯ রানে তাদের থামিয়ে ৬ উইকেটের দাপুটে জয় পেয়েছে দিল্লি ক্যাপিটালস। এই আসরে প্রথমবার টানা দ্বিতীয় জয় পেলো তারা।

এর আগে গুজরাটের সর্বনিম্ন ইনিংস ছিল গত বছর এই দিল্লির কাছেই। ১২৫ রান করেছিল তারা ৬ উইকেট হারিয়ে। এবার তিন অঙ্কের ঘরেও যেতে পারলো না একুশের চ্যাম্পিয়নরা।

রশিদ খান শেষ দিকে ২৪ বলে সর্বোচ্চ ৩১ রান না করলে আরও বড় লজ্জা পেতো গুজরাট। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১২ রান করেন সাই সুদর্শন। ১০ রান আসে রাহুল তেওয়াতিয়ার ব্যাটে। ইনিংসের ১৫ বল বাকি থাকতে অলআউট তারা।

মুকেশ কুমার ২.৩ ওভারে ১৪ রান দিয়ে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন। দুটি করে উইকেট দখল করেন ইশান্ত শর্মা ও ট্রিস্টান স্টাবস।

লক্ষ্যে নেমে ২ ওভারে ২৫ রান তুলে ভাঙে উদ্বোধনী জুটি। জেক ফ্রেসার-ম্যাকগার্ক ১০ বলে ২০ রানে থামেন। অল্প স্কোরে জয়ের পথে এটাই ছিল ব্যক্তিগত সেরা ইনিংস। 

শাই হোপ ১০ বলে করেন ১৯ রান। অভিষেক পোরেলের ব্যাটে আসে ১৫ রান। শেষ দিকে রিশাভ পান্ত ও সুমিত কুমার ২৫ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটিতে নবম ওভারেই ম্যাচ জেতে দিল্লি। 

৮.৫ ওভারে ৪ উইকেটে ৯২ রান করে তারা। ১৬ রানে পান্ত ও ৯ রানে সুমিত খেলছিলেন।


আইপিএল   ক্রিকেট   খেলাধুলা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

এক ম্যাচে ৩১ গোল হজম, অনুভূতিতে যা জানালেন সেই গোলকিপার

প্রকাশ: ০৮:৫০ পিএম, ১৭ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

সালটা ২০০১। বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ওশেনিয়া অঞ্চলের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার মুখোমুখি হয়েছিল আমেরিকান সামোয়া। কফস হারবারে অনুষ্ঠিত হওয়া সেই ম্যাচে ঘটেছিল ফুটবল বিশ্বের অনন্য এক ইতিহাস। কারণ সেই ম্যাচে আমেরিকান সামোয়া হেরেছিল ৩১-০ গোলে। যা আন্তর্জাতিক ফুটবলে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বড় ব্যবধানে হার।

ইতিহাসের সেই ম্যাচে আমেরিকান সামোয়ার গোলকিপার ছিলেন নিকি সালাপু। লোকে এখনো নাকি তাকে ম্যাচটি নিয়ে জিজ্ঞেস করে। বিবিসির ‘স্পোর্টিং উইটনেস’ পডকাস্টে সেই ম্যাচ নিয়েই কথা বলেছেন সালাপু।

অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ম্যাচটির জন্য খুব দ্রুত দল গড়তে হয়েছিল আমেরিকান সামোয়াকে। বেশিরভাগই ছিলেন কিশোর বয়সি। আমেরিকান সামোয়ার ফুটবল ফেডারেশন (এফএফএএস) ফিফায় অন্তর্ভুক্তি পেয়েছিল ম্যাচটি খেলার মাত্র তিন বছর আগে। সেই সময় ১ কোটি ৯০ লাখ অধিবাসীর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে মাত্র ৫৮ হাজার জনসংখ্যার আমেরিকান সামোয়া এমনিতেই পুঁচকে ছিল।

আর ২০০২ বিশ্বকাপ বাছাইয়ের আগে ফিফা জানিয়ে দেয়, শুধু আমেরিকান পাসপোর্টধারীরাই প্রশান্ত মহাসাগরের দেশটির জাতীয় দলের প্রতিনিধিত্ব করতে পারবেন। প্রাথমিকভাবে ঘোষিত ২০ জনের স্কোয়াডে যোগ্য খেলোয়াড় বাছতে দল উজাড়, টিকেছিলেন শুধু সালাপু। তিনি বলেন, মাত্র দুই সপ্তাহের মধ্যে যে কাউকে খুঁজে বের করতে হতো। আমরা হাইস্কুলের ছেলেদের বাছাই করেছিলাম।

সালাপুর এ কথার ব্যাখ্যা দেবে পরিসংখ্যান। আমেরিকান সামোয়ার দলে ১৫ বছর বয়সী খেলোয়াড় ছিলেন তিনজন। দলের খেলোয়াড়দের গড় বয়স ছিল ১৮ বছর। সালাপু সেই দলে সবচেয়ে অভিজ্ঞ; তার বয়সই ছিল মাত্র ২০ বছর।

ফলে এই দল নিয়ে প্রথম রাউন্ডে ফিজির কাছে ১৩-০ গোলের ব্যবধানে হেরেছিল আমেরিকান সামোয়া। পরের ম্যাচে সামোয়ার কাছে হার ৮-০ গোলে। তৃতীয় ম্যাচে হারের ব্যবধান তো ছাড়িয়ে গেল সবকিছুকে ৩১-০! ওই ৩ ম্যাচে ৫২ গোল খাওয়ার পর টোঙ্গার কাছে ৫-০ গোলের হার আমেরিকান সামোয়ার কাছে জয়ের সমান হওয়ার কথা!

খুব কাছে গিয়েও ১৯৯৮ বিশ্বকাপের চূড়ান্ত পর্বে উঠতে ব্যর্থ হওয়া অস্ট্রেলিয়া ২০০২ বিশ্বকাপে জায়গা পেতে মুখিয়ে ছিল। নিজেদের প্রমাণে জিদ কাজ করছিল অস্ট্রেলীয়দের মনে। আমেরিকান সামোয়ার আগে অস্ট্রেলীয়দের সেই জিদের অনলে পুড়েছিল টোঙ্গাও। পলিনেশিয়ান দেশটিকে ২২-০ গোলে গুঁড়িয়ে আমেরিকান সামোয়ার মুখোমুখি হয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। সালাপু জানিয়েছেন, তার প্রাথমিক লক্ষ্য ছিল কোনোভাবেই ২২-০ ব্যবধানের হার অতিক্রম করা যাবে না।

গোল বন্যার ‘ফটক’ খুলেছিল ম্যাচের ৮ মিনিটে। অস্ট্রেলিয়ার ২২ বছর বয়সী স্ট্রাইকার আর্চি থম্পসন একাই করেছিলেন ১৩ গোল। ৮ গোল করেন ডেভিড জিদ্রিলিক। সালাপু জানিয়েছেন, পুরো ম্যাচে তিনি সতীর্থদের ‘সামনে এগোতে’ বলেছেন। কারণ তার সতীর্থরা বেশিরভাগ সময়েই রক্ষণভাগে জড়সড় হয়েছিলেন। এ কারণে বল দেখতে খুব সমস্যা হচ্ছিল সালাপুর।

৮৬ মিনিটে অস্ট্রেলিয়ার পোস্টে একবারই আক্রমণ করতে পেরেছিল আমেরিকান সামোয়া। অস্ট্রেলিয়ার গোলকিপার মাইকেল পেটকোভিচের ম্যাচে সেটাই একমাত্র সেভ। সালাপু মনে করেন, অস্ট্রেলিয়া যেভাবে খেলেছে, সেটি অখেলোয়াড় সুলভ।

সালাপু জানিয়েছেন, তিনি অস্ট্রেলিয়ার কোচ হলে দল ২০ গোল করার পর খেলোয়াড়দের ‘ম্যাচ শেষ হওয়ার আগপর্যন্ত বলের দখল ধরে রেখে খেলতে’ বলতেন। হারের সেই স্মৃতি মনে সইয়ে নিতে সালাপুর প্রায় ১০ বছর লেগেছে। এ সময়ের ব্যবধানে আমেরিকান সামোয়া টানা ৩৮ ম্যাচ হেরেছে ২১৭ গোল ব্যবধানে। ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে নেমেছে ২০৪তম স্থানেও (বর্তমানে ১৮৯)।

২০১০ সালে ডাচ বংশোদ্ভূত কোচ টমাস রনজেনকে কোচ করে আনে আমেরিকান সামোয়া। পরিস্থিতি এর পর ধীরে ধীরে পাল্টাতে থাকে। ২০১৪ বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ম্যাচে ২০১১ সালের ২৩ নভেম্বর টোঙ্গার মুখোমুখি হয় আমেরিকান সামোয়া।

সালাপু জানিয়েছেন, সে ম্যাচে ‘আমাদের পুরো দল জয়ের ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী ছিল’। শেষ বাঁশি বাজার পর পূরণ হলো সেই প্রত্যাশাও। টোঙ্গাকে ২-১ গোলে হারায় আমেরিকান সামোয়া—ফিফা স্বীকৃত ম্যাচে সেটাই প্রথম জয় দলটির। সালাপুকে সেদিনও আবেগ সংবরণ করতে হয়েছিল। তিনি বলেন, খুবই ভালো লাগছিল। বারবার মনকে প্রবোধ দিয়েছি, ম্যাচে মনোযোগ ধরে রাখতে আবেগ সামলে রাখতে হবে।’


ফুটবল   বিশ্বকাপ   আমেরিকান সামোয়া   অস্ট্রেলিয়া  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

দিল্লির বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে গুজরাট

প্রকাশ: ০৮:১৩ পিএম, ১৭ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) ১৭তম আসরে খুব একটা ছন্দে নেই গতবারের রানার্স আপ গুজরাট টাইটান্স। ছয় ম্যাচ খেলে মাত্র তিনটি জয় পেয়ে শুভমান গিলের দল।

অন্যদিকে গুজরাটের সমান ম্যাচ থেকে দুটিতে জয় পেয়েছে দিল্লি ক্যাপিটালস। নিজেদের সপ্তম ম্যাচে মাঠে নামছে এই দুই দল।

বুধবার ( ১৭ এপ্রিল) আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে গুজরাটকে ব্যাটিংয়ে আমন্ত্রণ জানিয়েছে দিল্লি।

গুজরাট টাইটান্সের একাদশ: ঋদ্ধিমান সাহা (উইকেটকিপার), শুভমান গিল (অধিনায়ক), সাই সুদর্শন, ডেভিড মিলার, স্পেন্সার জনসন, অভিনাভ মোনোহার, রাহুল তেওয়াটিয়া, রশিদ খান, নূর আহমেদ, মোহিত শর্মা ও সানদীপ ওয়ারিয়ার।

দিল্লির একাদশ: ঋষভ পান্ত (অধিনায়ক), জ্যাক ফ্রেসার, পৃথ্বী শা, ত্রিস্তান স্টাবস, মুকেশ কুমার, অক্ষর প্যাটেল, সাই হোপ, এনরিখ নরকিয়া, ইশান্ত শর্মা, সুমিত কুমার ও খলিল আহমেদ।


আইপিএল   গুজরাট   দিল্লি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

‘মুস্তাফিজের থেকে শিখবে আইপিএলের অন্য খেলোয়াড়রা’

প্রকাশ: ০৬:১১ পিএম, ১৭ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

চলমান আইপিএলে দল পাওয়া নিয়ে ছিল শঙ্কা। পরবর্তীতে বিকল্প হিসেবে দল পেয়ে এবং একাদশে সুযোগ পেয়েই চলতি আসরের শুরু থেকেই বল হাতে দ্যুতি ছড়াচ্ছেন দ্য ফিজ। তারই ধারাবাহিকতায় এবারের আসরে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারীর তালিকাতেও শীর্ষের দিকে রয়েছেন তিনি। এখন পর্যন্ত ৫ ম্যাচ খেলে ১০ উইকেট শিকার করেছেন তিনি।

সেরাদের তালিকায় থেকেও মুস্তাফিজের এবারের আইপিএল অধ্যায় বড় হচ্ছে না। কারণ মুস্তাফিজ বিসিবি থেকে ছুটি পেয়েছিলেন শুরুতে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত। কিন্তু পরবর্তীতে আরও একদিন বাড়ানো হয়েছে সেই অনুমতি। আর সে অনুযায়ী ২ মে দেশে ফিরে ৩ মে জাতীয় দলের সঙ্গে যোগ দিতে হবে তাকে।

টাইগার এই পেসারকে নিয়ে বুধবার (১৭ এপ্রিল) বিসিবির ক্রিকেট অপারেশন্স চেয়ারম্যান জালাল ইউনুস কথা বলেছেন। মিরপুরে বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের চেয়ারম্যান জালাল ইউনুস বলেন, ‘মুস্তাফিজের আইপিএল থেকে শেখার কিছু নাই। তার শেখার সময় পার হয়ে গেছে। বরং মুস্তাফিজের থেকে শিখতে পারে আইপিএল খেলোয়াড়রা। এতে বাংলাদেশের কোনো লাভ হবে না। মুস্তাফিজের কাছে পেলে অন্যদের সুবিধা হবে।’

বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের চেয়ারম্যান গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে আরও বলেন, ‘আমরা মুস্তাফিজের ফিটনেস নিয়ে চিন্তিত। চেন্নাই চাইবে তার থেকে শতভাগ নেওয়ার জন্য। তার ফিটনেস নিয়ে তাদের মাথাব্যথা নেই, আমাদের আছে।’

জালাল ইউনুস যোগ করেন, ‘আমরা মুস্তাফিজকে ফেরত আনার কারণ শুধু জিম্বাবুয়ে সিরিজে খেলানো না। এখানে আনলে আমরা ওয়ার্কলোড দিয়েই ওকে প্ল্যান দেবো। কিন্তু আইপিএলে থাকলে সেই প্ল্যান হবে না।’


মুস্তাফিজ   চেন্নাই সুপার কিংস   আইপিএল  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

এবার জানা গেল হাথুরুর বাংলাদেশে ফেরার দিনক্ষণ

প্রকাশ: ০৫:৫৮ পিএম, ১৭ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

বাংলাদেশ ক্রিকেটে গেল ওয়ানডে বিশ্বকাপ থেকেই সমালোচনার ঝড় বয়ে যাচ্ছে কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহেকে নিয়ে। কদিন আগেও সোস্যাল মিডিয়ার গুঞ্জন ছড়িয়েছিল যে টাইগারদের সাথে আর কাজ করতে চাননা হাথুরু। যার জন্য ব্যক্তিগত কাজে অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার পর আর দেশে ফিরতে চাননা তিনি এমন খবর ভাসছিল সবখানে। যদিও গুঞ্জনটি যে ভুয়া তা কিছুক্ষণের মধ্যেই জানা গিয়েছিল।

তবে এবার জানা গেল হাথুরুর দেশে ফেরার দিনক্ষণ। বুধবার (১৭ এপ্রিল) গণমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে হাথুরুর ফেরা নিয়ে বিসিবির পরিচালক জালাল ইউনূস বলেন, ‘আমাদের প্রধান কোচ আসবেন ২১ তারিখ রাত্রে বেলা, বেশিরভাগ কোচ ২২-২৩ তারিখের মধ্যে অ্যাভেইলেবল। ইতোমধ্যে স্ট্রেংথ অ্যান্ড কন্ডিশনিং কোচ এখানে আছেন। জিম্বাবুয়ে সিরিজের আগে আমাদের নতুন স্পিন বোলিং কোচ মুশতাক আহমেদের আসার কথা। আশা করি জিম্বাবুয়ে সিরিজের আগেই চলে আসবেন। বাকি যারা আছে তারাও ২৩ এপ্রিলের আগে চলে আসবে।’

এদিকে গতকাল নতুন স্পিন কোচ হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন মুশতাক আহমেদ। তাকে নিয়ে জালাল বলেন, ‘মুশতাক আহমেদ থাকা অবস্থায় দেশের আনাচে-কানাচে যদি ভালো লেগ স্পিনার থাকে এবং যারা এক্সপোজার পায়নি, তাদের জন্য ট্যালেন্ট হান্ট (স্পিনার হান্ট) করতে পারি সেটা ক্রিকেটের জন্য ভালো হবে, লেগ স্পিনের ভবিষ্যতের জন্য ভালো হবে।’


হাথুরুসিংহে   বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড   বিসিবি   জালাল ইউনূস  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন