টুর্নামেন্টের শুরুতে এক জোড়া ম্যাচে হারের ধাক্কা। ঘরের মাঠে কলকাতা নাইট রাইডার্সকে হারিয়ে ২০২৩ আইপিএলের প্রথম জয় পেয়েছিল মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স। এরপর লিগ পর্বে হার-জিতের মধ্য দিয়ে গিয়েছে মুম্বাই। পয়েন্ট টেবলে ক্রমাগত ওঠানামা। ধারাবাহিকতা না থাকলেও শেষমেশ প্লে অফে জায়গা করে নেয় রোহিত শর্মার দল।
মুম্বাইয়ের
খেলা শেষ দুটি ম্যাচই
ছিল মরণ বাঁচন। লিগ
পর্বে নিজেদের শেষ ম্যাচে সানরাইজার্স
হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে ম্যাচ জিততেই হত। ক্যামেরুন গ্রিনের
অনবদ্য শতরানে সেদিন জয় পেয়েছিল নীল
বাহিনী। সেই আত্মবিশ্বাসকে সম্বল
করে লখনউ সুপার জায়ান্টসের
বিরুদ্ধে এলিমিনেটর ম্যাচে নেমেছিলেন রোহিতরা। হারলেই ছিটকে যাওয়ার ভয়। সেই ম্যাচেও
অনবদ্য রোহিতরা। ১৮২ রানের পুঁজি
ছিল হাতে। আকাশ মাধওয়াল একাই
ধস নামালেন। ৫ রানের বিনিময়ে
৫ উইকেট। প্লে অফের সেরা
বোলিং ফিগার। আকাশ’ছোঁয়া এই
সাফল্যে এলিমিনেটরের চ্যালেঞ্জ উতরে দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে
গুজরাট টাইটান্সের মুখোমুখি মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স। পাঁচ বারের চ্যাম্পিয়নদের
চোখে ষষ্ঠ ট্রফি জয়ের
স্বপ্ন। অধিনায়ক হিসেবে রোহিত শর্মার আইপিএল জয়ের রেকর্ড আরও
মজবুত করার পালা।
লাগাতার
দ্বিতীয় মরসুমে এলিমিনেটর পর্ব থেকে বিদায়
লখনউ সুপার জায়ান্টসের। সে বার সামনে
ছিল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর। এ বার মুম্বাই
ইন্ডিয়ান্স। ২০২২ সালের আইপিএল
মোটেও সুখের ছিল না মুম্বাইয়ের
জন্য। পাঁচ বারের চ্যাম্পিয়নরা
প্লে অফে পা রাখতে
পারেনি। টানা ছয় ম্যাচে
হেরে গিয়েছিলেন রোহিত শর্মারা। ব্যর্থতা ভুলে নতুন মরসুমে
নতুনভাবে শুরু করতে চেয়েও
মনের মতো সূচনা হয়নি।
তবে সামলে নেন রোহিতরা। প্রথমদিকে
বেশ কয়েকটি ম্যাচে হোঁচট খাওয়ার পর গিয়ার বদলে
মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স পৌঁছে গেল দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ার
পর্যন্ত।
নরেন্দ্র
মোদী স্টেডিয়ামে ২৭ মে-র
ওই ম্যাচটি মুম্বইয়ের কাছে বড় চ্যালেঞ্জ।
একে গুজরাটের ঘরের মাঠে ম্যাচ,
তার উপর কোয়ালিফায়ার ১
ম্যাচে চেন্নাই সুপার কিংসের কাছে হেরে খোঁচা
খাওয়া বাঘ হয়ে রয়েছেন
শুভমন গিল, হার্দিক পান্ডিয়ারা।
সুযোগ পেলেই প্রতিপক্ষের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ার
অপেক্ষা। ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নদের আটকাতে পরিকল্পনা সাজাতে শুরু করেছে মুম্বাই
শিবির।
আইপিএলের
সবচেয়ে সফল টিম হলেও
এই নিয়ে মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স
চার বার এলিমিনেটর ম্যাচ
খেলে ফেলল। ২০১১ সালে কলকাতা
নাইট রাইডার্সের বিরুদ্ধে প্রথম এলিমিনেটর খেলেছিলেন রোহিত শর্মারা। ম্যাচটি ৪ উইকেটে জিতে
নেয় মুম্বাই। এরপর ২০১২ সালে
চেন্নাই সুপার কিংসের বিরুদ্ধে খেলে ৩৮ রানে
হেরেছিল মুম্বাই। ২০১৪ সালে ফের
এলিমিনেটর ম্যাচ খেলে মুম্বাই। সে
বার সিএসকের কাছে ৭ উইকেটে
পরাজিত হয়েছিল। ২০২৩ সালে আবার
একটা এলিমিনেটর। এ বার জয়ধ্বজা
উড়িয়ে ছয় নম্বর আইপিএল
ট্রফির লক্ষ্যে এক পা বাড়িয়ে
রাখল রোহিত শর্মার দল।
মন্তব্য করুন
পার্ক দ্য প্রিন্সেসে পিএসজির জার্সিতে নিজের বিদায়ী ম্যাচে ব্যক্তিগত পারফরম্যান্স দিয়ে বিদায়টা স্মরণীয় করে রাখতে পারেননি লিওনেল মেসি। ক্লেরমর বিপক্ষে তাই ৩-২ গোলে হেরেই মৌসুম শেষ করতে হলো পিএসজিকে। আগের মতো এই ম্যাচেও পিএসজি ভক্তদের দুয়োধ্বনি শুনেই মাঠ ছাড়লেন তিনি।
সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হওয়া গোলরক্ষক সার্জিও রিকোকে ম্যাচের আগে শ্রদ্ধা জানায় পিএসজি। ম্যাচের ১৬ মিনিটেই এগিয়ে যায় তারা। ভিতিনিয়ার ক্রস থেকে দারুণ এক হেডে জাল খুঁজে নেন সার্জিও রামোস। মেসির মতো তারও পিএসজির জার্সিতে এটাই শেষ ম্যাচ ছিল।
২১ মিনিটে কিলিয়ান এমবাপ্পের
পেনাল্টি দিয়ে ব্যবধান দ্বিগুণ করে ফেলে পিএসজি। প্রথমার্ধে মাঝেমধ্যেই চোখে পড়ছিল পিএসজির রক্ষণের দুর্বলতা। ৩৬তম মিনিটের মাথায় একিটিকে হ্যান্ডবল করায় পেনাল্টি পায় ক্লেরমঁ। কিয়েই সেই বল বাইরে মারেন। ৪১তম মিনিটে মেসির ফ্রি কিক একটুর জন্য বেরিয়ে যায়।
কিন্তু এরপর পুরোটাই ক্লেরমর প্রত্যাবর্তনের গল্প। প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার আগেই সমতায় ফেরে তারা। বিরতির পর ৬৩ মিনিটে গ্রেহন কেই
এর গোল এগিয়ে দেয় তাদের। এরপর চেষ্টা করেও সমতায় ফিরতে পারেনি পিএসজি। শেষ মুহূর্তে মেসির ফ্রি-কিক একটু আশা জাগালেও, বাকানো শট ঠেকিয়ে দেন ক্লেরমর গোলরক্ষক। অবশেষে নিয়েই মাঠ ছাড়ে পিএসজি।
৮৫ পয়েন্ট নিয়েই এবার মৌসুম শেষ করে পিএসজি। দ্বিতীয়তে থাকা লসের সঙ্গে তাদের ব্যবধান কেবল এক পয়েন্টের। তবে চ্যাম্পিয়ন হয়ে শেষ করার কারণে স্বস্তির বাতাস বইছে পিএসজি শিবিরে।
মন্তব্য করুন
এবারই প্রথমবারের মতো এফএ কাপের ফাইনালে মুখোমুখি হতে যাচ্ছে ম্যানচেস্টার সিটি আর ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড। ফলে নতুন ইতিহাসও লেখা হয়ে যাচ্ছে আজ। ম্যাচটি শুরু হবে বাংলাদেশ সময় রাত আটটায়।
এফএ কাপে শেষবার ‘ম্যানচেস্টার ডার্বি’ হয়েছিল ২০১১ সালে। সেমিফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিল দুই ম্যানচেস্টার। ইয়াইয়া তুরের একমাত্র
জয়সূচক গোলে ম্যান ইউকে হারিয়ে দীর্ঘ ৩০ বছর পর এফএ কাপ ফাইনালে উঠেছিল ম্যান সিটি। সে বছর চ্যাম্পিয়নও হয়েছিল তারা।
এবারও ম্যানচেস্টার সিটি
রয়েছে দুর্দান্ত ফর্মে । গত ছয় মৌসুমের মধ্যে পাঁচবার ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের শিরোপা জেতা দলটি উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালেও উঠেছে। পেপ গার্দিওলার শিষ্যদের সামনে এখন
একমাত্র লক্ষ্য ‘ট্রেবল’।
মৌসুমে এরইমধ্যে একটি ট্রফি জিতে
নিয়েছে সিটি। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ চ্যাম্পিয়ন হয়েছে গার্দিওলার দল। তিন নম্বরে থেকে শেষ করেছে ম্যান ইউ। তারাও রয়েছে দুর্দান্ত ছন্দে । এফএ কাপের মতো ঐতিহ্যের ট্রফি জেতাই লক্ষ্য দুই ম্যানচেস্টারের।
ম্যান সিটি বলতেই এখন চলে আসে তরুণ স্ট্রাইকার আর্লিং হালান্ডের নাম। ইংলিশ ফুটবলে অভিষেক মৌসুমেই
রীতিমত তাক লাগিয়ে দিয়েছেন এই নরওয়েজিয়ান। হালান্ডকে আটকানোই
এফএ কাপ ফাইনালে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের কাছে বাড়তি চ্যালেঞ্জ ।
ম্যান সিটির ক্ষেত্রে বলা যায়, দলে সেই অর্থে বড় কোনও চোট সমস্যা নেই। সামান্য ধোঁয়াশা
রয়েছে ম্যানুয়েল আকাঞ্জিকে নিয়ে। তবে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ফাইনালের কথা ভেবে এই ম্যাচে বিশ্রাম দেওয়া হতে পারে গোলকিপার এডারসনকে। তার জায়গায় খেলতে পারেন স্টেফান ওর্তেগা।এই ম্যাচে পাওয়া যাবে না অ্যান্টনি স্যান্টোসকে । চোটের জন্য বাইরে আছেন লিজান্দ্রো মার্টিনেজও। সিটির সামনে তাই কঠিন পরীক্ষাতেই পড়তে হবে রেড ডেভিলসদের।
মন্তব্য করুন
প্যারিস
সেইন্ট জার্মেইয়ের (পিএসজি) সঙ্গে লিওনেল মেসির সম্পর্ক শেষ হয়েছে কদিন
আগেই। আজই (শনিবার) পিএসজিতে লিওনেল
মেসির শেষ ম্যাচ। বৃহস্পতিবার রাতে কোচ ক্রিস্টোফে গাল্টিয়ের জানিয়ে দিয়েছেন সে কথা।
এবার আরও এক তারকা ফুটবলারের পিএসজি
অধ্যায় শেষ হতে যাচ্ছে। অকস্মাৎ বিদায়ের ঘোষণা দিলেন পিএসজির আরেক বড় তারকা সার্জিও
রামোস।
সাবেক রিয়াল
ডিফেন্ডার জানিয়েছেন, চলতি মৌসুমে অর্থাৎ শনিবার ক্লেমন্টের বিপক্ষে ম্যাচটিই হবে পিএসজিতে
তার শেষ। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টুইটারে এই বিষয়টি জানিয়েছেন রামোস। শুক্রবার তিনি
লিখেছেন, ‘আগামীকাল আমার জন্য বিশেষ দিন। কারণ কাল আমি আমার জীবনের একটি অধ্যায়কে বিদায়
বলব, বিদায় পিএসজি।’
৩৭ বছর বয়সী
রামোস পিএসজির হয়ে ৫৭টি ম্যাচ খেলেছেন। ২০২১ সালের জুলাইয়ে রিয়াল মাদ্রিদ থেকে ফরাসি
লিগে যোগ দিয়েছিলেন এই ডিফেন্ডার। পিএসজির হয়ে তিনি দুটি লিগ শিরোপা জিতেছেন।
রামোস জাতীয়
দল স্পেনের হয়ে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ খেলা ফুটবলার। দেশের হয়ে জিতেছেন বিশ্বকাপ এবং দুটি
ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ।
ক্লাব ক্যারিয়ারে
তার মূল সময়টা কেটেছে রিয়াল মাদ্রিদে। ২০০৫ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত প্রায় ১৬ বছর কাটিয়েছেন
রিয়ালে। জিতেছেন পাঁচটি লা লিগা শিরোপা এবং চারটি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ট্রফি।
মন্তব্য করুন
ম্যাচ হেরে অভিজ্ঞ কোচ জোসে মরিনিওর মেজাজ হারানোর ঘটনা নতুন
কিছু নয়। এরকম আচরণের দায়ে এর আগেও তিনি শাস্তি পেয়েছিলেন। আরও একবার সেই ঘটনার পুনরাবৃত্তি করলেন এই রোমা কোচ। ঘটনাটি সর্বশেষ ইউরোপা লিগ ফাইনালের, ম্যাচ শেষে তার বিরুদ্ধে রেফারির উদ্দেশ্যে অপমানজনক ও অশালীন ভাষা ব্যবহারের অভিযোগ ওঠে। এছাড়াও ম্যাচে তাদের সিদ্ধান্তকে অগ্রাহ্য করার
কারণে হলুদ কার্ড দেখতে হয় তাকে। সেই ঘটনার
জন্য কড়া শাস্তি পেতে পারেন এই স্পেশাল ওয়ান।
গত ৩১ মে ইউরোপা লিগের ফাইনালে সেভিয়ার বিপক্ষে টাইব্রেকারে হেরে যায় রোমা। ম্যাচটিতে টুর্নামেন্টের রেকর্ড সংখ্যক হলুদ কার্ড দেখানো হয়। যেখানে ৪০টি ফাউলের বিপরীতে ১৩ বার হলুদ কার্ড
দেখাতে হয়েছে রেফারি অ্যান্থনি টেইলরকে। এর মধ্যে রোমার খেলোয়াড়েরাই ৭টি হলুদ কার্ড পেয়েছেন ।
একদিকে হার, অন্যদিকে কার্ডের সিদ্ধান্তে স্বাভাবিকভাবেই বেশ রগচটে ছিলেন মরিনিও। তারই রেশ ধরে ম্যাচ শেষে তিনি পুসকাস অ্যারেনার বাইরে ম্যাচ অফিসিয়ালদের লক্ষ্য করে চিৎকার করেন। পরবর্তীতে সংবাদ সম্মেলনেও রেফারি টেইলরের কড়া ভাষায় সমালোচনা করেন তিনি।
৬০ বছর বয়সী এই পর্তুগিজ কোচের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনার কথা জানিয়েছে উয়েফা। সমর্থকদের আচরণের জন্য উভয় ক্লাবের বিরুদ্ধেও বেশ কয়েকটি অভিযোগ আনা হয়েছে। জানা গেছে, অভিযোগ প্রমাণিত হওয়া সাপেক্ষে দুই ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ হতে পারেন মরিনিও।
ইউরোপের দ্বিতীয় সেরা প্রতিযোগিতাটির ফাইনালে গত বুধবার বুদাপেস্টে সেভিয়ার কাছে টাইব্রেকারে হেরে যায় রোমা। নির্ধারিত ও অতিরিক্ত সময়ে ১-১ ড্র ছিল। ট্রাইবেকে রোমা একাধিক শ্যুট আউট মিস করে। ফলে সেভিয়ার রেকর্ড সপ্তমবারের ইউরোপা লিগ শিরোপা নিশ্চিত হয়ে যায়।
যার রেশ ম্যাচের পরদিনও রেখে দেন রোমা সমর্থকরা। এদিন বুদাপেস্ট বিমানবন্দরে তাদের হয়রানির শিকার হন রেফারি টেইলর ও তার পরিবার। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, টেইলর ও তার পরিবারকে গালিগালাজ করছেন ইতালিয়ান ক্লাবটির সমর্থকরা। একজন সমর্থন টেইলরকে লক্ষ্য করে চেয়ারও ছুড়ে মারলেও, অল্পের জন্য রক্ষা পান ইংলিশ রেফারি।
মন্তব্য করুন
ইউরোপীয় ফুটবলে রাজত্ব করা স্প্যানিশ ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদ টানা দ্বিতীয় বছর বিশ্বের সবচেয়ে দামি ক্লাবগুলোর তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে। মার্কিন ব্যবসা সাময়িকী ফোর্বসের হিসাব অনুসারে, এই মুহূর্তে রিয়ালের বাজারমূল্য ৬.০৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দামি ক্লাব ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড। ইংল্যান্ডের এই ক্লাবটির বাজারমূল্য ৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
ফুটবল ক্লাবগুলোর মধ্যে ৬ বিলিয়ন ডলার মূল্যের ক্লাব শুধু এ দু'টিই। ২০০৪ সাল থেকে ফুটবল ক্লাবগুলোর বাজারমূল্যভিত্তিক তথ্য হালনাগাদ করছে ফোর্বস। প্রতিবারই প্রথম পাঁচের মধ্যে থাকা ক্লাবও শুধু রিয়াল আর ইউনাইটেডই।
ফোর্বস বলছে, গত এক বছরে রিয়ালের বাজারমূল্য বেড়েছে ১৯ শতাংশ। সংস্কার করা সান্তিয়াগো বার্নাব্যু স্টেডিয়ামে ৪০ কোটি মার্কিন ডলারের একটি অর্থায়ন তাদের মূল্য বাড়াতে ভূমিকা রেখেছে।
মন্তব্য করুন
ম্যাচ হেরে অভিজ্ঞ কোচ জোসে মরিনিওর মেজাজ হারানোর ঘটনা নতুন কিছু নয়। এরকম আচরণের দায়ে এর আগেও তিনি শাস্তি পেয়েছিলেন। আরও একবার সেই ঘটনার পুনরাবৃত্তি করলেন এই রোমা কোচ। ঘটনাটি সর্বশেষ ইউরোপা লিগ ফাইনালের, ম্যাচ শেষে তার বিরুদ্ধে রেফারির উদ্দেশ্যে অপমানজনক ও অশালীন ভাষা ব্যবহারের অভিযোগ ওঠে। এছাড়াও ম্যাচে তাদের সিদ্ধান্তকে অগ্রাহ্য করার কারণে হলুদ কার্ড দেখতে হয় তাকে। সেই ঘটনার জন্য কড়া শাস্তি পেতে পারেন এই স্পেশাল ওয়ান।
ফুটবল ক্লাবগুলোর মধ্যে ৬ বিলিয়ন ডলার মূল্যের ক্লাব শুধু এ দু'টিই। ২০০৪ সাল থেকে ফুটবল ক্লাবগুলোর বাজারমূল্যভিত্তিক তথ্য হালনাগাদ করছে ফোর্বস। প্রতিবারই প্রথম পাঁচের মধ্যে থাকা ক্লাবও শুধু রিয়াল আর ইউনাইটেডই। ফোর্বস বলছে, গত এক বছরে রিয়ালের বাজারমূল্য বেড়েছে ১৯ শতাংশ। সংস্কার করা সান্তিয়াগো বার্নাব্যু স্টেডিয়ামে ৪০ কোটি মার্কিন ডলারের একটি অর্থায়ন তাদের মূল্য বাড়াতে ভূমিকা রেখেছে।