অনেক দিন ধরেই আলোচনাটা হচ্ছিল যে, পাকিস্তানের নতুন বোলিং কোচ হিসেবে নিয়োগ
পেতে যাচ্ছেন উমর গুল ও সাঈদ আজমল। গুল ফাস্ট বোলিং এবং আজমল স্পিন বোলিং কোচ। অবশেষে
সেই গুঞ্জনই সত্যি হলো। পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি) আনুষ্ঠানিকভাবে এ দুজনকে
কোচ হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার বিষয়টি জানিয়েছে।
গুল, আজমল দুজনই পাকিস্তানের ২০০৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ও ২০১২ এশিয়া কাপজয়ী
দলের সদস্য। গুল এর আগেও অবশ্য পাকিস্তান দলের বোলিং কোচ হিসেবে কাজ করেছেন। তবে আজমলকে
জাতীয় দলের কোচের ভূমিকায় এবারই প্রথম দেখা যাবে। ডিসেম্বরে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টেস্ট
সিরিজ দিয়ে তাঁদের নতুন যাত্রা শুরু হবে। এরপর আগামী বছরের শুরুতে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে
টি-টোয়েন্টি সিরিজ তাঁদের দ্বিতীয় অ্যাসাইনমেন্ট।
আবার পাকিস্তান দলের কোচ হতে পেরে আনন্দিত উমর গুল বলেছেন, ‘আগের কোচিং
অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে আমি পাকিস্তানের বোলিং–আক্রমণকে নতুন এক উচ্চতায় নিয়ে যেতে
চাই।’ আজমল বলেছেন, ‘আমি পাকিস্তানের বোলিং কোচ হওয়ার সুযোগ পেয়ে সম্মানিত বোধ করছি।’
সর্বশেষ পাকিস্তান সুপার লিগে (পিএসএল) কোয়েটা গ্ল্যাডিয়েটর্সের বোলিং
কোচ হিসেবে কাজ করা গুল জাতীয় দলের হয়ে ৪৭ টেস্টে ৩৪.০৬ গড়ে ১৬৩টি উইকেট আর ১৩০ ওয়ানডেতে
২৯.৩৪ গড়ে ১৭৯টি উইকেট নিয়েছেন। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে তিনি ছিলেন আরও সফল বোলার। ৬০
ম্যাচে ১৬.৯৭ গড়ে নিয়েছেন ৮৫টি উইকেট।
বিশ্বের সাবেক ১ নম্বর বোলার আজমল পিএসএলে ইসলামাবাদ ইউনাইটেডের স্পিন বোলিং
কোচ হিসেবে কাজ করেছেন। পাকিস্তানের হয়ে তিনি ৩৫ টেস্ট, ১১৩ ওয়ানডে আর ৬৪টি টি-টোয়েন্টি
খেলে ৪৪৭টি উইকেট নিয়েছেন।
মন্তব্য করুন
নিম্নচাপের কারণে বৃষ্টির ঘণঘটা ঢাকার আকাশে। এই আবহাওয়ায় টস জিতে ব্যাটিং নেন বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। কিন্তু, ইনিংসের শুরু থেকেই কিউই বোলারদের দারুণ বোলিংয়ে চাপে পড়ে গেছে বাংলাদেশের বোলাররা।
আর কিউই বোলারদের এই চাপে পিষ্ট হয়ে প্রথম এক ঘণ্টার মধ্যেই ৪টি উইকেটের পতন হয় বাংলাদেশ শিবিরে। একে একে ফিরে গেছেন জাকির হাসান, মাহমুদুল হাসান জয়, মমিনুল হক ও নাজমুল হোসেন শান্ত।
ষষ্ঠ ওভারেই স্পিনার নিয়ে আসে নিউজিল্যান্ড। তবে কিউইরা প্রথম উইকেটের দেখা পায় ইনিংসের ১১তম ওভারে। মিচেল স্যান্টনারের তৃতীয় বলে তুলে মারতে গিয়ে উইকেট বিলিয়ে আসেন জাকির। জাকির ৮ রান করে প্যাভিলিয়নে ফেরেন। পরের ওভারে এজাজ প্যাটেলের শিকার আরেক ওপেনার মাহমুদুল। ১৪ রানে আউট হন তিনি।
পানি পানের বিরতির পর প্যাটেলের দ্বিতীয় শিকারে পরিণত হন মমিনুল। উইকেটের পিছনে থাকা টম ব্লান্ডেলের হাতে ক্যাচ দেন মমিনুল।
উইকেটের পতন ঠেকাতে পারেননি শান্তও। তার বিপক্ষে স্যান্টনারের এলবিডাব্লুউয়ের আবেদন নাকোচ করে দেন আম্পায়ার। তবে রিভিউ নিয়ে সফল হয় নিউজিল্যান্ড। ৪৭ রানে ৪ উইকেট হারায় স্বাগতিকরা।
সেখান থেকে এখন দলকে টানছেন অভিজ্ঞ মুশফিকুর রহিম ও শাহাদাত হোসেন দিপু। মধ্যাহ্নভোজের বিরতির সময় এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত বাংলাদেশ ৪ উইকেট হারিয়ে ২৮ ওভারে করেছে ৮০ রান।
মন্তব্য করুন
২০২২-২৩ কর বছরের জন্য বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে মনোনীতদের তালিকা গেজেট আকারে
প্রকাশ করেছে রাজস্ব বোর্ড। সেরা করদাতা হয়েছেন ১৪১ ব্যক্তি, কোম্পানি ও প্রতিষ্ঠান।
সেরা করদাতা হিসেবে তাদের ‘ট্যাক্স কার্ড’ দেবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের জ্যেষ্ঠ সহকারী সচিব নুসরাত জাহান নিসুর সই করা
গেজেটে জানানো হয়, ৭৬ ব্যক্তি, ৫৪ কোম্পানি ও অন্যান্য ক্যাটাগরিতে ১১টিসহ মোট ১৪১টি
ট্যাক্স কার্ড দেওয়া হবে।
তালিকায় দেখা যায়, খেলোয়াড়দের মধ্যে সেরা করদাতা হয়েছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট
দলের সাকিব আল হাসান, মোহাম্মদ মাহমুদউল্লাহ ও তামিম ইকবাল খান।
অভিনেতা-অভিনেত্রীদের মধ্যে সেরা করদাতা হয়েছেন মাহফুজ আহমেদ, ফরিদা আকতার
ববিতা ও মো. সিয়াম আহমেদ। এছাড়া গায়ক-গায়িকাদের মধ্যে সেরা হয়েছেন তাহসান রহমান খান,
এস ডি রুবেল ও মমতাজ বেগম।
এদিকে ব্যবসায়ী ক্যাটাগরিতে ফের সেরা করদাতা হয়েছেন মো. কাউছ মিয়া। তিনি
হাকিমপুরী জর্দার স্বত্বাধিকারী।
গেজেটে এবার বিশেষ শ্রেণিভুক্ত করা হয়েছে ‘সিনিয়র সিটিজেন’। এ ক্যাটাগরিতে
ট্যাক্স কার্ড পাচ্ছেন পাঁচজন। তারা হলেন নারায়ণগঞ্জ-১ আসনের সংসদ সদস্য গোলাম দস্তগীর
গাজী, খাজা তাজমহল, ডা. মোস্তাফিজুর রহমান, ফজলুর রহমান ও আব্দুল মুক্তাদির।
কর রাজস্ব বোর্ড মাহমুদউল্লাহ তামিম সাকিব ক্রিকেট
মন্তব্য করুন
মেসি পৃথিবীর যে দেশেই যান সেখানেই ফুটবল প্রেমীদের আনন্দ-উন্মাদনার শেষ
থাকে না। মেসি যেন এক আনন্দের উপলক্ষ্য। ফুটবল বিশ্বের জীবন্ত কিংবদন্তী হয়ে ওঠা মেসি
ক্লাব পরিবর্তন করলে সেই ক্লাবের সমর্থক সংখ্যা মূহুর্তে মিলিয়ন হয়ে যায়। এক কম জনপ্রিয়
ক্লাবও রাতারাতি পরিণত হয় জনপ্রিয় ক্লাবে।
এই যেমন ধরা যাক আমেরিকার ইন্টার মিয়ামি ক্লাবকে কয়জন চিনতো? কিন্তু, এই
ক্লাবে যোগ দেওয়া মাত্রই মিয়ামির সমর্থক গোষ্ঠী রাতারাতি ভারি হতে থাকে। যুক্তরাষ্ট্রে
শুরু হয় মেসি উন্মাদনা।
এমনকি কিছুদিন আগেও যে মেজর লিগ সকারকে (এসএলএস) কেউ চিনত না, সে এসএলএসকে
বিশ্ববাসী এখন চেনে মেসির কল্যাণে। সাধারণ ফুটবল প্রেমীতো বটেই হলিউড তারকাসহ বিভিন্ন
সেক্টরের বড় বড় তারকারাও দল বেঁধে মাঠে এসে মেসির খেলা উপভোগ করেন।
কয়েক মাসেই আমেরিকার ফুটবলে দারুণ পরিবর্তন আনেন বিশ্বকাপ জয়ী এই আর্জেন্টাইন
তারকা। এবার এটার স্বীকৃতিও মিললো। চলতি বছর বিখ্যাত মার্কিন ম্যাগাজিন টাইমের বর্ষসেরা
অ্যাথলেট নির্বাচিত হয়েছেন ৩৬ বছর বয়সী মেসি।
জুলাই মাসে মেসি যোগ দিলে ইন্টার মিয়ামির ভাগ্য পাল্টাতে শুরু করে। পয়েন্ট
টেবিলের তলানিতে থাকা ইন্টার মিয়ামিকে প্রথমবারের মতো শিরোপার স্বাদ দেন মেসি। পাশাপাশি
ইন্টার মিয়ামির ‘মোস্ট ভ্যালুয়েবল প্লেয়ারের’পুরস্কারও জেতেন তিনি।
মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) মেসিকে ২০২৩ সালের অ্যাথলেট অব দ্য ইয়ার ঘোষণা করেছে
টাইম। জাতীয় দল ও ক্লাব ফুটবলে সাফল্য তাকে এই নতুন স্বীকৃতি এনে দিয়েছে।
এর আগে গত অক্টোবরে রেকর্ড অষ্টমবারের মতো ব্যালন ডি অর জেতেন মেসি। দীর্ঘ
৩৬ বছর পর ২০২২ সালে কাতার বিশ্বকাপ জয়ে আর্জেন্টিনাকে নেতৃত্ব দেওয়ায় তাকে এই মর্যাদাপূর্ণ
পুরস্কার দেওয়া হয়।
মেসি মিয়ামি আমেরিকা বিশ্বকাপ ফুটবল আর্জেন্টিনা
মন্তব্য করুন
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে দুই টেস্ট ম্যাচ সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে আজ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। মেঘলা আবহাওয়া ও গুড়ি গুড়ি বৃষ্টির মাঝে কিউইদের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় ও শেষ টেস্টে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নামছে বাংলাদেশ। সিলেটে প্রথম টেস্টে ১৫০ রানের জয়ে সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে স্বাগতিকেরা।
দ্বিতীয় টেস্টে একাদশ অপরিবর্তিত রেখেছে বাংলাদেশ। অফ স্পিনার নাঈম হাসান
চোট পেলেও ব্যাপারটা গুরুতর কিছু না হওয়ায় তাকে একাদশে রাখা হয়েছে। শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের
উইকেট স্পিনবান্ধব হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। যদিও এ বছর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে আফগানিস্তান
ও আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্টে মোট ২১ উইকেট নিয়েছেন বাংলাদেশের পেসাররা। আবহাওয়া
মেঘলা হওয়ায় টসটা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছিল।
দ্বিতীয় টেস্টে বাংলাদেশ একাদশঃ
মাহমুদুল হাসান, জাকির হাসান, নাজমুল হোসেন (অধিনায়ক), মুমিনুল হক, মুশফিকুর রহিম, শাহাদাত হোসেন, নুরুল হাসান (উইকেটকিপার), মেহেদী হাসান মিরাজ, নাঈম হাসান, তাইজুল ইসলাম ও শরীফুল ইসলাম।
নিউজিল্যান্ড একাদশঃ
টিম সাউদি (অধিনায়ক), ডেভন কনওয়ে, টম ল্যাথাম, কেইন উইলিয়ামসন, হেনরি নিকোলস, ড্যারিল মিচেল, টম ব্লান্ডেল (উইকেটকিপার), গ্লেন ফিলিপস, কাইল জেমিসন, মিচেল স্যান্টনার, এজাজ প্যাটেল।
বাংলাদেশ-নিউজিল্যান্ড টেস্ট ক্রিকেট বিসিবি মিরপুর
মন্তব্য করুন
ভারত বিশ্বকাপে দারুণভাবে ব্যর্থ হয়েছে বাংলাদেশ। অথচ ওয়ানডে রেংকিংয়ে
৩ নম্বরে থেকেই বিশ্বকাপ নিশ্চিত করেছিল টাইগাররা। সেই টাইগাররাই কি না বিশ্বকাপে পরিচয়
দিলেন নজিরবিহীন ব্যর্থতার।
এই বিশ্বকাপ ব্যর্থতার কারণ অনুসন্ধানে গঠন করা হয়েছে তিন সদস্যর বিশেষ
কমিটি। এই কমিটি ৩ ডিসেম্বর থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে কাজ শুরু করেছে। প্রথম দিন কমিটি নির্বাচক
মিনহাজুল আবেদিন নান্নু, হাবিবুল বাশার সুমন এবং বিশ্বকাপ দলের ২ সদস্য লিটন দাস ও
মোস্তাফিজুর রহমানের সাথে কথাও বলে নিয়েছেন। এই খবর মিডিয়ার কল্যাণে চাউর হয়ে গেছে।
সাবেক ক্রিকেটার ও বর্তমান বোর্ডের তিন পরিচালকের সমন্বয়ে গড়া ওই কমিটই
হলো ‘তদন্ত’ কমিটি।
প্রশ্ন আসে এটা কি সত্যিই তদন্ত কমিটি? কারণ খোদ কমিটির সদস্যরাই এটাকে
তদন্ত কমিটি মানতে নারাজ। আর বিসিবি থেকেও তদন্ত কমিটির কথা বলা হয়নি।
মিডিয়া এই কমিটিকে তদন্ত কমিটি বললেও গণমাধ্যম কর্মীদেরকে বিসিবির দেওয়া
প্রেস রিলিজে বলা হয়েছে ‘স্পেশাল কমিটি’। এবং গত ২৯ নভেম্বর দুপুরে বিসিবি থেকে দেয়া
ওই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বিশ্বকাপে আন্ডার পারফরমেন্স (প্রত্যাশিত পারফরমেন্স ও ফল
না হওয়ায়) তিন জনের গড়া এক বিশেষ কমিটি। যাদের কাজ হবে বিশ্বকাপে টিম বাংলাদেশের প্রত্যাশিত
পারফরমেন্স না হওয়ার কারণ অনুসন্ধান ও একটি পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন পেশ।
বিশেষ কমিটি নামে অভিহিত করলেও এটা আসলে তদন্ত কমিটিই। কারণ বোর্ড থেকে
বলাই হয়েছে বিশ্বকাপে প্রত্যাশিত পারফরমেন্স না হওয়ার কারণ অনুসন্ধানে গঠিত বিশেষ কমিটি।
কাজেই তাদের কাজটা কিন্তু তদন্তই হচ্ছে।
এই কমিটি গঠনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা এসেছে গত ২৯ নভেম্বর দুপুরে। আর বিসিবির
তিন পরিচালক এনায়েত হোসেন সিরাজ, মাহবুবুল আনাম ও আকরাম খানের সমন্বয়ে গড়া ওই বিশেষ
কমিটি কাজ শুরু করলো ৪ দিন পর অর্থাৎ, ৩ ডিসেম্বর থেকে। এবং প্রথম দিন থেকেই সবাইকে
জানিয়েই এই কমিটি কার্যক্রম শুরু করে।
অবশ্য টাইগারদের ব্যর্থতায় বিসিবির কারণ অনুসন্ধান কমিটি গঠন নতুন নয়। এর
আগেও হয়েছিল এমন কমিটি। ২০০৩ সালে দক্ষিণ আফ্রিকায় আইসিসির ২ সহযোগি সদস্য কেনিয়া-কানাডাসহ
সব ম্যাচ হারার পরও তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছিল।
এছাড়া ২০২১ সালে টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ব্যর্থতার পরও ৩ সদস্যর তদন্ত কমিটি
গঠন করা হয়েছিল। সেই ২ তদন্ত কমিটি কাজ করেছে বেশ নিরবেই। সেই কমিটি অনেকটা গোয়েন্দা
স্টাইলেই তদন্ত কাজ সম্পন্ন করেছিল। কিন্তু এবারের তদন্ত কাজ শুরু হলো মিডিয়ার সামনেই।
এছাড়া এবারের তদন্ত কমিটির কারন অনুসন্ধান ও প্রতিবেদন বোর্ডে জমা দেবার
কোন আনুষ্ঠানিক সময় সীমাও বেঁধে দেয়া হয়নি। তাই তারা কত দিনের মধ্যে নিজেদের তদন্ত
করা প্রতিবেদন বোর্ডে জমা দেবেন, তা জানারও কোন সুযোগ নেই। একটু বিশ্লেষণ করলেই বোঝা
যাবে তদন্ত কমিটির কাজ এই বছরে শেষ করা কঠিন।
বিদেশি কোচিং স্টাফ ও বিশ্বকাপ স্কোয়াডের সব ক্রিকেটারের সাথে কথা বলতে
বেশ সময় লাগবে তদন্ত কমিটির। ওই দলের যারা এখন নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট দলে আছেন
তাদের সাথে এখন সিরিজ চলাকালীনতো কথা বলা সম্ভব নয়। দ্বিতীয় টেস্ট শেষেও কথা বলা হয়তো সম্ভব হবে না।
কারণ, ১০ ডিসেম্বর (৬ ডিসেম্বর শুরু হয়ে দ্বিতীয় টেস্ট) টেস্ট সিরিজ শেষ
হওয়ার পর পরই নিউজিল্যান্ডের উদ্দেশ্যে দেশ ছাড়বে টিম বাংলাদেশ। তাই সহজেই অনুমেয় ডিসেম্বরের
শেষ ভাগে নিউজিল্যান্ড থেকে ফেরার পর পরই হয়তো তদন্ত কমিটি সব ক্রিকেটারের সঙ্গে কথা
বলা শেষ করতে পারবে। এই বিশ্লেষণে বোঝা যায় নতুন বছরে হয়তো বিশ্বকাপে বাংলাদেশের ব্যর্থতার
কারণ প্রকাশ্যে আসতে পারে।
মন্তব্য করুন