মন্তব্য করুন
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মোট মৃত্যু দাঁড়াল ২৯ হাজার ১৪৯ জনে। একেই সময়ে ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়েছেন ২ হাজার ১৮৩ জন। এ নিয়ে মোট আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৯ লাখ ৭৩ হাজার ৭৮৫ জনে।
বৃহস্পতিবার (৩০ জুন) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ২৯০ জন। এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৯ লাখ ৭ হাজার ৫০৯ জন।
২৪ ঘণ্টায় ১৩ হাজার ৭৮২টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। পরীক্ষা করা হয় ১৩ হাজার ৯০৫টি নমুনা। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ১৫ দশমিক ৭০ শতাংশ। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৭৬ শতাংশ।
গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়াদের দুইজন চট্টগ্রামের। চট্টগ্রাম ও ঢাকায় একজন করে মারা গেছেন। তাদের তিনজন পুরুষ ও একজন নারী।
২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম ৩ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ওই বছরের ১৮ মার্চ দেশে এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়। ২০২১ সালের ৫ ও ১০ আগস্ট দুদিন সর্বাধিক ২৬৪ জন করে মারা যান।
মন্তব্য করুন
ডেঙ্গু জ্বর রোগী হাসপাতাল ভর্তি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী হাসপাতাল ভর্তি
মন্তব্য করুন
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মোট মৃত্যু দাঁড়াল ২৯ হাজার ১৪৯ জনে। একেই সময়ে ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়েছেন ২ হাজার ১৮৩ জন। এ নিয়ে মোট আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৯ লাখ ৭৩ হাজার ৭৮৫ জনে। বৃহস্পতিবার (৩০ জুন) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
দেশে দিনের পর দিন ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যাব এড়েই যাচ্ছে। সারাদেশে গত ২৪ ঘন্টায় নতুন করে ডেন্নগু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আরও ৩৩ জন। বৃহস্পতিবার (৩০ জুন) সারা দেশের পরিস্থিতি নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের নিয়মিত ডেঙ্গু বিষয়ক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়...
কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ বা সিভিডি, বিশ্বব্যাপী ৩২ শতাংশ মৃত্যুর অন্যতম প্রধান কারণ এই হৃদরোগ। শুধুমাত্র ২০১৯ সালেই দেড় কোটিরও বেশি মানুষ হৃদরোগের কারণে মারা যায়। যার মাঝে ৮৫ ভাগ মৃত্যুর কারণই ছিলো হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোক। বিশ্বব্যাপী ভয়ংকর এই ব্যধির চিকিৎসা থাকলেও তা যথেষ্ট জটিল, সময়সাপেক্ষ ও ব্যয়বহুল। প্রায় প্রতিটি পরিবারের কেউ না কেউ ভুগছেন এই কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজে।