ইনসাইড হেলথ

‘বিদ্যমান তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনে কিছু দুর্বলতা রয়ে গেছে’

প্রকাশ: ০৫:২৬ পিএম, ২৩ মার্চ, ২০২৩


Thumbnail ‘বিদ্যমান তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনে কিছু দুর্বলতা রয়ে গেছে’

দেশে বিদ্যমান তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনে এখনও কিছু দুর্বলতা রয়ে গেছে। এগুলো দূর করতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এফসিটিসি’র আলোকে আইনটিকে সংশোধন করা প্রয়োজন।

বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) সকাল সাড়ে ১০টায় ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত ‘জনস্বাস্থ্য রক্ষায় তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন: গণমাধ্যম কর্মীদের ভূমিকা’-শীর্ষক কর্মশালায় বক্তারা এসব কথা বলেন।

ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন অব বাংলাদেশের মহাসচিব অধ্যাপক খন্দকার আব্দুল আউয়াল রিজভীর সভাপতিত্বে সভায় স্বাগত বক্তব্য দেন ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের এপিডেমিওলোজি অ্যান্ড রিসার্চের প্রধান অধ্যাপক ডা. সোহেল রেজা চৌধুরী।

 তিনি বলেন, ‘বিশ্বে প্রতিরোধযোগ্য মৃত্যুর প্রধান আটটি কারণের ছয়টির সাথেই তামাক জড়িত। তামাকের এই সর্বগ্রাসী ক্ষতি প্রতিরোধে ২০০৩ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার উদ্যোগে ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশন অন টোব্যাকো কন্ট্রোল-এফসিটিসি স্বাক্ষরিত হয়। বাংলাদেশ সরকার জনস্বাস্থ্যের ওপর সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইন, ২০০৫ প্রণয়ন করে। ২০১৩ সালে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনে বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ সংশোধনী আনে। তারপরও আইনটিতে বেশকিছু দুর্বলতা রয়েছে গেছে। তাই দ্রুত আইনটি সংশোধন করা প্রয়োজন। এক্ষেত্রে সাংবাদিক অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে পারেন।’

কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের ইনস্টিটিউটের রেজিস্ট্রার (ক্লিনিকাল রিসার্চ) ডা. শেখ মো. মাহবুবুস সোবহান। তিনি বলেন, তামাকজাত দ্রব্যের বহুল ব্যবহার হৃদরোগ, ক্যান্সার, বক্ষব্যাধি এবং অন্যান্য অনেক প্রতিরোধযোগ্য রোগ এবং মৃত্যুর অন্যতম প্রধান কারণ। দেশে প্রতিবছর তামাকজনিত রোগে ১ লক্ষ ৬১ হাজারের বেশি মানুষ মারা যাচ্ছে। তামাকের এসব ক্ষতি থেকে জনস্বাস্থ্যকে রক্ষার জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনকে আরো শক্তিশালী করার উদ্যোগ নিয়েছে। যতো দ্রুত আইনটি সংশোধন করা হবে ততো বেশি মানুষের জীবন বাাঁচানো সম্ভব হবে। 

ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন অব বাংলাদেশ-এর মহাসচিব অধ্যাপক খন্দকার আব্দুল আউয়াল রিজভী বলেন, ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন অব বাংলাদেশ তামাকবিরোধী কাজ করে যাচ্ছে। তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনে ছয়টি দুর্বলতা চিহ্নিত করা হয়েছে এবং এগুলো সংশোধনের দাবি জানানো হয়েছে। দাবিগুলো হলো- সব পাবলিক প্লেস ও পাবলিক পরিবহণে ‘ধূমপানের জন্য নির্ধারিত স্থান নিষিদ্ধ করা; তামাকজাত দ্রব্যের বিক্রয়স্থলে তামাকজাত পণ্য প্রদর্শন নিষিদ্ধ করা; তামাক কোম্পানির যে কোনো ধরনের সামাজিক দায়বদ্ধতা কর্মসূচি পুরোপুরি নিষিদ্ধ করা; ই-সিগারেটের মতো ইমার্জিং টোব্যাকো প্রোডাক্টগুলো পুরোপুরি নিষিদ্ধ করা; তামাকজাত দ্রব্যের প্যাকেট/কৌটায় সচিত্র স্বাস্থ্য সতর্কবার্তার আকার ৫০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৯০ শতাংশ করা। বিড়ি-সিগারেটের খুচরা শলাকা, মোড়কবিহীন এবং খোলা ধোঁয়াবিহীন তামাকজাত দ্রব্য বিক্রি নিষিদ্ধ করা।

এদিকে ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন অব বাংলাদেশ-এর উদ্যোগে দেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমে কর্মরত ১৭ জন সাংবাদিককে এনসিডি (নন-কমিউনিকেবল ডিজিস) মিডিয়া ফেলোশিপ আওয়ার্ড ২০২২ প্রদান করা হয়। এর মধ্যে ১১ জন বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক, তিনজন করে অনলাইন ও টিভিতে কর্মরত। বাংলাদেশ জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক এবং ভোরের কাগজ পত্রিকার সম্পাদক শ্যামল দত্ত প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে সাংবাদিকদের হাতে ক্রেস্ট ও সনদ তুলে দেন।

এ সময় তিনি বলেন, স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে বেরিয়ে এখন উন্নয়নশীল দেশের কাতারে বাংলাদেশ। টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবায়নে সরকারকে অবশ্যই জনস্বাস্থ্যকে অত্যাধিক গুরুত্ব দিয়ে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন করতে হবে। তা না হলে এসডিজি-গোল পূরণ করা সম্ভব হবে না। এ জন্য সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য গণমাধ্যমকর্মীরা জোরালো ভূমিকা রাখতে পারেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন অব বাংলাদেশের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার (অব.) অধ্যাপক ডা, ইউনুছুর রহমান, ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের কার্ডিওলজি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ফজিলাতুন নেসা মালিক, বাংলাদেশ হেলথ রিপোর্টার্স ফোরামের সভাপতি মো. রাশেদ রাব্বি, ক্যাম্পেইন ফর টোব্যাকো ফ্রি কিড্স বাংলাদেশের ম্যানেজার (অ্যাডভোকেসি) আতাউর রহমান মাসুদ প্রমুখ।


বিদ্যমান   তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন   দুর্বলতা   ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড হেলথ

একদিনে বছরের সর্বোচ্চ ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি

প্রকাশ: ০৬:২৪ পিএম, ০৩ জুন, ২০২৩


Thumbnail

সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে আরও ১৪১ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। নতুন ভর্তি রোগীদের মধ্যে ১২৮ জনই রাজধানী ঢাকার বাসিন্দা। 

শনিবার (৩ জুন) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমারজেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের ইনচার্জ ডা. মো. জাহিদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত ডেঙ্গুবিষয়ক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, শুক্রবার (২ জুন) সকাল ৮টা থেকে রোববার একই সময়ের মধ্যে সারাদেশে নতুন করে আরও ১৪১ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। নতুন ভর্তি হওয়া রোগীদের মধ্যে ১২৮ জন ঢাকায় চিকিৎসাধীন। বাকি ১৩ জন রাজধানীর বাইরে চিকিৎসা নিচ্ছেন। তবে এই সময়ে কারও মৃত্যু হয়নি।

বর্তমানে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে সর্বমোট ৩৯৭ জন ভর্তি আছেন। তাদের মধ্যে ঢাকার ৫৩টি ডেঙ্গু ডেডিকেটেড হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন ৩৪৫ জন। এছাড়া ঢাকার বাইরে ৫২ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, চলতি বছরের প্রথম দিন (১ জানুয়ারি) থেকে ৩ জুন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন মোট ২ হাজার ২৭৯ জন। এরমধ্যে সুস্থ হয়ে হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন ১ হাজার ৮৬৯ জন। চলতি বছর ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন ১৩ জন।

ডেঙ্গু রোগী   স্বাস্থ্য অধিদপ্তর  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড হেলথ

করোনায় আরও ২ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ৮৯

প্রকাশ: ০৫:২৮ পিএম, ০২ জুন, ২০২৩


Thumbnail

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ৮৯ জনের দেহে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছে। ফলে এ পর্যন্ত করোনায় সংক্রমিত মানুষের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৩৯ হাজার ৫০৬ জনে।  এই সময়ে মৃত্যু হয়েছে দু’জনের। এ নিয়ে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৯ হাজার ৪৪৮ জনে।

শুক্রবার (২ জুন) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে শুক্রবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে ১ হাজার ৫১৫ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়। নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় রোগী শনাক্তের হার ৫ দশমিক ৮৭ শতাংশ।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় করোনায় মারা যাওয়া দু'জনই ঢাকার বাসিন্দা। আর এ সময়ে করোনা শনাক্ত হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ৮৩ জনই ঢাকা জেলার।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, শুক্রবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় সেরে উঠেছেন ১২ জন। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত ২০ লাখ ৬ হাজার ৩১৩ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পর সুস্থ হয়েছেন।

করোনা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড হেলথ

২৪ ঘন্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত ৯৫ জন হাসপাতালে ভর্তি

প্রকাশ: ০৪:৩৮ পিএম, ৩১ মে, ২০২৩


Thumbnail ২৪ ঘন্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত ৯৫ জন হাসপাতালে ভর্তি।

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ৯৫ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এটি এখন পর্যন্ত একদিনে বছরের সর্বোচ্চ সংখ্যক রোগী ভর্তির ঘটনা। ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৮২ জন আর ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৩ জন। তবে এই ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে কারো মৃত্যু হয়নি।

বুধবার (৩১ মে) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে মোট ২৮৩ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন আছেন। ঢাকার ৫৩টি সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে ২৪২ জন এবং অন্যান্য বিভাগের বিভিন্ন হাসপাতালে ৪১ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি রয়েছেন।

চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সারা দেশে এখন পর্যন্ত ২ হাজার ২২ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ১ হাজার ৩৭৮ জন এবং ঢাকার বাইরে চিকিৎসা নিয়েছেন ৬৪৪ জন।

এদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১ হাজার ৭২৬ জন। ঢাকায় ১ হাজার ১২৬ এবং ঢাকার বাইরে ৬০০ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।

উল্লেখ্য, চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। 


ডেঙ্গু   আক্রান্ত   হাসপাতাল   ভর্তি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড হেলথ

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘন্টায় ৮৪ জন হাসপাতালে ভর্তি

প্রকাশ: ০৬:২০ পিএম, ৩০ মে, ২০২৩


Thumbnail ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘন্টায় ৮৪ জন হাসপাতালে ভর্তি।

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ৮৪ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৬১ জন এবং ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২৩ জন। এই সময়ে ডেঙ্গুতে কারও মৃত্যু হয়নি।

মঙ্গলবার (৩০ মে) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে মোট ২৬৪ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন আছেন। ঢাকার ৫৩টি সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে ২০৭ জন এবং অন্যান্য বিভাগের বিভিন্ন হাসপাতালে ৩৯ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি রয়েছেন।

চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সারা দেশে এখন পর্যন্ত ১ হাজার ৯২৭ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ১ হাজার ২৯৬ জন এবং ঢাকার বাইরে ৬৩১ জন ভর্তি হয়েছেন। চিকিৎসা শেষে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১ হাজার ৬৬৮ জন। এর মধ্যে ঢাকায় ১ হাজার ৭৯ ও ঢাকার বাইরে ৫৮৯ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।

এ বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে।


ডেঙ্গু   আক্রান্ত   হাসপাতাল   ভর্তি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড হেলথ

দেশে ডেঙ্গুরোগী বেড়েছে পাঁচগুণ: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশ: ০৭:২৩ পিএম, ২৯ মে, ২০২৩


Thumbnail

স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক জানিয়েছেন, ডেঙ্গু মৌসুমের আগেই এবার গত বছরের তুলনায় দেশে ডেঙ্গুরোগীর সংখ্যা পাঁচগুণ বেড়েছে। সোমবার ( ২৯ মে ) দুপুরে সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে স্বাস্থ্যমন্ত্রী এতথ্য জানান।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত ১ হাজার ৭০৪ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত হয়েছে। যা গত বছরের তুলনায় এ বছর ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা পাঁচগুণ।

জাহিদ মালেক জানিয়েছেন, বাংলাদেশকে ৩০ লাখ ডোজ করোনার টিকা দিয়েছে ফাইজার। এসব টিকা নির্দিষ্ট সংখ্যক মানুষকে বুস্টার ডোজ হিসেবে দেয়া হবে। 

তিনি জানান, এসব টিকা দিয়ে ৬০ বছরের বেশি বয়সী মানুষকে চতুর্থ এবং ১৮ বছরের বেশি বয়সীদের তৃতীয় ডোজ দেয়া হবে।

ডেঙ্গুরোগী   স্বাস্থ্যমন্ত্রী  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন