দীর্ঘদিন
ফেরারি থাকার পর ঢাকা জেলা উত্তর ছাত্রদলের সদস্য সচিব মো. সজীব রায়হানকে গ্রেফতার
করেছে সাভার মডেল থানা পুলিশ।
বৃহস্পতিবার
গভীর রাতে সাভার পৌর এলাকার কোটবাড়ি এলাকা থেকে একটি দলীয় প্রোগ্রাম চলাকালে তাকে
গ্রেফতার করা হয়।
বিষয়টি
নিশ্চিত করেছেন গ্রেফতার অভিযানের নেতৃত্ব দেওয়া সাভার মডেল থানার উপ-পুলিশ পরিদর্শক
(এস আই) মো: মজিবুর রহমান ভূঁইয়া। গ্রেফতারকৃত ছাত্রদল নেতা সজীব রায়হান সাভার পৌরসভার
কোটবাড়ি এলাকার মৃত সদর আলী বেপারীর ছেলে। তিনি ঢাকা জেলা উত্তর ছাত্রদলের সদস্য সচিব।
জানা
গেছে, গত বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় লেখক মুস্তাকের মৃত্যু
ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের খেতাব বাতিল সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে জাতীয় প্রেসক্লাবের
সামনে এক সমাবেশ করে ছাত্রদল। সমাবেশের এক পর্যায়ে পুলিশের সাথে ছাত্রদলের সংঘর্ষ
বাধে। এসময় গ্রেফতারকৃত ছাত্রদল নেতা পুলিশের উপর লম্বা বাঁশ নিয়ে আক্রমণ করে।
এঘটানা
মুহূর্তেই গণমাধ্যমসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়। এরপর থেকেই তাকে গ্রেফতারে
অভিযান পরিচালনা করে আসছিল আইন শৃঙ্খলা বাহিনী। দীর্ঘদিন পর সাভার মডেল থানার এস আই
মজিবুর রহমান ভূঁইয়া এবং এ এস আই তাইফুল ইসলামের নেতৃত্বে এক চৌকস দল অভিযান চালিয়ে
তাকে গ্রেফতার করে।
সাভার
মডেল থানার উপ-পুলিশ পরিদর্শক (এস আই) মুজিবুর রহমান ভূঁইয়া বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন,
সজীব আদালতের ওয়ারেন্ট ভুক্ত আসামি। এতদিন সে পুলিশের চোখ ফাঁকি দিয়ে পলাতক ছিল।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তার অবস্থান নিশ্চিত হয়ে ওসি নির্দেশে সাভার পৌরসভার
২ নং ওয়ার্ডের কোটবাড়ি এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
দুদক দুর্নীতি রেলওয়ের পূর্বাঞ্চল
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বিএসএমএমইউ দুর্নীতি মামলা ডা. শারফুদ্দিন আহমেদ
মন্তব্য করুন
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় মিন্টো রোড যৌন হয়রানি
মন্তব্য করুন
আওয়ামী লীগ সরকার টানা চতুর্থবারের মতো ক্ষমতা গ্রহণ করছে। গত ১১ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ চতুর্থবারের মতো সরকার গঠন করেছে। এর আগে তিন মেয়াদে যারা বিভিন্ন সময়ে মন্ত্রী ছিলেন এবং সরকারের ভিতর গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন, তাদের অনেকেরই দায়িত্ব পালনের সময়টি স্বচ্ছতার ছিল না। তারা নিজেদেরকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে পারেননি। আর এ কারণেই তাদের বিরুদ্ধে একাধিক দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। গত তিন মেয়াদ এ রকম অন্তত এক ডজন মন্ত্রীর বিরুদ্ধে বিভিন্ন রকম দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। এই দুর্নীতির অভিযোগ এখন বিভিন্ন সংস্থাগুলো তদন্ত করছে।