প্রায়
দুই বছর আগে ফেসবুক লাইভে এসে আওয়ামী লীগের কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর। এ
ঘটনায় সংগীতশিল্পী ইলিয়াস হোসেন বাদী রাজধানীর পল্টন থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করেন। এ ঘটনার সত্যতা
পেয়ে নুরের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করে মামলার তদন্ত সংস্থা ডিবি সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম বিভাগ।
মামলায় নুর পলাতক দেখিয়ে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন করেছেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম বিভাগের পরিদর্শক মুহাম্মদ সাইফুল ইসলাম। নুরের বিরুদ্ধে এ পর্যন্ত ২০টি মামলার মধ্যে প্রথম কোনো মামলায় চার্জশিট দাখিল করা হলো।
সম্প্রতি সময়ে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন-২০১৮ এর ২৫/২৮/২৯/৩১ ধারায় অপরাধ প্রাথমিকভাবে সত্য বলে প্রতীয়মান হওয়ায় এ চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা। মামলাটি বিচারের জন্য সাইবার ট্রাইব্যুনালে বদলির আদেশ দেওয়া হয়েছে। মামলার পরবর্তী বিচারিক কার্যক্রম সেখানে অনুষ্ঠিত হবে।
মামলার চার্জশিটে তদন্তকারী কর্মকর্তা উল্লেখ করেন, আসামি নুরুল হক নুর ২০২১ সালের ১৪ এপ্রিল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে লাইভে আসেন। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্য করে আক্রমণাত্মক, মিথ্যা, মানহানিকর, উসকানিমূলক বক্তব্য দেন। যার মাধ্যমে ধর্মীয় মূল্যবোধ ও অনুভূতিতে আঘাত করে। তিনি দেশের সামগ্রিক আইনশৃঙ্খলা অবনতি, বিভিন্ন সম্প্রদায় ও শ্রেণির মধ্যে শত্রুতা বিদ্বেষ ও ঘৃণা সৃষ্টি করা, সাম্প্রদায়িক সম্প্রতি বিনষ্ট করাসহ অস্থিরতা ও বিশৃঙ্খলার সৃষ্টির চেষ্টা করেন।
২০২১ সালের ১৯ এপ্রিল সংগীতশিল্পী ইলিয়াস হোসেন বাদী হয়ে রাজধানীর পল্টন থানায় এ মামলা করেন।
মন্তব্য করুন
মাহমুদা খানম মিতু পুলিশ সুপার বাবুল আক্তার
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
দুদক দুর্নীতি রেলওয়ের পূর্বাঞ্চল
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বিএসএমএমইউ দুর্নীতি মামলা ডা. শারফুদ্দিন আহমেদ
মন্তব্য করুন
আওয়ামী লীগ সরকার টানা চতুর্থবারের মতো ক্ষমতা গ্রহণ করছে। গত ১১ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ চতুর্থবারের মতো সরকার গঠন করেছে। এর আগে তিন মেয়াদে যারা বিভিন্ন সময়ে মন্ত্রী ছিলেন এবং সরকারের ভিতর গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন, তাদের অনেকেরই দায়িত্ব পালনের সময়টি স্বচ্ছতার ছিল না। তারা নিজেদেরকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে পারেননি। আর এ কারণেই তাদের বিরুদ্ধে একাধিক দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। গত তিন মেয়াদ এ রকম অন্তত এক ডজন মন্ত্রীর বিরুদ্ধে বিভিন্ন রকম দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। এই দুর্নীতির অভিযোগ এখন বিভিন্ন সংস্থাগুলো তদন্ত করছে।