খুলনায় বিএনপি ও ছাত্রলীগের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে কটূক্তির প্রতিবাদে খুলনায় বিক্ষোভ সমাবেশে হামলা চালিয়েছে ছাত্রলীগ। এতে বিএনপি আয়োজিত সমাবেশ পণ্ড হয়ে গেছে। হামলা, ভাংচুর ও সংঘর্ষে কমপক্ষে ২০ জন আহত হয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (২৬ মে) বিকাল ৩টায় খুলনার কেডি ঘোষ রোডস্থ বিএনপি কার্যালয়ের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ অর্ধশতাধিক টিয়ারশেল ছুড়েছে। ঘটনাস্থলে পুলিশ অবস্থান করছেন। থেমে থেমে ইট পাটকেল নিক্ষেপ ও টিয়ার সেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটছে। পুলিশ বিএনপির কয়েকজন নেতাকর্মীকে আটক করেছে।
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের প্রতিবাদে খুলনা কেডি ঘোষ রোডস্থ বিএনপি কার্যালয়ের সামনে বৃহস্পতিবার ৩টায় এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়। সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দিতে স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান আগেই খুলনায় পৌঁছান।
মন্তব্য করুন
অক্টোবর নির্বাচন বিরোধী দলের আন্দোলন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভারত খালেদা জিয়া মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর রাজনীতির খবর
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
নির্বাচন বিএনপি পশ্চিমা বিশ্ব বাংলাদেশের নির্বাচন
মন্তব্য করুন
অক্টোবর মাস বাংলাদেশের রাজনীতির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই মাসে অনেক কিছু ঘটতে পারে—এমন আশঙ্কা করছেন রাজনীতিবিদ এবং সংশ্লিষ্টরা। বিভিন্ন সুশীল সমাজের প্রতিনিধিও বলছেন, এই মাসে অনেক কিছুই ঘটতে পারে। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘অক্টোবরেই সরকারের পতন ঘটবে।’ অন্যদিকে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলছেন, ‘এই অক্টোবরেও আছি, আগামী অক্টোবরেও থাকবো।’ অক্টোবর নিয়ে পাল্টাপার্টি ঘোষণার প্রেক্ষিতে প্রশ্ন উঠেছে কি হতে যাচ্ছে আগামী অক্টোবরে।
কদিন আগেও বিএনপি নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচনে যাবে না বলে সাফ ঘোষণা করে দিয়েছিল। কিন্তু এখন বিএনপির সিনিয়র নেতাদের বক্তব্যের সুর পাল্টেছে। তারা বলছে, সরকার চায় না বিএনপি নির্বাচনে আসুক। নির্বাচনে আসার সব দরজা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন সূত্রগুলো বলছে, পশ্চিমা দেশগুলোর পরামর্শের কারণেই বিএনপির পক্ষ থেকে এ ধরনের বক্তব্য দেওয়া হচ্ছে। বিএনপিকে পশ্চিমা দেশগুলো এখন সুনির্দিষ্ট পরামর্শ দিয়েছে। তারা বলেছে, ‘নির্বাচনে যাও আমরা দেখছি।’ নির্বাচনে যদি কোনরকম কারচুপি হয় তাহলে সেই কারচুপির বিরুদ্ধে তৎক্ষণাৎ ব্যবস্থা নেওয়া হবে এবং এই নির্বাচন গ্রহণযোগ্যতা পাবে না। আর এ কারণেই বিএনপিকে এখন বিভ্রান্ত লাগছে। তারা তাদের আন্দোলনের বিষয়টি নিয়ে নতুন করে ভাবছে।