আগামী
১১ মার্চ ময়মনসিংহ এবং ১৮ মার্চ বরিশালে
প্রধানমন্ত্রীর জনসভা অনুষ্ঠিত হবে।
শুক্রবার বঙ্গবন্ধু এভিনিউস্থ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে যৌথসভায় আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এ তথ্য জানান।
যৌথ সভায় ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপির সাথে পাল্টাপাল্টি কোনো কর্মসূচি আওয়ামী লীগের নেই। আমরা প্রতিযোগিতা চেয়েছি প্রতিদ্বন্দ্বিতা নয়। সন্ত্রাসের রাজত্ব করে বিএনপি, এটা পুরনো অভিজ্ঞতা থেকে বলা যায়।
তিনি বলেন, বিএনপি যতক্ষণ আন্দোলন করবে, আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশ অব্যাহত থাকবে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, আগামী নির্বাচন পর্যন্ত আওয়ামী মাঠে থাকবে। আওয়ামী লীগের প্রতিদিনই কর্মসূচি আছে, তবে বিএনপির সাথে পাল্টাপাল্টি নয়। বিএনপির ঘরে গণতন্ত্র জিম্মি, তারা কি করে দেশের গণতন্ত্র চায়? খালেদা জিয়া দণ্ডিত হবার পর আরেক পলাতক দণ্ডিতকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান করেছে যা বিএনপির গঠনতন্ত্র বহির্ভূত।
তিনি বলেন, বিএনপি ষড়যন্ত্রমূলক পথে হাঁটছে সরকার হটাতে, তাহলে আমরা কেনো কর্মসূচি বাদ দিয়ে মাঠ খালি রাখবো? তারা খালি মাঠে কত ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড করে তা সকলেই জানে। ষড়যন্ত্র ছাড়া বিএনপি রাজনীতি বুঝে না।
ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, তারা জানে নির্বাচনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে হারনো অসম্ভব, তাই তারা ষড়যন্ত্র নামের চোরা গলিতে হাঁটছে। বিএনপি বিদেশি ডোনারদের টাকায় ষড়যন্ত্রের রাজনীতি করছে।
এসময় আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের আরো সক্রিয় হবার আহ্বান জানান তিনি।
ময়মনসিংহ মার্চ বরিশাল প্রধানমন্ত্রী জনসভা আওয়ামী লীগ
মন্তব্য করুন
জামায়াত বিএনপি উপজেলা নির্বাচন
মন্তব্য করুন
বিএনপি তারেক জিয়া উপজেলা নির্বাচন রাজনীতির খবর
মন্তব্য করুন
উপজেলা নির্বাচন আওয়ামী লীগ আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা
মন্তব্য করুন
উপজেলা নির্বাচন বিএনপি তারেক জিয়া বহিষ্কার
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জামায়াতে ইসলামও কী বিএনপিকে ধোঁকা দিল? বিএনপির সঙ্গে সুর মিলিয়ে স্বাধীনতাবিরোধী ফ্যাসিস্ট এই রাজনৈতিক দলটি ঘোষণা করেছে যে, তারা উপজেলা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে না। নিবন্ধনহীন রাজনৈতিক দলটি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার ঘোষণা না দিলেও প্রথম পর্বে যে সমস্ত উপজেলা নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র দাখিল শেষ হয়েছে সেখানে জামায়াতের ২৩ জন সদস্যের নামের তালিকা পাওয়া যাচ্ছে।
বিএনপিতে তোলপাড় চলছে। বাইরে থেকে কেউ বুঝতে পারছেন না বিএনপিতে কী ঘটছে। কিন্তু দলের ভিতর যারা রয়েছেন তারা বলছেন, দলের ভিতরে এক প্রকার দম বন্ধ এবং শ্বাসরুদ্ধকর অবস্থা বিরাজ করছে। একের পর এক ভুল সিদ্ধান্ত নিয়ে বিএনপিতে প্রশ্ন উঠেছে, সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়া চ্যালেঞ্জ হচ্ছে। দলের ভিতর বিভক্তি, অনৈক্য হতাশা এখন প্রকাশ্য।
আওয়ামী লীগে উত্তরাধিকারের রাজনীতি নতুন নয়। আওয়ামী লীগের বিভিন্ন নেতা এবং মন্ত্রীরা উত্তরাধিকার সূত্রেই রাজনীতিতে এসেছেন। বর্তমান মন্ত্রিসভায় একাধিক সদস্য রয়েছেন যারা রাজনীতিতে এসেছেন পারিবারিক ঐতিহ্য থেকে, পিতার হাত ধরে, অথবা তাদের নিকট আত্মীয়দের উৎসাহ উদ্দীপনায়। বর্তমান মন্ত্রিসভার একাধিক সদস্য আছেন, যাদের বাবারা আওয়ামী লীগের রাজনীতি করতেন সেই সূত্রে তারা রাজনীতিবিদ।
আওয়ামী লীগ দলগতভাবে উপজেলা নির্বাচনের ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট এবং কঠোর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন। আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাফ জানিয়ে দিয়েছেন উপজেলায় মন্ত্রী, এমপি বা দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের ভাই ব্রাদার বা স্বজনদেরকে প্রার্থী করা যাবে না। যারা ইতিমধ্যে প্রার্থী হয়েছেন তাদেরকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারের জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।