চট্টগ্রামের সিতাকুণ্ডে অক্সিজেন তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণে হতাহত এবং রাজধানীর সাইন্সল্যাব এলাকায় একটি ভবনে বিস্ফোরণ ঘটনায় গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় উপনেতা গোলাম মোহাম্মদ কাদের।
রোববার (৫ মার্চ) এক শোকবার্তায় নিহতদের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করেছেন। পাশাপাশি শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন তিনি।
শোকবার্তায় জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেন, ‘এমন ভয়াবহ দুর্ঘটনা মেনে নেয়া যায় না। দেশে ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটেই চলছে কিন্তু প্রতিকার নেই।’
তিনি বলেন, ‘কেন এমন মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটছে তা খতিয়ে দেখতে হবে। দায়ীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে দাবি জানিয়েছেন তিনি। একই সাথে নিহতদের পরিবারকে যৌক্তিক ক্ষতি পূরণ এবং আহতদের সু-চিকিৎসা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানান জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের।’
গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেন, ‘কোন দুর্ঘটনা থেকেই আমরা শিক্ষা নেই না। গেলো বছর জুনের প্রথম সপ্তাহে চট্টগ্রামের সিতাকুন্ডে ভয়াবহ কন্টেইনার বিস্ফোরণের ঘটনার সঠিক তদন্ত ও সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হলে এমন দুর্ঘটনা হয়তো এড়ানো সম্ভব হতো।’
চট্টগ্রামের সিতাকুণ্ডে অক্সিজেন তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণে হতাহত এবং রাজধানীর সাইন্সল্যাব এলাকায় একটি ভবনে বিস্ফোরণ ঘটনায় একইভাবে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টি মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নু এমপি।
জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের
মন্তব্য করুন
জামায়াত বিএনপি উপজেলা নির্বাচন
মন্তব্য করুন
বিএনপি তারেক জিয়া উপজেলা নির্বাচন রাজনীতির খবর
মন্তব্য করুন
উপজেলা নির্বাচন আওয়ামী লীগ আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা
মন্তব্য করুন
উপজেলা নির্বাচন বিএনপি তারেক জিয়া বহিষ্কার
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জামায়াতে ইসলামও কী বিএনপিকে ধোঁকা দিল? বিএনপির সঙ্গে সুর মিলিয়ে স্বাধীনতাবিরোধী ফ্যাসিস্ট এই রাজনৈতিক দলটি ঘোষণা করেছে যে, তারা উপজেলা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে না। নিবন্ধনহীন রাজনৈতিক দলটি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার ঘোষণা না দিলেও প্রথম পর্বে যে সমস্ত উপজেলা নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র দাখিল শেষ হয়েছে সেখানে জামায়াতের ২৩ জন সদস্যের নামের তালিকা পাওয়া যাচ্ছে।
বিএনপিতে তোলপাড় চলছে। বাইরে থেকে কেউ বুঝতে পারছেন না বিএনপিতে কী ঘটছে। কিন্তু দলের ভিতর যারা রয়েছেন তারা বলছেন, দলের ভিতরে এক প্রকার দম বন্ধ এবং শ্বাসরুদ্ধকর অবস্থা বিরাজ করছে। একের পর এক ভুল সিদ্ধান্ত নিয়ে বিএনপিতে প্রশ্ন উঠেছে, সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়া চ্যালেঞ্জ হচ্ছে। দলের ভিতর বিভক্তি, অনৈক্য হতাশা এখন প্রকাশ্য।
আওয়ামী লীগে উত্তরাধিকারের রাজনীতি নতুন নয়। আওয়ামী লীগের বিভিন্ন নেতা এবং মন্ত্রীরা উত্তরাধিকার সূত্রেই রাজনীতিতে এসেছেন। বর্তমান মন্ত্রিসভায় একাধিক সদস্য রয়েছেন যারা রাজনীতিতে এসেছেন পারিবারিক ঐতিহ্য থেকে, পিতার হাত ধরে, অথবা তাদের নিকট আত্মীয়দের উৎসাহ উদ্দীপনায়। বর্তমান মন্ত্রিসভার একাধিক সদস্য আছেন, যাদের বাবারা আওয়ামী লীগের রাজনীতি করতেন সেই সূত্রে তারা রাজনীতিবিদ।
আওয়ামী লীগ দলগতভাবে উপজেলা নির্বাচনের ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট এবং কঠোর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন। আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাফ জানিয়ে দিয়েছেন উপজেলায় মন্ত্রী, এমপি বা দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের ভাই ব্রাদার বা স্বজনদেরকে প্রার্থী করা যাবে না। যারা ইতিমধ্যে প্রার্থী হয়েছেন তাদেরকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারের জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।