সরকারের পদত্যাগসহ ১০ দফা দাবিতে
দেশের সব মহানগরে বিএনপির সমাবেশ আজ।
সমাবেশ
সফল করতে দফায় দফায়
বৈঠকও করছেন বিএনপির নেতারা। ১২ সাংগঠনিক মহানগরে
আজ দুপুর ২টা থেকে সমাবেশ
শুরু হওয়ার কথা রয়েছে।
রমজানের
আগে শেষ এ সমাবেশ
থেকে পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করা হতে পারে
বলে জানা যাচ্ছে।
নয়াপল্টনে
সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখবেন দলের মহাসচিব মির্জা
ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ ছাড়া একই
সময়ে দেশের অন্য সাংগঠনিক মহানগরগুলোতেও
সমাবেশ করবে বিএনপি। দলটির
কেন্দ্রীয় নেতারা মহানগরের কর্মসূচিতে অংশ নেবেন।
জানা
গেছে, নারায়ণগঞ্জে গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, খুলনায় ড.
আবদুল মঈন খান, কুমিল্লায়
নজরুল ইসলাম খান, চট্টগ্রামে আমির
খসরু মাহমুদ চৌধুরী, রংপুরে বেগম সেলিমা রহমান
প্রধান অতিথি হিসেবে থাকবেন। বরিশালে থাকবেন ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর, সিলেটে মেজর
(অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, গাজীপুরে বরকত উল্লাহ বুলু,
ফরিদপুরে মো. শাহজাহান, রাজশাহীতে
অধ্যাপক ডা. এ জেড
এম জাহিদ হোসেন ও ময়মনসিংহে শামসুজ্জামান
দুদু।
বিএনপি
ছাড়াও আজ রাজধানীতে পৃথকভাবে
সমাবেশ করবে গণতন্ত্র মঞ্চ,
এলডিপি, ১২ দলীয় জোট,
জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট, গণফোরাম (মন্টু)
ও বাংলাদেশ পিপলস পার্টি, গণতান্ত্রিক বাম ঐক্য ও
সমমনা পেশাজীবী গণতান্ত্রিক জোট।
মন্তব্য করুন
জামায়াত বিএনপি উপজেলা নির্বাচন
মন্তব্য করুন
বিএনপি তারেক জিয়া উপজেলা নির্বাচন রাজনীতির খবর
মন্তব্য করুন
উপজেলা নির্বাচন আওয়ামী লীগ আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা
মন্তব্য করুন
উপজেলা নির্বাচন বিএনপি তারেক জিয়া বহিষ্কার
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জামায়াতে ইসলামও কী বিএনপিকে ধোঁকা দিল? বিএনপির সঙ্গে সুর মিলিয়ে স্বাধীনতাবিরোধী ফ্যাসিস্ট এই রাজনৈতিক দলটি ঘোষণা করেছে যে, তারা উপজেলা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে না। নিবন্ধনহীন রাজনৈতিক দলটি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার ঘোষণা না দিলেও প্রথম পর্বে যে সমস্ত উপজেলা নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র দাখিল শেষ হয়েছে সেখানে জামায়াতের ২৩ জন সদস্যের নামের তালিকা পাওয়া যাচ্ছে।
বিএনপিতে তোলপাড় চলছে। বাইরে থেকে কেউ বুঝতে পারছেন না বিএনপিতে কী ঘটছে। কিন্তু দলের ভিতর যারা রয়েছেন তারা বলছেন, দলের ভিতরে এক প্রকার দম বন্ধ এবং শ্বাসরুদ্ধকর অবস্থা বিরাজ করছে। একের পর এক ভুল সিদ্ধান্ত নিয়ে বিএনপিতে প্রশ্ন উঠেছে, সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়া চ্যালেঞ্জ হচ্ছে। দলের ভিতর বিভক্তি, অনৈক্য হতাশা এখন প্রকাশ্য।
আওয়ামী লীগে উত্তরাধিকারের রাজনীতি নতুন নয়। আওয়ামী লীগের বিভিন্ন নেতা এবং মন্ত্রীরা উত্তরাধিকার সূত্রেই রাজনীতিতে এসেছেন। বর্তমান মন্ত্রিসভায় একাধিক সদস্য রয়েছেন যারা রাজনীতিতে এসেছেন পারিবারিক ঐতিহ্য থেকে, পিতার হাত ধরে, অথবা তাদের নিকট আত্মীয়দের উৎসাহ উদ্দীপনায়। বর্তমান মন্ত্রিসভার একাধিক সদস্য আছেন, যাদের বাবারা আওয়ামী লীগের রাজনীতি করতেন সেই সূত্রে তারা রাজনীতিবিদ।
আওয়ামী লীগ দলগতভাবে উপজেলা নির্বাচনের ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট এবং কঠোর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন। আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাফ জানিয়ে দিয়েছেন উপজেলায় মন্ত্রী, এমপি বা দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের ভাই ব্রাদার বা স্বজনদেরকে প্রার্থী করা যাবে না। যারা ইতিমধ্যে প্রার্থী হয়েছেন তাদেরকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারের জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।