গত বৃহস্পতিবার (১৬ মার্চ) রাজধানীর বনানীতে একটি হোটেলে ন্যাশনাল কমিটি ফর সিভিল রাইটস জাতীয় ইনসাফ কায়েম কমিটির এক সুধী সমাবেশ ও নৈশভোজ অুনষ্ঠিত হয়। সংগঠনটির আহ্বায়ক বিতর্কিত বিএনপিপন্থী সুশীল ফরহাদ মজহার এবং সদস্য সচিব বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শওকত মাহমুদের উদ্যোগে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এই অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করেই বিএনপির সন্দেহের সৃষ্টি হয় এবং এ কারণেই বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শওকত মাহমুদকে বিএনপি থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে সূত্র।
তবে এই নিয়ে রাজনৈতিক মহলে ছড়িয়েছে বিভিন্ন প্রশ্নের ডালপালা, চলছে নানা গুঞ্জন। প্রশ্ন ওঠেছে জাতীয় ইনসাফ কায়েম কমিটি নৈশভোজের আয়োজন করেছে, তাতে বিএনপির আপত্তি কোথায়? রাজনৈতিক মহল মনে করছে, সেখানে বিএনপির প্রায় ২৭ জন কেন্দ্রীয় নেতাকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। অবশ্য তারা কেউ সেই নৈশভোজে অংশগ্রহণ করেননি। কিন্তু সেখানে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শওকত মাহমুদ নেতৃত্ব দিয়েছিলেন, তিনি একটি ইশতেহারও পাঠ করেছিলেন। কিন্তু প্রশ্ন হলো, এই ইশতেহার বিএনপি এবং সমমনা দলগুলোর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। বিএনপি এবং সমমনা না দলগুলো যা আশা করে, তারাও তা ইশতেহারে উল্লেখ করেছেন। সেক্ষেত্রে বিএনপির কি আপত্তি? একটি নৈশভোজ ঘিরে বিএনপির এত সন্দেহ কেন?
সূত্রমতে, ওই নৈশভোজে যাঁরা অংশ নিয়েছেন, তাঁদেরও অনেকের ব্যাপারে বিএনপি নেতৃত্বের এক ধরনের সন্দেহ রয়েছে বলে মনে হয়। গণঅধিকার পরিষদের আহ্বায়ক রেজা কিবরিয়া, লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী, সাবেক রাষ্ট্রদূত সাকিব আলী, এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান আবদুল মজিদ, গণঅধিকার পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক রাশেদ খানসহ পুলিশের সাবেক কয়েকজন কর্মকর্তা অংশ নিয়েছিলেন ওই নৈশভোজে। নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্নাও ওই নৈশভোজে অংশ নিয়েছিলেন। তিনি অবশ্য বলেছেন, তিনি আমন্ত্রণ পেয়ে গিয়েছিলেন। কিন্তু নৈশভোজের কারণ বা আলোচনার বিষয় সম্পর্কে তাঁর কোনো ধারণা ছিল না।
সূত্র জানায়, বিএনপি এই আয়োজনকে শুধু ভোজের আসর হিসেবে দেখতে রাজি নয়। দলটি এটিকে ষড়যন্ত্র হিসেবে দেখছে এবং মনে করছে, এর পেছনে কোনো শক্তির হাত রয়েছে। তাঁদের এই আয়োজনের ব্যাপারে বিএনপিতে ভুল বোঝাবুঝি রয়েছে। ন্যাশনাল কমিটি ফর সিভিল রাইটস জাতীয় ইনসাফ কায়েম কমিটি নামের একটি সংগঠনের ব্যানারে এ আয়োজন নৈশভোজের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল না। আয়োজকেরা একটি রাজনৈতিক প্রস্তাব দিয়েছেন। তাদের প্রস্তাবটি হচ্ছে, নির্বাচনের আগে দেশের সব রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি নিয়ে জাতীয় সরকার গঠন করা। সেই সরকার নতুন সংবিধান প্রণয়ন করবে এবং তারপর জাতীয় নির্বাচন দেবে। এই রাজনৈতিক বক্তব্য নিয়েই বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। একই সঙ্গে এমন রাজনৈতিক প্রস্তাব নিয়ে দুজন ব্যক্তির একটি সংগঠনের পাঁচতারা হোটেলে নৈশভোজ আয়োজনের অর্থের উৎস কী? -এই প্রশ্নও উঠেছে।
বিএনপির একাধিক সূত্র জানিয়েছে, নৈশভোজে উত্থাপিত রাজনৈতিক প্রস্তাব নিয়েই মূল আপত্তি বিএনপির। দলটি এখন সরকারের পদত্যাগ এবং নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলনে রয়েছে। তারা নির্বাচনে জয়ী হলে তখন জাতীয় সরকার গঠন করবে। এ ঘোষণা বিএনপি দিয়েছে সমমনা বিভিন্ন দল ও জোটের সঙ্গে আন্দোলন শুরু করার আগে। কথা বলে আসছে। কিন্তু নির্বাচনের আগেই জাতীয় সরকার গঠনের যে প্রস্তাব করা হয়েছে ইনসাফ কায়েম কমিটির নৈশভোজে, সেটাকে বিএনপি তাদের অবস্থানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক মনে করছে।
সন্দেহ-অবিশ্বাস থেকেই বিএনপি শওকত মাহমুদের ব্যাপারে কঠোর অবস্থান নিয়েছে। এ ছাড়া ওই নৈশভোজে রাজনীতিক যাঁরা অংশ নিয়েছেন, তাঁদের প্রায় সবাই বিএনপির সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলনে রয়েছেন। তাঁদের ব্যাপারেও বিএনপি সতর্ক রয়েছে। দলটির আরও কেউ ইনসাফ কায়েম কমিটির সঙ্গে কোনোভাবে সম্পৃক্ত আছে কি না, সেটাও বিএনপি খতিয়ে দেখছে। দলটির একাধিক নেতার সঙ্গে কথা বলে এমন ধারণা পাওয়া গেছে।
এসব বিষয়ে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, যে কোনো ব্যক্তি বা সংগঠনের যে কোনো বিষয়ে মতামত দেওয়ার বা প্রস্তাব তোলার অধিকার দেশের সংবিধানে রয়েছে। তাহলে ইনসাফ কায়েম কমিটির নৈশভোজের বক্তব্য নিয়ে বিএনপির আপত্তি কেন? - এই প্রশ্ন অনেকেই তুলতে পারেন। মূলত বিএনপির অভ্যন্তরে সন্দেহ আর অবিশ্বাস দানা বেঁধে ওঠেছে। সন্দেহ আর অবিশ্বাস নিয়ে কোনো দল বা গোষ্ঠী কোনোদিন টিকে থাকতে পারেনি। বিএনপিও এভাবে সন্দেহ আর অবিশ্বাসের দাবানলে দাহ হতে হতে একদিন নিঃশেষ হয়ে যাবে। কিন্তু এখন দেখার বিষয়- এই সমস্যা সমাধানে কি ব্যবস্থা গ্রহণ করে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব।
ইনসাফ কায়েম কমিটি নৈশভোজ বিএনপি আপত্তি শওকম মাহমুদ ফরহাদ মজহার
মন্তব্য করুন
ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন বিএনপি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, দেশবিরোধী একটি অপশক্তি নানা ভাবে ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। তারা নির্বাচন, শান্তি ও উন্নয়নের বিরোধীতায় লিপ্ত। সারাদেশে তাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।
মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকালে গুলিস্তানের ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে প্রচার ও প্রকাশনা উপ-কমিটি আয়োজিত প্রচারপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, গণতন্ত্র, শান্তি, উন্নয়ন নির্বাচনবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। আমাদের নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আহ্বান মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের ও প্রগতিশীল শক্তির কাছে, দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব বিরোধী অপশক্তি আমাদের ভিত্তিমূলে আঘাত করতে যাচ্ছে। তাদের আমাদের প্রতিহত করতে হবে, সেজন্য আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
উপজেলা নির্বাচনকে সামনে রেখে ভোটের মাধ্যমে সাংবিধানিক অধিকার প্রয়োগের জন্য জনগণকে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা আহ্বান জানিয়েছেন জানিয়ে তিনি বলেন, ভোট দিয়ে আপনার নাগরিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করুন। আওয়ামী লীগ বিশ্বাস করে জনগণ সব শক্তির উৎস।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, দেশবিরোধী অপশক্তি জাতির পিতার পরিবারকে হত্যা করে জনগণকে সামরিক স্বৈরশাসনের জাঁতাকলে দীর্ঘকাল পিষ্ঠ করেছে। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে হত্যার রাজনীতি বন্ধ করেছেন।
আওয়ামী লীগ ওবায়দুল কাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
মন্তব্য করুন
আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপের ভোটে আগামী ৮ মে। গতকাল সোমবার (২২ এপ্রিল) ছিল মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন। এদিন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা সরে দাঁড়ানোয় তিন উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থীসহ কয়েকজন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।
জানা গেছে, নোয়াখালীর হাতিয়া ও ফেনীর পরশুরাম উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদের প্রার্থীরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হতে যাচ্ছেন। এ ছাড়া বান্দরবানে উপজেলা নির্বাচনের প্রথম ধাপে রোয়াংছড়ি উপজেলায় আওয়ামী লীগের সমর্থিত প্রার্থী চহ্লামং মারমা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হচ্ছেন। সোমবার ( ২২ এপ্রিল ) মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা সরে দাঁড়ানোয় তিন উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থীসহ বেশ কয়েকজন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।
হাতিয়া উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে তিনজন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিলেন। তাঁরা হলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য মোহাম্মদ আলীর ছেলে আশিক আলী, স্ত্রী আয়েশা ফেরদাউস ও জাতীয় পার্টির নেতা মুশফিকুর রহমান। গতকাল আশিক আলী ছাড়া বাকি দুজন মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেন। হাতিয়া উপজেলা পরিষদের বাকি দুটি পদে একজন করে প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন।
জানতে চাইলে মুশফিকুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, তাঁর রাজনীতির হাতেখড়ি সংসদ সদস্য মোহাম্মদ আলীর হাতে। তিনি ওই পরিবারের একজন সদস্যের মতো। মাঝখানে কিছু ভুল–বোঝাবুঝির কারণে দূরত্ব থাকলেও তা ঘুচে গেছে। আশিক আলীর সমর্থনে তিনি মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন।
স্থানীয় সংসদ সদস্য মোহাম্মদ আলী বলেন, স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা জোড় করাতে তাঁর ছেলে প্রার্থী হয়েছেন। দলের অন্য কেউ আগ্রহ দেখাননি। ছেলের প্রতিদ্বন্দ্বীরা নিজ থেকেই প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন।
ফেনীর পরশুরাম উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে তিনজন প্রার্থীর মধ্যে দুজন গতকাল মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেন। এতে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন কেবল উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ফিরোজ আহমেদ মজুমদার। প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন উপজেলা পরিষদের তিনবারের চেয়ারম্যান ও পরশুরাম উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি কামাল উদ্দিন মজুমদার ও উপজেলার বক্সমাহমুদ ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক চেয়ারম্যান আবুল হাসেম চৌধুরী।
ভাইস চেয়ারম্যান পদের চারজনের মধ্যে তিনজন মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেন। বর্তমানে একক প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন পরশুরাম উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক নুর মোহাম্মদ শফিকুল হোসেন। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন ইকরামুল করিম মজুমদার, নজরুল ইসলাম ও আবদুল রসুল মজুমদার।
মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে একক প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেত্রী শামসুন নাহার পাপিয়া। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন নিলুফা ইয়াসমিন।
এদিকে বান্দরবানে উপজেলা নির্বাচনের প্রথম ধাপে রোয়াংছড়ি উপজেলায় আওয়ামী লীগের সমর্থিত প্রার্থী চহ্লামং মারমা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। গতকাল চারজন প্রার্থীর মধ্যে তিনজন প্রার্থিতা প্রত্যাহার করায় চহ্লামং মারমা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন বলে রিটার্নিং এস এম কর্মকর্তা শাহাদাত হোসেন জানিয়েছেন।
তবে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করা চেয়ারম্যান প্রার্থীরা বলেছেন, আওয়ামী লীগ নেতাদের অনুরোধ ও প্রচ্ছন্ন চাপে তাঁরা প্রার্থিতা প্রত্যাহারে সম্মত হয়েছেন। রোয়াংছড়ি উপজেলা থেকে আওয়ামী লীগের তিনজন ও জনসংহতি সমিতির সাবেক এক নেতা চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিলেন। চারজনের মনোনয়নই রিটার্নিং কর্মকর্তা বৈধ ঘোষণা করেছিলেন। প্রার্থীরা নিজেদের মতো করে প্রস্তুতিও নিয়েছেন। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের পর প্রার্থীরা জানিয়েছেন, গতকাল প্রত্যাহারের শেষ দিনে হঠাৎ করে আওয়ামী লীগের নেতারা তৎপর হয়ে ওঠেন। প্রার্থিতা তুলে নেওয়ার জন্য অনুরোধ করে এবং প্রচ্ছন্নভাবে চাপ দিতে থাকেন।
মন্তব্য করুন
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকনকে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সিনিয়র সহসভাপতি পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। তবে ব্যক্তিগত বিরোধ ও তার জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার করে তাকে বাদ দেওয়া হয়েছে বলে মত বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের অনেকের। সুপ্রিম কোর্ট অঙ্গনে তুমুল জনপ্রিয় এই নেতাকে বাদ দেওয়ায় ফোরামের নেতাদের ওপর ক্ষুব্ধ বিএনপির সিনিয়র নেতারাও। এ নিয়ে বিএনপিতে এখন বিভক্ত স্পষ্ট।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, দেশবিরোধী একটি অপশক্তি নানা ভাবে ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। তারা নির্বাচন, শান্তি ও উন্নয়নের বিরোধীতায় লিপ্ত। সারাদেশে তাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকালে গুলিস্তানের ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে প্রচার ও প্রকাশনা উপ-কমিটি আয়োজিত প্রচারপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।