প্রধানমন্ত্রীকে
হত্যার হুমকিদাতা রাজশাহী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক
আবু সাইদ চাঁদ গ্রেপ্তার
এড়াতে রাজশাহী নগরীর মধ্যেই আত্মগোপনে ছিলেন। প্রধামন্ত্রীকে হত্যার হুমকি দেয়ার পর পুরো দেশ
উত্তাল হয়ে উঠলে তিনি
নগরীতে গা ঢাকা দেন।
আবু
সাইদকে চাঁদকে গ্রেপ্তারের পর বৃহম্পতিবার দুপুর
১২টার দিকে গণমাধ্যমের সামনে
হাজির করে এ কথা
জানান রাজশাহী রেঞ্জের ডিআইজি আব্দুল বাতেন।
সংবাদ
সম্মেলনে ডিআইজি আব্দুল বাতেন বলেন, ‘অসংখ্য জনসাধারণের সামনে বিএনপি নেতা আবু সাইদ
চাঁদ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার হুমকি দিয়েছেন। এটি পরবর্তিতে গণমাধ্যমে
প্রচার হওয়ার পরে দেশজুড়ে আলোচিত
হয়। তার বিরুদ্ধে রাজশাহীতে
৬টিসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা হয়।
এসব মামলায় গ্রেপ্তার এড়াতে চাঁদ আত্মগোপনে ছিলেন।
তবে আমাদের কাছে তথ্য ছিল,
তিনি রাজশাহী নগরীতেই আছেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে তাকে
গ্রেপ্তারে রাজশাহী মহানগর ও জেলা পুলিশসহ
বিভিন্ন সংস্থা কাজ করছিলো। এরই
মধ্যে সকালে চাঁদকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাকে
পুঠিয়া থানায় দায়েরকৃত মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হবে।
সংবাদ
সম্মেলনে জানান, বেলা ১১টার দিকে
মহানগরীর ভেড়িপাড়া এলাকা থেকে আবু সাইদ
চাঁদকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি
প্রাইভেটকারযোগে পালানোর চেষ্টা করছিলেন। এসময় রাজশাহীর রাজপাড়া
থানার ভেড়িপাড়া এলাকা থেকে বিএনপি নেতা
আবু সাঈদ চাদকে গ্রেপ্তার
করে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের একটি টহল দল।
সংবাদ
সম্মেলনে রাজশাহী রেঞ্জ ডিআইজি আব্দুল বাতেন ছাড়াও মহানগর পুলিশ কমিশনার সিদ্দিকুর রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার বিজয় কুমার বসাক
উপস্থিত ছিলেন।
গত ১৯ মে বিকেলে
রাজশাহীর পুঠিয়ার শিবপুর উচ্চবিদ্যালয় মাঠ প্রাঙ্গণে বিএনপির
জনসভায় রাজশাহী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার
হুমকি দিয়ে বক্তব্য জেলা
বিএনপির আহ্বায়ক আবু সাঈদ চাঁদ।
এর রাজশাহীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে কয়েকটি মামলা দায়ের করা হয়।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
ব্রিটিশ হাইকমিশনার বিএনপি আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী শামা ওবায়েদ সারাহ কুক
মন্তব্য করুন
উপজেলা নির্বাচন মন্ত্রী-এমপি আওয়ামী লীগ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পরিবারতন্ত্রের বিরুদ্ধে একটি কঠোর অবস্থান গ্রহণ করেছেন। আজ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আওয়ামী লীগ সভাপতির এই নির্দেশনাটি জারি করেছেন। তিনি বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশ উপজেলা নির্বাচনে মন্ত্রী-এমপি পরিবারের সদস্য স্বজনরা প্রার্থী হতে পারবেন না। এটি আওয়ামী লীগ সভাপতির একটি যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত বলে মনে করা হচ্ছে। তৃণমূল পর্যন্ত যে পরিবারতন্ত্র ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা সৃষ্টি হয়েছিল এবং বিভিন্ন জায়গায় যে জমিদারি প্রথা তৈরির শঙ্কা সৃষ্টি হয়েছিল সেটা প্রতিরোধের জন্য আওয়ামী লীগ সভাপতির এই উদ্যোগ তৃণমূলের মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে।