গাজীপুর নির্বাচন প্রধানমন্ত্রী
মন্তব্য করুন
বিএনপির
অব্যাহত সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের প্রতিবাদে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ ফটকে
আজ শান্তি সমাবেশ করবে আওয়ামী লীগ। এর মাধ্যমে আট দিনের কর্মসূচি শুরু করছে দলটি।
ঢাকা
মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত এই শান্তি সমাবেশ দুপুর আড়াইটায় শুরুর কথা
রয়েছে। এতে প্রধান অতিথি থাকবেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল
কাদের।
এ
ছাড়া শান্তি সমাবেশে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কর্নেল (অব.) ফারুক খান,
যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ,
আ ফ ম বাহাউদ্দীন
নাছিম, এস এম কামাল
হোসেনসহ কেন্দ্রীয় ও মহানগরের নেতারা
বক্তব্য দেবেন বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে
জানানো হয়।
শান্তি
সমাবেশে সভাপতিত্ব করবেন ঢাকা মহানগর উত্তরের
সভাপতি শেখ বজলুর রহমান।
শান্তি সমাবেশ সঞ্চালনা করবেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণের
সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির।
গত
বছরের মাঝামাঝি সময় থেকে বিএনপি
ও তাদের মিত্র দলগুলো সরকার পতনের আন্দোলন শুরু করে। প্রায়
একই সময় থেকে শান্তি
সমাবেশ করে আসছে আওয়ামী
লীগ। তবে দলটির নেতাদের
দাবি এগুলো পাল্টা কোন কর্মসূচি নয়,
জনগণের জানমালের নিরাপত্তা ও শান্তি বজায়
রাখার উদ্দেশ্যে ক্ষমতাসীন দল হিসেবে আওয়ামী
লীগ শান্তি সমাবেশ করে জনগণকে নিয়ে
মাঠে রয়েছে। দ্বাদশ জাতীয় সংবাদ নির্বাচন পর্যন্ত এসব কর্মসূচি অব্যাহত
থাকবে বলেও জানান তারা।
আওয়ামী লীগ শান্তি সমাবেশ রাজনীতি বাংলাদেশ
মন্তব্য করুন
মার্কিন
ভিসানীতি ভোগাস, সব ফাঁকা আওয়াজ
বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের
সাবেক সাধারণ সম্পাদক সিদ্দিকী নাজমুল আলম।
তিনি বলেন,
‘ভিসানীতি ভোগাস। সব ফাঁকা আওয়াজ,
মাঠ অস্থিতিশীল করার অপচেষ্টা। লবিস্টের
ফিস হালাল করার পাঁয়তারা।’
শুক্রবার (২২
সেপ্টেম্বর) রাতে
বাংলাদেশিদের ভিসা প্রদানে যুক্তরাষ্ট্রের
বিধিনিষেধ আরোপ নিয়ে নিজের
ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্টে সিদ্দিকী
নাজমুল আলম এসব কথা
বলেন।
এর আগে বাংলাদেশে গণতন্ত্র
ও নির্বাচনি প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য দায়ী
ব্যক্তিদের ওপর আনুষ্ঠানিক ভিসানীতি
প্রয়োগে প্রক্রিয়া শুরুর কথা জানায় মার্কিন
যুক্তরাষ্ট্র।
শুক্রবার
এক বিবৃতিতে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার এ সিদ্ধান্তের কথা
জানান।
বিবৃতিতে
ম্যাথিউ মিলার বলেন, পররাষ্ট্র দপ্তর বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে ক্ষুণ্ণ করার জন্য দায়ী
বা জড়িত থাকা বাংলাদেশি ব্যক্তিদের
ওপর ভিসা বিধিনিষেধ আরোপ
করার পদক্ষেপ নিচ্ছে।
এই ব্যক্তিদের মধ্যে আইন প্রয়োগকারী, ক্ষমতাসীন
দল এবং রাজনৈতিক বিরোধী
দলের সদস্য রয়েছেন।
তিনি
বলেন, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু
নির্বাচন যাতে শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন
হয় তার সমর্থনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
ভিসানীতির
আওতায় চিহ্নিত ব্যক্তি এবং তাদের পরিবারের
সদস্যরা যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের জন্য অযোগ্য বলে
বিবেচিত হতে পারে।
বাংলাদেশে
গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে ক্ষুণ্ণ করার জন্য দায়ী
বা জড়িত বলে প্রমাণিত অতিরিক্ত
ব্যক্তিরাও ভবিষ্যতে এই নীতির অধীনে
মার্কিন ভিসার জন্য অযোগ্য বলে
বিবেচিত হতে পারে।
এর মধ্যে বর্তমান এবং সাবেক বাংলাদেশি
কর্মকর্তা, বিরোধী ও ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক
দলের সদস্য এবং আইন প্রয়োগকারী,
বিচার বিভাগ এবং নিরাপত্তা বাহিনীর
সদস্যরা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
মন্তব্য করুন
বেগম খালেদা জিয়া এভারকেয়ার হাসপাতাল বিএনপি
মন্তব্য করুন
অধিকার আদিলুর রহমান খান সুশীল সমাজ বিএনপি অসাম্প্রদায়িক চেতনা
মন্তব্য করুন
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বিএনপি এক দফা আন্দোলন সরকার পতন আন্দোলন নির্বাচন
মন্তব্য করুন
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার আবার অবনতি হয়েছে। তাকে এখন এভারকেয়ার হাসপাতালের সিসিইউতে স্থানান্তর করা হয়েছে। চিকিৎসকরা বলছেন, বেগম খালেদা জিয়ার লিভারে পানি জমছে এবং এই পানি বের করতে হচ্ছে। পানি বের করতে গেলে তিনি সংকটাপন্ন হয়ে পড়ছেন। তখন তাকে সিসিইউতে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। তার অক্সিজেনের পরিমাণ কমে যাচ্ছে। এছাড়াও তাঁর হিমোগ্লোবিনও কমে গেছে। লিভার সিরোসিস এর কারণে এই ধরনের রোগীদের যে চিকিৎসা দেওয়া দরকার সব চিকিৎসাই এভারকেয়ার হাসপাতালে আছে। তবে বিএনপির চিকিৎসক এবং বেগম জিয়ার পরিবারের সদস্যরা মনে করছেন যে, তার লিভার সিরোসিস এর চিকিৎসার জন্য লিভার প্রতিস্থাপন করা দরকার। কিন্তু চিকিৎসকরা বলছেন, ৭৮ বছর বয়সী একজন প্রবীণ মানুষের জন্য লিভার প্রতিস্থাপনের মতো জটিল কাজটা কতটুকু করা সম্ভব এবং এটি কতটা নিরাপদ সেটি আলোচনার দাবি রাখে।
আবেদনিক অর্থে তারা সুশীল বুদ্ধিজীবী হিসেবে পরিচিত। মুক্তবুদ্ধি চর্চা করেন, ধর্মনিরপেক্ষ রাজনৈতিক এবং সমাজ দর্শনকে উর্ধ্বে তুলে ধরেন, একটি সাম্য ভিত্তিক এবং সুশাসনের রাষ্ট্র চান। কিন্তু তারাই এখন আবার বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ, সাম্প্রদায়িক শক্তির মদদ দাতা এবং উগ্র মৌলবাদী গোষ্ঠীকে ইন্ধন দিচ্ছেন। তারাই এখন বিএনপির পরামর্শক হয়েছেন। বাংলাদেশের সুশীল সমাজের এই দ্বৈত আচরণ আবার নতুন করে সামনে এসেছে। বাংলাদেশের সুশীল সমাজের একটি বড় পরিচয় ছিল তারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষে। মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ এবং স্বাধীনতার চেতনাকে তারা উর্ধ্বে তুলে রাখতে চায় এবং এগিয়ে নিতে চান। আর এই মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ভিত্তিতে বাংলাদেশ একটি অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র হোক, বাংলাদেশে ধর্মীয় উন্মাদনা যেন সৃষ্টি না হয়, সাম্প্রদায়িক শক্তির যেন বিষ বাষ্প ছড়াতে না পারে এরকম একটি পরিবেশ পরিস্থিতি চান। কিন্তু ইদানিং তারা বিএনপির সমর্থক হয়েছেন।