মেজর হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বিএনপি কর্নেল অলি আহমেদ নির্বাচন
মন্তব্য করুন
বিএনপি নির্বাচন ভারত বাংলাদেশের নির্বাচন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
মন্তব্য করুন
শেখ হাসিনা দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন স্বতন্ত্র প্রার্থী
মন্তব্য করুন
নৌকা প্রতীক নির্বাচন হাসানুল হক ইনু দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
মন্তব্য করুন
বিএনপি গ্রেপ্তার রুহুল কবির রিজভী
মন্তব্য করুন
আসন সমঝোতা দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আওয়ামী লীগ জাতীয় পার্টি
মন্তব্য করুন
বিএনপি এখন নির্বাচন বর্জন করে এক দফা আন্দোলন করছে। যদিও এই আন্দোলনে জনগণের সমর্থন নেই। এই আন্দোলন অনেকটাই নেতিয়ে পড়েছে। দফায় দফায় অবরোধ কর্মসূচিকে মানুষ প্রত্যাখ্যান করে স্বাভাবিক কর্মজীবনে ফিরে এসেছে। এরকম পরিস্থিতিতে ৭ জানুয়ারির নির্বাচন প্রতিহত করা বিএনপির জন্য অসম্ভব। বিএনপির কর্মীরা ক্রমশ হতাশ হয়ে পড়েছেন। তারা দলের নেতাদের কার্যক্রমে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছেন। কিন্তু বিএনপির কিছু কিছু নেতারা এখনও আশাবাদী। তারা এখনও মনে করছেন কিছু একটা ঘটবে। কি ঘটবে এ নিয়ে বিএনপির নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তারা মনে করছেন যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলো শেষ পর্যন্ত হস্তক্ষেপ করবে। ৭ জানুয়ারি নির্বাচন হবে না, নির্বাচন হলেও এই সরকার টিকবে না। এমন একটি আশায় বসতি করে আছেন বিএনপি সহ অন্যান্য আন্দোলনরত দলগুলো।
এবার নির্বাচনের সবচেয়ে বড় আকর্ষণ হলো স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। প্রায় ৮০০ স্বতন্ত্র প্রার্থী মনোনয়ন জমা দিয়েছিলেন। এদের মধ্যে শতাধিক স্বতন্ত্র প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল হয়েছে। তাতে কি! যারা বাতিল হয়েছে তারাও আপিল করেছেন আর যে ৭০০ স্বতন্ত্র প্রার্থী নির্বাচনের জন্য প্রাথমিকভাবে যোগ্য বিবেচিত হয়েছেন তারা এবার নির্বাচনে সবচেয়ে বড় আকর্ষণ।
জাতীয় পার্টি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আলাদাভাবে নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কিন্তু এককভাবে নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিলেও তারা আওয়ামী লীগের সাথে আসন সমঝোতা চায়। যদিও প্রকাশ্যে জাতীয় পার্টির মহাসচিব বলেছেন যে, জাতীয় পার্টি এখন সাবালক হয়েছে, জাতীয় পার্টি নিজের শক্তিতে নির্বাচন করবে। কিন্তু মুখে যাই বলুক না কেন, জাতীয় পার্টি সরকারের সঙ্গে আসন নিয়ে সমঝোতা করতে চাইছে। অন্তত ৩০টি আসন আওয়ামী লীগ ছেড়ে দিক এটি জাতীয় পার্টি চায়। আর এই চাওয়ার সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে যে সমস্ত আসনে সমঝোতা হবে সেই সমস্ত আসনগুলোতে নৌকা প্রতীকের কোন প্রার্থী থাকবে না।