ইনসাইড পলিটিক্স

মনোনয়ন ফরম কিনলেন জিএম কাদের, নেননি রওশন ও সাদ

প্রকাশ: ১০:২১ পিএম, ২১ নভেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রংপুর-৩ সদর আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদেরের পক্ষে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২১ নভেম্বর) নির্বাচন কমিশনের রংপুর কার্যালয় থেকে মনোনয়নপত্রটি তোলেন জেলা জাতীয় পার্টির যুগ্ম আহ্বায়ক আজমল হোসেন লেবু। 

বর্তমানে এই আসনের সংসদ সদস্য জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান প্রয়াত হুসেইন মোহাম্মদ এরশাদের ছেলে রাহগীর আল মাহী সাদ এরশাদ। সদর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মমিনুর আলম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, দুপুরে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদেরের পক্ষে দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংস্কৃতিক সম্পাদক আজমল হোসেন লেবু মনোনয়ন ফরম কিনেছেন। 

তবে জাপার প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন এরশাদ এখনো কোনো আসনের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেননি। মনোনয়ন ফরম নেননি এরশাদ-পুত্র রাহগির আল মাহি এরশাদও (সাদ এরশাদ)।

মনোনয়ন ফরম   জিএম কাদের   রওশন এরশাদ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

নৌকা প্রতীকে নির্বাচন করবেন জোটের প্রার্থীরা: ইনু

প্রকাশ: ০৫:৩৩ পিএম, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটের প্রার্থীরা নৌকা প্রতীকে নির্বাচন করবেন বলে জানিয়েছেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনু।

মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) বিকেলে ১৪ দলের সমন্বয়ক আমির হোসেন আমুর সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা জানান তিনি।


বিস্তারিত আসছে...

নৌকা প্রতীক   নির্বাচন   হাসানুল হক ইনু   দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

২৪ ঘণ্টায় বিএনপির ২৮৫ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

প্রকাশ: ০৪:৫৫ পিএম, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় বিএনপি ও এর অঙ্গসহযোগী সংগঠনের ২৮৫ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার হয়েছেন বলে দাবি করেছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) বিকেলে এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান।

রিজভী বলেন, এ সময়ের মধ্যে ১৫ মামলায় এক হাজার ৩৯৫ জনকে আসামি করা হয়েছে। এছাড়া বিভিন্ন জায়গায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এবং ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মীদের হামলায় ৬৫ নেতাকর্মী আহত হয়েছেন।

রিজভী দাবি করে বলেন, ১৫ নভেম্বর তফসিল ঘোষণার পর থেকে এ পর্যন্ত ২৬৫ মামলায় ২৯ হাজার ৭৬০ জনকে আসামি করা হয়েছে। হামলায় আহত হয়েছেন এক হাজার ৫২ জন। মৃত্যু হয়েছে ৭ জনের।

বিএনপি   গ্রেপ্তার   রুহুল কবির রিজভী  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

আসন সমঝোতা: আওয়ামী লীগ-জাপায় টানাপোড়েন

প্রকাশ: ০৫:০০ পিএম, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

জাতীয় পার্টি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আলাদাভাবে নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কিন্তু এককভাবে নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিলেও তারা আওয়ামী লীগের সাথে আসন সমঝোতা চায়। যদিও প্রকাশ্যে জাতীয় পার্টির মহাসচিব বলেছেন যে, জাতীয় পার্টি এখন সাবালক হয়েছে, জাতীয় পার্টি নিজের শক্তিতে নির্বাচন করবে। কিন্তু মুখে যাই বলুক না কেন, জাতীয় পার্টি সরকারের সঙ্গে আসন নিয়ে সমঝোতা করতে চাইছে। অন্তত ৩০টি আসন আওয়ামী লীগ ছেড়ে দিক এটি জাতীয় পার্টি চায়। আর এই চাওয়ার সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে যে সমস্ত আসনে সমঝোতা হবে সেই সমস্ত আসনগুলোতে নৌকা প্রতীকের কোন প্রার্থী থাকবে না। কিন্তু আওয়ামী লীগ নৌকা প্রতীকের প্রার্থী না রাখার বিষয়টিকে সহজ ভাবে নিতে পারছেন না। প্রথম দিকে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছিল যে, ২০টি আসনে তারা নৌকা প্রতীকে সরিয়ে দেবে। কিন্তু এখন আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে যে, জাতীয় পার্টি তার লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করুক, আওয়ামী লীগও তার নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করুক। উন্মুক্ত নির্বাচনে যে জনপ্রিয় সেই জিতবে। কিন্তু আওয়ামী লীগের এই বক্তব্যের সঙ্গে একমত নয় জাতীয় পার্টির। বরং তারা নির্বাচনে জয়ের গ্যারান্টি চাচ্ছে। কিন্তু আওয়ামী লীগের গ্যারান্টি দিতে পারছে না।

গত তিনটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগ এবং জাতীয় পার্টি মহাজোটের ব্যানারে নির্বাচন করেছে এবং সেই সমস্ত নির্বাচনগুলোতে আওয়ামী লীগ জাতীয় পার্টিকে তাদের আসনগুলো ছেড়ে দিয়েছে। সেই আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ছিল না। কিন্তু এবার আমি ২৯৮টি আসনে প্রার্থী দিয়েছে। অন্যদিকে জাতীয় পার্টি দিয়েছে ২৮৭টি আসনে। তবে জাতীয় পার্টির নেতা সেলিম ওসমানের জন্য নারায়ণগঞ্জের একটি আসন আওয়ামী লীগ ছেড়ে দিয়েছে। একই ভাবে জাতীয় পার্টি মনে করে যে সমস্ত আসনগুলোতে জাতীয় পার্টির ভালো প্রার্থী রয়েছে, জনপ্রিয় প্রার্থী রয়েছে সেই সমস্ত আসনগুলোতে যেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী না দেয়। কিন্তু আওয়ামী লীগের এবারের কৌশল হল অনেক বেশি প্রার্থী থাকবে এবং অনেক বেশি ভোটার উপস্থিতি থাকবে। সে কারণে আওয়ামী লীগ উন্মুক্ত নির্বাচন করতে চায়। জাতীয় পার্টি নয়, কারো সাথেই আসন সমঝোতা করতে রাজি নয়।

আওয়ামী লীগের একজন একজন দায়িত্বশীল নেতা বলেছেন যে, আসন সমঝোতা হলে ভোটারদের উৎসাহ কমে যায়। তখন ভোটাররা ভোট কেন্দ্রে যাবে না। যেখানে নৌকা প্রতীক থাকবে না, সেখানে ভোটাররা বুঝবে যে এটি সাজানো এবং পরিকল্পিত। তখন তাদের ভোটের উৎসব হারিয়ে ফেলবে। সেটি আওয়ামী লীগ কোন অবস্থাতেই যায় না। এ রকম একটা বাস্তবতায় জাতীয় পার্টির সঙ্গে আওয়ামী লীগের টানাপোড়েন তীব্র আকার ধারণ করেছে বলে একাধিক সূত্র জানিয়েছে। 

বিভিন্ন সূত্রগুলো বলছে যে, আগামী দু একদিনের মধ্যে যদি জাতীয় পার্টির সঙ্গে আওয়ামী লীগ একটি সমঝোতায় না আসতে পারে তাহলে জাতীয় পার্টি নির্বাচন বর্জনের পথেও হাঁটতে পারে। এ ব্যাপারে জাতীয় পার্টি ইঙ্গিতও দিয়েছে। জাতীয় পার্টির একাধিক নেতা বলছেন যে, নির্বাচনে এখন পর্যন্ত সুষ্ঠু পরিবেশ তৈরি হয়নি। তাছাড়া আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থীরা নির্বাচনে দাঁড়িয়েছে তাতে জাতীয় পার্টির জন্য নির্বাচন করা কঠিন হয়ে যাচ্ছে। সমঝোতা না হলে শেষ পর্যন্ত জাতীয় পার্টি কি করবে সেটা বোঝা যাবে আগামী দু একদিনের মধ্যে।


আসন সমঝোতা   দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন   আওয়ামী লীগ   জাতীয় পার্টি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

সরকারের আশ্বাসে নির্বাচনে এসেছি: চুন্নু

প্রকাশ: ০৩:০৮ পিএম, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

সরকার সুষ্ঠু নির্বাচনের আশ্বাস দিয়েছে বলেই জাতীয় পার্টি নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নু। তিনি বলেন, গত কয়েক বছরের স্থানীয় নির্বাচনের অভিজ্ঞতা সুখকর ছিল না। নির্বাচন কমিশন আশ্বাস দিয়েছে নির্বাচনের পরিবেশ সুন্দর হবে। নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে সরকারও আশ্বস্ত করেছে ভালো পরিবেশ হবে।

মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) বনানীস্থ জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।

জাপা মহাসচিব বলেন, জাতীয় পার্টি নির্বাচন করবে দলীয় প্রতীকে, এককভাবে। আমরা চাই নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ। নির্বাচনের পরিবেশ পরিস্থিতি বোঝা যাবে প্রতীক বরাদ্দের পর। জাতীয় পার্টির এখন পর্যন্ত ৯ জনের প্রার্থিতা বাতিল হয়েছে। ২৭২ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ আছে। বাতিল হওয়া ৯ জন আপিল করবেন।

বর্তমানে এন্টি আওয়ামী লীগের ভোট ডাবল মন্তব্য করে তিনি বলেন, ভোটাররা কেন্দ্রে আসতে পারলে, ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারলে- আমরা আওয়ামী লীগের থেকে বেশি ভোট পাব।

সরকার   সুষ্ঠু নির্বাচন   জাতীয় পার্টি   দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন   মুজিবুল হক চুন্নু  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

১৪ দল: পাঁচ আসনে সমঝোতা, আরও পাঁচটি চায় শরিকরা

প্রকাশ: ০১:২৪ পিএম, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন আদর্শিক জোট ১৪ দলের সঙ্গে গতকাল বৈঠক করেছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এই বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল যে, একটি লেয়াজু কমিটি কাজ করবে এবং দুই একদিনের মধ্যে আসন সমঝোতা চূড়ান্ত করবে।

গতকাল (৪ ডিসেম্বর) বৈঠকে ১৪ দলের শরিকরা আওয়ামী লীগের কাছে অন্তত ২০টি আসন প্রত্যাশা করেছিল। কিন্তু, আওয়ামী লীগ সভাপতি তাদের জানিয়েছেন, যারা বিজয়ের জন্য যোগ্য তাদেরকেই শুধু মনোনয়ন দেওয়া হবে। কারণ, এবারের নির্বাচন একটি ভিন্ন ধরণের নির্বাচন হতে চলেছে, স্বতন্ত্র প্রার্থীরা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছে। যদি বিজয়যোগ্য প্রার্থী না হয় তবে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জয়ী হয়ে যাবে। এ কারণেই তিনি জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপট বিশ্লেষণ করে ১৪ দলের শরিকদের ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত থাকার অনুরোধ জানান।

এরপর ১৪ দলের সমন্বয়ক আমির হোসেন আমুর নেতৃত্বে ১৪ দলের নেতারা আজ (৫ ডিসেম্বর) দিনভর এ নিয়ে আলোচনা করেছেন। এই আলোচনায় আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে ১৪ দলের জন্য পাঁচটি আসন ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নীতিগতভাবে গৃহীত হয়েছে বলে জানা গেছে। যে পাঁচটি আসন শরিক ১৪ দলের জন্য ছেড়ে দিতে আওয়ামী লীগ একমত হয়েছে তার মধ্যে রয়েছে রাজশাহী-২ আসন, এখানে ওয়ার্কার্স পার্টির প্রার্থী ফজলে হোসেন বাদশা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করবেন। কুষ্টিয়া-২ আসনে জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু প্রতিব্দন্দ্বিতা করবেন, আগে থেকেই এই আসনে কোন প্রার্থী দেয়নি আওয়ামী লীগ। রাশেদ খান মেনন এবার বরিশাল-২ অথবা বরিশাল-৩ আসন থেকে নির্বাচনে করবেন এবং যে আসনটিতে তিনি নির্বাচন করতে চান তা আওয়ামী লীগ ছেড়ে দেবে। পিরোজপুর-২ আসনটি আনোয়ার হোসেন মনজুর জন্য ছেড়ে দেওয়া হবে এবং চট্টগ্রামের একটি আসন সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারীর জন্য ছেড়ে দেওয়া হবে। তিনি তরিকত ফেডারেশনের নেতা।

তবে, ১৪ দলের পক্ষ থেকে শিরীন আক্তারসহ আরো কয়েকজনের নামের তালিকা দেওয়া হয়েছে। তাদেরও ১৪ দল আগামী নির্বাচনে প্রার্থী করতে চায়। আরও পাঁচটি আসনের জন্য তারা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

আজ (৫ ডিসেম্বর) ১৪ দল নিয়ে ব্রিফিংয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আজকে না হয় আগামীকালের মধ্যে আসন সমঝোতার বিষয়টি চূড়ান্ত করা হবে। এটি নিয়ে কোন মনমালিন্য নেই বলেও তিনি উল্লেখ করেছেন। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেছেন, এবারের নির্বাচনটি রাজনৈতিক কারণে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। 


১৪ দল   আওয়ামী লীগ   সমঝোতা  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন