ইনসাইড টক

সিন্ডিকেট শব্দটি চোরাকারবারিদের সাথে যায়, শিল্পচর্চার সাথে না: মিম (ভিডিও)

প্রকাশ: ০৪:০০ পিএম, ২৭ জানুয়ারী, ২০২৩


Thumbnail

নাদিয়া মিম, ২০১৪ সালে লাক্স-চ্যানেল আই সুপারস্টার প্রতিযোগিতায় জয় লাভ করে মিডিয়াতে পথ চলা শুরু করেন। তখন থেকেই নিয়োমিত মডেলিং-অভিনয় করে যাচ্ছেন।অল্প সময়েই দর্শকদের মাঝে জায়গা করে নেন তিনি। বর্তমানে ছোট পর্দাড় কাজ ও ওটিটির কাজ নিয়ে বেশ ব্যস্ত সময় যাচ্ছে তার। সমসাময়িক নানা কাজ ও অন্যান্য বিষয় নিয়ে বাংলা ইনসাইডারের সাথে কথা হলো এই অভিনেত্রীর। 



বাংলা ইনসাইডার:  'মুসা' নাটকের শুটিং করছেন, নাটকটিতে আপনার চরিত্র নিয়ে জানতে চাই।

মিম:  সাজ্জাদ হোসেন দোদুল ভাইয়ের 'মুসা' নাটকে আমি তিথি চরিত্রে অভিনয় করছি। আর এ চরিত্রটি রহস্যে ঘেরা। ফাইনালে আসলে অনেক কিছুই হবে। আর আমার চরিত্রটি এখনো রহস্যে ঘেরাই আছে। এখনি সব কিছু আসলে বলে দিলে সত্য ফাঁস হয়ে যাবে। তাই আর কিছু এখনি বলতে চাই না। 

বাংলা ইনসাইডার:  চলচ্চিত্র নিয়ে পরিক্লপনা কি? 

মিম: আসলে চলচ্চিত্র নিয়ে আমার তেমন কোন পরিকল্পনা নেই। আসলে কাজ তো করি গল্পের জন্য। তাছাড়া অনেক কিছু টিমের উপর, গল্পের উপর অনেক কিছু নির্ভর করে। সো ব্যাটে-বলে মিলে গেলে চলচ্চিত্রে কাজ করবো।



বাংলা ইনসাইডার:  শোবিজের অনেকই সাইবার বুলিংয়ের শিকার হন। বিষয়টি আপনি কিভাবে দেখছেন? 

মিম: সাইবার বুলিংয়ের শিকার আসলে সবাই হচ্ছে। আমি বলবো আমরা যারা সেলিব্রেটি তারা তেমন একটা গায়ে লাগাই না। দিনশেষে পাবলিক ফিগার বলে একটা কথা আছেই। আর জনগণের তাদের মন্তব্যের অধিকার আছে । তবে হ্যাঁ যারা পজেটিভিলি ভক্ত হয়ে লিখে তাদেরটাই গ্রহণযোগ্য। আর যারা নিচু মনমানসিকতার, যাদের পরিবার শিক্ষা দেয়নি তাদের মন্তব্য নিয়ে আসলে কথা বলতেই চাই না। 

বাংলা ইনসাইডার: নাটকের সিন্ডিকেটের কথা প্রায়ই শোনা যায়। বিষয়টি নিয়ে আপনি কিভাবে দেখছেন? 

মিম : আসলে যার যার সাথে মিলে তারা একসাথে কাজ করবে তারা এক সাথে করবে এইটাই স্বাভাবিক। যেমন এই সিরিয়ালে আমারা যার কাজ করছি এটি নিয়ে তিন নাম্বার সিরিয়ালের কাজ করছি। এই সিরিয়ালে যারা আছে তাদের ৮০ ভাগ আর্টিস্ট ফের এক সাথেই কাজ করছি। আসলে আমি সিন্ডিকেট কি সেটা বুঝিনা। আর সিন্ডিকেট শব্দটি চোরাকারবারিদের সাথে যায়, শিল্পচার্চার সাথে যায় না।



বাংলা ইনসাইডার: পাঠকদের জন্য কিছু বলুন... 

মিম: পাঠকদের জন্য এক্টুকুই চাওয়ার আছে যে আপনাদের জন্য আমি আজকে মিম। আপনারা অবশ্যই কাজের রিভিউ দিবেন তবে পজেটিভ ভাবে। আমি সব সময় আমার দর্শকদের আমি ভালোবাসি , শ্রদ্ধা করি। সো সব সময় আমার সাথে ছিলেন , আশাকরি সামনেও থাকবেন। আর মুসা নাটকটি অবশ্যই দেখবেন কারণ এতে নতুন কিছু পাবেন আপনারা। 




মিম   মুসা   সিন্ডিকেট   নাটক  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড টক

‘পেটের সুস্থতার জন্য সহজে হজম হয় এ রকম খাবার খাওয়া উচিত’

প্রকাশ: ০৪:০০ পিএম, ২৬ মার্চ, ২০২৩


Thumbnail

রমজানে যেহেতু আমাদের দেহ ঘড়ি একটু অন্যভাবে চলে সেজন্য খাদ্যাভাসের দিকে বিশেষ নজর দেয়া দরকার বলে জানিয়েছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতাল এর ইন্টারভেনশনাল হেপাটোলজির বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ডাঃ মামুন আল মাহতাব স্বপ্নীল। তিনি বলেন, আমরা যদি রমজানের মূল্য তাৎপর্য সংযম সেটা মেনে চলি তাহলে কিন্তু পেট ভালো রাখার কোন অসুবিধা থাকে না। কিন্তু সমস্যাটা হচ্ছে রমজান মাসে আমাদের খাদ্যাভাস এবং আমাদের প্রাত্যহিক জীবনযাপনে দারুণ পরিবর্তন আসে। সে কারণেই হয়তো অনেকে পেটের পীড়ায় বেশি ভুগে থাকি। 

রমজানে পেট ভালো রাখা এবং এ সময় আমাদের খাদ্যাভাস কি রকম হওয়া উচিত ইত্যাদি বিষয় নিয়ে বাংলা ইনসাইডার এর সঙ্গে একান্ত আলাপচারিতায় তিনি এসব কথা বলেছেন।

অধ্যাপক ডাঃ মামুন আল মাহতাব স্বপ্নীল বলেন, আমাদের বায়োলজিক্যাল ঘড়ি সেটা কিন্তু বছরের এগারোটি মাস একই নিয়মে চলতে থাকে। ধরুন, আমরা কেউ সকাল ৬টায় ঘুম থেকে উঠি, কেউ ৮টায় উঠি, কেউ ১০টায় উঠি। কেউ হয়তো দুপুরে খাই, কেউ হয়তো খাই না। কেউ রাত ১০টায় খাই, কেউ রাত ২টায় খাই। যার যার দেহ ঘড়ি তার তার মতো করে চলতে থাকে। কিন্তু যখন রমজানের শুরুতেই হঠাৎ খাবার অভ্যাস পাল্টে ফেলি, আমরা খুব ভোরে সেহেরি করছি, সারাদিন কিছু খাচ্ছি না, ইফতার করছি, রাতে খাচ্ছি খাচ্ছি না, ভোরে আবার সেহেরি করছি, তখন কিন্তু আমাদের শরীরে সেটা খাপ খাইতে একটু সময় লাগে। সেজন্য অনেকের অনেক অভ্যাস উল্টা পাল্টা হয়ে যেতে পারে। সে জন্য আমাদের সতর্ক থাকতে হবে। 

তিনি বলেন, আমরা রমজানে যে সমস্ত খাবার খাই সেগুলো স্বাস্থ্যকর খাবার বলা যাবে না, সেগুলো কম স্বাস্থ্যকর। এ সময় আমরা প্রচুর ভাজা পোড়া খাবার খাই। যেগুলো আমরা সচরাচর খাই না। কিন্তু রমজান মাসে আমাদের এ সমস্ত খাবার বেড়ে যায়। ফলে পেটে নানা রকম সমস্যা দেখা দেয়। ফলে যাদের পেটে অসুখ আছে তাদের জন্য তো বটে, তাদের অসুখ নেই তাদেরও কতগুলো জিনিস মেনে চলা উচিত। আমি কখনো বলছি না, আপনি ভাজা পোড়া ছেড়ে দেন। এটা ছেড়ে দেওয়া কঠিন। এটা আমাদের হাজার বছর পুরনো অভ্যাস। এ সময় ভাজা পোড়া খাবার খান কিন্তু অল্প করে খান।

রমজানে কি ধরনের খাবার খাওয়া যেতে পারে জানতে চাইলে অধ্যাপক ডাঃ মামুন বলেন, এ সময় আপনারা ফল-ফলাদি খাবারের ওপর জোর দেন। এ সময় দুখ খান, যে সমস্ত খাবার হজমে সুবিধা সে সমস্ত খাবার খান। তেল যুক্ত খাবার, চর্বি যুক্ত খাবার এগুলো এড়িয়ে চলেন। এখানে কোনো সুর্নিদিষ্ট নিয়ম নেই যে আপনি এটা খেলে ভালো থাকবেন, কিংবা সেটা খেলে ভালো থাকবেন। সারা বছর আপনি যে ধরনের খাবার খান সে ধরনের খাবারই খাবেন। যেহেতু এ সময় আপনার দেহ ঘড়ি একটু অন্য ভাবে চলছে সেজন্য সহজে হজম হয় এ রকম খাবারগুলো খাবেন এবং প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন। কারণ এ সময় গরম চলছে, আবার তীব্র রৌদ আছে সেজন্য আপনার হিট স্ট্রোক হতে পারে, ডিহাইড্রেশন হতে পারে। সেজন্য প্রচুর পানি খেতে হবে এবং পানি অবশ্যই বিশুদ্ধ হতে হবে। যত তত্র বিক্রি হওয়া ফলের রস কিংবা পানি খাবেন না। দূষিত পানি থেকে তৈরি খাবার খেলেও কিন্তু পেটের পীড়া, জন্ডিসের কারণ হতে পারে। 


মন্তব্য করুন


ইনসাইড টক

'নতুন করে ঘুরিয়ে দাঁড়ানোর চেষ্টা আর এই সম্পূর্ণ সাহায্যটা করেছে আমার হাজব্যান্ড'

প্রকাশ: ০৪:০০ পিএম, ২৪ মার্চ, ২০২৩


Thumbnail

রেহানা আক্তার একসময় শোবিজ অঙ্গনে সাড়া জাগানো 'লাইলী খ্যাত' অভিনেত্রী। যিনি বাংলাদেশের প্রথম সারির অভিনেতা মাফুজ আহমেদ, জাহিদ হাসান থেকে শুরু করে মোশারফ করিম পর্যন্ত সবার সাথে নাটকে অভিনয় করেছেন।পেয়েছিলেন জনপ্রিয়তা ও সেই মেয়েটি এখন ফ্রান্স প্রবাসী, প্রবাসে জনপ্রিয়তায় শীর্ষস্থানীয় একজন ব্লগার। তার ফেইসবুক পেইজ ও ইউটিউবে বর্তমানে ফলোয়ারের সংখ্যা লক্ষাধিক। সমসাময়িক নানা বিষয় নিয়ে এই অভিনেত্রীর সাথে কথা হলো বাংলা ইনসাইডারের। 



বাংলা ইনসাইডার:  নাটক থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেয়ার কারণ কী?

রাখি: অনেকে বলে ছোটবেলা থেকে তার স্বপ্ন থাকে অভিনেত্রী হবে শিল্পী হবে আমার ধারণাটা একটু অন্যরকমই ছিল। আমার যখন জ্ঞান বুদ্ধি হয় আমি যখন স্কুলে পড়াশোনা করি তখন থেকে আমার গানের উপর একটা ঝুঁকি ছিল আমি গান করতাম।এখনো করি গান। কিন্তু অভিনয় নাটকে আসাটা একদম অন্যরকম ছিল ২০০৯ এন টিভি সুপারহিরো সুপার হিরোইনের আমার অভিনয়ে যাত্রা শুরু আমি ওই ফটোসুন্দরীতে অডিশন দিই অডিশন দিয়ে আমার ঢাকায় আসা তারপর থেকে আমার অভিনয়ের যাত্রা শুরু অনেকদিন পার হয়ে যায় অভিনয়ের সাথে অনেক নির্মাতাদের অনেক গুণী ডিরেক্টরদের সাথে আমার অভিনয় করার সুযোগ হয়েছে একটা সময় ২০১৬ তে যখন অভিনয়ের উপরে নাটকের এমন একটা সংকট এমন একটা বিশৃঙ্খলা শুরু হয় তখন থেকে আস্তে আস্তে নাটক থেকে সরে দাঁড়ানোর ডিসিশন নেই।