চলতি অর্থবছরের জন্য রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ৫৮ বিলিয়ন মার্কিন
ডলার। এর মধ্যে জুলাই-জানুয়ারি পর্যন্ত সাত মাসে পণ্য খাতে অর্জিত রপ্তানি আয় দাঁড়িয়েছে ৩২
দশমিক ৪৪৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এটি আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ৯ দশমিক ৮১
শতাংশ বেশি।
ইপিবির পর্যালোচনায় দেখা গেছে। মূলত তৈরি পোশাকের ওপর নির্ভর করেই রপ্তানি আয় বাড়ছে। গত সাত মাসে যে ৩২ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি আয় এসেছে তার মধ্যে ২৭ বিলিয়ন ডলারের বেশি এসেছে তৈরি পোশাক থেকে।
২০২১-২২ অর্থবছরের সাত
মাসে পণ্য খাতে রপ্তানি আয়ের পরিমাণ ছিল ২৯ দশমিক ৫৪
বিলিয়ন ডলার।
পোশাক খাতে রপ্তানি আয় বেড়েছে ১৪ শতাংশের বেশি। চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত সাত মাসে পোশাক খাতে রপ্তানি প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৪ দশমিক ৩১ শতাংশ। দেশের প্রধান এ শিল্প খাতে রপ্তানি আয়ের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৭ দশমিক ৪১ বিলিয়ন ডলার; যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ৩ দশমিক ৪৩ বিলিয়ন ডলার বেশি।
মন্তব্য করুন
পিবিআই প্রধান বনজ কুমার মজুমদার হ্যালো পিওর গোল্ড
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
পবিত্র মাহে রমজানের আগে আবারও বাড়লো চিনির দাম। কেজিতে ২০ টাকা বাড়িয়ে প্রতিকেজি সরকারি মিলের চিনির সর্বোচ্চ খুচরা দাম ১৬০ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন (বিএসএফআইসি)।
বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) এক বিজ্ঞপ্তিতে চিনি ও খাদ্য শিল্প মন্ত্রণালয় জানায়, চিনির এ দাম অবিলম্বে কার্যকর হবে।
এতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক ও দেশীয় চিনির বাজার মূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিএসএফআইসি কর্তৃক উৎপাদিত চিনির বিক্রয়মূল্য পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। বাজারে রোজা উপলক্ষ্যে চিনির বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন।
এখন থেকে করপোরেশনের ৫০ কেজি বস্তাজাত চিনির মিলগেট বিক্রয়মূল্য ১৫০ টাকা (এক কেজি) ও ডিলার পর্যায়ে বিক্রয়মূল্য ১৫৭ টাকা (এক কেজি) নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া করপোরেশনের ১ কেজি প্যাকেটজাত চিনির মিলগেট বা করপোরেট সুপারশপ বিক্রয়মূল্য ১৫৫ টাকা ও বিভিন্ন সুপারশপ, চিনি শিল্প ভবনের বেজমেন্টে ও বাজারে সর্বোচ্চ খুচরা বিক্রয়মূল্য ১৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বাজারে সরকারি চিনির নামে মোড়কজাত করে চড়া দামে বিক্রি করছে কিছু প্রতিষ্ঠান। সবশেষ কেজিপ্রতি ১৪০ টাকা চিনির মূল্য নির্ধারণ করে সংস্থাটি।
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশের জন্য ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ কিনছে ভারত। এই খবরে দেশের বাজারে ব্যাপক দরপতন শুরু হয়েছে। সরবরাহ বাড়তে থাকায় খুচরা বাজারে পেঁয়াজের দাম প্রতি কেজিতে অন্তত ৩০ টাকা কমেছে। অথচ রোজা শুরুর আগেও পেঁয়াজের দাম বাড়ছিল। বাজার নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে সরকার তখন ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করার বিশেষ উদ্যোগও নিয়েছিল।