ফেব্রুয়ারিতে
৪৬৩ কোটি ডলারের পণ্য
রপ্তানি হয়েছে। টানা তিন মাস
৫০০ কোটি ডলারের বেশি
পণ্য রপ্তানি হয়েছিল। তবে পণ্য রপ্তানিতে
প্রবৃদ্ধি ধরে রেখেছে বাংলাদেশ।
যা এর আগের মাসের
তুলনায় সাত দশমিক ৮১
শতাংশ বেশি।
বৃহস্পতিবার
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) পণ্য রপ্তানির এই
হালনাগাদ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
তথ্য
অনুযায়ী, চলতি ২০২২-২৩
অর্থবছরের প্রথম আট মাসে (জুলাই-ফেব্রুয়ারি) ৩ হাজার ৭০৮
কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে।
রপ্তানির এই পরিমাণ গত
অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায়
৯ দশমিক ৫৬ শতাংশ বেশি।
এই সময়ে তৈরি পোশাক,
চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য,
চামড়াবিহীন জুতা ও প্লাস্টিক
পণ্যের রপ্তানি বেড়েছে। তার বিপরীতে পাট
ও পাটজাত পণ্য, কৃষি প্রক্রিয়াজাত পণ্য,
হোম টেক্সটাইল এবং হিমায়িত খাদ্যের
রপ্তানি কমে গেছে।
গত বছর রাশিয়া-ইউক্রেন
যুদ্ধ শুরুর পর দেশে দেশে
মূল্যস্ফীতি বেড়ে যায়। ভোক্তাদের
ক্রয়ক্ষমতা কমতে থাকে। একইসঙ্গে
ক্রয়াদেশ কমতে থাকে। বছরের
মাঝামাঝি সময়ে দেশে গ্যাস-বিদ্যুতের সংকট প্রকট হয়।
লোডশেডিংয়ের কারণে দিনের একটি বড় সময়
উৎপাদন ব্যাহত হয়। এত সংকটের
মধ্যেও পণ্য রপ্তানিতে চলতি
অর্থবছরের শুরুটা ছিল দুর্দান্ত। প্রথম
দুই মাসে ৮৫৯ কোটি
ডলার পণ্য রপ্তানি হয়।
প্রবৃদ্ধিও ছিল ২৫ শতাংশ।
এরপরে
সেপ্টেম্বরে রপ্তানি কমে ৬ দশমিক
২৫ শতাংশ। অক্টোবরে তা আরও ৭
দশমিক ৮৫ শতাংশ কমে
যায়। নভেম্বরে আবার ইতিবাচক ধারায়
ফেরে রপ্তানি। নভেম্বর, ডিসেম্বর ও জানুয়ারিতে পণ্য
রপ্তানির পরিমাণ ছিল যথাক্রমে ৫০৯,
৫৩৭ ও ৫১৪ কোটি
ডলার। তার মধ্যে ডিসেম্বরে
যে পণ্য রপ্তানি হয়,
তা দেশের ইতিহাসে এক মাসে সর্বোচ্চ
রপ্তানি। জানা যায়, আলোচিত
এই সময়ে (জুলাই-ফেব্রুয়ারি) ৩ হাজার ১৩৬
কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি
হয়েছে। গত বছরের একই
সময়ের তুলনায় যার পরিমাণ ১৪
দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ বেশি।
ফেব্রুয়ারি মাস রপ্তানি বাংলাদেশ
মন্তব্য করুন
পিবিআই প্রধান বনজ কুমার মজুমদার হ্যালো পিওর গোল্ড
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
পবিত্র মাহে রমজানের আগে আবারও বাড়লো চিনির দাম। কেজিতে ২০ টাকা বাড়িয়ে প্রতিকেজি সরকারি মিলের চিনির সর্বোচ্চ খুচরা দাম ১৬০ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন (বিএসএফআইসি)।
বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) এক বিজ্ঞপ্তিতে চিনি ও খাদ্য শিল্প মন্ত্রণালয় জানায়, চিনির এ দাম অবিলম্বে কার্যকর হবে।
এতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক ও দেশীয় চিনির বাজার মূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিএসএফআইসি কর্তৃক উৎপাদিত চিনির বিক্রয়মূল্য পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। বাজারে রোজা উপলক্ষ্যে চিনির বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন।
এখন থেকে করপোরেশনের ৫০ কেজি বস্তাজাত চিনির মিলগেট বিক্রয়মূল্য ১৫০ টাকা (এক কেজি) ও ডিলার পর্যায়ে বিক্রয়মূল্য ১৫৭ টাকা (এক কেজি) নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া করপোরেশনের ১ কেজি প্যাকেটজাত চিনির মিলগেট বা করপোরেট সুপারশপ বিক্রয়মূল্য ১৫৫ টাকা ও বিভিন্ন সুপারশপ, চিনি শিল্প ভবনের বেজমেন্টে ও বাজারে সর্বোচ্চ খুচরা বিক্রয়মূল্য ১৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বাজারে সরকারি চিনির নামে মোড়কজাত করে চড়া দামে বিক্রি করছে কিছু প্রতিষ্ঠান। সবশেষ কেজিপ্রতি ১৪০ টাকা চিনির মূল্য নির্ধারণ করে সংস্থাটি।
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশের জন্য ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ কিনছে ভারত। এই খবরে দেশের বাজারে ব্যাপক দরপতন শুরু হয়েছে। সরবরাহ বাড়তে থাকায় খুচরা বাজারে পেঁয়াজের দাম প্রতি কেজিতে অন্তত ৩০ টাকা কমেছে। অথচ রোজা শুরুর আগেও পেঁয়াজের দাম বাড়ছিল। বাজার নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে সরকার তখন ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করার বিশেষ উদ্যোগও নিয়েছিল।