আগের
সব রেকর্ড ভেঙে নতুন রেকর্ড গড়লো রডের দাম। নির্মাণশিল্পে
ব্যবহৃত এই উপকরণটির দাম ছাড়িয়েছে লাখ টাকা। গত পাঁচ মাসের ব্যবধানে প্রতি টন রডের
দাম বেড়েছে ১৪-১৫ হাজার টাকা।
গতকাল বুধবার
রডের বাজারের শীর্ষ সারির কোম্পানিগুলো প্রতি টন রডের দাম ৫০০ টাকা বাড়িয়েছে। তাতে
তিনটি (বিএসআরএম, একেএস, জিপিএইচ) কোম্পানির রডের দাম প্রতি টন এক লাখ টাকায় উন্নীত
হয়েছে। এর আগে কখনোই লাখ টাকায় রড বিক্রি হয়নি বলে উৎপাদকেরা জানিয়েছেন। তবে দেশীয়
ইস্পাত শিল্পের আরেক ব্র্যান্ড কেএসআরএমের লোহার রড পাওয়া যাচ্ছে লাখ টাকার কমে। সবশেষ
বৃহস্পতিবার সকালে এই ব্র্যান্ডের রড টনপ্রতি ৯৮ হাজার ৫০০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে।
উৎপাদন
খরচ বেড়ে যাওয়ায় রডের
দাম বাড়ানো হয়েছে বলে উৎপাদকেরা জানিয়েছেন।
তাঁদের তথ্য অনুযায়ী, জানুয়ারি–ফেব্রুয়ারিতে গ্যাস–বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি, বেশি দামে ডলার
কিনে আমদানি মূল্য পরিশোধ, তুরস্কের ভূমিকম্পের পর বিশ্ববাজারে কাঁচামালের
দাম আরেক দফা বৃদ্ধির
কারণে রডের উৎপাদন খরচ
বেড়েছে। তাতে গ্যাস–বিদ্যুৎ
ও ডলারের দাম বাড়ার প্রভাব
শেষ পর্যন্ত ভোক্তার কাঁধে এসে পড়েছে।
রড-সিমেন্টের খুচরা ব্যবসায়ী, ডিলার, মিল মালিক এবং
সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে এক
মাসের বাজার পর্যালোচনা করে দেখা গেছে,
এখন প্রতি টন এমএস রড
বিক্রি হচ্ছে এক লাখ ৫০০
টাকায়। মাত্র এক মাস আগেও
এ রডের দাম ছিল
৯০ হাজার টাকার ঘরে, অর্থাৎ ৯৮
হাজার ৫০০ টাকা। আর
পাঁচ মাস আগেও এই
রডের দাম ছিল টনপ্রতি
৮৪-৮৫ হাজার টাকা।
বর্তমানে
নির্মাণকাজ আগের চেয়ে বেড়েছে।
১০-১৫ দিন আগেও
বুকিং দিয়ে পাওয়া যাচ্ছে
না রড। সামনে রডের
দাম আরও বাড়তে পারে
বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।
নাম
প্রকাশ না করার শর্তে
দেশের শীর্ষ রড উৎপাদনকারী একটি
প্রতিষ্ঠানের বিপণন কর্মকর্তা বলেন, বর্তমানে ডলারের সংকট রয়েছে। চাইলেই
স্ক্র্যাপ আমদানির জন্য এলসি খোলা
যাচ্ছে না। আবার রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে স্ক্র্যাপ জাহাজের বুকিং রেট বেড়ে গেছে।
পাশাপাশি জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধির কারণে বেড়েছে জাহাজভাড়াও। এতে স্ক্র্যাপের আমদানি
ব্যয় বেড়ে গেছে, যা
রড উৎপাদনে প্রভাব ফেলছে। ফলে বাজারে বাড়ছে
রডের দাম।
মন্তব্য করুন
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানি অ্যাসেনচ্যুয়েট টেকনোলজির কাছ থেকে প্রতি লিটার ১৪০ টাকা দরে এক কোটি ১০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কিনছে সরকার। এছাড়া দেশীয় কোম্পানি সিটি এডিবল অয়েলের কাছ থেকে ১৮২ টাকা ৬৫ পয়সা লিটার দরে আরও ৭০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কেনা হবে।
বুধবার (২৪ মে) সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে সরকারি বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) জন্য সয়াবিন তেল কেনার প্রস্তাব দুটি অনুমোদন দেওয়া হয়।
এছাড়াও সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে প্রতি কেজি ১০৫ টাকা দরে ১২ হাজার ৫০০ টন চিনি কেনার একটি প্রস্তাবও অনুমোদন দেওয়া হয় মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে। এতে মোট ব্যয় হবে ১৩১ কোটি ২৫ লাখ টাকা।
বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সাঈদ মাহবুব খান এসব তথ্য জানান। তিনি আরও জানান, বৈঠকে বিএডিসির জন্য মরক্কোর ওসিপি এসএর কাছ থেকে ১২০ কোটি ৩ লাখ ৭৯ হাজার ২০০ টাকায় ৩০ হাজার টন টিএসপি সার কেনার প্রস্তাবও অনুমোদন দেওয়া হয়। এতে প্রতি টনের দাম পড়ে ৩৬৮ ডলার।
সাঈদ মাহবুব খান জানান, বিএডিসির আরেক প্রস্তাবে রাষ্ট্রীয় চুক্তির আওতায় কানাডিয়ান কমার্শিয়াল করপোরেশনের কাছ থেকে ২২৬ কোটি ৬৮ লাখ ১৪ হাজার টাকায় ৫০ হাজার টন এমওপি সার কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সয়াবিন তেল সরকার
মন্তব্য করুন
জরুরি ভিত্তিতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) জন্য দেশীয় একটি প্রতিষ্ঠান থেকে ১০৫ টাকা কেজি দরে আরও ১২ হাজার ৫০০ মেট্রিক টন চিনি কিনছে সরকার। এতে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ১৩১ কোটি ২৫ লাখ টাকা।
বুধবার (২৪ মে) দুপুরে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে ভার্চ্যুয়ালি অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে এ সংক্রান্ত প্রস্তাবের অনুমোদন দেওয়া হয়।
বৈঠক শেষে অনুমোদিত প্রস্তাবগুলো নিয়ে সাংবাদিকদের কাছে বিস্তারিত তুলে ধরেন মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সাঈদ মাহবুব খান।
তিনি জানান, জরুরি প্রয়োজনে টিসিবির জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে ১২ হাজার ৫০০ মেট্রিক টন চিনি কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতে ব্যয় হবে ১৩১ কোটি ২৫ লাখ টাকা। প্রতি কেজি চিনির দাম পড়বে ১০৫ টাকা। ব্রান্ড শেয়ার ট্রেডিং লিমিটেড মাইডস থেকে এই চিনি কেনা হবে।
এর আগে গত ১৭ মে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের এক্সেনচুয়াল টেকনোলজি ইনকোরপোরেশন থেকে সাড়ে ১২ হাজার মেট্রিক টন চিনি কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়। এতে খরচ ধরা হয় ৬৬ কোটি ২৭ লাখ ৩১ হাজার ২৫০ টাকা। প্রতি কেজি চিনির দাম ধরা হয় ৮২ টাকা ৮৫ পয়সা।
তার আগে গত ৯ মে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে সিঙ্গাপুরের স্মার্ট মেট্রিক্স প্রাইভেট লিমিটেড (স্থানীয় এজেন্ট মার্ক লাইন এন্টারপ্রাইজ) থেকে সাড়ে ১২ হাজার ৫০০ মেট্রিক টন চিনি কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়। সে সময় খরচ ধরা হয় ৬৬ কোটি ৭৯ লাখ ৯০ হাজার টাকা। প্রতি কেজি চিনির দাম ধরা হয় ৮২ টাকা ৯৪ পয়সা।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বাজারে ভোক্তা পর্যায়ে পিঁয়াজের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় আমদানি করার জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে কৃষি মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি।
রোববার (২১ মে) রাজধানীর বাড্ডা আলাতুন্নেছা উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া ও মেধা পুরস্কার এবং গুণীজন সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা জানান।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের দেশে পেঁয়াজ উৎপাদন পর্যাপ্ত হয়েছে। কিন্তু বেশি মুনাফা লাভের আশায় অনেকে পেঁয়াজ মজুদ রেখে সংকট তৈরি করে বাজারকে অস্থিতিশীল করা হয়েছে। ভোক্তা পর্যায়ে পেঁয়াজের দাম কয়েক দিনের ব্যবধানে বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমান বাজার বিবেচনায় আমরা পেঁয়াজ আমদানির জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে কৃষি মন্ত্রণালয় অবহিত করেছি। ইমপোর্ট পারমিট বা আইপি যেহেতু কৃষি মন্ত্রণালয় দিয়ে থাকে তাই প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়ার জন্য বলা হয়েছে। বাজার পর্যবেক্ষণ করে তারা এ ব্যাপারে দ্রুত সিদ্ধান্ত নিবে বলে আমাদের জানিয়েছেন।’
টিপু মুনশি বলেন, ‘দেশের কৃষকরা যাতে পেঁয়াজের ন্যায্য মূল্য পান সেজন্য মূলত ইমপোর্ট পারমিট বন্ধ রাখা হয়েছে। এখন যেহেতু ভোক্তাদের বাজারে পেঁয়াজ কিনতে হিমশিম খেতে হচ্ছে- তাই আমদানি করা ছাড়া উপায় নেই। আমদানির পর বাজারে স্থিতিশীলতা আসবে।’
বাজার মনিটরিং করা হচ্ছে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরসহ সংশ্লিষ্টদের দিয়ে বাজার মনিটরিং করা হচ্ছে। নির্ধারিত দামে বাজারে চিনি বিক্রয় করছে কি-না তা পর্যবেক্ষণে মনিটরিং করা হচ্ছে।
এর আগে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেলে রূপান্তরিত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুদূরপ্রসারী নেতৃত্বের ফলে এতো অল্প সময়ের মধ্যে দেশের সকল খাতে যে উন্নয়ন সাধিত হয়েছে সেজন্য বিশ্ববাসী অবাক চিত্তে তাকিয়ে রয়। শিক্ষার উন্নয়নেও অনেক সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত নিয়ে বাস্তবায়ন করছে সরকার।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ স্বল্প-উন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে রূপান্তরিত হয়েছে। ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত-সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয়ে শেখ হাসিনা পথ নকশা তৈরি করেছেন। এই লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করার জন্য সবাইকে ঐকবদ্ধ্য হয়ে কাজ করতে হবে।
শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্য করে টিপু মুনশি বলেন, এ দেশের স্বাধীনতা অনেক রক্তের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে। অনেক জীবনের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতার রক্ষার দাযিত্ব নতুন প্রজন্মকে নিতে হবে। সন্তানদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় যোগ্য এবং মানবিক গুণাবলী সম্পন্ন করে গড়ে তুলতে অভিভাকদের প্রতি আহবান জানান তিনি।
বিদ্যালয়ের সভাপতি ও বাড্ডা ২১ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মাসুম গণি তাপসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সাবেক সিনিয়র সচিব মফিজুল ইসলাম।
বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি পেঁয়াজ আমদানি
মন্তব্য করুন
পেঁয়াজ আমদানির
বিষয়ে আগামী দু-একদিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর
রাজ্জাক।
রবিবার (২১
মে) সচিবালয়ে তার অফিসকক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা জানান তিনি।
তিনি বলেন,
বাজারে পেঁয়াজের দাম অস্বাভাবিক। এক্ষেত্রে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পেঁয়াজ আমদানি হবে
কী না, সেটা আগামী দু-একদিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
গতকাল
পেঁয়াজের দাম মণপ্রতি ৩০০
থেকে ৪০০ টাকা দাম
কমেছে জানিয়ে কৃষিমন্ত্রী বলেন, স্থানীয়ভাবে পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণ করা
না গেলে দ্রুত ভারত
থেকে আমদানি করার সিদ্ধান্ত নেওয়া
হবে। ৪৫ টাকার বেশি
পেঁয়াজের দাম হওয়া উচিত
না। পেঁয়াজ আমদানি করা হলে ৪৫
টাকার নিচে চলে আসবে।
কৃষিমন্ত্রী
বলেন, সবকিছুর একটা ধারাবাহিকতা থাকে,
কিন্তু গত এক সপ্তাহে
পেঁয়াজের দামে সে ধারাবাহিকতা
রাখা যায়নি। সাধারণত বাজার সাপ্লাই এবং ডিমান্ডের ওপর
নির্ভর করে। গত বছর
পর্যাপ্ত পেঁয়াজ থাকা সত্ত্বেও কিছু
অসাধু আড়ৎদারের কারণে গুদামে অনেক পেঁয়াজ পঁচে
গেছে।
তিনি
বলেন, আমাদের মোট ভূখণ্ডের মোট
৬০ ভাগ জমি আবাদ
করা হয়। আবার একই
জমিতে একাধিক ফসল হচ্ছে। আমাদের
দেশের মোট জনসংখ্যার সঙ্গে
প্রতিবছর প্রায় ২০ থেকে ২৪
লাখ মানুষ নতুন করে যোগ
হচ্ছে। আমরা দানাদার খাদ্যতে
স্বয়ংসম্পূর্ণ থাকলেও প্রতিবছর ক্রমবর্ধমান এই জনসংখ্যার কারণেই
বাজারে নিত্যপণ্যের দাম কিছুটা বেশি।
কৃষিমন্ত্রী
বলেন, পেঁয়াজের দাম ২৫ থেকে
৩০ টাকা হওয়া কোনভাবেই
গ্রহণযোগ্য নয়। আমরা বিষয়টা
মনিটরিং করছি। আমাদের অফিসারদের মাঠ পর্যায়ে পাঠিয়েছি।
তারা পর্যবেক্ষণ করে দেখেছে, কৃষকদের
ঘরে পেঁয়াজ থাকলেও দাম বাড়াবে- এমন
আশায় তারা অনেকেই মজুদ
করে রেখে দিচ্ছেন। এতে
দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে।
পেঁয়াজ পেঁয়াজ আমদানি কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক
মন্তব্য করুন
বাজারে ভোক্তা পর্যায়ে পিঁয়াজের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় আমদানি করার জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে কৃষি মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। রোববার (২১ মে) রাজধানীর বাড্ডা আলাতুন্নেছা উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া ও মেধা পুরস্কার এবং গুণীজন সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা জানান।