দেশের ছয় অঞ্চলে ৪৫
থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে
ঝড়ো হাওয়ার সঙ্গে বজ্রসহ বৃষ্টিপাত হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরগুলো এক নম্বর সতর্ক
সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। শনিবার এমন পূর্বাভাস দিয়েছে ঢাকা আবহাওয়া অফিস।
আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম এবং কক্সবাজার অঞ্চলের ওপর দিয়ে পশ্চিম/উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কি.মি. বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি/বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
অন্য এক পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে।
আগামীকাল রবিবার সকাল পর্যন্ত রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দুয়েক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ সময় সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
ঢাকায় দক্ষিণপশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় বাতাসের সর্বোচ্চ গতিবেগ থাকবে ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার। আগামী তিনদিরে বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টিপাতের প্রবণতা বাড়তে পারে।
মন্তব্য করুন
শনিবার
(৩ জুন) খুলনা, বরিশাল,
চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের
দু’এক জায়গায় (১
থেকে ২৫ শতাংশ অঞ্চল) স্বল্প পরিসরে হালকা বৃষ্টি হতে পারে বলে
জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। সাথে বয়ে যেতে পারে অস্থায়ীভাবে
দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি।
একই সঙ্গে চলমান তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে বলেও জানিয়েছে
সংস্থাটি।
ইতোমধ্যে
তাপমাত্রা বেড়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস
অতিক্রম করেছে। প্রচণ্ড গরমে কষ্টে রয়েছে
প্রায় সারা দেশের মানুষ।
এর মধ্যে চলছে লোডশেডিং। গরমে
বাড়ছে মানুষের অসুস্থতা।
বর্ষা
মৌসুম শুরু হওয়ার আগে
এই তপ্ত পরিস্থিতি আরও
কয়েকদিন অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানিয়েছেন
আবহাওয়াবিদরা। যদিও স্বল্প পরিসরে
দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চল ও দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলে
কিছুটা বৃষ্টি হচ্ছে। তাপপ্রবাহ দূর করতে বিস্তৃত
পরিসরে বৃষ্টি হতে আরও কিছুটা
সময় লাগবে।
শুক্রবার
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০ দশমিক ৫
ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল রাজশাহীতে। দিনাজপুর,
সৈয়দপুর, চুয়াডাঙ্গা ও যশোরে সর্বোচ্চ
তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস
ছুঁয়েছে। ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৭ দশমিক
৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
শুক্রবার
সকাল ৬টা থেকে শনিবার
সকাল ৬টা পর্যন্ত গত
২৪ ঘণ্টায় সিলেটে ৪০, শ্রীমঙ্গলে ৮
এবং নিকলিতে ৩ মিলিমিটার বৃষ্টি
হয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া
অধিদপ্তর।
রাজশাহী,
দিনাজপুর, নীলফামারী, যশোর ও চুয়াডাঙ্গা
জেলার ওপর দিয়ে তীব্র
তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। ঢাকা
ও বরিশাল বিভাগসহ রংপুর, রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের
অবশিষ্টাংশ এবং ময়মনসিংহ, মৌলভীবাজার,
চাঁদপুর, নোয়াখালী ও ফেনী জেলার
ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি
ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং
তা অব্যাহত থাকতে পারে বলেও জানান
তিনি।
হাফিজুর
রহমান আরও জানান, আগামী
তিন দিনে সারাদেশে চলমান
তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে।
শনিবার
সকালে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস
ছিল সিলেটে। ঢাকায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৯ ডিগ্রি
সেলসিয়াস।
মন্তব্য করুন
প্রচণ্ড গরম দুর্বিষহ করে তুলেছে জনজীবন। এর সঙ্গে দফায় দফায় লোডশেডিং ভোগান্তিতে যোগ করেছে নতুন মাত্রা। গরম আগামী তিনদিন অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
বৃহস্পতিবার (১ জুন) দিনাজপুরে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছেছে। ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
বৃহস্পতিবার সকাল ৬টা থেকে শুক্রবার (২ জুন) সকাল ৬টা পর্যন্ত চট্টগ্রাম এবং সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় হালকা বৃষ্টি হয়েছে। তাই চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গা ছাড়া সারাদেশে তাপপ্রবাহ বইছে। চার জেলায় তীব্র আকার ধারণ করেছে তাপপ্রবাহ, অর্থাৎ ওইসব অঞ্চলে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পার হয়েছে।
শুক্রবার (২ জুন) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশিদ জানান, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। এ সময়ে সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
রংপুর, দিনাজপুর, রাজশাহী এবং সৈয়দপুরের ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ এবং সিলেট, পটুয়াখালী, ভোলা, বরিশাল, চাঁদপুর, নোয়াখালী ও ফেনী জেলাসহ ঢাকা, ময়মনসিংহ ও খুলনা বিভাগ এবং রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের অবশিষ্টাংশের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে বলেও জানান তিনি।
বজলুর রশিদ আরও জানান, আগামী তিনদিন সারাদেশের চলমান তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে।
মন্তব্য করুন
তিন বিভাগে গরম বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। একই সঙ্গে চার বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।
বুধবার (৩১ মে) গরম বেড়ে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছুঁয়েছিল নীলফামারীর সৈয়দপুরে। ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৭ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
বুধবার সকাল ৬টা থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৬টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় রাঙ্গামাটিতে ১৭, টেকনাফে ১৭ ও বান্দরবানে ৩ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১ জুন) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক জানান, ঢাকা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়া সহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
তিনি বলেন, রংপুর, রাজশাহী ও খুলনা বিভাগে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং দেশের অন্যত্র তা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
চট্টগ্রাম, রাঙ্গামাটি, কুমিল্লা, চাঁদপুর, নোয়াখালী ও ফেনী জেলাসহ রাজশাহী, রংপুর, ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও সিলেট বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে বলেও জানান ওমর ফারুক।
তিনি আরও বলেন, আগামী তিনদিনে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু টেকনাফ উপকূল পর্যন্ত অগ্রসর হতে পারে।
বৃহস্পতিবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল রাঙ্গামাটি ও বান্দরবানে। ঢাকায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
মন্তব্য করুন
গত কয়েকদিন ধরে চলমান তাপপ্রবাহ আজ বুধবার সারাদেশে বিস্তৃত হয়েছে। একই সঙ্গে মাত্রা বেড়ে মৃদু থেকে কোথাও কোথাও মাঝারি হয়েছে তাপপ্রবাহ।
তাপপ্রবাহ পরিস্থিতি আরও ৪ থেকে ৫ দিন অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। তবে আজ দেশের তিন বিভাগে হালকা বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা।
সোমবার দেশের ১১ অঞ্চল ও পাঁচ বিভাগের ওপর দিয়ে তাপপ্রবাহ বয়ে যায়। তবে মঙ্গলবার তাপপ্রবাহ ছাড়ায় দেশের আট বিভাগেই।
মঙ্গলবার (৩০ মে) দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৮ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল রাজশাহীতে। একদিন আগে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল রাঙামাটিতে। ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে বেড়ে হয়েছে ৩৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে আবহাওয়াবিদ খো. হাফিজুর রহমান জানান, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। তবে চট্টগ্রাম, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের দুই-এক জায়গায় হালকা বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময়ে সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে।
সারাদেশে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে বলেও জানান তিনি।
আগামী দুইদিনে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু (বর্ষা) টেকনাফ উপকূল পর্যন্ত অগ্রসর হতে পারে জানিয়ে হাফিজুর রহমান বলেন, আগামী পাঁচদিনে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু আরও অগ্রসর হতে পারে।
দেশের উপর দিয়ে চলমান মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ আগামী চার থেকে পাঁচ দিন অব্যাহত থাকতে পারে বলেও জানান এ আবহাওয়াবিদ।
মন্তব্য করুন
সারা দেশে গরম
আরও বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪
ঘণ্টার পূর্বাভাসে এমনটি জানিয়েছে রাষ্ট্রীয় এ সংস্থাটি।
পূর্বাভাসে
আবহাওয়া অফিস জানায়, মঙ্গলবারও সারাদেশ
বৃষ্টিহীন থাকতে পারে। এতে গরম বেড়ে
তাপপ্রবাহের আওতা আরও বাড়তে
পারে।
তাপমাত্রা
বেড়ে সোমবার দেশের ১১ অঞ্চল ও
পাঁচ বিভাগে মৃদু তাপপ্রবাহ শুরু
হয়েছে। মঙ্গলবার (৩০ মে) তাপপ্রবাহ
মাঝারি আকার ধারণ করতে
পারে বলেও জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা।
সোমবার
সকাল ৬টা থেকে মঙ্গলবার
সকাল ৬টা পর্যন্ত গত
২৪ ঘণ্টায় দেশের কোথাও বৃষ্টি হয়নি। সোমবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস
ছিল রাঙ্গামাটিতে। ঢাকায়ও তাপপ্রবাহ বইছে। ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৬ দশমিক
৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
মঙ্গলবার
সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী
২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাস জানিয়ে মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক
জানান, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। এ সময়ে সারাদেশে
দিন এবং রাতের তাপমাত্রা
সামান্য বাড়তে পারে।
দিনাজপুর,
নীলফামারী, সিলেট, সন্দ্বীপ, সীতাকুণ্ড, রাঙ্গামাটি, কুমিল্লা, চাঁদপুর, মাইজদীকোর্ট, ফেনী ও বান্দরবান
অঞ্চলসহ ময়মনসিংহ, ঢাকা, রাজশাহী, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের
ওপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে
যাচ্ছে এবং তা বিস্তার
লাভ করতে পারে বলেও
জানান তিনি।
তিনি
আরও জানান, আগামী তিনদিনে দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে (সিলেট) বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি
হতে পারে।
মঙ্গলবার
সকালে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৩ দশমিক ৫
ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায়।
ঢাকায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক
৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
মন্তব্য করুন
শনিবার (৩ জুন) খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু’এক জায়গায় (১ থেকে ২৫ শতাংশ অঞ্চল) স্বল্প পরিসরে হালকা বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। সাথে বয়ে যেতে পারে অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি। একই সঙ্গে চলমান তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে বলেও জানিয়েছে সংস্থাটি।
শুক্রবার (২ জুন) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশিদ জানান, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। এ সময়ে সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
বৃহস্পতিবার (১ জুন) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক জানান, ঢাকা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়া সহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।