বঙ্গোপসাগর ঘূর্ণিঝড় হামুন সতর্কসংকেত
মন্তব্য করুন
বিশ্বের প্রায় দুই শতাধিক বড় শহরের মধ্যে বায়ুদূষণে শীর্ষে আজ পাকিস্তানের লাহোর। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি, আর মেগাসিটি ঢাকার অবস্থান তৃতীয়।
বুধবার (৬ ডিসেম্বর) সকাল ৯টার দিকে বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের (আইকিউএয়ার) সূচক থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষে থাকা লাহোরের স্কোর হচ্ছে ২২৮ অর্থাৎ সেখানকার বায়ু খুবই অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। এরপর দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি এবং শহরটির স্কোর ১৮৬। এর অর্থ সেখানকার বায়ুর মান অস্বাস্থ্যকর।
তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে রাজধানী ঢাকা। শহরটির স্কোর ১৮৪ অর্থাৎ এখানকার বায়ুর মানও অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। এছাড়া চীনের উহান রয়েছে চতুর্থ অবস্থানে।
স্কোর শূন্য থেকে ৫০ এর মধ্যে থাকলে বায়ুর মান ভালো বলে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে মাঝারি বা সহনীয় ধরা হয় বায়ুর মান। সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়। স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে খুবই অস্বাস্থ্যকর বলে বিবেচনা করা হয়। এছাড়া ৩০১-এর বেশি হলে তা দুর্যোগপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়।
এদিকে দক্ষিণ এশিয়ায় বায়ুদূষণ দিনদিন আরও ভয়ংকর হয়ে উঠছে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে কোটি কোটি মানুষের জীবন। গবেষণা বলছে, বৈশ্বিক বায়ুদূষণের হটস্পট হয়ে উঠেছে দক্ষিণ এশিয়া। বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত চারটি দেশ এবং দূষণের শীর্ষে থাকা ১০ শহরের মধ্যে নয়টির অবস্থানই এ অঞ্চলে।
ঢাকা বায়ুদূষণ এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স
মন্তব্য করুন
বায়ুদূর্ষণ ছাড়ছে না রাজধানী ঢাকাকে। আজও দূষণ তালিকার শীর্ষে মেগাসিটি ঢাকা। দ্বিতীয় অবস্থানে ভারতের দিল্লি, তৃতীয় চীনের শেনইয়াং।
মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল ৮টা ৫৩ মিনিটে বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের (আইকিউএয়ার) সূচক থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষে থাকা ঢাকার স্কোর হচ্ছে ১৮৬ অর্থাৎ এখানকার বায়ু অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। এরপর দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি এবং শহরটির স্কোর ১৮১। এর অর্থ সেখানকার বায়ুর মানও অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে চীনের শেনইয়াং। শহরটির স্কোর ১৭৭ অর্থাৎ অর্থাৎ সেখানকার বায়ুর মানও অস্বাস্থ্যকর।
স্কোর শূন্য থেকে ৫০ এর মধ্যে থাকলে বায়ুর মান ভালো বলে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে মাঝারি বা সহনীয় ধরা হয় বায়ুর মান। সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়। স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে খুবই অস্বাস্থ্যকর বলে বিবেচনা করা হয়। এছাড়া ৩০১-এর বেশি হলে তা দুর্যোগপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়।
মন্তব্য করুন
বঙ্গোপসাগরে
সৃষ্ট গভীর নিম্নচাপটি ঘনীভূত হয়ে আগামীকাল রোববার ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। যার প্রভাবে
আগামী বুধবার সারা দেশে কমবেশি বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
শনিবার (২ ডিসেম্বর)
দেওয়া পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আগামী সোমবার পর্যন্ত অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ
সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। পরে পাঁচ দিনের আবহাওয়া পরিবর্তন হয়ে বৃষ্টি
ও বজ্রসহ বৃষ্টিপাত বাড়ার আশঙ্কা আছে
আরও বলা হয়েছে,
নিম্নচাপটি ঘনীভূত হয়ে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। যা ঘনীভূত হয়ে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেবে।
গতিপথ অনুযায়ী এটি বাংলাদেশের পরিবর্তে ভারতের হারিয়ানা অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে। ঘূর্ণিঝড়
না হলেও দেশে এর কিছুটা প্রভাব পড়বে।
আবহাওয়া অফিস
বলছে, আগামী বুধবার থেকে শুক্রবার পর্যন্ত সারা দেশে কমবেশি বৃষ্টি হবে। ভারী বৃষ্টিপাত
হবে দেশের উপকূলীয় অঞ্চলগুলোতে। তুলনামূলক কম বৃষ্টিপাত হবে উত্তরাঞ্চলে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর
জানায়, সোমবার পর্যন্ত সারা দেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকবে। এ
সময় দেশের উত্তরাঞ্চল ও নদী অববাহিকায় শেষ রাত থেকে সকাল পর্যন্ত হালকা কুয়াশা পড়তে
পারে।
মন্তব্য করুন
বঙ্গোপসাগরে থাকা সুস্পষ্ট লঘুচাপটি গতকাল শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত নিম্নচাপ কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর উত্তাল থাকায় ১ নম্বর সংকেত জানিয়ে যেতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
শনিবার (২ ডিসেম্বর) সকালে আবহাওয়ার পাঁচ নম্বর বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত নিম্নচাপটি আরও পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে।
এটি আজ সকাল ছয়টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৫২০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৪৬০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৪৩৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৪২০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছে। এটি আরও পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হতে পারে।’
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘নিম্নচাপ কেন্দ্রের ৪৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৪০ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। নিম্নচাপ কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর উত্তাল রয়েছে।’
সাগর
উত্তাল থাকায় চট্টগ্রাম, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দর
এবং কক্সবাজারকে এক নম্বর দূরবর্তী
সতর্কসংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে
অবস্থানরত সব মাছ ধরার
নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী
নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত
উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল
করতে বলা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
বায়ুদূষণের শীর্ষে আজ ভারতের দিল্লি। দ্বিতীয় পাকিস্তানের করাচি এবং তালিকায় ঢাকার অবস্থান তৃতীয়।
শনিবার (২ ডিসেম্বর) সকাল ৮টা ৪৫ মিনিটে বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের (আইকিউএয়ার) সূচক থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষে থাকা দিল্লির স্কোর হচ্ছে ৪২৩ অর্থাৎ সেখানকার বায়ু দুর্যোগপূর্ণ পর্যায়ে রয়েছে। এরপর দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তানের করাচি এবং শহরটির স্কোর ১৮৭। এর অর্থ সেখানকার বায়ুর মান অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে রাজধানী ঢাকা। শহরটির স্কোর ১৮০ অর্থাৎ এখানকার বায়ুর মানও অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। এছাড়া পাকিস্তানের লাহোর রয়েছে চতুর্থ অবস্থানে।
স্কোর শূন্য থেকে ৫০ এর মধ্যে থাকলে বায়ুর মান ভালো বলে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে মাঝারি বা সহনীয় ধরা হয় বায়ুর মান। সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়। স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে খুবই অস্বাস্থ্যকর বলে বিবেচনা করা হয়। এছাড়া ৩০১-এর বেশি হলে তা দুর্যোগপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়।
এদিকে
দক্ষিণ এশিয়ায় বায়ুদূষণ দিনদিন আরও ভয়ংকর হয়ে
উঠছে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে
কোটি কোটি মানুষের জীবন।
গবেষণা বলছে, বৈশ্বিক বায়ুদূষণের হটস্পট হয়ে উঠেছে দক্ষিণ
এশিয়া। বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত চারটি দেশ এবং দূষণের
শীর্ষে থাকা ১০ শহরের
মধ্যে নয়টির অবস্থানই এ অঞ্চলে।
মন্তব্য করুন
বঙ্গোপসাগরে থাকা সুস্পষ্ট লঘুচাপটি গতকাল শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত নিম্নচাপ কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর উত্তাল থাকায় ১ নম্বর সংকেত জানিয়ে যেতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। শনিবার (২ ডিসেম্বর) সকালে আবহাওয়ার পাঁচ নম্বর বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত নিম্নচাপটি আরও পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে।