ইনসাইডার এক্সক্লুসিভ

তারেককে সৌদি আরব যেতে দিলো না ব্রিটিশ সরকার

প্রকাশ: ০৯:০০ পিএম, ০৯ অগাস্ট, ২০২২


Thumbnail তারেককে সৌদি আরব যেতে দিলো না ব্রিটিশ সরকার

লন্ডনে পলাতক তারেক জিয়া সৌদি আরবে ওমরাহ করার জন্য যেতে চেয়েছিলেন। কিন্তু ব্রিটিশ সরকার তাকে অনুমতি দেয়নি। বর্তমানে ব্রিটিশ সরকারের রাজনৈতিক আশ্রয়ে রয়েছেন তারেক জিয়া। তিনি ব্রিটিশ পাসপোর্ট এখনো পাননি। যদিও তার কন্যা জাইমা রহমান ব্রিটিশ পাসপোর্ট পেয়েছে। বাংলা ইনসাইডারের অনুসন্ধানে জানা গেছে, একটি পারমিট নিয়ে তিনি বিদেশ যেতে পারেন। সেই পারমিট পাসের জন্য ব্রিটেনের বর্ডারগার্ড সিকিউরিটির কাছ থেকে অনুমতি নিতে হয়। এর আগেও এরকম অনুমতি নিয়ে তারেক জিয়া সৌদি আরবে ওমরাহ করতে গিয়েছিলেন এবং সেখানে তিনি বেগম খালেদা জিয়ার সাথে সাক্ষাৎ করেছিলেন। গত ১৪ বছরে তারেক জিয়ার এটি ছিলো একমাত্র বিদেশ সফর। এবারও তারেক জিয়া সৌদি আরবে ওমরাহ করার জন্য যেতে চেয়েছিলেন। ওমরাহয় যাওয়ার জন্য তিনি ব্রিটিশ হোম ডিপার্টমেন্টে আবেদনও করেছিলেন।

বাংলা ইনসাইডারের অনুসন্ধানে দেখা গেছে যে, তারেক জিয়া তার স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমানকে নিয়ে সৌদি আরবে ওমরাহ পালনের জন্য লিখিত আবেদন দিয়েছিলেন এ বছরের মার্চ মাসে। সেই আবেদনটিতে বলা হয়েছিলো যে, তিনি একজন ধর্মপ্রাণ মুসলমান। এর আগেও তিনি ওমরাহ করেছিলেন। এজন্য এবার তিনি ওমরাহয় সৌদি আরব যেতে চান এবং এজন্য তিনি ব্রিটিশ সরকারের কাছ থেকে পারমিট পাস চান। তারেক জিয়া এটিও বলেছিলেন যে, একমাস পর তিনি সৌদি আরব থেকে দেশে ফিরবেন। কিন্তু ব্রিটিশ সরকার নানা বিষয় পর্যালোচনা করে গত ৩১ জুলাই তার আবেদনটি নাকচ করে দিয়েছে। তার আবেদনটি নাকচ করার ক্ষেত্রে তিনটি কারণ উল্লেখ করেছে ব্রিটেনের হোমল্যান্ড সিকিউরিটি। তারা বলছে যে, তারেক জিয়ার সঙ্গে বিভিন্ন সন্ত্রাসী এবং জঙ্গিবাদীগোষ্ঠীর যোগসাজশের অভিযোগ রয়েছে এবং এই অভিযোগগুলো ব্রিটিশ সরকার যাচাই-বাছাই করে দেখছে। এই অভিযোগগুলো নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তাকে সৌদি আরবে যেতে দেওয়াটা সমীচীন মনে করা হচ্ছে না।

দ্বিতীয় কারণ হিসেবে বলা হয়েছে যে, তারেক জিয়ার বিরুদ্ধে অনেকগুলো আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ এখন তদন্তাধীন রয়েছে। তার দুটি ব্যাংক একাউন্ট জব্দ করা হয়েছে। এরকম বাস্তবতায় তার সৌদি আরবে যাওয়া ব্রিটিশ সরকার সমীচীন মনে করছেন না। তৃতীয় কারণ বলা হয়েছে যে, তারেক জিয়া বাংলাদেশে দণ্ডিত এবং তার বিরুদ্ধে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ রয়েছে। সৌদি আরবের সঙ্গে বাংলাদেশের বন্দি বিনিময় চুক্তি রয়েছে। যে কারণে তাকে যদি সৌদি আরবে পাঠানো হয় তাহলে সৌদি সরকার বাংলাদেশের কাছে তাকে হস্তান্তর করতে পারে। ইতিমধ্যে ব্রিটিশ সরকারের কাছে বাংলাদেশ সরকার একাধিকবার তারেক জিয়াকে ফেরত দেওয়ার জন্য আবেদন করেছে এবং এই আবেদনগুলো প্রত্যেকটি বিবেচনাধীন অবস্থায় রয়েছে। সে আবেদনে তারেক জিয়াকে কেন বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর প্রয়োজন সে সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট ভাবে বলা হয়েছে। ব্রিটিশ সরকার মনে করছে, যেহেতু তারেক জিয়াকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর বিষয়টি পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর্যায়ে আছে। কাজেই, এই পর্যায়ে তাকে সৌদি আরবে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া সমীচীন নয়। তবে বিভিন্ন সূত্রগুলো বলছে, আনুষ্ঠানিক কারণের বাইরে মূল যে কারণটিতে হোমল্যান্ড সিকিউরিটি তাকে অনুমতি দেয়নি তার প্রধান কারণ হলো তারেক জিয়ার অর্থ আত্মসাৎ এবং সন্ত্রাসের সাথে যোগসূত্র।

তারেক জিয়া  


মন্তব্য করুন


ইনসাইডার এক্সক্লুসিভ

এবার তারেককে নিয়ে বিএনপির ওপর মার্কিন চাপ

প্রকাশ: ১০:০০ পিএম, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে ভিসা নীতি ঘোষণা করেছে। সেই ভিসা নীতি আওতায় কয়েকজনের বিরুদ্ধে ভিসা নিষেধাজ্ঞাও জারি করা হয়েছে। গত ২২ সেপ্টেম্বর এ ভিসা নিষেধাজ্ঞা জারির পর বিএনপির মধ্যে এক ধরনের উল্লাস লক্ষ্য করা যাচ্ছে। তারা মনে করছে যে, আওয়ামী লীগ চাপে পড়ে গেছে। আগামী নির্বাচন আওয়ামী লীগ করবে না। কিন্তু এর মধ্যেই বিনা মেঘে বজ্রপাতের মতো একটি ঘটনা বিএনপির মধ্যে তোলপাড় তৈরি করেছে। 

বিভিন্ন সূত্রগুলো বলছে যে, লন্ডনে পলাতক বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক জিয়ার ব্যাপারেও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তীব্র অনীহা এবং অনাস্থা জানিয়েছে এবং তারেক জিয়াকে নেতৃত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য যুক্তরাষ্ট্র চাপ তৈরি করেছে। উল্লেখ্য যে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিষেধাজ্ঞার আওতায় ২০০৭ সাল থেকেই আছেন তারেক জিয়া। তার ভিসা আবেদন প্রত্যাখ্যাত হয় এবং তৎকালীন মার্কিন রাষ্ট্রদূত তারেক জিয়াকে একজন ভয়ঙ্কর দুর্বৃত্ত এবং এবং সন্ত্রাসী হিসেবে অভিহিত করেন। 

উল্লেখ্য যে, ২০০৭ সালে এক-এগারোর সময় যখন তারেক জিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয় তারপর তৎকালীন সরকারের সঙ্গে সমঝোতার চেষ্টা করেন বেগম খালেদা জিয়া। যে কোনো মূল্যে তিনি তার পুত্রকে দেশের বাইরে পাঠানোর জন্য অনুনয়-বিনয় করেন। এই সময় বেগম খালেদা জিয়া ড. ফখরুদ্দীন আহমদ এবং মইন ইউ আহমেদ এর সরকারকে বলেছিলেন যে, তারেক জিয়া ভবিষ্যতে আর রাজনীতি করবে না এবং সবকিছু থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেবে। এই শর্তে ২০০৭ সালের শেষ দিকে তারেক জিয়াকে বিদেশে পাঠানোর জন্য নীতিগতভাবে সম্মতি দেয় তৎকালীন সেনা সমর্থিত সরকার। এই সম্মতি পাওয়ার পর তারেক জিয়া প্রথম পছন্দ ছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করবেন। আর এ কারণেই তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জন্য ভিসা আবেদন করেছিলেন। কিন্তু উইকিলিকস এর ফাঁসকরা তথ্যে দেখা যায় যে, তারেক জিয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশস্থ মার্কিন দূতাবাস নেতিবাচক মন্তব্য করে এবং তারা বলে যে তারেক জিয়া দুর্বৃত্ত, সন্ত্রাসের সঙ্গে জড়িত এবং তিনি দুর্নীতিবাজ। এ কারণেই তাকে ভিসা না দেওয়ার সুপারিশ করে ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাস। তারা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জন্য তারেককে বিপদজনক হিসেবেও চিহ্নিত করেন।

ঢাকাস্থ দূতাবাসের প্রতিবেদনের প্রেক্ষিতে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর তারেক জিয়াকে ভিসা দিতে অস্বীকৃতি জানায় এবং এর ফলে তারেক জিয়ার আর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়া হয়নি। তার বদলে তিনি বিকল্প হিসাবে যুক্তরাজ্যে (লন্ডন) যাওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন এবং সপরিবারে সেখানেই যান। এখনো তিনি সেখানে অবস্থান করছেন। 

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তখন যে তারেক জিয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল সেই ভিসা নিষেধাজ্ঞাটি এখনো বহাল রয়েছে। এখন বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়ে যখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র প্রকাশ্যে তৎপরতা দেখাচ্ছে, ভিসা নিষেধাজ্ঞাসহ নানা রকম পদক্ষেপ গ্রহণ করছে তখন বিএনপির অনেকে আশাবাদী হলেও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সম্প্রতি বিএনপিকে জানিয়ে দিয়েছে যে, তাদের গ্রহণযোগ্যতা তৈরির জন্য তারেকের মতো ‘দুর্বৃত্তকে’ রাজনীতি থেকে বাদ দিতে হবে। বরং পরিবারতন্ত্র মুক্ত গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে নির্বাচিত নেতৃত্বের অধীনে বিএনপিকে আন্দোলন করতে হবে এবং নির্বাচন করতে হবে। তারেক জিয়ার নেতৃত্ব মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র পছন্দ করে না। 

অনেকেই মনে করছেন যে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ভারতের যে আগামী নির্বাচন এবং বাংলাদেশ নিয়ে সমঝোতার চেষ্টা চলছে সেই সমঝোতার চেষ্টার একটি অংশ হিসেবেই তারেক জিয়াকে মাইনাস করতে চাচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। কারণ তারেক জিয়ার বিরুদ্ধে জঙ্গিবাদ লালন, সন্ত্রাস এবং দুর্নীতি সহ একাধিক অভিযোগ আছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রর সঙ্গে বাংলাদেশ নিয়ে যখন ভারত আলোচনা করেছে তখন তারা সাফ জানিয়ে দিয়েছে তারেক জিয়ার ব্যাপারে তাদের আপত্তির কথা এবং এই ব্যাপারে কোনোরকম সমঝোতার সম্ভাবনা নেই বলেও ভারতের পক্ষ থেকে কঠোর ভাষায় জানানো হয়েছে। আর এই কারণেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এখন তারেক জিয়ার ব্যাপারে নেতিবাচক অবস্থান গ্রহণ করেছে। 

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র মনে করে বাংলাদেশে যে একটি পরিছন্ন রাজনীতির ধারা যদি তৈরি করতে হয়, সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে হয় তাহলে তারেক জিয়ার মতো দণ্ডিত, দুর্বৃত্তদেরকে বাদ দেওয়াই শ্রেয়। আর এই বার্তাটি বিএনপির অন্তত দুইজন নেতাকে দেওয়া হয়েছে বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে। এখন দেখার বিষয় যে, তারেক জিয়া দলের নেতৃত্বে থেকে সরিয়ে দেওয়া মার্কিন প্রস্তাব বিএনপি কিভাবে গ্রহণ করে।

তারেক জিয়া   বিএনপি   মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র   ভিসা নিষেধাজ্ঞা   ভিসা নীতি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইডার এক্সক্লুসিভ

প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদন: হাবিবুর রহমানই হচ্ছেন পরবর্তি ডিএমপি কমিশনার

প্রকাশ: ০১:০০ পিএম, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুকের মেয়াদ শেষ হচ্ছে আগামী ২ অক্টোবর। নানা কারণে বর্তমান ডিএমপি কমিশনারের চুক্তির মেয়াদ আর বাড়াতে চাচ্ছে না সরকার। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন, নির্বাচনের আগে ও পরে রাজধানীর আইনশৃঙ্খলাসহ নানা কারণে এই পদটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

ডিএমপি কমিশনার হওয়ার দৌড়ের তালিকায় সবচেয়ে বেশি আলোচিত নামটি হচ্ছে ট্যুরিস্ট পুলিশের প্রধান (অতিরিক্ত আইজিপি) হাবিবুর রহমান। তার পুলিশ কমিশনার হিসেবে পদায়নের সিদ্ধান্তটি প্রধানমন্ত্রী অনুমোদন করেছেন বলে সরকারের একটি দায়িত্বশীল সূত্র নিশ্চিত করেছে।

আগামী দুই-একদিনের মধ্যেই হাবিবকে ডিএমপি কমিশনার করে গেজেট জারি করা হতে পারে বলেও সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।

উল্লেখ্য, হাবিবুর রহমান পুলিশ বিভাগে ধারাবাহিক সাফল্যের স্বীকৃতিস্বরূপ এ পর্যন্ত তিনবার বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম) ও দুইবার রাষ্ট্রপতি পুলিশ পদক (পিপিএম) পেয়েছেন।

একজন কর্মঠ ও নিবেদিত উচ্চপদস্থ পুলিশ কর্মকর্তার বাইরে তিনি সফল ক্রীড়া সংগঠক, লেখক, গবেষক, সমাজ সংস্কারক, সমাজ সেবক এবং বাংলাদেশ পুলিশ প্রকাশিত মাসিক পত্রিকা ‘ডিটেকটিভ’ এর সম্পাদকও।

১৯৬৭ সালে গোপালগঞ্জের চন্দ্র দিঘলিয়া গ্রামে জন্ম নেওয়া হাবিবুর রহমান ১৭তম বিসিএস পুলিশ ক্যাডারে যোগ দেন সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) হিসেবে। বরাবরই চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত এই পুলিশ কর্মকর্তা বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব সফলভাবে পালন করেছেন।



মন্তব্য করুন


ইনসাইডার এক্সক্লুসিভ

৯৭ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন নিশ্চিত যাদের

প্রকাশ: ০৫:০০ পিএম, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৩


Thumbnail ৯৭ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন নিশ্চিত যাদের।

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি আওয়ামী লীগ শুরু করেছে বহু আগে থেকেই। ৩০০ আসনেই চালানো হয়েছে একাধিক জরিপ। সবগুলো জরিপেই ৩০০ আসনে আওয়ামী লীগের বর্তমান এমপিদের মধ্যে ৯৭ জন সংসদ সদস্যের নিরঙ্কুশ জনপ্রিয়তা পাওয়া গেছে। যেকোন পরিস্থিতিতে নির্বাচন হলেও এই ৯৭ জনের মনোনয়ন নিশ্চিত। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এই সব সংসদ সদস্যরা আবার দলীয় মনোনয়ন পাবেন। এই সব প্রার্থীদের ইতিমধ্যে সবুজ সংকেত দেয়া হয়েছে। কোন বড় রকমের নাটকীয়তা না হলে, ২০২৪ এর সংসদ নির্বাচনে তারা আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পাবেন। বিভিন্ন জরিপের তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষন করে বাংলা ইনসাইডার এই ৯৭ জনের তালিকা তৈরী করেছে। 

এই তালিকায় যাদের নাম আছে তাদের নাম এবং আসন এখানে উল্লেখ করা হলো: