ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

সামরিক ব্যয়ে শীর্ষ ১০ দেশ

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৬:১০ পিএম, ১৬ এপ্রিল, ২০১৮


Thumbnail

সামরিক বাহিনী যেকোনো দেশের জন্য একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। বিশ্বজুড়ে পরাশক্তিগুলোর মধ্যে দিন দিন প্রতিযোগিতা বেড়েই চলেছে। ক্ষমতাধর দেশগুলো একে অন্যের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়িয়ে চলেছে তাদের সামরিক শক্তি। নিজেদের প্রতিরক্ষার জন্যে তারা প্রতিনিয়ত সামরিক শক্তি সমৃদ্ধ করছে, ব্যয় করছে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার। বিশ্বে সামরিক ব্যয়ে শীর্ষ ১০টি দেশের কথা জানবো আজ-

যুক্তরাষ্ট্র

সামরিক শক্তি এবং খরচের দিক দিয়ে যুক্তরাষ্ট্র শীর্ষে। যুক্তরাষ্ট্রের মোট সাড়ে ৩২ কোটির বেশি জনসংখ্যার মধ্যে মোট সামরিক কাজে নিয়োজিতের সংখ্যা প্রায় ২০ লাখ ৮৩ হাজার। এদের মধ্যে সক্রিয়  রয়েছে প্রায় ১২ লাখ ৮২ হাজার এবং রিজার্ভ ৮০ হাজারের ওপরে। এদের মোট এয়ারক্রাফট ১৩ হাজার তিনশো ৬২ টি। এদের মধ্যে ফাইটার এয়ারক্রাফট উনিশশো ৬২, অ্যাটাক এয়ারক্রাফট দুই হাজার আটশো ৩০, ট্রান্সপোর্ট এয়ারক্রাফট ৫ হাজার ২৪৮, ট্রেইনার এয়ারক্রাফট দুই হাজার আটশো ছাপান্ন। হেলিকপ্টার আছে পাঁচ হাজার সাতশো ৫৮, এর মধ্যে অ্যাটাক হেলিকপ্টার ৯৭৩ টি।

আর্মিতে কমব্যাট ট্যাংকস রয়েছে ৫ হাজার ৮৮৪, আর্মড ফাইটিং বাহন রয়েছে ৩৮ হাজার ৮২২, সেলফ প্রপেলড আর্টিলারি ৯৫০, রকেট প্রজেক্টর ১ হাজার ১৯৭ টি।

মোট নেভাল অ্যাসেট রয়েছে ৪১৫। এর মধ্যে এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ার ২০, ফ্রিজেট ১০, ডেসট্রয়ারস ৬৫, সাবমেরিন ৬৬, পেট্রোল ক্র্যাফট ১৩, মাইন ওয়ারফেয়ার ভেসেল ১১।

চীন

চীনের বিশাল জনগোষ্ঠীর সামরিক বাহিনী বিশ্বে ব্যয়ের দিক থেকে দ্বিতীয় এবং শক্তির দিক থেকে তৃতীয়। এর মোট সামরিক কাজে নিয়োজিতের সংখ্যা প্রায় ২৬ লাখ ৯৩ হাজার। এদের মধ্যে সক্রিয় রয়েছে প্রায় ২১ লাখ ৮৩ হাজার এবং রিজার্ভ ৫ লাখ ১০ হাজার। এদের মোট এয়ারক্রাফট ৩ হাজার ৩৫। এদের মধ্যে ফাইটার এয়ারক্রাফট ১ হাজার ২৫ টি, অ্যাটাক এয়ারক্রাফট ১ হাজার ৫২৭,  ট্রান্সপোর্ট এয়ারক্রাফট ৭২২, ট্রেইনার এয়ারক্রাফট ৩৫৩। হেলিকপ্টার আছে পাঁচ হাজার ৯৮৫, এর মধ্যে অ্যাটাক হেলিকপ্টার ২৮১।

আর্মিতে কমব্যাট ট্যাংকস রয়েছে ৭ হাজার ৭১৬, আর্মড ফাইটিং বাহন রয়েছে ৯ হাজার, সেলফ প্রপেলড আর্টিলারি ২ হাজার, রকেট প্রজেক্টর ২ হাজার ৫০ টি।

মোট নেভাল অ্যাসেট রয়েছে ৭১৪টি।  এর মধ্যে এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ার একটি, ফ্রিজেট ৫০, ডেসট্রয়ারস ২৯, সাবমেরিন ৭৩, পেট্রোল ক্র্যাফট ২২০, মাইন ওয়ারফেয়ার ভেসেল ২৯।

সৌদি আরব

সৌদি আরবের সামরিক বাহিনী বিশ্বে ব্যয়ের দিক থেকে তৃতীয় এবং শক্তির দিক থেকে ২৬। জনসংখ্যা প্রায় সাড়ে আটাশ কোটি, এর মোট সামরিক কাজে নিয়োজিতের সংখ্যা প্রায় ২ লাখ ৫৬ হাজার। এদের মধ্যে সক্রিয় রয়েছে প্রায় ২ লাখ ৩১ হাজার এবং রিজার্ভ ২৫ হাজার। এদের মোট এয়ারক্রাফট ৮৪৪। এদের মধ্যে ফাইটার এয়ারক্রাফট ২০৩টি, অ্যাটাক এয়ারক্রাফট ২৮৪,  ট্রান্সপোর্ট এয়ারক্রাফট ২১১, ট্রেইনার এয়ারক্রাফট ২৪৪। হেলিকপ্টার আছে ২৫৪ টি, এর মধ্যে অ্যাটাক হেলিকপ্টার ২২টি।

আর্মিতে কমব্যাট ট্যাংকস রয়েছে ১ হাজার ১৪২টি, আর্মড ফাইটিং বাহন রয়েছে প্রায় সাড়ে ৫ হাজার, সেলফ প্রপেলড আর্টিলারি ৫২৪, রকেট প্রজেক্টর ৩২২।

মোট নেভাল অ্যাসেট রয়েছে ৫৫টি।  ফ্রিজেট ৭, করভেটস ৪, পেট্রোল ক্র্যাফট ১১, মাইন ওয়ারফেয়ার ভেসেল ৩।

যুক্তরাজ্য

যুক্তরাজ্যর সামরিক বাহিনী বিশ্বে ব্যয়ের দিক থেকে চতুর্থ এবং শক্তির দিক থেকে ষষ্ঠ। সাড়ে ৬৪ কোটির উপরে জনসংখ্যার এর মোট সামরিক কাজে নিয়োজিতের সংখ্যা প্রায় ২ লাখ ৮০ হাজার। এদের মধ্যে সক্রিয় রয়েছে প্রায় ১ লাখ ৯৭ হাজার ৭৩০ এবং রিজার্ভ ৮১ হাজার ৫০০। এদের মোট এয়ারক্রাফট ৮৪৪। এদের মধ্যে ফাইটার এয়ারক্রাফট ১০৩টি, অ্যাটাক এয়ারক্রাফট ১৪৩,  ট্রান্সপোর্ট এয়ারক্রাফট ২৯৭, ট্রেইনার এয়ারক্রাফট ৩৪২। হেলিকপ্টার আছে ৩৩৩ টি, এর মধ্যে অ্যাটাক হেলিকপ্টার ৪৯টি।

আর্মিতে কমব্যাট ট্যাংকস রয়েছে ২২৭টি, আর্মড ফাইটিং বাহন রয়েছে প্রায় সাড়ে ৫ হাজার, সেলফ প্রপেলড আর্টিলারি ৮৯, রকেট প্রজেক্টর ৩৫।

মোট নেভাল অ্যাসেট রয়েছে ৭৬টি।  এর মধ্যে এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ার দুইটি, ফ্রিজেট ১৩, ডেসট্রয়ারস ৬, সাবমেরিন ১০, পেট্রোল ক্র্যাফট ২১, মাইন ওয়ারফেয়ার ভেসেল ১৩।

ভারত

বিশাল জনসংখ্যার এই দেশের সামরিক বাহিনী বিশ্বে ব্যয়ের দিক থেকে পঞ্চম এবং শক্তির দিক থেকে চতুর্থ। এর মোট সামরিক কাজে নিয়োজিতের সংখ্যা প্রায় ৪ কোটি ২ লাখ ৭ হাজার ২৫০। এদের মধ্যে সক্রিয় রয়েছে প্রায় ১ কোটি ৩৬ লাখ ২ হাজার ৫০০ এবং রিজার্ভ ২ কোটি ৮ লাখ ৪৪ হাজার ৭৫০। এদের মোট এয়ারক্রাফট দুই হাজার ১৮৫, এদের মধ্যে ফাইটার এয়ারক্রাফট ৫৯০টি, অ্যাটাক এয়ারক্রাফট ৮০৪,  ট্রান্সপোর্ট এয়ারক্রাফট ৭০৮, ট্রেইনার এয়ারক্রাফট ২৫১। হেলিকপ্টার আছে ৭২০ টি, এর মধ্যে অ্যাটাক হেলিকপ্টার ১৫টি।

আর্মিতে কমব্যাট ট্যাংকস রয়েছে ৪ হাজার ৪২৬টি, আর্মড ফাইটিং বাহন রয়েছে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার ১৪৭, সেলফ প্রপেলড আর্টিলারি ১৯০, রকেট প্রজেক্টর ২৬৬।

মোট নেভাল অ্যাসেট রয়েছে ২৯৫টি।  এর মধ্যে এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ার ১টি, ফ্রিজেট ১৪, ডেসট্রয়ারস ১১, করভেটস ২২, সাবমেরিন ১৬, পেট্রোল ক্র্যাফট ১৩৯, মাইন ওয়ারফেয়ার ভেসেল ৪।

রাশিয়া

জনসংখ্যায় রাশিয়া যথেষ্ট সমৃদ্ধ, ১৪২ কোটিরও বেশি। এই দেশের সামরিক বাহিনী বিশ্বে ব্যয়ের দিক থেকে ষষ্ঠ এবং শক্তির দিক থেকে দ্বিতীয়।  এর মোট সামরিক কাজে নিয়োজিতের সংখ্যা প্রায় ৩ কোটি ৫৮ লাখ ৬ হাজার ১২৮। এদের মধ্যে সক্রিয় রয়েছে প্রায় ১ কোটি ১৩ হাজার ৬২৮ এবং রিজার্ভ ২ কোটি ৫৭ লাখ ২ হাজার ৫০০। এদের মোট এয়ারক্রাফট ৩ হাজার ৯১৪, এদের মধ্যে ফাইটার এয়ারক্রাফট ৮১৮ টি, অ্যাটাক এয়ারক্রাফট ১ হাজার ৪১৬,  ট্রান্সপোর্ট এয়ারক্রাফট ১ হাজার ৫২৪, ট্রেইনার এয়ারক্রাফট ৪১৪। হেলিকপ্টার আছে ১ হাজার ৪৫১ টি, এর মধ্যে অ্যাটাক হেলিকপ্টার ৫১১ টি।

আর্মিতে কমব্যাট ট্যাংকস রয়েছে ২০ হাজার ৩০০টি, আর্মড ফাইটিং বাহন রয়েছে প্রায় সাড়ে ২৭ হাজার ৪০০, সেলফ প্রপেলড আর্টিলারি ৫ হাজার ৯৭০, রকেট প্রজেক্টর ৩ হাজার ৮১৬।

মোট নেভাল অ্যাসেট রয়েছে ৩৫২টি।  এর মধ্যে এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ার ১টি, ফ্রিজেট ৯, ডেসট্রয়ারস ১৩, করভেটস ৭৮, সাবমেরিন ৬২, পেট্রোল ক্র্যাফট ৬২, মাইন ওয়ারফেয়ার ভেসেল ৪৭।

জার্মানি

প্রায় সাড়ে আশি কোটি এর জনসংখ্যা। এই দেশের সামরিক বাহিনী বিশ্বে ব্যয়ের দিক থেকে সপ্তম এবং শক্তির দিক থেকে দশম। এর মোট সামরিক কাজে নিয়োজিতের সংখ্যা প্রায় ২ লাখ ৮ হাজার ৬৪১। এদের মধ্যে সক্রিয় রয়েছে প্রায় ৩৬ লাখ ৭৮ হাজার ৬৪১ এবং রিজার্ভ ৩০ হাজার। এদের মোট এয়ারক্রাফট দুই হাজার ৭১৪, এদের মধ্যে ফাইটার এয়ারক্রাফট ৯৪, অ্যাটাক এয়ারক্রাফট ১৮১,  ট্রান্সপোর্ট এয়ারক্রাফট ৩৮১, ট্রেইনার এয়ারক্রাফট ৫২। হেলিকপ্টার আছে ৩৮৪ টি, এর মধ্যে অ্যাটাক হেলিকপ্টার ৫৮ টি।

আর্মিতে কমব্যাট ট্যাংকস রয়েছে ৪৩২টি, আর্মড ফাইটিং বাহন রয়েছে প্রায় সাড়ে ৪ হাজার ৬২০, সেলফ প্রপেলড আর্টিলারি ১২৩, রকেট প্রজেক্টর ৩৮।

মোট নেভাল অ্যাসেট রয়েছে ৮১ টি।  এর মধ্যে ফ্রিজেট ১০, করভেটস ৫, সাবমেরিন ৬, মাইন ওয়ারফেয়ার ভেসেল ১২।

জাপান

জাপানের জনসংখ্যা প্রায় সাড়ে ১২ কোটি। সামরিক শক্তি এবং খরচে এই দেশ অষ্টম স্থানে। এর মোট সামরিক কাজে নিয়োজিতের সংখ্যা প্রায় ৩ কোটি ১০ লাখ ৬৩ হাজার ৪৫৭। এদের মধ্যে সক্রিয় রয়েছে প্রায় ২ লাখ ৪৭ হাজার ১৫৭ এবং রিজার্ভ ৬৩ হাজার ৩০০। এদের মোট এয়ারক্রাফট ১ হাজার ৫০৮, এদের মধ্যে ফাইটার এয়ারক্রাফট ২৯০ টি, অ্যাটাক এয়ারক্রাফট ২৯০,  ট্রান্সপোর্ট এয়ারক্রাফট ৪৮৬, ট্রেইনার এয়ারক্রাফট ৪০৪। হেলিকপ্টার আছে ৬২২ টি, এর মধ্যে অ্যাটাক হেলিকপ্টার ৮৪ টি।

আর্মিতে কমব্যাট ট্যাংকস রয়েছে ৬৭৯ টি, আর্মড ফাইটিং বাহন রয়েছে ৩ হাজার ১৭৮, সেলফ প্রপেলড আর্টিলারি ২০২, রকেট প্রজেক্টর ৯৯।

মোট নেভাল অ্যাসেট রয়েছে ১৩১ টি।  এর মধ্যে এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ার ৪টি, ডেসট্রয়ারস ৩৬, করভেটস ৬, সাবমেরিন ১৭, পেট্রোল ক্র্যাফট ৬, মাইন ওয়ারফেয়ার ভেসেল ২৫।

ফ্রান্স

ফ্রান্সের জনসংখ্যা ৬৭ কোটির উপরে। সামরিক খরচে এর অবস্থান নবম হলেও সামরিক শক্তির দিকে দিয়ে এই দেশ পঞ্চম স্থানে। এর মোট সামরিক কাজে নিয়োজিতের সংখ্যা প্রায় ৩ লাখ ৮৮ হাজার ৬৩৫। এদের মধ্যে সক্রিয় রয়েছে প্রায় ২ লাখ ৫ হাজার এবং রিজার্ভ ১ লাখ ৮৩ হাজার ৬৩৫। এদের মোট এয়ারক্রাফট ১ হাজার ২৬২, এদের মধ্যে ফাইটার এয়ারক্রাফট ২৯৯ টি, অ্যাটাক এয়ারক্রাফট ২৯৯,  ট্রান্সপোর্ট এয়ারক্রাফট ৪৩৩, ট্রেইনার এয়ারক্রাফট ২৪৫। হেলিকপ্টার আছে ৫৭০ টি, এর মধ্যে অ্যাটাক হেলিকপ্টার ৫৪ টি।

আর্মিতে কমব্যাট ট্যাংকস রয়েছে ৪০৬ টি, আর্মড ফাইটিং বাহন রয়েছে ৬ হাজার ৩৩০, সেলফ প্রপেলড আর্টিলারি ১০৯, রকেট প্রজেক্টর ১৩।

মোট নেভাল অ্যাসেট রয়েছে ১১৮ টি।  এর মধ্যে এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ার ৪টি, ডেসট্রয়ারস ১১,  সাবমেরিন ১০, পেট্রোল ক্র্যাফট ১৮, মাইন ওয়ারফেয়ার ভেসেল ১৮।

দক্ষিণ কোরিয়া

দক্ষিণ কোরিয়ার মোট জনসংখ্যা ৫১ কোটির বেশি। সামরিক ব্যয়ের দিক দিয়ে এই দেশ দশম হলেও সামরিক শক্তিতে এই দেশ সপ্তম স্থানে। এর মোট সামরিক কাজে নিয়োজিতের সংখ্যা প্রায় ৫ কোটি ৮ লাখ ৮২ হাজার ২৫০। এদের মধ্যে সক্রিয় রয়েছে প্রায় ৬ লাখ ২৫ হাজার এবং রিজার্ভ রীতিমত ৫ কোটির উপরে। এদের মোট এয়ারক্রাফট ১ হাজার ৫৬০ টি। এদের মধ্যে ফাইটার এয়ারক্রাফট ৪০৬, অ্যাটাক এয়ারক্রাফট ৪৬৬, ট্রান্সপোর্ট এয়ারক্রাফট ৩৮২ হাজার, ট্রেইনার এয়ারক্রাফট ২৭৬। হেলিকপ্টার আছে পাঁচ হাজার ৭৪৮, এর মধ্যে অ্যাটাক হেলিকপ্টার ১১২।

আর্মিতে কমব্যাট ট্যাংকস রয়েছে ২ হাজার ৬৫৪ টি, আর্মড ফাইটিং বাহন রয়েছে ৩ হাজার ৪৮০, সেলফ প্রপেলড আর্টিলারি ১ হাজার ৮৯০, রকেট প্রজেক্টর ২১৪।

মোট নেভাল অ্যাসেট রয়েছে ১৬৬ টি।  এর মধ্যে এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ার ১টি, ফ্রিজেট ১২ টি, ডেসট্রয়ারস ১২,  সাবমেরিন ১৬, পেট্রোল ক্র্যাফট ৬৯, মাইন ওয়ারফেয়ার ভেসেল ১১।

বাংলা ইনসাইডার/জেডএ



মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

নারী চিকিৎসকের সেবা নেওয়া রোগীদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা বেশি: গবেষণা

প্রকাশ: ০৯:৪০ এএম, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

নারী চিকিৎসকদের কাছ থেকে চিকিৎসা নিলে রোগীদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা অনেকাংশেই বেড়ে যায়। একইসাথে নারী ডাক্তাদের কাছ থেকে চিকিৎসা গ্রহণ শেষে পুনরায় অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হবার সম্ভাবনাও অনেকাংশে কম।

চিকিৎসা ক্ষেত্রে নারীদের সুনাম দীর্ঘদিনের। তবে এবার সামনে এসেছে নতুন তথ্য। গবেষণা বলছে, নারী চিকিৎসকের সেবা নেওয়া রোগীদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা বেশি। বুধবার (২৪ এপ্রিল) এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

চিকিৎসা ও গবেষণাবিষয়ক জার্নাল ‘অ্যানালস অব ইন্টারনাল মেডিসিন’ জানিয়েছে, নারী চিকিৎসকদের কাছে চিকিৎসা নেওয়া রোগীদের মৃত্যুহার কম। এমনকি নারীদের কাছে চিকিৎসা নেওয়া রোগীদের পুনরায় হাসপাতালে ভর্তির সম্ভাবনাও কম।

সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ১০১৬ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত সময়ে এ গবেষণা চালানো হয়েছে। এ সময়ে ৭ লাখ ৭৬ হাজার রোগীর ওপর এ গবেষণা চালানো হয়। এরমধ্যে ৪ লাখ ৫৮ হাজার ১০০ নারী ও তিন লাখ ১৮ হাজার ৮০০ জন পুরুষ ছিলেন।

ওই গবেষণার ফলে বলা হয়েছে, নারী চিকিৎসকদের কাছে চিকিৎসা নেওয়া রোগীদের মৃত্যু ও পুনরায় হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার হার কম ছিল।

এতে দেখা গেছে, নারী চিকিৎসকের কাছে চিকিৎসা নেওয়া নারী রোগীদের মধ্যে মৃত্যুর হার ছিল ৮ দশমিক ১৫ শতাংশ। অন্যদিকে পুরুষ চিকিৎসকের কাছে নারী চিকিৎসা নেওয়া রোগীর মৃত্যুর হার ছিল ৮ দশমিক ৩৮ শতাংশ।

অন্যদিকে নারী চিকিৎসকের কাছে চিকিৎসা নেওয়া পুরুষ রোগীদের মৃত্যুর হার ছিল ১০ দশমিক ১৫ শতাংশ। আর পুরুষ চিকিৎসকের কাছে চিকিৎসা নেওয়া পুরুষ রোগীদের মৃত্যুর হার ছিল ১০ দশমিক ২৩ শতাংশ।

এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ইয়োসুকে তুগাওয়া নামের এক গবেষক বলেন, নারী চিকিৎসকরা ভালো মানের চিকিৎসা দিয়ে থাকেন। সামাজিক দিক দিয়ে নারী চিকিসৎকদের দিয়ে চিকিৎসা করালে রোগীরা লাভবান হন।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রোগীদের সঙ্গে কথা বলার সময়ে নারী চিকিৎসকরা বেশি সময় ব্যয় করেন। তারা রোগীদের রোগ নিয়ে ভালোভাবে খোঁজ নেন। এছাড়া নারী রোগীরা নারী চিকিৎসকদের নিয়ে চিকিৎসা সেবা নিতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন।

এর আগে ২০২২ সালের এক গবেষণায় দেখা যায়, একজন নারী চিকিৎসক একজন রোগীর পেছনে গড়ে ২৩ মিনিট সময় ব্যয় করেন। অন্যদিকে একজন পুরুষ চিকিৎসক গড়ে একজন রোগীর পেছনে ২১ মিনিট সময় ব্যয় করেন।


নারী   চিকিৎসক  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা চলছেই, নিহত আরও ৭৯

প্রকাশ: ০৯:০০ এএম, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে ইসরায়েলি বর্বর হামলায় আরও ৭৯ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে করে উপত্যকাটিতে নিহতের মোট সংখ্যা ছাড়িয়ে গেছে ৩৪ হাজার হাজার ২৫০ জন।

এছাড়া গত অক্টোবর থেকে চলা এই হামলায় আহত হয়েছেন আরও ৭৭ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি। বুধবার (২৪ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা আনাদোলু।

প্রতিবেদনে জানায়, অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের আক্রমণ অব্যাহত রয়েছে এবং গত ২৪ ঘণ্টায় অন্তত আরও ৭৯ ফিলিস্তিনি নিহত এবং ৮৬ জন আহত হয়েছেন বলে বুধবার ওই অঞ্চলের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।

অনেক মানুষ এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে এবং রাস্তায় আটকা পড়ে আছেন কারণ উদ্ধারকারীরা তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছে না বলেও জানিয়েছে মন্ত্রণালয়।

ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষের মতে, ইন্টারন্যাশনাল কোর্ট অব জাস্টিসের একটি অস্থায়ী রায়কে লঙ্ঘন করে ইসরায়েল গাজা উপত্যকায় আগ্রাসন চালিয়ে যাচ্ছে। গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে চালানো বর্বর এই আগ্রাসনে অন্তত ৩৪ হাজার ২৬২ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। নিহত এসব বিপুল সংখ্যক ফিলিস্তিনির বেশিরভাগই নারী এবং শিশু। এছাড়া ইসরায়েলের নির্বিচার হামলায় আহত হয়েছেন আরও ৭৭ হাজার ২২৯ জন।

উল্লেখ্য, গত ৭ অক্টোবর হামাসের নজিরবিহীন আন্তঃসীমান্ত হামলার পর থেকে ইসরায়েল গাজা উপত্যকায় অবিরাম বিমান ও স্থল হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। ইসরায়েলি এই হামলায় হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জাসহ হাজার হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে।

এছাড়া ইসরায়েলি আগ্রাসনের কারণে প্রায় ২০ লাখেরও বেশি বাসিন্দা তাদের বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন।

মূলত ইসরায়েলি আক্রমণ গাজাকে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেছে। জাতিসংঘের মতে, ইসরায়েলের বর্বর আক্রমণের কারণে গাজার প্রায় ৮৫ শতাংশ ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। আর খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি এবং ওষুধের তীব্র সংকটের মধ্যে গাজার সকলেই এখন খাদ্য নিরাপত্তাহীন অবস্থার মধ্যে রয়েছেন।

এছাড়া অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডের ৬০ শতাংশ অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে। হাজার হাজার মানুষ কোনও ধরনের আশ্রয় ছাড়াই বসবাস করছে এবং প্রয়োজনের তুলনায় খুবই কম ত্রাণবাহী ট্রাক এই অঞ্চলে প্রবেশ করছে।

ইসরায়েল ইতোমধ্যেই আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে গণহত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছে। চলতি বছরের জানুয়ারিতে এক অন্তর্বর্তী রায়ে এই আদালত তেল আবিবকে গণহত্যামূলক কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে এবং গাজার বেসামরিক নাগরিকদের মানবিক সহায়তা প্রদানের নিশ্চয়তা দেওয়ার জন্য ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেয়।

ফিলিস্তিনি উদ্বাস্তুদের জন্য জাতিসংঘের সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএর প্রধান ফিলিপ লাজারিনির মতে, সাহায্যের ‘অর্থপূর্ণ ও নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহের’ মাধ্যমেই শুধুমাত্র উত্তর গাজার দুর্ভিক্ষ এড়ানো যেতে পারে।


গাজা   ইসরায়েল   নিহত  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

‘যুক্তরাষ্ট্র সরে এলে বিশ্বের নেতৃত্ব দেবে কে’

প্রকাশ: ০৮:৫২ এএম, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র যদি বিশ্বরাজনীতির মঞ্চ থেকে সরে আসে, তাহলে কে বিশ্বের নেতৃত্ব দেবে? এ ধরনের পিছু হটার মনোভাবের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বী ডোনাল্ড ট্রাম্পের সমালোচনা করে দেশের জনগণের কাছে এ প্রশ্ন রেখেছেন তিনি। খবর এনডিটিভির।

আগামী নভেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে পূর্বসূরি ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে লড়তে হবে জো বাইডেনকে।

স্থানীয় সময় মঙ্গলবার ফ্লোরিডায় এক নির্বাচনী সমাবেশে অংশ নিয়ে বাইডেন বলেন, ‘বিষয়টি এভাবে ভেবে দেখুন—যুক্তরাষ্ট্র যদি বিশ্বরাজনীতির মঞ্চ থেকে সরে আসে, তাহলে কে বিশ্বের নেতৃত্ব দেবে? কে দেবে বিশ্বের নেতৃত্ব?’

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বলেন, প্রতিটি আন্তর্জাতিক বৈঠকে, সেটা হোক জি-৭ বা জি-২০, যেখানে আমি অন্য রাষ্ট্রপ্রধানদের সঙ্গে উপস্থিত থাকছি। সেখানে এখন একটি বিষয় ঘটছে, সব আন্তর্জাতিক বৈঠক থেকে বের হওয়ার আগে আক্ষরিক অর্থে প্রায় প্রত্যেকে আমার দিকে এগিয়ে আসছেন। তারা আমাকে একপাশে একা পেতে অপেক্ষায় থাকেন এবং হাত ধরে বলেন, আপনাকে জিততে হবে। বাইডেন বলেন, এটা আমার জন্য নয়, বরং আমার বিকল্প যিনি আছেন, সে জন্য।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘বিশ্ব নজর রাখছে। এই নির্বাচনে আমরা কীভাবে এগোচ্ছি, সেটা তারা দেখতে চায়। এটা ঠিক এ জন্যই নয় যে আমরা জিতব কি জিতব না, বরং কীভাবে আমরা এগোচ্ছি, সে জন্য।’


যুক্তরাষ্ট্র   বিশ্ব   নেতৃত্ব  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

জিম্মি ইসরায়েলি-আমেরিকানের ভিডিও প্রকাশ করল হামাস

প্রকাশ: ০৮:২৫ এএম, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

জিম্মি থাকা ইসরায়েলি-আমেরিকান তরুণ হার্শ গোল্ডবার্গ-পোলিনের একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে ফিলিস্তিনের সশস্ত্রগোষ্ঠী হামাস। গতকাল বুধবার ( ২৪ এপ্রিল ) হামাসের একটি টেলিগ্রাম অ্যাকাউন্টে ওই ভিডিওটি প্রকাশিত হয় বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি। তবে ওই ভিডিওটির সত্যতা যাচাই করতে পারেনি বার্তা সংস্থাটি।

এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ৭ অক্টোবর ২৩ বছর বয়সী গোল্ডবার্গ-পোলিনকে নোভা সংগীত উৎসব থেকে ধরে এনেছিলেন হামাস যোদ্ধারা। ওই দিন ইসরায়েলে ঢুকে ১২ শর বেশি মানুষকে হত্যা এবং দুই শতাধিক মানুষকে ধরে এনে জিম্মি করেছিল হামাস।

ওই ভিডিওতে গোল্ডবার্গকে বলতে শোনা যায়, আমি আমার বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিতে গিয়েছিলাম। তবে এর পরিবর্তে আমি আমার সারা শরীরে গুরুতর আঘাত দেখেছি। সেইসঙ্গে জীবনের সাথে লড়াই করতে দেখেছি
 
ইসরায়েল বলছে, গত অক্টোবরে হামাসের হাতে অপহৃত ২৫০ জনের মধ্যে এখনও ১২৯ জন গাজায় রয়ে গেছে। এদের মধ্যে ৩৪ জন মারা গেছে বলে ধারণা করছে ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী।


ইসরায়েল   আমেরিকা   জিম্মি   ভিডিও   প্রকাশ   হামাস  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

মোদির বিরুদ্ধে ইসিতে ২০ হাজার নাগরিকের চিঠি

প্রকাশ: ০৬:৫৪ পিএম, ২৪ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ভারতের নির্বাচনী প্রচারণায় কংগ্রেস ও মুসলমানদের সরাসরি আক্রমণ করে বক্তব্য দেয়ার প্রতিবাদে নির্বাচন কমিশনকে চিঠি লিখেছেন প্রায় ২০ হাজার নাগরিক, যে চিঠিতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নির্বাচনী প্রচারণায় নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার দাবি জানানো হয়েছে।  

তারা বলছে, নির্বাচনি জনসভায় মোদি যা বলেছেন, তা ভয়ংকর। কমিশন ব্যবস্থা না নিলে নির্বাচনি সংস্থার বিশ্বাসযোগ্যতা ও স্বশাসনের চরিত্রকে প্রশ্নের মুখে দাঁড় করাবে।

ভারতের নির্বাচনে এবারও ধর্মীয় সংখ্যালঘু বিশেষ করে মুসলিম সম্প্রদায়কে নিশানা করে প্রচারণা চালাচ্ছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। একইসঙ্গে আক্রমণ করছেন প্রধান বিরোধীদল কংগ্রেসকেও।

সম্প্রতি রাজস্থান ও উত্তর প্রদেশে পরপর দুটি নির্বাচনি জনসভায় কংগ্রেসকে লক্ষ্য করে নরেন্দ্র মোদি বলেন, ক্ষমতায় এলে তারা সাধারণ মানুষের ধন-সম্পত্তি দখল করে মুসলমানদের মধ্যে বিলি-বাটোয়ারা করে দেবে। এ কথা তারা তাদের দলের নির্বাচনি ইশতেহারেও জানিয়ে দিয়েছে।

তিনি বলেন, কংগ্রেস যখন ক্ষমতায় ছিল, তখন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংসহ তার সরকারের নীতিনির্ধারকরা এ ধরনের অভিপ্রায়ের কথা বলেছিলেন। এই কংগ্রেসকে জনগণ ভোট দেবে কিনা?

‘তারা কি চান, তাদের কষ্টার্জিত সম্পত্তি, যারা শুধু কাঁড়ি কাঁড়ি বাচ্চার জন্ম দেয়, তাদের মধ্যে বাঁটোয়ারা হোক? তাদের সম্পদের মালিক হোক অনুপ্রবেশকারীরা?’ মুসলমানদের বিদ্রূপ করে প্রশ্ন ছোড়েন মোদি।

ভারতের প্রধানমন্ত্রীর এমন বক্তব্যের পর দেশটির সংখ্যালঘু সম্প্রদায় মুসলিমদের মধ্যে আতঙ্ক বেড়েছে। এসব উসকানিমূলক বক্তব্য ঠেকাতে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হয়েছে সাধারণ মানুষ।

তবে দুইদিন পেরিয়ে গেলেও ভারতের নির্বাচন কমিশন নিরুত্তর। কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ তো দূরের কথা, মন্তব্য পর্যন্তও করেনি তারা। আর এ অবস্থার মধ্যে দ্বিতীয় দফার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে শুক্রবার।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী   নরেন্দ্র মোদি   লোকসভা নির্বাচন  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন