নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০১:৪৪ পিএম, ২১ জুলাই, ২০১৮
তৃণমূলের শহীদ স্মরনের ২৫ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে কলকাতায় তৃণমুলের বিশেষ সমাবেশ চলছে। আর কিছুক্ষণের মধ্যেই মঞ্চে ভাষণ দিতে যাচ্ছেন আজ তৃণমূল কংগ্রেসের প্রতিষ্ঠাতা ও মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়। এর আগে সকাল থেকেই বিপুল সংখ্যক তৃণমূল কর্মী ও সমর্থকরা ভিড় জমিয়েছেন।
আজকের এ বিশেষ আয়োজনে পুরো দেশের নজর থাকবে কংগ্রেস সভানেত্রীর ওপর। নির্বাচনের আগে এটাই তৃণমূলের শেষ শহীদ দিবস উদযাপন। কারণ এ সমাবেশেই নির্বাচনী যুদ্ধের ঘন্টা বাজানোর কথা রয়েছে মমতার। এছাড়া, এ সভায় কংগ্রেসের কয়েকজন প্রার্থীর দলবদল করে তৃণমূলে যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে। ইতিমধ্যেই একুশের মঞ্চে উপস্থিত হয়েছে বেশ কয়েকজন কংগ্রেস সদস্যকে
এর আগেই বিশাল এ আয়োজনের সব প্রস্ততি সম্পন্ন করা হয়েছে। রাজপথে শতভাগ নিরাপত্তা দিতে রাস্তায় নেমেছে প্রায় ৬ হাজার পুলিশ ও চার হাজার স্বেচ্ছাসেবক।
বাংলা ইনসাইডার/জেডআই/জেডএ
মন্তব্য করুন
পিবিআই প্রধান বনজ কুমার মজুমদার হ্যালো পিওর গোল্ড
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
পবিত্র মাহে রমজানের আগে আবারও বাড়লো চিনির দাম। কেজিতে ২০ টাকা বাড়িয়ে প্রতিকেজি সরকারি মিলের চিনির সর্বোচ্চ খুচরা দাম ১৬০ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন (বিএসএফআইসি)।
বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) এক বিজ্ঞপ্তিতে চিনি ও খাদ্য শিল্প মন্ত্রণালয় জানায়, চিনির এ দাম অবিলম্বে কার্যকর হবে।
এতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক ও দেশীয় চিনির বাজার মূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিএসএফআইসি কর্তৃক উৎপাদিত চিনির বিক্রয়মূল্য পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। বাজারে রোজা উপলক্ষ্যে চিনির বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন।
এখন থেকে করপোরেশনের ৫০ কেজি বস্তাজাত চিনির মিলগেট বিক্রয়মূল্য ১৫০ টাকা (এক কেজি) ও ডিলার পর্যায়ে বিক্রয়মূল্য ১৫৭ টাকা (এক কেজি) নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া করপোরেশনের ১ কেজি প্যাকেটজাত চিনির মিলগেট বা করপোরেট সুপারশপ বিক্রয়মূল্য ১৫৫ টাকা ও বিভিন্ন সুপারশপ, চিনি শিল্প ভবনের বেজমেন্টে ও বাজারে সর্বোচ্চ খুচরা বিক্রয়মূল্য ১৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বাজারে সরকারি চিনির নামে মোড়কজাত করে চড়া দামে বিক্রি করছে কিছু প্রতিষ্ঠান। সবশেষ কেজিপ্রতি ১৪০ টাকা চিনির মূল্য নির্ধারণ করে সংস্থাটি।
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশের জন্য ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ কিনছে ভারত। এই খবরে দেশের বাজারে ব্যাপক দরপতন শুরু হয়েছে। সরবরাহ বাড়তে থাকায় খুচরা বাজারে পেঁয়াজের দাম প্রতি কেজিতে অন্তত ৩০ টাকা কমেছে। অথচ রোজা শুরুর আগেও পেঁয়াজের দাম বাড়ছিল। বাজার নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে সরকার তখন ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করার বিশেষ উদ্যোগও নিয়েছিল।