ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

দেশে দেশে কীভাবে নির্ধারিত হয় জাতীয় সঙ্গীত?

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১২:৫৮ পিএম, ১৫ ডিসেম্বর, ২০১৮


Thumbnail

পৃথিবীর সব স্বাধীন দেশেরই রয়েছে নিজ নিজ জাতীয় সঙ্গীত। কোনো দেশের জাতীয় সঙ্গীতে সে দেশের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির কথা বলা হয়। কোনো জাতীয় সঙ্গীতে আবার দেশের প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ করা হয়। এমন কিছু জাতীয় সঙ্গীতও আছে, যেখানে দেশের শাসকদের গুণগান ও দীর্ঘায়ু কামনা করা হয়। কিন্তু দেশভেদে কীভাবে নির্ধারিত হয় জাতীয় সঙ্গীত?

কিছু দেশ প্রচলিত কোনো দেশাত্ববোধক গান বা কবিতাকে নিজেদের জাতীয় সঙ্গীত হিসেবে বেছে নেয়। অনেক দেশে আবার পৃথকভাবে জাতীয় সঙ্গীত রচনা করা হয়। স্পেনে জাতীয় সঙ্গীত বেছে নেওয়ার জন্য গণভোটেরও আয়োজন করা হয়েছিল। এখানে পৃথিবীর কয়েকটি দেশের জাতীয় সঙ্গীত নির্ধারনের পেছনের ইতিহাস তুলে ধরা হলোঃ

আফগান জাতীয় সঙ্গীত মিললি সুরোদ

মিললি সুরোদকে আফগানিস্তান তাদের জাতীয় সঙ্গীত হিসেবে ঘোষণা করেছিল ২০০৬ সালে। এর আগে সেখানে অন্য একটি গান জাতীয় সঙ্গীতের মর্যাদা পেত। দেশটির সংবিধানের অনুসারে জাতীয় সঙ্গীতের ভাষা হতে হবে পশতু। সেখানে অবশ্যই `আল্লাহ্‌ মহান’ এই কথা থাকতে হবে। একইসঙ্গে আফগানিস্তানের সমস্ত উপজাতিদের উল্লেখ থাকতে হবে জাতীয় সঙ্গীতে। এই গানের কথা লিখেছেন আব্দুল বারী জাহানী এবং সুর দিয়েছেন বাবরাক ওয়াসসা।

আফগানিস্তান বেশ কয়েকবার তাদের জাতীয় সঙ্গীত বদল করেছে। গত শতাব্দীর শুরুর দিকে আফগানিস্তানে প্রথম জাতীয় সঙ্গীত ব্যবহার শুরু হয়। ওই সঙ্গীতের কোন শব্দ ছিল বলে জানা যায়নি। ১৯৩০ সালের দিকে সেখানে দ্বিতীয় জাতীয় সঙ্গীত গৃহীত হয়। ১৯৩০ সালে রচিত এই গানের কথা লেখেন মহম্মদ মুখতার। ১৯৭৩ সালে রাজতন্ত্রের অবসানের পর প্রজাতন্ত্রী আফগানিস্তান তৃতীয় জাতীয় সঙ্গীত গ্রহণ করে। সোভিয়েত ইউনিয়ন দেশটিতে আক্রমণ করার পর পরে ১৯৭৮ সালে চতুর্থ জাতীয় সঙ্গীত গ্রহণ করে দেশটি। ওই গানের কথা লেখেন আফগানিস্তানের বামপন্থী কবি সুলেমান লায়েক । কমিউনিস্ট সরকার পরাজিত হলে ১৯৯২ সালে আবারো পরিবর্তন হয় আফগান জাতীয় সঙ্গীত। সেসময় ১৯১৯ সালে রচিত মুজাহেদীন যুদ্ধের একটি গানকে বেছে নিয়েছিল তারা। কিন্তু ১৯৯৯ তালিবান শাসকরা দেশটিতে জাতীয় সঙ্গীত নিষিদ্ধ করে। ১৯৯৯ থেকে ২০০২ সাল পর্যন্ত আফগানিস্তানই ছিল বিশ্বের একমাত্র দেশ যার কোন জাতীয় সঙ্গীত ছিল না। সরকার পরিবর্তনের পর ২০০৬ সালে মিললি সুরোদকে নতুন জাতীয় সঙ্গীতের মর্যাদা দেওয়া হয়। এখনো সেটিই প্রচলিত আছে।

ভূটানের জাতীয় সঙ্গীত ড্রুকৎসেন্ধেন

ড্রুকৎসেন্ধেন অর্থ বজ্র ড্রাগনের রাজ্য। এই গানটির সুর করেছিলেন আকু তোংমি। তিনি ভারতে শিক্ষালাভ করেন। জানা যায়, জওহরলাল নেহ্‌রু ভারতের প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে ভূটান পরিদর্শনে যান। নেহ্‌রুর আগমন উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ভূটানের একটি নিজস্ব গানের দরকার হয়েছিল। সেসময় ভুটানের রাজার অনুরোধে গানটি সুর করেন তোংমি। প্রকৃত গানটি ১২ লাইনের ছিল বলে জানা যায়। কিন্তু রাজার একজন সেক্রেটারি ১৯৬৪ সালে একে সংক্ষিপ্ত করে ছয় লাইনের করেন।

ব্রাজিলীয় জাতীয় সঙ্গীত হিনো নাচিওনাল ব্রাসিলেইরো

ব্রাজিলীয় জাতীয় সঙ্গীতটি একটি প্রচলিত সুর থেকে এসেছে। ১৮২২ খ্রিস্টাব্দে ফ্রান্সিসকো মানুয়েল দা সিলভার ওই সুরটি সৃষ্টি করেন। ১৯০৯ সালে বেশকিছু পরিবর্তন সাধনের মাধ্যমে মূল সঙ্গীতটি লেখা হয়। ১৯২২ সালে ব্রাজিলের রাষ্ট্রপতি এপিতাসিউ পেসোয়া একটি অধ্যাদেশের মাধ্যমে একে আনুষ্ঠানিকভাবে ব্রাজিলের জাতীয় সঙ্গীতের স্বীকৃতি দেন।

আর্জেন্টিনার জাতীয় সঙ্গীত হিমনো নাশিওনাল আরজেন্টিনো

আর্জেন্টিনার জাতীয় সঙ্গীতটির আসল নাম ছিল মারচা পাত্রিওতিকা। ধীরে ধীরে তা পরিবর্তন হয়ে ১৮৪৭ সালে হিমনো নাশিওনাল আরজেন্টিনো রূপ পায়। গানটি লিখেছেন রাজনীতিবিদ ভিসেন্তে লোপেজ ইয়্য প্লানেস। এর সুর করেছেন একজন স্পেনীয় সুরকার।

সৌদি আরবের জাতীয় সঙ্গীত আশ আল মালেক

আস-সালাম আল মালাকি বাংলা করলে দাঁড়ায় দীর্ঘজীবী হোক বাদশাহ। এই গানে স্রষ্টার প্রশংসা করা হয়েছে এবং প্রার্থনা করা হয়েছে যেন বাদশাহকে দীর্ঘ জীবন দেওয়া হয়। ১৯৫০ সালে এই গানটিকে জাতীয় সঙ্গীত হিসেবে গ্রহণ করেন দেশটির তৎকালীন বাদশাহ।

বাংলা ইনসাইডার/এএইচসি/এমআর



মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

চড় মারতেই অজ্ঞান স্ত্রী, মৃত্যু হয়েছে ভেবে স্বামীর আত্মহত্যা

প্রকাশ: ০৪:১৬ পিএম, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ঝগড়া সময় স্ত্রীকে চড় মারতেই জ্ঞান হারান স্ত্রী। স্ত্রী মারা গেছেন ভেবে ভয় পেয়ে যান তিনি। এরপর কোনো কিছু না ভেবেই আত্মহত্যা করেন। ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের কেরালা অঙ্গরাজ্যের তিরুঅনন্তপুরমে।   

পুলিশ জানিয়েছে, ওই ব্যক্তির নাম প্রীজিত। মঙ্গলবার রাতে মদ্যপ অবস্থায় বাড়ি ফিরেছিলেন তিনি। তখন তার স্ত্রী সিনসিনা এ নিয়ে ঝগড়া করেন। স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে তীব্র বাক-বিতণ্ডা শুরু হয়।

রাগের বশে স্ত্রীকে আচমকা চড় মেরে বসেন প্রীজিত। আর এতেই জ্ঞান হারিয়ে মেঝেতে পড়ে যান সিনসিনা। তাকে জাগিয়ে তোলার চেষ্টা করেন প্রীজিত। কিন্তু স্ত্রীর কোনো সাড়াশব্দ না পাওয়ায় ভয় পেয়ে গিয়েছিলেন তিনি।

সিনসনা পুলিশকে জানিয়েছেন, কিছুক্ষণ পরে জ্ঞান ফেরার পর তিনি দেখেন প্রীজিত গলায় দড়ি দিয়ে ঝুলছেন। চিৎকার করে প্রতিবেশীদের ডাকেন তিনি। তড়িঘড়ি করে প্রীজিতকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু চিকিৎসকরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।


ভারত   মৃত্যু   আত্মহত্যা  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

তিউনিসিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, নিহত ১৪

প্রকাশ: ০৩:২৮ পিএম, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

তিউনিসিয়া উপকূলে অভিবাসীবোঝাই নৌকাডুবে ১৪ জন নিহত হয়েছেন। মেডেনাইন শহরের একজন পাবলিক প্রসিকিউটর বুধবার (২৪ এপ্রিল) এএফপিকে বলেন, তিউনিসিয়ার দক্ষিণের জেরবা দ্বীপের উপকূলে গত কয়েক দিনে ১৪ জন অভিবাসীর মৃতদেহ পাওয়া গেছে।

নিহতদের মধ্যে বেশির ভাগই সাব-সাহারান আফ্রিকান দেশগুলো থেকে এসেছিল। মেডেনাইনের আদালতের প্রসিকিউটর ফেথি বাককুচে বলেন, এদের মধ্যে একজন মিশরীয় ব্যক্তিও ছিলেন। তার কাছে থাকা পাসপোর্টটি থেকে তার পরিচয় শনাক্ত করা হয়েছে।

জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক অভিবাসন বিষয়ক সংস্থা জানিয়েছে, ২০২৩ সালে কেন্দ্রীয় ভূমধ্যসাগরীয় পথ অতিক্রম করার চেষ্টা করার সময় প্রায় ২ হাজার ৪৯৮ জন মারা গেছে বা নিখোঁজ হয়েছে। আগের বছরের তুলনায় এই সংখ্যা ৭৫ শতাংশ বেশি।

এর আগে গত মঙ্গলবার তিউনিসিয়া কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে যে, তারা ২২ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃতদেহ খুঁজে পেয়েছে। এসব মরদেহ বেশ কয়েক দিন ধরে উপকূলে ভেসে ছিল।

এদিকে ফরাসি উপকূল থেকে ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দিয়ে যুক্তরাজ্যে পৌঁছানোর চেষ্টাকালে শিশুসহ অন্তত পাঁচ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। গত সোমবার (২২ এপ্রিল) রাতে নৌকাডুবির ঘটনাটি ঘটেছে ধারণা করা হচ্ছে। তবে ওই সময়ে ঠিক কয়টি নৌকা যাত্রা করেছিল তা এখনও নিশ্চিত নয়।

ফরাসি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, মঙ্গলবার ভোর ৫টায় ১১০ জন অভিবাসনপ্রত্যাশী নিয়ে একটি ছোট নৌকা ভিমুরু উপকূল থেকে যাত্রা করেছিল। যাত্রার পর প্রথমে নৌকাটি একটি বালির তীরে আটকা পড়ে। পরে আবার যাত্রা করে সেটি। নৌকাটি অতিরিক্ত যাত্রীবোঝাই ছিল বলে জানা গেছে।

বিদেশে পাড়ি দেওয়ার জন্য তিউনিসিয়া এবং এর প্রতিবেশী লিবিয়া অভিবাসীদের কাছে গত কয়েক বছরে বেশ জনপ্রিয় রুট হয়ে উঠেছে। প্রায়ই বিভিন্ন দেশ থেকে ইউরোপে উন্নত জীবন যাপনের আশায় বিপজ্জনক ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিচ্ছেন অভিবাসনপ্রত্যাশীরা।


তিউনিসিয়া   উপকূল   নৌকাডুবি   নিহত ১৪  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

গ্রিসের আকাশ ঢেকে গেছে রঙিন কুয়াশায়

প্রকাশ: ০৩:১৮ পিএম, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

গ্রিসের আকাশ সূর্য্যের দেখা মিলছে না। কমলা রঙের মেঘে ঢেকে গেছে আকাশ। এ যেন রঙিন কুয়াশায় ঢাকা পুরো আকাশ। সবকিছু যেন কমলা রং ধারণ করেছে। হঠাৎ মনে হবে, এ যেন কম্পিউটার স্ক্রিনের আলোর রং পরিবর্তনের মতো। গ্রিসের রাজধানী এথেন্স ও অন্যান্য শহরে এমন দেথা গেছে। খবর দ্য গার্ডিয়ানের।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে এসব বলা হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, এ পরিস্থিতি প্রকৃত মেঘের কারণে হয়নি। আকাশ ঢেকে রেখেছে সাহারা মরুভূমি থেকে উড়ে আসা ধূলিকণা। ধূলিকণার মেঘে বিপর্যস্ত গ্রিস। এতে কমে গেছে মানুষের দৃষ্টিসীমা। ভয়াবহ বায়ুদূষণে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন বাসিন্দারা।

২০১৮ সালের পর ফের এই ভয়াবহ পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়েছে গ্রিস। এর আগে এথেন্সে গত কয়েক দিন ধরে প্রবল বাতাস বইছিল। পরে মঙ্গলবার থেকে আকাশে ধূলিকণার মেঘ ওড়ে আসে।

দেশটির আবহাওয়াবিষয়ক সংস্থা এথেন্স অবজারভেটরির গবেষণা পরিচালক কোস্টাস লাগোয়ার্দোস বলেন, কমলা রঙের এই ধূলিকণার আস্তরণ বিশেষ করে ক্রিট দ্বীপে ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে।

চলতি বছর আরও দু’বার ধূলিকণার মুখোমুখি হয়েছে গ্রিস। উত্তর আফ্রিকা থেকে এসেছে এই ধূলিকণা। যা ছড়িয়ে পড়েছে সুইজারল্যান্ড ও ফ্রান্সের দক্ষিণের কিছু অঞ্চলেও।

গ্রিসের আবহাওয়া সেবা সংস্থা জানায়, বুধবার থেকে দেশের আকাশ পরিষ্কার শুরু হতে পারে। লোকজনকে ঘরে থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। বাইরে বের হলে মাস্ক পরতে বলা হয়েছে।

এদিকে মঙ্গলবার কয়েকটি অঞ্চলে দাবানলের ঘটনা ঘটেছে গ্রিসে। ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশটিতে ২৫টি দাবানলের খবর পেয়েছে ফায়ার সার্ভিস।

সাহারা মরুভূমি থেকে ধূলিকণার মেঘ ভেসে আসার ঘটনা নতুন নয়। বালুঝড়ে ধুলোবালি ওড়ে আশপাশের অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে।

অপেক্ষাকৃত ছোট ও হালকা ধুলো বায়ুমণ্ডলে ‘ধুলো মেঘের’ সৃষ্টি করে। প্রবল বাতাসে যার বেশিরভাগ ভেসে আসে ইউরোপের দেশে।


গ্রিস   আকাশ   রঙিন   কুয়াশা  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

অরুণাচলে ভয়াবহ ভূমিধস, চিন সীমান্তের কাছে ভেসে গেল জাতীয় সড়ক

প্রকাশ: ০২:৫৯ পিএম, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ভারী বৃষ্টি ও ভূমিধসে ভারতের অরুণাচল প্রদেশের একটি মহাসড়কের বড় অংশ ভেসে গেছে। এর ফলে সারা দেশের সঙ্গে চীন সীমান্তবর্তী ভারতীয় জেলা দিবাং উপত্যকার সড়ক যোগাযোগ বন্ধ হয়ে গেছে। খবর এনডিটিভির।

ভারতীয় কর্মকর্তারা বলছেন, গত কয়েকদিন ধরে দিবাং জেলায় ভারী বৃষ্টিপাত হচ্ছে। এর ফলে সেখানে ব্যাপক হারে ভূমিধসের ঘটনা ঘটছে।একপর্যায়ে বৃষ্টি ও ভূমিধসে জেলার হুনলি ও অনিনির মধ্যবর্তী জাতীয় সড়কের বিস্তর অংশ ভেসে গেছে।

ভিডিওতে দেখা যায়, মহাসড়কের বিশাল একটি অংশ পানির সঙ্গে ভেসে গেছে। এর ফলে কোনো যানবাহনের পক্ষে সড়ক পার হওয়া সম্ভব না। এ ছাড়া স্থানীয় বাসিন্দা ও নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরাও যাতায়াতের ক্ষেত্রে বিপাকে পড়েছেন।

ভারতের ন্যাশনাল হাইওয়ে অ্যান্ড ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন লিমিটেড (এনএইচআইডিসিএল) ইতিমধ্যে সড়ক মেরামত করতে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সেখানে পাঠিয়েছে।

অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী পেমা খান্ডু বলেছেন, হুনলি ও আনিনির মধ্যবর্তী মহাসড়কের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির কারণে যাত্রীদের অসুবিধার কথা জানতে পেরে মর্মহত হয়েছি। এই রাস্তাটি দিবাং উপত্যকাকে দেশের বাকি অংশের সঙ্গে সংযুক্ত করেছে। তাই দ্রুত যোগাযোগ ব্যবস্থা সচলের নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।

তবে মহাসড়কে যান চলাচল পুনরায় চালু করতে কমপক্ষে তিন দিন সময় লাগতে পারে বলে জানিয়েছে দিবাং জেলা প্রশাসন। একই সঙ্গে ভূমিধস প্রবণ এলাকা থেকে জনগণকে দূরে থাকতে বলা হয়েছে।

 


অরুণাচল   ভূমিধস   চিন সীমান্ত   ভেসেগেল   জাতীয় সড়ক  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

বক্তৃতা দিতে গিয়ে জ্ঞান হারালেন ভারতীয় মন্ত্রী

প্রকাশ: ০২:১৮ পিএম, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ভারতের সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক মন্ত্রী নিতিন গড়করি এক জনসভায় ভাষণ দেওয়ার সময় মঞ্চে আচমকা জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন। এসময় উপস্থিত নেতাকর্মীরা ছুটে এসে তাকে ধরাধরি করে মঞ্চ থেকে নামিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা দেন। 

বুধবার (২৪ এপ্রিল) ভারতের মহারাষ্ট্র প্রদেশের এক নির্বাচনী জনসভায় এ ঘটনা ঘটে। 

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, মহারাষ্ট্র প্রদেশের নির্বাচনী সভায় বক্তৃতা করার এক পর্যায়ে অজ্ঞান হয়ে যান কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিতিন। মঞ্চেই মাথা ঘুরে পড়ে যাওয়ার মুহূর্তে তার দেহরক্ষী ও দলীয় নেতারা ছুটে এসে তাকে ধরেন। মঞ্চ থেকে নিচে নামিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসার কিছু সময় পর জ্ঞান ফেরে তার। এরপর আবারও মঞ্চে উঠে নিজের বক্তৃতা শেষ করেন নিতিন।

ধারণা করা হচ্ছে, অতিরিক্ত গরমের কারণেই মাথা ঘুরে পড়ে গিয়েছিলেন এই মন্ত্রী। বর্তমানে সুস্থ আছেন জানিয়ে মাইক্রো ব্লগিং সাইট এক্সে একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন এই বিজেপি নেতা।


ভারত   মহারাষ্ট্র   বিজেপি   নির্বাচন   জনসভা  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন