নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৩:০৩ পিএম, ১১ জানুয়ারী, ২০১৯
ধনকুবেরদের বিবাহ বিচ্ছেদ মানেই যেন বিশাল অংকের টাকার লেনদেন। তাদের মহা আড়ম্বরপূর্ণ বিয়ে যেমন বিশ্বজুড়ে সাড়া ফেলে, তেমনি বিচ্ছেদের খবরটাও মানুষের বাড়তি আগ্রহের কারণ হয়। বিচ্ছেদ বাবদ কার পকেট থেকে কত টাকা খসলো? স্বামী-স্ত্রীর যৌথ মালিকানাধীন সম্পদের দখল কার কাছে গেল? বিচ্ছেদের আইনজীবী হিসেবেই বা কাকে নিয়োগ দেওয়া হলো? ইত্যাদি নানা প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে সংবাদ মাধ্যমগুলো। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ আরও কয়েকটি দেশে আবার আইন মেনে বিচ্ছেদ ঘটাতে অপেক্ষা করতে হয় বছরের পর বছর। হলিউড অভিনেতা আর্নল্ড শোয়ার্জনেগারের স্ত্রী মারিয়া যেমন ২০১১ সালে বিচ্ছেদের আবেদন করেছিলেন। কিন্তু ৭ বছর পরেও তা কার্যকর হয়নি। জনি ডেপ আর আম্বার হার্ডের মতো অনেকে আবার বিচ্ছেদের ক্ষতিপূরণ নিয়ে আইনী লড়াই করেই কাটিয়ে দেন অনেকটা সময়। আমরা দেখে নেবো এমনই কিছু আলোচিত ধনকুবেরদের বিচ্ছেদের ঘটনা:
জেফ বেজোস-ম্যাকেঞ্জি বেজোস
সদ্যই বিচ্ছেদের ঘোষণা দিয়েছেন আমাজনের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোস ও তার স্ত্রী ম্যাকেঞ্জি বেজোস। ১৯৯৩ সালে বিয়ে করেছিলেন তারা। বেশ কিছুদিন ধরেই এই দম্পতি আলাদা থাকছিলেন। এরপর বিচ্ছেদের ঘোষণাই দিয়ে দিলেন। বিশ্বজুড়েই এই বিচ্ছেদ নিয়ে শোরগোল পড়ে গেছে। কেন বিচ্ছেদের ঘোষণা দিলেন এই ধনকুবের জুটি? টুইটারে আলাদা হয়ে যাওয়ার কথা জানালেও এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানাননি বেজোস-ম্যাকেঞ্জি। বাকিটা জীবন বন্ধু হয়ে থাকার আশা প্রকাশ করেছেন তারা। বিশ্বের শীর্ষ ধনী জেফ বেজোস ১৩৭ বিলিয়ন ডলারের মালিক। কম যান না ম্যাকেঞ্জিও, তিনি ৬৯ বিলিয়ন ডলারের মালিক। বিশ্বের শীর্ষ ধনী নারীদের তালিকায় তিনিও রয়েছেন। বিচ্ছেদের পর তাদের চার সন্তানের দেখাশোনার দায়িত্ব কে পাবে সে সম্পর্কেও কিছুই বলেননি তারা। যুক্তরাষ্ট্রের আইন অনুযায়ী, সমঝোতার মাধ্যমে বিচ্ছেদ ঘটাতে পারেন। কিংবা আইন অনুযায়ী সঙ্গীর আয়ের নির্দিষ্ট অংশ দাবি করে মামলাও করতে পারেন তারা।
আঞ্জেলিনা জোলি-ব্র্যাড পিট
একসময় হলিউডের সবচেয়ে সুখী জুটি বললেই চলে আসতো ব্র্যাড পিট-অ্যাঞ্জেলিনা জোলির নাম। ১০ বছরেরও বেশি সময় ধরে চুটিয়ে প্রেম করার পর ২০১৪ সালে বিয়ে করেছিলেন তারা। কিন্তু বিধি বাম! ১০ বছরের প্রেমের পর বিয়ে স্থায়ী হলো মাত্র ২ বছর! ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বরে বিচ্ছেদের ঘোষণা দেন ‘ব্র্যাঞ্জেলিনা’। শোনা যায়, তাদের বিচ্ছেদের আর্থিক মূল্য ছিল ৪০০ মিলিয়ন ডলার। এই দম্পতির ছয় সন্তানের মধ্যে তিনজন ছিল দত্তক নেয়া। সন্তানদের অভিভাবকত্ব পেতে আদালতেও গিয়েছিলেন তারা। শেষ পর্যন্ত বেশ কয়েকটি শর্তসাপেক্ষে সমঝোতার মাধ্যমে বিচ্ছেদ সম্পন্ন হয় এই জুটির।
টম ক্রুজ-কেটি হোমস
২০০৬ এ ইতালির একটি প্রাচীন দুর্গে বেশ জমকালোভাবে বিয়ে করেছিলেন টম ক্রুজ-কেটি হোমস। লাখ লাখ ডলার খরচা করে যে বিয়েটা করেছিলেন টম সেটার বিচ্ছেদেও কয়েকগুণ বেশিই ব্যয় হয়েছিল। কেটি হোমসের আইনজীবী বাবা নাকি মেয়ের বিয়ের সময়েই উল্লেখ করে দিয়েছিলেন বিচ্ছেদ হলে মেয়েকে কী পরিমাণ ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। টম কেটিকে ভরণ-পোষণ বাবদ বছরে ৪০ মিলিয়ন ডলার দেন বলে জানা যায়।
আর্নল্ড শোয়ার্জনেগার-মারিয়া শ্রিভার
মাচো ম্যান আর্নল্ড শোয়ার্জনেগারের সঙ্গে মারিয়া শ্রিভারের বিয়ে হয় ১৯৮৬ সালে। ২৫ বছর সংসারের পর ২০১১ সালে ডিভোর্সের আবেদন করে বসেন মারিয়া। কারণ হিসেবে তিনি শোয়ার্জনেগারের অবিশ্বস্ততাকে দায়ী করেন। ডিভোর্স আবেদন করার পর কেটে গেছে ৭ বছর। তবে এখনও এই দম্পতির আনুষ্ঠানিক বিচ্ছেদ হয়নি। তবে যদি এই বিচ্ছেদ হয়েই যায় তবে মারিয়াকে ২০০ মিলিয়ন ডলার (১৬০০ কোটি টাকা) দিতে বাধ্য থাকবেন শোয়ার্জনেগার।
জনি ডেপ-আম্বার হার্ড
বিবাহ বিচ্ছেদ করতে গিয়ে হলিউড অভিনেতা জনি ডেপ নাকি একেবারে নিঃস্বই হয়ে গেছেন। হবে নাই বা কেন, ভরণপোষণের জন্য প্রতি মাসে ৫০ হাজার মার্কিন ডলার করে দাবি করেছিলেন আম্বার। এছাড়াও ডেপের ৪৫ কোটি মার্কিন ডলার সম্পদের বড় একটি অংশও দাবি করেছিলেন তিনি। তবে শেষমেশ সাত মিলিয়ন ডলারের বিনিময়ে মীমাংসা হয় তাদের। এই ক্ষতিপূরণের টাকা জোগাতে জনি ডেপ তার ইতালির গ্র্যান্ড ক্যানেলের চারতলা একটি বাড়িসহ মূল্যবান সব চিত্রকর্ম বিক্রি করতে বাধ্য হন। সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো, ক্ষতিপূরণের টাকা হাতে পেয়েই আম্বার হার্ড তা অসহায় নারী ও শিশুদের জন্য দান করে দেন।
বাংলা ইনসাইডার/এএইচসি/এমআর
মন্তব্য করুন
ইউক্রেন পশ্চিমা এফ-১৬ বিমান ভ্লাদিমির পুতিন
মন্তব্য করুন
গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় নির্বিচারে হামলা ও অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। কিন্তু দিন দিন হামলার ধরন নৃশংসতা ছাড়িয়ে যাচ্ছে দখলদার বাহিনীর। ইসরায়েলি নৃশংশতা থেকে রেহাই পাচ্ছে না নিরীহ মানুষ থেকে শুরু করে শিশুরাও।
কাতার ভিত্তিক গণমাধ্যম আল জাজিরার হাতে এসেছে এক এক্সক্লুসিভ ভিডিও। যেখানে দেখা যাচ্ছে সৈকতে দুই নিরস্ত্র ফিলিস্তিনি পুরুষকে গুলি করে হত্যা করেছেন ইসরায়েলি সেনারা। পরে সামরিক বুলডোজার দিয়ে মরদেহ দুটি বালুচাপা দেন তারা। ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার একটি সৈকতে এই ঘটনা ঘটে।
ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, সৈকতে দুই নিরস্ত্র ফিলিস্তিনি হাঁটছিলেন। একপর্যায়ে তাদের একজনকে বারবার একটি সাদা কাপড় নাড়তে দেখা যায়। কোনো হুমকি সৃষ্টি না করা সত্ত্বেও ওই দু'জনকে গুলি করে হত্যা করেন ইসরায়েলি সেনারা। পরে ইসরায়েলি সামরিক বুলডোজার এনে লাশ দুটি বালুচাপা দেন তারা।
এদিকে দুই নিরস্ত্র ফিলিস্তিনিকে হত্যার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। সংগঠনটি বলছে, এই ঘটনা ইসরায়েলি ফ্যাসিবাদ ও অপরাধের মাত্রার আরও প্রমাণ হাজির করে। এটাই জায়নবাদী আচরণকে পরিচালিত করে।
আর যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক মুসলিম নাগরিক অধিকার গোষ্ঠী কাউন্সিল অন আমেরিকান-ইসলামিক রিলেশনস (সিএআইআর) বলেছে, গাজার সৈকতে দুই নিরস্ত্র ফিলিস্তিনি পুরুষকে হত্যা এবং বুলডোজার দিয়ে লাশ দুটি বালুর নিচে চাপা দেয়ার ঘটনার অবশ্যই জাতিসংঘকে তদন্ত করতে হবে।
ফিলিস্তিন হত্যা বুলডোজার ইসরায়েল
মন্তব্য করুন
ইসরায়েলে বসতি স্থাপনকারীরা গাজার সমুদ্র উপকূলে প্লট কিনছে। তারা অবরুদ্ধ উপত্যাকাটিও গ্রাস করতে চাচ্ছে বলে মনে করা হচ্ছে।
ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসিকে ড্যানিয়েলা ওয়েইসিস (৭৮) নামের ইসরাইলি এক নারী জানিয়েছেন, গাজায় বসতি স্থাপন করতে যাওয়া ৫০০ ব্যক্তির তালিকা তার কাছে আছে।
তিনি জানিয়েছেন, তেল আবিবে বসবাস করা তার অনেক বন্ধুও নাকি গাজার সমুদ্র তীরে প্লট কিনতে আগ্রহী। তার মতে এই উপকূলীয় এলাকা সুন্দর। এর সোনালি বালু মনোমুগ্ধকর। সমুদ্র উপকূলে তাদের প্লট এরইমধ্যে বুক করা হয়ে গেছে। ড্যানিয়েলা ‘নাচালা’ নামের একটি উগ্রপন্থি বসতিস্থাপনকারী সংগঠনের প্রধান। দশকের পর দশক ধরে তিনি পশ্চিম তীর ও পূর্ব জেরুজালেমে ইহুদি বসতি স্থাপনের নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন।
২০০৫ সালে ইসরায়েল গাজায় একতরফাভাবে বসতি স্থাপনকারীদের সরে যেতে নির্দেশ দেয়। তখন ২১টি বসতি ভেঙে ফেলা হয়েছিল এবং বসতির প্রায় ৯ হাজার বাসিন্দাকে সরিয়ে নিয়েছিলেন ইসরায়েলের সেনারা। এরপর থেকেই বসতি স্থাপনকারী আন্দোলনের পক্ষের অনেকেই গাজায় ফিরে যাওয়ার স্বপ্ন লালন করে আসছে।
গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে ৭ অক্টোবরের পর থেকে এখন ৩২ হাজারের বেশি মানুষের প্রাণ গেছে। আহদের সংখ্যাও লাখ ছোঁয়ার পথে। এদিকে অভ্যন্তরীণ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন অবরুদ্ধ উপত্যাকাটির ২০ লাখের মতো বাসিন্দা।
গাজা সমুদ্র তীর প্লট বুকিং ইসরায়েল
মন্তব্য করুন
যুক্তরাষ্ট্রের রকফোর্ডের উত্তর ইলিনয়ে ছুরিকাঘাতে ৪ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরো ৭ জন। এ ঘটনায় সন্দেহভাজন একজনকে আটক করেছে পুলিশ।
নিহতের পরিচয় জানা না গেলেও পুলিশ জানিয়েছে, তাদের মধ্যে একজন ১৫ বছর বয়সী তরুণী, ৬৩ বছর বয়সী এক নারী, ৪৯ বছর বয়সী এক পুরুষ এবং ২২ বছর বয়সী একজন তরুণ রয়েছেন।
রকফোর্ড পুলিশের বরাত দিয়ে সংবাদমাধ্যম ইউএসএটুডে এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উত্তর ইলিনয়ে এক ব্যক্তির ছুরিকাঘাতে ৪ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরো ৭ জন। আহতদের মধ্যে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। এ ঘটনায় ২২ বছর বয়সী এক ব্যক্তিকে আটক করা হয়েছে এবং তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। হামলা উদ্দেশ্য সম্পর্কে এখনো কোনো তথ্য জানা যায়নি।
পুলিশ বলেছে, যে এলাকার বাসিন্দাদের ওপর হামলা হয়েছে, সেখানের সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা করা হচ্ছে। ওই এলাকা নজরদারিতে রাখা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
চলতি সপ্তাহে আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে। বিশ্বজুড়ে ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা বিরাজ করছে। সেই সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রা ডলার স্থিতিশীল অবস্থায় রয়েছে। পাশাপাশি মার্কিন ট্রেজারি ইল্ড নিম্নমুখী হয়েছে। ফলে নিরাপদ আশ্রয় ধাতুটির দাম বেড়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের বরাত দিয়ে সিএনবিসির এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
খবরে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের আরও অর্থনৈতিক তথ্য পাওয়ার অপেক্ষায় রয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। কারণ, এর ওপরই নির্ভর করে সুদের হার কমানোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভ (ফেড)। এর আগে ইউএস ট্রেজারি বন্ড ইল্ড নিম্নগামী হয়েছে। ফলে বুলিয়ন বাজার আরও চাঙা হয়েছে।
এই প্রেক্ষাপটে শুক্রবার (২৮ মার্চ) স্পট মার্কেটে বৈশ্বিক বেঞ্চমার্ক স্বর্ণের মূল্য সামান্য বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রতি আউন্সের দর স্থির হয়েছে প্রায় ২১৯৫ ডলারে। গত ২২ মার্চ যা ছিল ২১৬৭ ডলার। সেই হিসাবে সপ্তাহের ব্যবধানে মূল্যবান ধাতুটির দাম ঊর্ধ্বগামী হয়েছে ২৮ ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ৩০৭৪ টাকা।
বিশ্ববিখ্যাত আর্থিক প্রতিষ্ঠান টেস্টিলাইভের বৈশ্বিক সামষ্টিক অর্থনীতির প্রধান ইলিয়া স্পিভাক বলেন, সুদের হার কমানোর আভাস দিয়েছেন ফেডের নীতি-নির্ধারকরা। তবে বিশ্বব্যাপী এখনও ভূ-রাজনৈতিক উদ্বেগ রয়ে গেছে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ চলছে। মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘাত বিদ্যমান। তাতে স্বর্ণ সমর্থন পাচ্ছে। ফলে গুরুত্বপূর্ণ ধাতুটির মূল্য বাড়তি রয়েছে।
গত সপ্তাহে ফেড সংকেত দেয়, ২০২৪ সালে তিনবার সুদের হার কমাতে পারে তারা। এরপর থেকেই প্রধান আন্তর্জাতিক মুদ্রা ডলার চাপে পড়েছে। একই সঙ্গে স্বর্ণের বিশ্ববাজারে ঔজ্জ্বলতা বেড়েছে।
বিশ্ববাজার স্বর্ণ যুক্তরাষ্ট্র মুদ্রা ডলার
মন্তব্য করুন
তিনি জানিয়েছেন, তেল আবিবে বসবাস করা তার অনেক বন্ধুও নাকি গাজার সমুদ্র তীরে প্লট কিনতে আগ্রহী। তার মতে এই উপকূলীয় এলাকা সুন্দর। এর সোনালি বালু মনোমুগ্ধকর। সমুদ্র উপকূলে তাদের প্লট এরইমধ্যে বুক করা হয়ে গেছে। ড্যানিয়েলা ‘নাচালা’ নামের একটি উগ্রপন্থি বসতিস্থাপনকারী সংগঠনের প্রধান। দশকের পর দশক ধরে তিনি পশ্চিম তীর ও পূর্ব জেরুজালেমে ইহুদি বসতি স্থাপনের নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন।
চলতি সপ্তাহে আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে। বিশ্বজুড়ে ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা বিরাজ করছে। সেই সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রা ডলার স্থিতিশীল অবস্থায় রয়েছে। পাশাপাশি মার্কিন ট্রেজারি ইল্ড নিম্নমুখী হয়েছে। ফলে নিরাপদ আশ্রয় ধাতুটির দাম বেড়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের বরাত দিয়ে সিএনবিসির এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।