ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

জুয়ার স্বর্গ যেসব দেশ

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০২:৫৭ পিএম, ১৮ জানুয়ারী, ২০১৯


Thumbnail

যেই নেশাটা মানুষকে চুম্বকের মতো টানে সেটা হলো জুয়া। এই জুয়া খেলতেই ধনাঢ্য ব্যক্তিরা ভিড় জমায় বিশ্বের বেশ কিছু দেশের ক্যাসিনোতে। শুধু মাত্র মনোরঞ্জনের জন্যই সেখানে গিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা উড়ায় তারা। এমন কিছু দেশ বা শহর আছে যেগুলো এই ক্যাসিনো ব্যবসার ওপর ভর করেই টিকে আছে। চলুন জেনে নেই এমন কিছু ক্যাসিনো স্বর্গের কথা-

ম্যাকাও

মাত্র ত্রিশ বর্গকিলোমিটারের দ্বীপ ম্যাকাওয়ের নিজস্ব কোনো উৎপাদন নেই। তবে এটা পৃথিবীর অন্যতম ধনী দেশ। খরুচে দেশের তালিকাতেও ম্যাকাওয়ের নাম উপরের দিকেই। ভাবছেন কীভাবে এটা সম্ভব? ম্যাকাওয়ের আয়ের প্রধান উৎস হলো পর্যটন আর জুয়া। গোটা দ্বীপটি জুড়েই আছে অসংখ্য ক্যাসিনো। কোনো বাড়তি কড়াকড়ি ছাড়াই ধনকুবেররা ডলারের বান্ডিল দেখিয়ে ম্যাকাওয়ে প্রবেশ করতে পারেন।

নিজস্ব মুদ্রাব্যবস্থা, ভাষা এবং সীমানা থাকলেও ম্যাকাও কিন্তু পুরোপুরি স্বাধীন দেশ নয়। সাড়ে চারশ` বছর শাসন করার পর পর্তুগিজরা ১৯৯৯ সালে চীনের কাছে ম্যাকাওকে হস্তান্তর করে। বর্তমানে চীনের `স্পেশাল অ্যাডমিনিসট্রেটিভ রিজিওন` বলা হয় একে। এখানকার বিলাসবহুল হোটেল আর শপিং কমপ্লেক্সগুলোতেও রয়েছে ক্যাসিনো।

লাস ভেগাস

পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি ক্যাসিনোর শহর লাস ভেগাস। এ কারণেই এই শহরের অন্য নাম সিন সিটি বা পাপের শহর। বিশ্বের নামি-দামি সব সেলিব্রেটি আর ধনকুবেররা টাকা ওড়াতে আসে এখানে। মজার ব্যাপার হলো, এই শহরের ফাইভ স্টার হোটেলগুলো তুলনামূলকভাবে সস্তা। হবে নাই বা কেন, এদের মূল ব্যবসা যে ক্যাসিনো! ছোট-বড় সব হোটেলের সঙ্গেই থাকে বিশাল সব ক্যাসিনো। যারাই এখানে থাকতে আসে তারা সখের বশে হলেও ক্যাসিনোতে ঢু মারে। আর একবার ঢুকে পড়লে এখান থেকে বের হওয়াটা কিন্তু মোটেই সহজ নয়। কারণ ক্যাসিনোগুলোতে কোন ঘড়ি বা জানলা থাকে না। অর্থাৎ আপনি বুঝতেই পারবেন না কতটা সময় পার হলো। জুয়া খেলতে বসলে কফি, বিয়ার, মদ সবই ফ্রি! কিন্তু ২০০ ডলারের ফ্রি পেতে গিয়ে অনেকে হাজার হাজার ডলার হারিয়ে বসেন।

ক্যাসিনোতে জোচ্চুরির অনেক খবর শোনা গেলেও লাস ভেগাসে কিন্তু সেটা সম্ভব নয়। কারন বিভিন্ন ধরণের গেমে প্রত্যেক বোর্ডের ওপরই বসানো থাকে ২০-২৫ টা ক্যামেরা। কেউ দুই নম্বরি করে ধরা পড়লেই ২৫ বছরের জেল।

মোনাকো

দুনিয়ার সবচেয়ে বড় জুয়ার আসর বসে মোনাকোর মন্টে কার্লোতে। এ কারণে সারা বিশ্বের ধনীদের কাছেই এটি আকর্ষণীয় একটি জায়গা। পৃথিবীর সব মিলিয়নিয়ার-বিলিয়নিয়াররা এখানে ভিড় জমান। তবে নিজেদের দেশের ক্যাসিনোতে মোনাকোবাসীর প্রবেশ নিষিদ্ধ। মোনাকোর জলে-স্থলে সর্বত্রই যেন অর্থের ছড়াছড়ি। মন্টে কার্লো ক্যাসিনোয় এক রাতেই লাখ লাখ ডলার উড়ে যায়। এই ক্যাসিনোর নিরাপত্তা ব্যবস্থাও অত্যন্ত কঠোর। কেউ খেলতে আসার সঙ্গে সঙ্গে ছবি তুলে ক্যাসিনোর ডাটাবেসে রাখা হয়। এমনকি পৃথিবীর বড় সব ক্যাসিনোর নিয়মিত জুয়াড়িদের তথ্যও এই ক্যাসিনোর ডাটাবেসে রয়েছে। এখানে প্রতি বছর প্রায় দেড় মিলিয়ন পর্যটকের আগমন ঘটে। এর বেশিরভাগই আসে জুয়ার টানে।

সিঙ্গাপুর

সিঙ্গাপুরে ২০০৫ সালে প্রথম ক্যাসিনো ব্যবসা শুরু হয়। এরপর গত এক যুগে দেশটি জুয়ার স্বর্গে পরিনত হয়েছে। পর্যটকদের আকর্ষণের জন্যই মূলত ক্যাসিনো বাড়াচ্ছে সিঙ্গাপুর। স্থানীয়দের ক্যাসিনোতে প্রবেশের ক্ষেত্রে বাড়তি খরচা করতে হয়।

নেপাল

উপমহাদেশের সবচেয়ে বড় জুয়ার আসরগুলো বসে হিমালয়ের দেশ নেপালে। নেপাল ক্যাসিনোস, ক্যাসিনো ইন নেপাল, ক্যাসিনো সিয়াংগ্রি, ক্যাসিনো অ্যান্না, ক্যাসিনো এভারেস্ট ও ক্যাসিনো রয়েল এখানকার জনপ্রিয় ক্যাসিনোগুলোর মধ্যে অন্যতম। এই ক্যাসিনোগুলোর আকর্ষনীয় খেলাগুলো হলো পোকার (জুজু খেলা), বাক্কারাট (বাজি ধরে তাস খেলা), রুলেট, পন্টুন, ফ্লাশ, বিট, ডিলার, ব্লাকজ্যাক এবং কার্ডস্লট মেশিনের খেলা। অনেকে এখানে এসে এক রাতেই লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেন। আবার কেউ কেউ হয়ে যান ভিখিরি।

বাংলা ইনসাইডার/এএইচসি

 

 

 



মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

নিরস্ত্র দুই ফিলিস্তিনিকে হত্যার পর বুলডোজার দিয়ে বালুচাপা

প্রকাশ: ০৭:৫৫ পিএম, ২৮ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় নির্বিচারে হামলা ও অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। কিন্তু দিন দিন হামলার ধরন নৃশংসতা ছাড়িয়ে যাচ্ছে দখলদার বাহিনীর। ইসরায়েলি নৃশংশতা থেকে রেহাই পাচ্ছে না নিরীহ মানুষ থেকে শুরু করে শিশুরাও। 

কাতার ভিত্তিক গণমাধ্যম আল জাজিরার হাতে এসেছে এক এক্সক্লুসিভ ভিডিও। যেখানে দেখা যাচ্ছে সৈকতে দুই নিরস্ত্র ফিলিস্তিনি পুরুষকে গুলি করে হত্যা করেছেন ইসরায়েলি সেনারা। পরে সামরিক বুলডোজার দিয়ে মরদেহ দুটি বালুচাপা দেন তারা। ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার একটি সৈকতে এই ঘটনা ঘটে।

ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, সৈকতে দুই নিরস্ত্র ফিলিস্তিনি হাঁটছিলেন। একপর্যায়ে তাদের একজনকে বারবার একটি সাদা কাপড় নাড়তে দেখা যায়। কোনো হুমকি সৃষ্টি না করা সত্ত্বেও ওই দু'জনকে গুলি করে হত্যা করেন ইসরায়েলি সেনারা। পরে ইসরায়েলি সামরিক বুলডোজার এনে লাশ দুটি বালুচাপা দেন তারা।

এদিকে দুই নিরস্ত্র ফিলিস্তিনিকে হত্যার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। সংগঠনটি বলছে, এই ঘটনা ইসরায়েলি ফ্যাসিবাদ ও অপরাধের মাত্রার আরও প্রমাণ হাজির করে। এটাই জায়নবাদী আচরণকে পরিচালিত করে।

আর যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক মুসলিম নাগরিক অধিকার গোষ্ঠী কাউন্সিল অন আমেরিকান-ইসলামিক রিলেশনস (সিএআইআর) বলেছে, গাজার সৈকতে দুই নিরস্ত্র ফিলিস্তিনি পুরুষকে হত্যা এবং বুলডোজার দিয়ে লাশ দুটি বালুর নিচে চাপা দেয়ার ঘটনার অবশ্যই জাতিসংঘকে তদন্ত করতে হবে।


ফিলিস্তিন   হত্যা   বুলডোজার   ইসরায়েল  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

গাজার সমুদ্র তীরে প্লট বুকিং দিচ্ছে ইসরায়েলিরা

প্রকাশ: ০৭:৪৯ পিএম, ২৮ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

ইসরায়েলে বসতি স্থাপনকারীরা গাজার সমুদ্র উপকূলে প্লট কিনছে। তারা অবরুদ্ধ উপত্যাকাটিও গ্রাস করতে চাচ্ছে বলে মনে করা হচ্ছে।

ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসিকে ড্যানিয়েলা ওয়েইসিস (৭৮) নামের ইসরাইলি এক নারী জানিয়েছেন, গাজায় বসতি স্থাপন করতে যাওয়া ৫০০ ব্যক্তির তালিকা তার কাছে আছে।

তিনি জানিয়েছেন, তেল আবিবে বসবাস করা তার অনেক বন্ধুও নাকি গাজার সমুদ্র তীরে প্লট কিনতে আগ্রহী। তার মতে এই উপকূলীয় এলাকা সুন্দর। এর সোনালি বালু মনোমুগ্ধকর। সমুদ্র উপকূলে তাদের প্লট এরইমধ্যে বুক করা হয়ে গেছে। ড্যানিয়েলা ‌‘নাচালা’ নামের একটি উগ্রপন্থি বসতিস্থাপনকারী সংগঠনের প্রধান। দশকের পর দশক ধরে তিনি পশ্চিম তীর ও পূর্ব জেরুজালেমে ইহুদি বসতি স্থাপনের নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন। 

২০০৫ সালে ইসরায়েল গাজায় একতরফাভাবে বসতি স্থাপনকারীদের সরে যেতে নির্দেশ দেয়। তখন ২১টি বসতি ভেঙে ফেলা হয়েছিল এবং বসতির প্রায় ৯ হাজার বাসিন্দাকে সরিয়ে নিয়েছিলেন ইসরায়েলের সেনারা। এরপর থেকেই বসতি স্থাপনকারী আন্দোলনের পক্ষের অনেকেই গাজায় ফিরে যাওয়ার স্বপ্ন লালন করে আসছে।

গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে ৭ অক্টোবরের পর থেকে এখন ৩২ হাজারের বেশি মানুষের প্রাণ গেছে। আহদের সংখ্যাও লাখ ছোঁয়ার পথে। এদিকে অভ্যন্তরীণ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন অবরুদ্ধ উপত্যাকাটির ২০ লাখের মতো বাসিন্দা।


গাজা   সমুদ্র তীর   প্লট   বুকিং   ইসরায়েল  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

যুক্তরাষ্ট্রে ছুরিকাঘাতে ৪ জন নিহত, আহত ৭

প্রকাশ: ০৭:৩৯ পিএম, ২৮ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

যুক্তরাষ্ট্রের রকফোর্ডের উত্তর ইলিনয়ে ছুরিকাঘাতে ৪ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরো ৭ জন।  এ ঘটনায় সন্দেহভাজন একজনকে আটক করেছে পুলিশ। 

নিহতের পরিচয় জানা না গেলেও পুলিশ জানিয়েছে, তাদের মধ্যে একজন ১৫ বছর বয়সী তরুণী, ৬৩ বছর বয়সী এক নারী, ৪৯ বছর বয়সী এক পুরুষ এবং ২২ বছর বয়সী একজন তরুণ রয়েছেন।

রকফোর্ড পুলিশের বরাত দিয়ে সংবাদমাধ্যম ইউএসএটুডে এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উত্তর ইলিনয়ে এক ব্যক্তির ছুরিকাঘাতে ৪ জন নিহত হয়েছেন।  এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরো ৭ জন। আহতদের মধ্যে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। এ ঘটনায় ২২ বছর বয়সী এক ব্যক্তিকে আটক করা হয়েছে এবং তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। হামলা উদ্দেশ্য সম্পর্কে এখনো কোনো তথ্য জানা যায়নি। 

পুলিশ বলেছে, যে এলাকার বাসিন্দাদের ওপর হামলা হয়েছে, সেখানের সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা করা হচ্ছে। ওই এলাকা নজরদারিতে রাখা হয়েছে।


যুক্তরাষ্ট্র   নিহত   আহত  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

বিশ্ববাজারে আবারো বাড়লো স্বর্ণের দাম

প্রকাশ: ০৭:৩৩ পিএম, ২৮ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

চলতি সপ্তাহে আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে। বিশ্বজুড়ে ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা বিরাজ করছে। সেই সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রা ডলার স্থিতিশীল অবস্থায় রয়েছে। পাশাপাশি মার্কিন ট্রেজারি ইল্ড নিম্নমুখী হয়েছে। ফলে নিরাপদ আশ্রয় ধাতুটির দাম বেড়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের বরাত দিয়ে সিএনবিসির এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।   

খবরে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের আরও অর্থনৈতিক তথ্য পাওয়ার অপেক্ষায় রয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। কারণ, এর ওপরই নির্ভর করে সুদের হার কমানোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভ (ফেড)। এর আগে ইউএস ট্রেজারি বন্ড ইল্ড নিম্নগামী হয়েছে। ফলে বুলিয়ন বাজার আরও চাঙা হয়েছে।

এই প্রেক্ষাপটে শুক্রবার (২৮ মার্চ) স্পট মার্কেটে বৈশ্বিক বেঞ্চমার্ক স্বর্ণের মূল্য সামান্য বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রতি আউন্সের দর স্থির হয়েছে প্রায় ২১৯৫ ডলারে। গত ২২ মার্চ যা ছিল ২১৬৭ ডলার। সেই হিসাবে সপ্তাহের ব্যবধানে মূল্যবান ধাতুটির দাম ঊর্ধ্বগামী হয়েছে ২৮ ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ৩০৭৪ টাকা।

বিশ্ববিখ্যাত আর্থিক প্রতিষ্ঠান টেস্টিলাইভের বৈশ্বিক সামষ্টিক অর্থনীতির প্রধান ইলিয়া স্পিভাক বলেন, সুদের হার কমানোর আভাস দিয়েছেন ফেডের নীতি-নির্ধারকরা। তবে বিশ্বব্যাপী এখনও ভূ-রাজনৈতিক উদ্বেগ রয়ে গেছে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ চলছে। মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘাত বিদ্যমান। তাতে স্বর্ণ সমর্থন পাচ্ছে। ফলে গুরুত্বপূর্ণ ধাতুটির মূল্য বাড়তি রয়েছে।   

গত সপ্তাহে ফেড সংকেত দেয়, ২০২৪ সালে তিনবার সুদের হার কমাতে পারে তারা। এরপর থেকেই প্রধান আন্তর্জাতিক মুদ্রা ডলার চাপে পড়েছে। একই সঙ্গে স্বর্ণের বিশ্ববাজারে ঔজ্জ্বলতা বেড়েছে।    


বিশ্ববাজার   স্বর্ণ   যুক্তরাষ্ট্র   মুদ্রা   ডলার  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

৭০ হাজার কর্মীকে ছাঁটাইয়ের পরিকল্পনা

প্রকাশ: ০৬:০৯ পিএম, ২৮ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

সরকারের ব্যয়ভার কমাতে আগামী কয়েক মাসের মধ্যে ৭০ হাজার সরকারি কর্মী ছাঁটাইয়ের পরিকল্পনা নিয়েছেন আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট জ্যাভিয়ের মিলেই।

স্থানীয় সময় মঙ্গলবার বুয়েনস আইরেসে একটি অনুষ্ঠানে দেওয়া ভাষণে মাইলি এমনটি জানান। 

কর্মী ছাঁটাইয়ের ঘোষণা ছাড়াও মাইলি গণ কর্মসূচি স্থগিত, প্রাদেশিক সরকারের কিছু ফান্ডিং বন্ধ ও প্রায় দুই লাখের বেশি সামাজিক কল্যাণ পরিকল্পনা বাতিল করার কথা জানান। এগুলোকে তিনি দুর্নীতিগ্রস্ত প্রকল্প হিসেবে আখ্যায়িত করেন। 

এদিকে আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্টের চাকরি ছাঁটাইয়ের পরিকল্পনা জানানোর পর আন্দোলনে নেমেছে দেশটির শক্তিশালী শ্রমিক ইউনিয়নগুলো। গত মঙ্গলবার একটি ইউনিয়ন জানায়, তাদের অধীনে থাকা কিছু সরকারি কর্মী আন্দোলন শুরু করেছে।   

আর্জেন্টিনার সরকারি কর্মী প্রায় ৩৫ লাখ। দেশটি বেশ কয়েক বছর ধরেই অর্থনৈতিক সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। গত বছর দেশটির বার্ষিক মুদ্রাস্ফীতি ছিল ২১১ দশমিক ৪ শতাংশ। 


আর্জেন্টিনা   প্রেসিডেন্ট   জ্যাভিয়ের মিলেই  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন