নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০২:০০ পিএম, ২০ ফেব্রুয়ারী, ২০১৯
পাকিস্তানের সঙ্গে দহরম মহরম সেরে ভারতে পৌঁছেছেন সৌদি যুবরাজ মোহাম্মাদ বিন সালমান। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কোনো প্রটোকলের তোয়াক্কা না করে তাকে আলিঙ্গন করে তোপের মুখেই পড়েছেন। পাকিস্তানকে সদ্যই ২০ বিলিয়ন ডলারের উপঢৌকন দিয়ে আসা যুবরাজের কাছ থেকে মোদি কী কী সুবিধা আদায় করে নিতে পারেন তা নিয়ে চলছে নানা জল্পনা কল্পনা। কিন্তু সব ছাপিয়ে যে প্রশ্নটা বড় হয়ে উঠছে তা হলো, পাকিস্তান থেকে সরাসরি ভারতে না এসে কেন রিয়াদে ফিরে গিয়ে তারপর দিল্লীতে পা রাখলেন যুবরাজ? কয়েকটি সূত্র দাবি করছে, মোদির আদেশেই নাকি এমনটা করেছেন সৌদি যুবরাজ।
কাশ্মীরে অর্ধশতাধিক ভারতীয় সেনা নিহত হওয়া নিয়ে উত্তাল হয়ে আছে ভারত। এই ঘটনায় পাকিস্তানকে অভিযুক্ত করে একের পর এক হুমকি ধমকি দিচ্ছে তারা। পাকিস্তানও তীক্ষ্ণ ভাষায় এর জবাব দিচ্ছে। এমনকি যুদ্ধের হুমকি-পালটা হুমকিও শুরু হয়ে গেছে। ঠিক এমন পরিস্থিতিতে পাকিস্তান সফর করে ইসলামাবাদের প্রতি পূর্ণ সমর্থন ঘোষণা করেন সৌদি যুবরাজ। আর এতেই যেন একটু চটে যায় ভারত।
অনেকে বলছেন, মোদির মন রাখতেই যুবরাজ নিজের বাড়িতে ফিরে গিয়ে তারপর ভারতে এসেছেন। কিন্তু বিশ্লেষকরা বলছেন, মোদির মন রাখা নয়, বরং কূটনৈতিক অস্বস্তি এড়াতেই পাকিস্তান থেকে সরাসরি ভারতে আসেননি যুবরাজ। পাকিস্তান এবং ভারত দুটি দেশই সৌদি আরবের বন্ধু তালিকায় আছে। এদের একটি দেশকেও চটাতে চান না যুবরাজ। কারণ খাসোগি হত্যা, ইয়েমেন যুদ্ধসহ নানা ইস্যু নিয়ে যুবরাজ আন্তর্জাতিক মহলে কোণঠাসা হয়ে আছেন। সৌদির রাজ সিংহাসনে বসা নিয়েও তার বিরোধিতা করছেন অনেকে। এমন অবস্থায় যুবরাজ কাউকে না চটিয়ে নিজের পক্ষে সমর্থন টানতেই বেশি মনযোগী বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। তার মন জয় করতে মোদিও কোনো কসুর করছেন না।
ভারতের রাজনৈতিক নেতাদের অনেকেই বলছেন, সৌদি যুবরাজ মোদির হুকুম তামিল করেননি, বরং যুবরাজকে খুশি করতে পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমেছেন মোদি। মুখে পাকিস্তানকে হুমকি ধমকি দিয়ে বড় বড় কথা বলছেন তিনি। অথচ যেই সৌদি যুবরাজ পাকিস্তানকে পূর্ণ সমর্থন জানালো, তাকেই বুকে টেনে নিয়ে দ্বিচারিতার পরিচয়ই দিচ্ছেন মোদি।
বাংলা ইনসাইডার/এএইচসি
মন্তব্য করুন
নারী চিকিৎসকদের কাছ থেকে চিকিৎসা নিলে রোগীদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা অনেকাংশেই বেড়ে যায়। একইসাথে নারী ডাক্তাদের কাছ থেকে চিকিৎসা গ্রহণ শেষে পুনরায় অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হবার সম্ভাবনাও অনেকাংশে কম।
চিকিৎসা ক্ষেত্রে নারীদের সুনাম দীর্ঘদিনের। তবে এবার সামনে এসেছে নতুন তথ্য। গবেষণা বলছে, নারী চিকিৎসকের সেবা নেওয়া রোগীদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা বেশি। বুধবার (২৪ এপ্রিল) এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
চিকিৎসা ও গবেষণাবিষয়ক জার্নাল ‘অ্যানালস অব ইন্টারনাল মেডিসিন’ জানিয়েছে, নারী চিকিৎসকদের কাছে চিকিৎসা নেওয়া রোগীদের মৃত্যুহার কম। এমনকি নারীদের কাছে চিকিৎসা নেওয়া রোগীদের পুনরায় হাসপাতালে ভর্তির সম্ভাবনাও কম।
সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ১০১৬ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত সময়ে এ গবেষণা চালানো হয়েছে। এ সময়ে ৭ লাখ ৭৬ হাজার রোগীর ওপর এ গবেষণা চালানো হয়। এরমধ্যে ৪ লাখ ৫৮ হাজার ১০০ নারী ও তিন লাখ ১৮ হাজার ৮০০ জন পুরুষ ছিলেন।
ওই গবেষণার ফলে বলা হয়েছে, নারী চিকিৎসকদের কাছে চিকিৎসা নেওয়া রোগীদের মৃত্যু ও পুনরায় হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার হার কম ছিল।
এতে দেখা গেছে, নারী চিকিৎসকের কাছে চিকিৎসা নেওয়া নারী রোগীদের মধ্যে মৃত্যুর হার ছিল ৮ দশমিক ১৫ শতাংশ। অন্যদিকে পুরুষ চিকিৎসকের কাছে নারী চিকিৎসা নেওয়া রোগীর মৃত্যুর হার ছিল ৮ দশমিক ৩৮ শতাংশ।
অন্যদিকে নারী চিকিৎসকের কাছে চিকিৎসা নেওয়া পুরুষ রোগীদের মৃত্যুর হার ছিল ১০ দশমিক ১৫ শতাংশ। আর পুরুষ চিকিৎসকের কাছে চিকিৎসা নেওয়া পুরুষ রোগীদের মৃত্যুর হার ছিল ১০ দশমিক ২৩ শতাংশ।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ইয়োসুকে তুগাওয়া নামের এক গবেষক বলেন, নারী চিকিৎসকরা ভালো মানের চিকিৎসা দিয়ে থাকেন। সামাজিক দিক দিয়ে নারী চিকিসৎকদের দিয়ে চিকিৎসা করালে রোগীরা লাভবান হন।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রোগীদের সঙ্গে কথা বলার সময়ে নারী চিকিৎসকরা বেশি সময় ব্যয় করেন। তারা রোগীদের রোগ নিয়ে ভালোভাবে খোঁজ নেন। এছাড়া নারী রোগীরা নারী চিকিৎসকদের নিয়ে চিকিৎসা সেবা নিতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন।
এর আগে ২০২২ সালের এক গবেষণায় দেখা যায়, একজন নারী চিকিৎসক একজন রোগীর পেছনে গড়ে ২৩ মিনিট সময় ব্যয় করেন। অন্যদিকে একজন পুরুষ চিকিৎসক গড়ে একজন রোগীর পেছনে ২১ মিনিট সময় ব্যয় করেন।
মন্তব্য করুন
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে ইসরায়েলি বর্বর হামলায় আরও ৭৯ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে করে উপত্যকাটিতে নিহতের মোট সংখ্যা ছাড়িয়ে গেছে ৩৪ হাজার হাজার ২৫০ জন।
এছাড়া গত অক্টোবর থেকে চলা এই হামলায় আহত হয়েছেন আরও ৭৭ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি। বুধবার (২৪ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা আনাদোলু।
প্রতিবেদনে জানায়, অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের আক্রমণ অব্যাহত রয়েছে এবং গত ২৪ ঘণ্টায় অন্তত আরও ৭৯ ফিলিস্তিনি নিহত এবং ৮৬ জন আহত হয়েছেন বলে বুধবার ওই অঞ্চলের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।
অনেক মানুষ এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে এবং রাস্তায় আটকা পড়ে আছেন কারণ উদ্ধারকারীরা তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছে না বলেও জানিয়েছে মন্ত্রণালয়।
ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষের মতে, ইন্টারন্যাশনাল কোর্ট অব জাস্টিসের একটি অস্থায়ী রায়কে লঙ্ঘন করে ইসরায়েল গাজা উপত্যকায় আগ্রাসন চালিয়ে যাচ্ছে। গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে চালানো বর্বর এই আগ্রাসনে অন্তত ৩৪ হাজার ২৬২ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। নিহত এসব বিপুল সংখ্যক ফিলিস্তিনির বেশিরভাগই নারী এবং শিশু। এছাড়া ইসরায়েলের নির্বিচার হামলায় আহত হয়েছেন আরও ৭৭ হাজার ২২৯ জন।
উল্লেখ্য, গত ৭ অক্টোবর হামাসের নজিরবিহীন আন্তঃসীমান্ত হামলার পর থেকে ইসরায়েল গাজা উপত্যকায় অবিরাম বিমান ও স্থল হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। ইসরায়েলি এই হামলায় হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জাসহ হাজার হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে।
এছাড়া ইসরায়েলি আগ্রাসনের কারণে প্রায় ২০ লাখেরও বেশি বাসিন্দা তাদের বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন।
মূলত ইসরায়েলি আক্রমণ গাজাকে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেছে। জাতিসংঘের মতে, ইসরায়েলের বর্বর আক্রমণের কারণে গাজার প্রায় ৮৫ শতাংশ ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। আর খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি এবং ওষুধের তীব্র সংকটের মধ্যে গাজার সকলেই এখন খাদ্য নিরাপত্তাহীন অবস্থার মধ্যে রয়েছেন।
এছাড়া অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডের ৬০ শতাংশ অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে। হাজার হাজার মানুষ কোনও ধরনের আশ্রয় ছাড়াই বসবাস করছে এবং প্রয়োজনের তুলনায় খুবই কম ত্রাণবাহী ট্রাক এই অঞ্চলে প্রবেশ করছে।
ইসরায়েল ইতোমধ্যেই আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে গণহত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছে। চলতি বছরের জানুয়ারিতে এক অন্তর্বর্তী রায়ে এই আদালত তেল আবিবকে গণহত্যামূলক কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে এবং গাজার বেসামরিক নাগরিকদের মানবিক সহায়তা প্রদানের নিশ্চয়তা দেওয়ার জন্য ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেয়।
ফিলিস্তিনি উদ্বাস্তুদের জন্য জাতিসংঘের সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএর প্রধান ফিলিপ লাজারিনির মতে, সাহায্যের ‘অর্থপূর্ণ ও নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহের’ মাধ্যমেই শুধুমাত্র উত্তর গাজার দুর্ভিক্ষ এড়ানো যেতে পারে।
মন্তব্য করুন
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র যদি বিশ্বরাজনীতির মঞ্চ থেকে সরে আসে, তাহলে কে বিশ্বের নেতৃত্ব দেবে? এ ধরনের পিছু হটার মনোভাবের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বী ডোনাল্ড ট্রাম্পের সমালোচনা করে দেশের জনগণের কাছে এ প্রশ্ন রেখেছেন তিনি। খবর এনডিটিভির।
আগামী নভেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে পূর্বসূরি ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে লড়তে হবে জো বাইডেনকে।
স্থানীয় সময় মঙ্গলবার ফ্লোরিডায় এক নির্বাচনী সমাবেশে অংশ নিয়ে বাইডেন বলেন, ‘বিষয়টি এভাবে ভেবে দেখুন—যুক্তরাষ্ট্র যদি বিশ্বরাজনীতির মঞ্চ থেকে সরে আসে, তাহলে কে বিশ্বের নেতৃত্ব দেবে? কে দেবে বিশ্বের নেতৃত্ব?’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বলেন, প্রতিটি আন্তর্জাতিক বৈঠকে, সেটা হোক জি-৭ বা জি-২০, যেখানে আমি অন্য রাষ্ট্রপ্রধানদের সঙ্গে উপস্থিত থাকছি। সেখানে এখন একটি বিষয় ঘটছে, সব আন্তর্জাতিক বৈঠক থেকে বের হওয়ার আগে আক্ষরিক অর্থে প্রায় প্রত্যেকে আমার দিকে এগিয়ে আসছেন। তারা আমাকে একপাশে একা পেতে অপেক্ষায় থাকেন এবং হাত ধরে বলেন, আপনাকে জিততে হবে। বাইডেন বলেন, এটা আমার জন্য নয়, বরং আমার বিকল্প যিনি আছেন, সে জন্য।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘বিশ্ব নজর রাখছে। এই নির্বাচনে আমরা কীভাবে এগোচ্ছি, সেটা তারা দেখতে চায়। এটা ঠিক এ জন্যই নয় যে আমরা জিতব কি জিতব না, বরং কীভাবে আমরা এগোচ্ছি, সে জন্য।’
মন্তব্য করুন
জিম্মি থাকা ইসরায়েলি-আমেরিকান তরুণ হার্শ গোল্ডবার্গ-পোলিনের একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে ফিলিস্তিনের সশস্ত্রগোষ্ঠী হামাস। গতকাল বুধবার ( ২৪ এপ্রিল ) হামাসের একটি টেলিগ্রাম অ্যাকাউন্টে ওই ভিডিওটি প্রকাশিত হয় বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি। তবে ওই ভিডিওটির সত্যতা যাচাই করতে পারেনি বার্তা সংস্থাটি।
এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ৭ অক্টোবর ২৩ বছর বয়সী গোল্ডবার্গ-পোলিনকে নোভা সংগীত উৎসব থেকে ধরে এনেছিলেন হামাস যোদ্ধারা। ওই দিন ইসরায়েলে ঢুকে ১২ শর বেশি মানুষকে হত্যা এবং দুই শতাধিক মানুষকে ধরে এনে জিম্মি করেছিল হামাস।
ওই ভিডিওতে গোল্ডবার্গকে বলতে শোনা যায়, আমি আমার বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিতে গিয়েছিলাম। তবে এর পরিবর্তে আমি আমার সারা শরীরে গুরুতর আঘাত দেখেছি। সেইসঙ্গে জীবনের সাথে লড়াই করতে দেখেছি
ইসরায়েল বলছে, গত অক্টোবরে হামাসের হাতে অপহৃত ২৫০ জনের মধ্যে এখনও ১২৯ জন গাজায় রয়ে গেছে। এদের মধ্যে ৩৪ জন মারা গেছে বলে ধারণা করছে ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী।
ইসরায়েল আমেরিকা জিম্মি ভিডিও প্রকাশ হামাস
মন্তব্য করুন
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি লোকসভা নির্বাচন
মন্তব্য করুন
নারী চিকিৎসকদের কাছ থেকে চিকিৎসা নিলে রোগীদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা অনেকাংশেই বেড়ে যায়। একইসাথে নারী ডাক্তাদের কাছ থেকে চিকিৎসা গ্রহণ শেষে পুনরায় অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হবার সম্ভাবনাও অনেকাংশে কম। চিকিৎসা ক্ষেত্রে নারীদের সুনাম দীর্ঘদিনের। তবে এবার সামনে এসেছে নতুন তথ্য। গবেষণা বলছে, নারী চিকিৎসকের সেবা নেওয়া রোগীদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা বেশি। বুধবার (২৪ এপ্রিল) এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে ইসরায়েলি বর্বর হামলায় আরও ৭৯ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে করে উপত্যকাটিতে নিহতের মোট সংখ্যা ছাড়িয়ে গেছে ৩৪ হাজার হাজার ২৫০ জন। এছাড়া গত অক্টোবর থেকে চলা এই হামলায় আহত হয়েছেন আরও ৭৭ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি। বুধবার (২৪ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা আনাদোলু।