নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০২:২৩ পিএম, ১৫ এপ্রিল, ২০১৯
ভারতে লোকসভা নির্বাচনে জয় ছিনিয়ে আনতে আদা-জল খেয়ে লেগেছে প্রধান দুই রাজনৈতিক দল বিজেপি আর কংগ্রেস। দুই দলের নেতা-কর্মীরাই একে অন্যকে তুলোধুনা করছেন পুরোদমে। দুই দলের দুই নেতা নরেন্দ্র মোদি আর রাহুল গান্ধির মধ্যে কে বেশি যোগ্য তা নিয়ে পাল্টিপাল্টি মন্তব্যও করছেন তারা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এই দুই দলের একটিও কি ক্ষমতার মসনদে বসতে পারবে? নাকি তৃতীয় শক্তির দখলেই যাবে ভারতের পার্লামেন্ট?
ভারতের রাজনীতিতে সবসময়ই আঞ্চলিক দলগুলোর প্রভাব অনেক বেশি। এই যেমন, পশ্চিমবঙ্গে একসময় বামফ্রন্টই ছিল শেষকথা। সেই অবস্থা বদলে এখন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তৃণমূলের রাজত্ব চলছে পুরো পশ্চিমবঙ্গজুড়ে। আবার উত্তর প্রদেশে বিজেপি কংগ্রেসের থেকে মায়াবতীর বহুজন সমাজ পার্টি, আর অখিলেশ সিং যাদবের সমাজবাদী পার্টির দাপট বেশি। লোকসভায় ৫৪৩ টি আসনের মধ্যে ৮০টি হলো উত্তর প্রদেশের। একারণে এই রাজ্য দখলে নিতে পারলে কেন্দ্রীয় সরকার গড়তে বাড়তি সুবিধা পাওয়া যায়। তামিলনাড়ু, অন্ধ্র প্রদেশ, দিল্লী, বিহারেও রয়েছে ভিন্ন ভিন্ন দলের দাপট। কংগ্রেস বা বিজেপির মতো শীর্ষ দুটি দল এসব রাজ্যে ব্রাত্যই বলা চলে।
গত নির্বাচনে মোদি ম্যাজিকে একক সংখ্যা গরিষ্ঠতা পেয়েছিল বিজেপি। ২৮২টি আসন বাগিয়েছিল তারা। অন্যদিকে কংগ্রেস ২০১৪ সালের নির্বাচনে পেয়েছিল মাত্র ৪৪ আসন। জোটগতভাবে হিসেব করলে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ পেয়েছিল ৩৩৬টি আসন। আর কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন ইউপিএ’র দখলে ছিল মাত্র ৬০টি আসন। সেবারের নির্বাচনে আঞ্চলিক দলগুলো পেয়েছিল ১৪৭টি আসন। এবারের নির্বাচনের চিত্র একেবারেই ভিন্ন। মোদি ম্যাজিক যে ফুরিয়ে গেছে সেটা বিধানসভা নির্বাচনগুলোতে স্পষ্টভাবেই ফুটে উঠেছে। লোকসভা নির্বাচনেও মোদি গতবারের মতো বিপুল জয় পাবেন না সেটা একরকম নিশ্চিতই বলা যায়। আর কংগ্রেস যেন নিজেদের হারিয়ে খুঁজছে। এবারের নির্বাচনে কংগ্রেসের একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ার বিষয়টি দিবাস্বপ্নই বলা চলে। প্রধান দুই দলের যখন এই অবস্থা ঠিক তখন আঞ্চলিক দলগুলো নতুন উদ্দমে রীতিমতো ফুটছে। মমতা, মায়াবতী, নিতীশ, কেজরিওয়ালরা হাতে হাত রেখে ‘বিজেপি হটাও’ ডাক দিচ্ছেন।
বিশ্লেষকরা বলছেন, নির্বাচনের পর যদি এমন চিত্র ফুটে ওঠে যে কংগ্রেস বা বিজেপি কারও পক্ষে সরকার গড়া সম্ভব নয় বা আঞ্চলিক দলগুলোর মিলিত আসন বেশি, সে ক্ষেত্রে একটা ন্যূনতম কর্মসূচির আওতায় এক হয়ে যেতে পারে আঞ্চলিক দলগুলো। তখন ইউপিএ বা এনডিএ জোটের শরীকদের অনেকেই ক্ষমতার লোভে জোট ছেড়ে বেরিয়ে আসতে পারে। তৃতীয় শক্তির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ হতে পারে তারা। অর্থাৎ মোদি-রাহুলকে হটিয়ে ক্ষমতা নিতে পারে তৃতীয় শক্তি।
বাংলা ইনসাইডার/এএইচসি
মন্তব্য করুন
প্রথমবারের মতো ইরানে সরাসরি হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) ভোরে দেশটির গুরুত্বপূর্ণ পরমাণু ও সামরিক ঘাঁটির শহর ইসফাহানে বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে।
এদিকে ইরান দাবি করছে, দেশটির ইস্ফাহানে ইসরায়েলের তিনটি ড্রোন পর্যবেক্ষণ করছিল যা গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। দেশটির বিমান প্রতিরক্ষাব্যবস্থা সক্রিয় থাকায় ড্রোনগুলো ধ্বংস করা হয়। ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের বরাত দিয়ে এমন তথ্য জানা গেছে।
ইরানের মহাকাশ সংস্থার একজন মুখপাত্রের বরাতে কাতারি সংবাদমাধ্যম আলজাজিরা জানায়, ইরানের আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থার মাধ্যমে বেশ কয়েকটি ছোট ড্রোন ভূপাতিত করা হয়েছে। তবে এ ব্যাপারে বিস্তারিত কোনো তথ্য দেওয়া হয়নি।
গত শনিবার রাতে ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ইরানের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পরই পাল্টা হামলার হুমকি দেয় নেহতানিয়াহু প্রশাসন। যদিও বৃহত্তর সংঘাত এড়াতে এমন আচরণ না করতে অনুরোধ করে পশ্চিমা দেশগুলো। শেষ পর্যন্ত সেই অনুরোধ রাখেনি তেলআবিব।
এখন পর্যন্ত চলমান এ হামলায় ক্ষয়ক্ষতির কোনো খবর পাওয়া যায়নি। এমনকি পাল্টা এ হামলার দায়ও স্বীকার করেনি ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী।
ইরানের ইস্ফাহান শহরটিকে কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ শহর হিসেবে বিবেচনা করা হয়। শহরটিতে সামরিক গবেষণা ও উন্নয়নের সাইট এবং ঘাঁটিসহ বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা রয়েছে। এ ছাড়া নিকটবর্তী নাতাঞ্জ শহরে ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ সাইটগুলোর অবস্থান রয়েছে।
ইসরায়েল অবশ্য ইতোমধ্যেই তার মিত্রদের প্রতি তেহরানের ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপের আহ্বান জানিয়েছে। মূলত ইরানের এই ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির ওপর জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ গত বছরের অক্টোবরে শেষ হয়েছে। এই নিষেধাজ্ঞাগুলো ছিল ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি সীমিত করার জন্য। তবে যুক্তরাষ্ট্র, ইইউ এবং যুক্তরাজ্যসহ বেশ কয়েকটি দেশ তাদের নিষেধাজ্ঞা বজায় রেখেছে এবং বিভিন্ন সময়ে নতুন নিষেধাজ্ঞাও যুক্ত করে।
মন্তব্য করুন
ভারতীয় ব্যবহারকারীদের জন্য রাজনৈতিক বক্তব্য সম্পর্কিত পোস্ট ব্লক করেছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স। নির্বাচন চলাকালীন এমন পোস্ট ব্লক করতে এক্সকে নির্দেশ দিয়েছে দেশটির নির্বাচন কমিশন।
নির্দেশ মেনে পোস্ট ব্লক করলেও এক বিবৃতিতে এক্স ভারতের নির্বাচন কমিশনের ঐ নির্দেশের সঙ্গে একমত নয় বলে জানিয়েছে। তারা মনে করে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা থাকা উচিত।
ভারতে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ব্যাহত হচ্ছে বলে মোদির সমালোচকেরা অভিযোগ করেছেন। গতবছর মোদি প্রশাসনের সমালোচনা করা টুইট ও অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলার নির্দেশ শুরুতে না মানায় ভারতের একটি আদালত এক্সকে ৬১ হাজার ডলার জরিমানা করেছিল।
২০১৪ সালে মোদি ভারতের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর গণমাধ্যম সূচকে দেশটির অবস্থান ২১ ধাপ পিছিয়েছে। বর্তমানে ১৮০ দেশের মধ্যে ভারতের অবস্থান ১৬১।
আগামী সোমবার এক্স এর মালিক ইলন মাস্ক ভারতে মোদির সঙ্গে বৈঠক করবেন। সেখানে ভারতে বিনিয়োগ সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা হবে। এদিকে আজ থেকে ভারতে নির্বাচন শুরু হচ্ছে। ফলাফল জানা যাবে আগামী ৪ জুন।
মন্তব্য করুন
ইন্দোনেশিয়ায় আবারও জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি। সে দেশের উত্তর সুলাওয়েসি প্রদেশের মাউন্ট রুয়াং-এ বিস্ফোরণ ঘটেছে। আগ্নেয়গিরিটির জ্বালামুখ খুলে গিয়ে লাভাস্রোত ছড়িয়ে পড়েছে সংলগ্ন এলাকায়। আগ্নেয়গিরিটির কালো ধোঁয়ায় ঢেকে গিয়েছে আকাশ। খবর রয়টার্স'র।
স্থানীয় প্রশাসনের তরফে জানা গিয়েছে, প্রায় ১১ হাজার মানুষকে সংলগ্ন এলাকা থেকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। পর্যটকদের বলা হয়েছে, তারা যেন মাউন্ট রুয়াং থেকে অন্তত ৬ কিলোমিটার দূরত্ব বজায় রাখেন। ইতোমধ্যেই ইন্দোনেশিয়ার 'সেন্টার ফর ভলক্যানোলজি' এবং 'জিওলজিক্যাল ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট' অগ্নুৎপাত নিয়ে গোটা দেশে সতর্কতা জারি করেছে। গত বুধবার সুনামির সতর্কতাও জারি করা হয়েছে সে দেশে।
মঙ্গলবার স্থানীয় সময় সকাল ৯টা ৪৫ মিনিটে প্রথম বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায় মাউন্ট রুয়াং-এ। তার পর বুধবার পর্যন্ত মোট চার বার বিস্ফোরণ হয় সেখানে। প্রায় ১০০০ ফুট উচ্চতা পর্যন্ত লাভাস্রোত দেখা যায়। সঙ্গে সঙ্গে ইন্দোনেশিয়ার বিপর্যয় মোকাবিলা অধিদফতর ঝুকিপূর্ণ বাসিন্দাদের নিকটবর্তী শহর মানাডোতে সরিয়ে নিয়ে আসে।
তবে ভূতত্ত্ববিদদের একাংশ মনে করছেন, বিপদ এখনই কাটছে না। ইন্দোনেশিয়ায় সম্প্রতি দুটি ভূমিকম্প হয়। তার ফলে ভূগর্ভস্থ দুটি পাতের স্থিতিস্থাপকতা নষ্ট হওয়াতেই এই অগ্ন্যুৎপাত বলে মনে করছেন তারা। প্রসঙ্গত, ইন্দোনেশিয়া ভৌগোলিক অবস্থানগত কারণেই ভূকম্পপ্রবণ। এই দ্বীপরাষ্ট্রটিতে মোট ১২০টি সক্রিয় আগ্নেয়গিরি রয়েছে।
আগ্নেয়গিরি ইন্দোনেশিয়া সুনামি সতর্কতা
মন্তব্য করুন
ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কাত্রার ঢাকায় আসার কথা ছিল। কিন্তু তার সফরটি স্থগিত করা হয়েছে।
শনিবার (২০ এপ্রিল) তার ঢাকায় সফরে আসার কথা ছিল।
বিনয় মোহন কাত্রার সফরের সময় নৈশভোজেও বেশ কয়েকজনকে আমন্ত্রণও জানানো হয়েছিল। তবে আমন্ত্রিতরা বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) সফর স্থগিত হওয়ার বিষয়ে বার্তা পেয়েছেন। আগামীতে এ সফরের তারিখ নির্ধারণ হবে।
বুধবার (১৭ এপ্রিল) কূটনৈতিক একটি সূত্র জানিয়েছিল, বিনয় কাত্রা একদিনের জন্য ঢাকা সফরে আসতে পারেন। সফরকালে তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির পাঠানো আমন্ত্রণপত্র তুলে দেবেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ ও পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গেও তার বৈঠক হওয়ার কথা ছিল।
কূটনৈতিক সূত্র জানিয়েছে, আগামী ১৯ এপ্রিল থেকে ১ জুন পর্যন্ত লোকসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই নির্বাচনের পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারত সফর করবেন। এ নিয়ে ঢাকা-দিল্লি উভয় পক্ষ প্রস্তুতি নিচ্ছে।
ভারত পররাষ্ট্র সচিব ঢাকা সফর স্থগিত
মন্তব্য করুন
সম্প্রতি ভারতীয় চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীকে 'বাংলার গাদ্দার' বলে মন্তব্য করেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী ও তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তার দাবি, ছেলে মিমোকে বাঁচাতে বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন মিঠুন।
বৃহস্পতিবার(১৮ এপ্রিল) পশ্চিবঙ্গের রায়গঞ্জে তৃণমূলের জনসভায় মিঠুনের ব্যাপারে এসব কথা বলেন মমতা।
শিলিগুড়ির রোড-শো থেকে মমতার কথার উত্তরে মিঠুন বলেন, ‘গাদ্দার ভদ্দার সর্দার সব আমি। যা ইচ্ছা ওকে বলতে বলুন। কিছু যায় আসে না। এখানে যত ভিড় বাড়বে, তত ওর মাথা খারাপ হয়ে যাবে।’
উল্লেখ্য, মিঠুন প্রসঙ্গে মমতা বলেছিলেন, 'এই মিঠুনকে ভোটের সময় আমি রাজ্যসভার সাংসদ করেছিলাম। কিন্তু আমি জানতাম না, ও বাংলার আর এক জন গাদ্দার। আরএসএস অফিসে গিয়ে মাথা নিচু করে এসেছিল। শুধু নিজের ছেলেকে বাঁচানোর জন্য।'
২০১৪ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত রাজ্যসভায় তৃণমূলের সাংসদ ছিলেন মিঠুন। তার পর চিটফান্ড দুর্নীতিতে তাঁর নাম জড়ায় এবং মিঠুন সাংসদ পদ ছেড়ে দেন। এর পর মিঠুনের ছেলের নামে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছিল। ২০২১ সালে বিধানসভা নির্বাচনের কয়েক মাস আগে নাগপুরের আরএসএস দফতরে গিয়েছিলেন মিঠুন। তার পর ভোটের মুখে ব্রিগেডের জনসভায় তিনি বিজেপিতে যোগ দেন। এর পর থেকেই তৃণমূলের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছিল, ছেলেকে বাঁচাতে বিজেপির শরণাপন্ন হয়েছেন মিঠুন। মমতাও বৃহস্পতিবার তা নিয়ে কটাক্ষ করেন মিঠুনকে।
মিঠুন চক্রবর্তী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্যসভা
মন্তব্য করুন
প্রথমবারের মতো ইরানে সরাসরি হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) ভোরে দেশটির গুরুত্বপূর্ণ পরমাণু ও সামরিক ঘাঁটির শহর ইসফাহানে বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে। এদিকে ইরান দাবি করছে, দেশটির ইস্ফাহানে ইসরায়েলের তিনটি ড্রোন পর্যবেক্ষণ করছিল যা গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। দেশটির বিমান প্রতিরক্ষাব্যবস্থা সক্রিয় থাকায় ড্রোনগুলো ধ্বংস করা হয়। ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের বরাত দিয়ে এমন তথ্য জানা গেছে।
ভারতীয় ব্যবহারকারীদের জন্য রাজনৈতিক বক্তব্য সম্পর্কিত পোস্ট ব্লক করেছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স। নির্বাচন চলাকালীন এমন পোস্ট ব্লক করতে এক্সকে নির্দেশ দিয়েছে দেশটির নির্বাচন কমিশন। নির্দেশ মেনে পোস্ট ব্লক করলেও এক বিবৃতিতে এক্স ভারতের নির্বাচন কমিশনের ঐ নির্দেশের সঙ্গে একমত নয় বলে জানিয়েছে। তারা মনে করে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা থাকা উচিত।
ইন্দোনেশিয়ায় আবারও জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি। সে দেশের উত্তর সুলাওয়েসি প্রদেশের মাউন্ট রুয়াং-এ বিস্ফোরণ ঘটেছে। আগ্নেয়গিরিটির জ্বালামুখ খুলে গিয়ে লাভাস্রোত ছড়িয়ে পড়েছে সংলগ্ন এলাকায়। আগ্নেয়গিরিটির কালো ধোঁয়ায় ঢেকে গিয়েছে আকাশ। খবর রয়টার্স'র। স্থানীয় প্রশাসনের তরফে জানা গিয়েছে, প্রায় ১১ হাজার মানুষকে সংলগ্ন এলাকা থেকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। পর্যটকদের বলা হয়েছে, তারা যেন মাউন্ট রুয়াং থেকে অন্তত ৬ কিলোমিটার দূরত্ব বজায় রাখেন।
ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কাত্রার ঢাকায় আসার কথা ছিল। কিন্তু তার সফরটি স্থগিত করা হয়েছে। শনিবার (২০ এপ্রিল) তার ঢাকায় সফরে আসার কথা ছিল। বিনয় মোহন কাত্রার সফরের সময় নৈশভোজেও বেশ কয়েকজনকে আমন্ত্রণও জানানো হয়েছিল। তবে আমন্ত্রিতরা বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) সফর স্থগিত হওয়ার বিষয়ে বার্তা পেয়েছেন। আগামীতে এ সফরের তারিখ নির্ধারণ হবে।
সম্প্রতি ভারতীয় চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীকে 'বাংলার গাদ্দার' বলে মন্তব্য করেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী ও তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তার দাবি, ছেলে মিমোকে বাঁচাতে বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন মিঠুন। বৃহস্পতিবার(১৮ এপ্রিল) পশ্চিবঙ্গের রায়গঞ্জে তৃণমূলের জনসভায় মিঠুনের ব্যাপারে এসব কথা বলেন মমতা।