নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৩:৫২ পিএম, ০৯ অক্টোবর, ২০১৯
এ বছর রসায়নে যৌথভাবে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন জন বি. গুডএনাফ, এম. স্ট্যানলি হুইটিংহাম ও আকিরা ইয়োশিনো। আজ বুধবার (৯ অক্টোবর) সুইডেনের স্থানীয় সময় সকাল ১১টা ৪৫ মিনিটের দিকে (বাংলাদেশ সময় বিকেল পৌনে ৪টা) এ বিভাগে নোবেল বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করে রয়্যাল ইনস্টিটিউট অব সায়েন্সেস।
এর আগে, মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) বিকেলে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়। এ বিভাগে এবার যৌথভাবে নোবেল জিতেছেন জেমস পিবলস, মিশেল মেয়র এবং দিদিয়ের কেলোজ। সোমবার (৭ অক্টোবর) চিকিৎসাবিজ্ঞানে যৌথভাবে নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হন যুক্তরাষ্ট্রের উইলিয়াম কায়েলিন জেআর ও গ্রেগ এল. সিমেনজা এবং ব্রিটেনের স্যার পিটার জে. রেটকলিফ।
বাংলা ইনসাইডার/এএইচসি
মন্তব্য করুন
প্রায় দশ বছর আগে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে
ভ্রমণে পাড়ি জমান রোজারিও পরিবার। স্বপ্নপূরণে স্থায়ীভাবে থাকতে আবেদনও করেছিল আমেরিকায়।
তাই দুই বছর আগে গ্রিনকার্ড অনুমোদন হয়। তবে আর দু-এক মাসের মধ্যেই উইন রোজারিও পেয়ে
যেত স্বপ্নের গ্রিনকার্ড। তার স্বপ্ন ছিল গ্রিনকার্ড পেলে যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনীতে
যোগ দেবেন। কিন্তু এর আগেই পুলিশের গুলিতে প্রাণ গেল উইনের। ধরে দেখা হলো না কাঙ্ক্ষিত
গ্রিনকার্ড, আর অপূর্ণই থেকে গেল নৌবাহিনীতে যোগ দেওয়ার স্বপ্ন।
বুধবার (২৭ মার্চ) স্থানীয় সময় নিউইয়র্কের
কুইন্স এলাকায় নিজ বাসায় পুলিশের গুলিতে নিহত হন ১৯ বছরের উইন।
স্থানীয় কর্মকর্তারা বলছেন, ওই তরুণ
পুলিশ সদস্যদের দিকে এক জোড়া কাঁচি নিয়ে তেড়ে গেলে আত্মরক্ষার্থে পুলিশ গুলি চালিয়েছিল।
ছেলে হারানোর শোকে ভালো করে কথাও বলতে পারছেন না বাবা ফ্রান্সিস রোজারিও।
বাষ্পরুদ্ধ কণ্ঠে তিনি বলেন, ‘ছেলে
আমার নিউইয়র্কের জন এডাম স্কুল থেকে থেকে গ্র্যাজুয়েশন করেছিল। তাকে নিয়ে আমাদের
কত স্বপ্ন ছিল!’
ফ্রান্সিস রোজারিও বলেন, মানসিক সমস্যার
কারণে দুবার জ্যামাইকা হসপিটালে ভর্তি হয়েছিল উইন। এ সমস্যার জন্যই আমাদের কাছে বেশি
আদরের ছিল সে। আর সে ছেলেই হারিয়ে গেল মায়ের কোলে গুলিবিদ্ধ হয়ে।
উইনের ছোট ভাই উৎস রোজারিও বলেন, পুলিশ
গুলি ছোড়ার আগে পুরোটা সময় তার মা ভাইকে জাপটে ধরে রেখেছিলেন। এমনকি ভাইকে ধরে রাখা
অবস্থায়ই গুলি ছোড়ে পুলিশ। এই গুলি ছোড়ার কোনো প্রয়োজন ছিল না।
মর্মন্তুদ ঘটনার সাক্ষী মা ইভা ডি কস্টার
আর্তনাদ যেন থামার নয়। ক্রমাগত কেঁদেই চলেছেন ছেলের কথা বলতে বলতে। বাঙালি কমিউনিটির
আইনি পরামর্শকেরা এসেছেন তাঁদের সান্ত্বনা দিতে এবং মামলার বিষয়ে পরামর্শ করতে। কমিউনিটির
নেতাদের সিদ্ধান্ত মেনে নেবেন বলে জানিয়েছেন ফ্রান্সিস রোজারিও।
রোজারিও পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে যান
আইনজীবী মঈন চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘পরিবারের অনুমতি নিয়ে আমরা পুলিশের কার্যক্রম তদন্ত
করছি। তাদের কোনো ত্রুটি থাকলে আমরা নিউইয়র্ক পুলিশ ডিপার্টমেন্টের বিরুদ্ধে শিগগিরই
মামলা করব।’
নিহত উইনের দূর সম্পর্কের আত্মীয় সুখেন
জোসেফ গোমেজ। তিনি বলেন, উইনের মায়ের বাড়ি গাজীপুরের কালীগঞ্জ আর বাবার বাড়ি পুবাইলে।
আমার মা এবং উইনের মা বাংলাদেশ থেকেই পরিচিত। এ ছাড়া রোজারিও পরিবারের সঙ্গে অন্য
কারও খুব একটা যোগাযোগ ছিল না।’
সুখেন বলেন, রোজারিও পরিবার এখানে আসার
পর গুটিকয় পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল। ধর্মীয় অনুষ্ঠানগুলোতে খুব একটা দেখা যেত
না। তাঁদের বাসায় যতবার গিয়েছি, উইনকে দেখেছি পড়ালেখা এবং অন্যান্য বিষয় নিয়ে
ব্যস্ত থাকতে।
উইনের ভাই উৎস রোজারিও বলেন, ‘ভাই ছিলেন খুবই অন্তর্মুখী স্বভাবের। খেলাধুলা নিয়ে ব্যস্ত থাকতেন সব সময়। আমেরিকার মেরিনে (নৌবাহিনী) যোগ দেওয়ার স্বপ্ন ছাড়াও তাঁর ইচ্ছা ছিল বড় অ্যাথলেট হওয়ার। বাসায় চর্চাও করতেন। খুব একটা বন্ধুবান্ধব ছিল না তাঁর। আমিই ছিলাম তাঁর বন্ধু।’
মন্তব্য করুন
প্রচার-প্রচারণা জমে উঠেছে ভারতে আসন্ন
লোকসভা নির্বাচনের। প্রচারের পাশাপাশি বিতর্কিত মন্তব্যে জড়াচ্ছেন প্রার্থীরা। এসব
বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে অনেকের প্রার্থিতাও বাতিল হচ্ছে। অনেকের প্রচারে বাধা দেওয়া
হচ্ছে বলে অভিযোগও উঠেছে।
পশ্চিমবঙ্গে দিলীপ ঘোষের পর এবার বিতর্কে
জড়ালেন বিজেপির প্রার্থী অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে
নিয়ে ‘বেফাঁস’ মন্তব্য করে বিতর্কে জড়িয়েছেন তমলুকের এ বিজেপি প্রার্থী। তার একটি মন্তব্য
তুলে ধরে তৃণমূল অভিযোগ করেছে, নেত্রী মমতার মৃত্যু কামনা করেছেন সদ্য প্রাক্তন বিচারপতি
তথা বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ। এ নিয়ে অভিজিতের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ দায়ের
করারও প্রস্তুতি শুরু করেছে তৃণমূল। খবর আনন্দবাজার অনলাইনের।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া
একটি ভিডিওতে অভিজিৎকে বলতে শোনা যায়, ‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মনে হচ্ছে মৃত্যুঘণ্টা
বেজে গেছে। মনে হচ্ছে!’ যদিও সেই ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি আনন্দবাজার অনলাইন। অভিজিতের
বক্তব্যের যে অংশটি তুলে তৃণমূল কংগ্রেস সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচার শুরু করেছে,
তা ছয় সেকেন্ডের। তার আগে পরে তিনি কী বলেছেন তার কোনো উল্লেখ নেই। এই মন্তব্য নিয়ে
প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে রাজ্যের শিল্পমন্ত্রী শশী পাঁজা বলেন, ‘বিজেপির দিলীপ ঘোষ এবং
অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের মধ্যে প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। কে কত নিম্নরুচির পরিচয় দিতে
পারেন, সেই প্রতিযোগিতায় নেমেছেন বিজেপির প্রার্থীরা। কী অবস্থা! এরা এখন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের
মৃত্যু কামনা করছেন।’
তৃণমূলের তরফে দাবি জানানো হয়েছে, অভিজিৎকে
অবিলম্বে ক্ষমা চাইতে হবে। না হলে বাংলার মানুষ এর জবাব দেবে। তৃণমূলপ্রধান মমতা ব্যানার্জিকে
ব্যক্তিগত আক্রমণ করে অবশ্য বিপাকে পড়েছেন দিলীপ ঘোষ। তাকে তার দল বিজেপি শোকজ করেছে।
পাশাপাশি, নির্বাচন কমিশনও মেদিনীপুরের বিদায়ী সাংসদ তথা বর্ধমান-দুর্গাপুরের এবারের
বিজেপি প্রার্থী দিলীপকে কারণ দর্শানোর নোটিশ পাঠিয়েছে। দিলীপের বিরুদ্ধে থানায় এফআইআরও
দায়ের হয়েছে। দিলীপের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশনের কাছে অভিযোগ জানিয়েছিল তৃণমূল। মমতার
পিতৃপরিচয় তুলে মন্তব্য করেছিলেন দিলীপ। এবার অভিজিতের বিরুদ্ধেও কমিশনের দ্বারস্থ
হওয়ার প্রস্তুতি শুরু করেছে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের শাসকদল।
মন্তব্য করুন
দক্ষিণ আফ্রিকায় ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায়
৪৫ জন নিহত হয়েছেন। যাত্রীবাহী একটি বাস সেতু থেকে গভীর খাদে পড়ে যাওয়ার পর প্রাণহানির
এই ঘটনা ঘটে। ভয়াবহ এই দুর্ঘটনায় কেবল একটি মেয়ে শিশু বেঁচে গেছে। জরুরী অবস্থায় তাকে
হাসপাতালে নেওয়া হয়। শুক্রবার (২৯ মার্চ) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম
বিবিসি।
শুক্রবার (২৯ মার্চ) ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যমের
এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দক্ষিণ আফ্রিকায় একটি বাস সেতু থেকে প্রায় ৫০ মিটার (১৬৫
ফুট) গভীর খাদে পড়ে যাওয়ার পর পঁয়তাল্লিশ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।
অবশ্য এই ঘটনায় আট বছর বয়সী এক মেয়ে শিশুকে একমাত্র জীবিত অবস্থায় পাওয়া গেছে এবং
গুরুতর আহত অবস্থায় পরে তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
বিবিসি বলছে, উত্তর-পূর্ব লিম্পোপো
প্রদেশে বাসটি একটি ব্যারিয়ারে ধাক্কা দেওয়ার পর দুর্ঘটনার কবলে পড়ে এবং পরে এটিতে
আগুন ধরে যায়। যাত্রীরা সবাই ছিলেন তীর্থযাত্রী এবং তারা বতসোয়ানার রাজধানী গ্যাবোরোন
থেকে মোরিয়া শহরে ইস্টার সার্ভিসে যাচ্ছিলেন।
এদিকে দক্ষিণ আফ্রিকার পাবলিক ব্রডকাস্টার
এসএবিসি জানিয়েছে, গাড়িটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে জোহানেসবার্গের প্রায় ৩০০ কিলোমিটার
(১৯০ মাইল) উত্তরে মোকোপানে এবং মার্কেনের মধ্যে মামামতলাকালা পর্বত গিরিপথে একটি সেতু
থেকে ছিটকে পড়ে।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত চলেছে
উদ্ধার তৎপরতা এবং ধ্বংসস্তূপের মধ্যে নিহত কয়েকজনের কাছে পৌঁছানো কঠিন হয়ে পড়েছে
বলে জানা গেছে।
দেশটির পরিবহন মন্ত্রী সিন্দিসিওয়ে
চিকুঙ্গা দুর্ঘটনাস্থলে গিয়েছিলেন এবং পরে তিনি ‘মর্মান্তিক বাস দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত
পরিবারগুলোর প্রতি আন্তরিক সমবেদনা’ জানান। তিনি বলেন, দক্ষিণ আফ্রিকার সরকার মৃতদেহ
ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করবে এবং দুর্ঘটনার কারণ খতিয়ে দেখতে পূর্ণ তদন্ত করবে।
তিনি আরও বলেন, ‘এই কঠিন সময়ে আমাদের
চিন্তাভাবনা এবং প্রার্থনা আপনার সাথে আছে। আমরা এই ইস্টার উইকএন্ডে আমাদের রাস্তায়
আরও বেশি লোক থাকায় আরও বেশি সতর্কতার সাথে সবসময় দায়িত্বশীল ভাবে ড্রাইভিং করার
জন্য অনুরোধ করছি।’
অবশ্য দক্ষিণ আফ্রিকার খারাপ সড়ক নিরাপত্তার
রেকর্ড রয়েছে বলে জানিয়েছে বিবিসি।
মন্তব্য করুন
ইউক্রেন পশ্চিমা এফ-১৬ বিমান ভ্লাদিমির পুতিন
মন্তব্য করুন
গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় নির্বিচারে হামলা ও অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। কিন্তু দিন দিন হামলার ধরন নৃশংসতা ছাড়িয়ে যাচ্ছে দখলদার বাহিনীর। ইসরায়েলি নৃশংশতা থেকে রেহাই পাচ্ছে না নিরীহ মানুষ থেকে শুরু করে শিশুরাও।
কাতার ভিত্তিক গণমাধ্যম আল জাজিরার হাতে এসেছে এক এক্সক্লুসিভ ভিডিও। যেখানে দেখা যাচ্ছে সৈকতে দুই নিরস্ত্র ফিলিস্তিনি পুরুষকে গুলি করে হত্যা করেছেন ইসরায়েলি সেনারা। পরে সামরিক বুলডোজার দিয়ে মরদেহ দুটি বালুচাপা দেন তারা। ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার একটি সৈকতে এই ঘটনা ঘটে।
ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, সৈকতে দুই নিরস্ত্র ফিলিস্তিনি হাঁটছিলেন। একপর্যায়ে তাদের একজনকে বারবার একটি সাদা কাপড় নাড়তে দেখা যায়। কোনো হুমকি সৃষ্টি না করা সত্ত্বেও ওই দু'জনকে গুলি করে হত্যা করেন ইসরায়েলি সেনারা। পরে ইসরায়েলি সামরিক বুলডোজার এনে লাশ দুটি বালুচাপা দেন তারা।
এদিকে দুই নিরস্ত্র ফিলিস্তিনিকে হত্যার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। সংগঠনটি বলছে, এই ঘটনা ইসরায়েলি ফ্যাসিবাদ ও অপরাধের মাত্রার আরও প্রমাণ হাজির করে। এটাই জায়নবাদী আচরণকে পরিচালিত করে।
আর যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক মুসলিম নাগরিক অধিকার গোষ্ঠী কাউন্সিল অন আমেরিকান-ইসলামিক রিলেশনস (সিএআইআর) বলেছে, গাজার সৈকতে দুই নিরস্ত্র ফিলিস্তিনি পুরুষকে হত্যা এবং বুলডোজার দিয়ে লাশ দুটি বালুর নিচে চাপা দেয়ার ঘটনার অবশ্যই জাতিসংঘকে তদন্ত করতে হবে।
ফিলিস্তিন হত্যা বুলডোজার ইসরায়েল
মন্তব্য করুন
প্রায় দশ বছর আগে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে ভ্রমণে পাড়ি জমান রোজারিও পরিবার। স্বপ্নপূরণে স্থায়ীভাবে থাকতে আবেদনও করেছিল আমেরিকায়। তাই দুই বছর আগে গ্রিনকার্ড অনুমোদন হয়। তবে আর দু-এক মাসের মধ্যেই উইন রোজারিও পেয়ে যেত স্বপ্নের গ্রিনকার্ড। তার স্বপ্ন ছিল গ্রিনকার্ড পেলে যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনীতে যোগ দেবেন। কিন্তু এর আগেই পুলিশের গুলিতে প্রাণ গেল উইনের। ধরে দেখা হলো না কাঙ্ক্ষিত গ্রিনকার্ড, আর অপূর্ণই থেকে গেল নৌবাহিনীতে যোগ দেওয়ার স্বপ্ন।
দক্ষিণ আফ্রিকায় ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় ৪৫ জন নিহত হয়েছেন। যাত্রীবাহী একটি বাস সেতু থেকে গভীর খাদে পড়ে যাওয়ার পর প্রাণহানির এই ঘটনা ঘটে। ভয়াবহ এই দুর্ঘটনায় কেবল একটি মেয়ে শিশু বেঁচে গেছে। জরুরী অবস্থায় তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। শুক্রবার (২৯ মার্চ) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।