ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

ভিডিও ফাঁস; বাসে আগুন দিচ্ছে ভারতীয় পুলিশ!

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০১:৪৮ পিএম, ১৬ ডিসেম্বর, ২০১৯


Thumbnail

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে গতকাল রোববার দিনভর উত্তাল ছিল ভারতের রাজধানী দিল্লি। নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের (ক্যাব) বিরোধিতায় প্রতিবাদ-বিক্ষোভ জানাচ্ছিলেন দিল্লির জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। তখনই পুলিশি আক্রমণের মুখে পড়েন তারা। কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপের সাথে সাথে ব্যাপক লাঠিচার্জও করা হয়। এতে গুরুতর আহত হয়েছেন বহু ছাত্র। পুলিশের অভিযোগ, প্রতিবাদের নামে ছাত্রছাত্রীরা বাসে আগুন ধরিয়ে দিচ্ছিল, ভাঙচুর করছিল এজন্যই তারা কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে। কিন্তু রোববার মধ্য রাতে ফাঁস হওয়া দুটো ভিডিও বলছে, শিক্ষার্থীরা নয়, পুলিশই বাসে আগুন দিচ্ছিল।

একটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষ চলাকালে একটি পাত্র থেকে কিছু তরল বাসের গায়ে ছড়িয়ে দিচ্ছে পুলিশকর্মীরা। তার পরেই অগ্নিসংযোগ করা হচ্ছে বাসগুলোতে। শিক্ষার্থীদের দাবি, তাদের বিক্ষোভ চলাকালীন পরিস্থিতি যাতে অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে, যাতে তাদের উপর দোষ চাপানো যায়, সে জন্যই ইচ্ছাকৃতভাবে এই কাজ করেছে পুলিশ।

আরেকটি ভিডিওতে দেখা যায়, অবাধে মোটর বাইক এবং গাড়িতে ভাঙচুর চালাচ্ছে পুলিশ। ভিডিও দু’টি দেখে কার্যত স্তম্ভিত হয়ে গেছেন ছাত্রছাত্রীরা। তাদের অভিযোগ, পুলিশ নিজেই অরাজকতা সৃষ্টি করে পরিস্থিতি জটিল করে ফেলতে চাইছে, যাতে শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আরও জোরদার হয়।

প্রসঙ্গত, ক্যাবের বিরোধিতায় শুক্রবার থেকে আন্দোলনে নামেন দিল্লির জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়ার শিক্ষার্থীরা। রোববার তা ভয়াবহ আকার ধারণ করে। নগরীর নিউ ফ্রেন্ডস কলোনিতে প্রথমে শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ করতে শুরু করে। মথুরা রোডসহ একাধিক রাস্তা অবরূদ্ধ হয়ে যায় বিক্ষোভের জেরে। কয়েক হাজার মানুষের বিক্ষোভে প্রায় স্তব্ধ হয়ে যায় রাজধানী। পরিস্থিতি সামাল দিতে হিমশিম খেতে হয় পুলিশকে। এরপরই বিকেলে কোনো অনুমতি ছাড়াই বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে প্রবেশ করে পুলিশ। নৃশংস হামলা চালায় শিক্ষার্থীদের ওপর। ক্ষমতাসীন বিজেপি সরকারের আজ্ঞাবাহী পুলিশরাই এসব কর্মকাণ্ড চালিয়েছে বলে অভিযোগ।

দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী মণীশ সিসোদিয়া টুইটবার্তায় পুলিশের এই ভূমিকার নিন্দা জানিয়েছেন। তিনি একটি ছবি প্রকাশ করে বলেছেন, ‘দেখুন কে বা কারা বাসে এবং গাড়িতে আগুন দিচ্ছে। এই ছবিটি বিজেপির করুণ রাজনীতির সবচেয়ে বড় প্রমাণ। বিজেপি নেতারা এর প্রতিক্রিয়ায় কী বলবেন?’

বাংলা ইনসাইডার/এএইচসি

 



মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

ইরানের হামলা, ইসরায়েলকে সহায়তা করায় জর্ডানে বিক্ষোভ

প্রকাশ: ০৫:২৯ পিএম, ১৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

গত শনিবার ( ১৩ এপ্রিল ) ইসরায়েলে হামলা চালিয়েছে ইরান। এ হামলায় ইসরায়েলকে রক্ষায় সহায়তা করে জর্ডান। এ কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদ জানিয়ে বিক্ষোভ করেছে দেশটির নাগরিকরা।

হুসেইন নামে দেশটির একজন রাজনৈতিক অ্যাক্টিভিস্ট বলেন, ‘জর্ডান যেভাবে ইসরায়েলকে রক্ষা করেছে তাতে আমি খুবই বিরক্ত। বিপদের আশঙ্কা থাকায় তিনি তার পুরো নাম উল্লেখ করতে চাননি৷

তিনি আরও বলেন, গাজায় এখন যা ঘটছে তার পেছনে ইরানের বড় ভূমিকা আছে বলে মনে করি। এজন্য ইরানকে আমরা সমর্থন করি না। তবে গাজায় ইসরায়েলের কার্যক্রমে বাধা সৃষ্টি করে এমন যে-কোনো পদক্ষেপের সঙ্গে আমরা আছি।

মারিয়াম নামে আম্মানের এক বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী বলেন, জর্ডানে ইরানের জনপ্রিয়তা নেই৷ কিন্তু আমি ইরানের নিক্ষেপ করা ক্ষেপণাস্ত্র জর্ডানের বাধা দেওয়া ও অনিচ্ছাকৃতভাবে এই যুদ্ধে জড়িয়ে পড়া প্রত্যাখ্যান করি৷

আম্মানের সামরিক বিশ্লেষক মাহমুদ রিদাসাদ বলেন, জর্ডান যা করেছে তা ইসরায়েলকে রক্ষার জন্য নয় বরং জর্ডানের সার্বভৌমত্ব এবং আকাশসীমা রক্ষার জন্য করা হয়েছে। কারণ ড্রোন বা ক্ষেপণাস্ত্র কোথায় পড়বে তা জানা যায় না বলে মন্তব্য করেন তিনি৷

এদিকে জর্ডান সহায়তা করেছে বলে ইসরায়েলের গণমাধ্যমে খুশির খবর প্রকাশ সম্পর্কে রিদাসাদ বলেন, এটা ইসরায়েলের প্রোপাগান্ডা ছাড়া কিছু নয়৷


ইরান   হামলা   ইসরায়েল   সহায়তা   জর্ডান   বিক্ষোভ  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

কাশ্মীরের ঝিলাম নদী পার হতে গিয়ে নৌকাডুবে নিহত ৪

প্রকাশ: ০৪:৩৪ পিএম, ১৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ভারতের কাশ্মীরের ঝিলাম নদী পার হতে গিয়ে, স্কুলে শিশুসহ নৌকা ডুবে নিহত হয়েছে চার জন। এছাড়াও আহত হয়েছে তিন জন। মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস এ তথ্য দেয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, স্থানীয় সময় মঙ্গলবার সকালের দিকে কাশ্মীরের শ্রীনগরের ঝিলাম নদী পার হতে গিয়ে নৌকাটি ডুবে যায়। নৌকাটিতে বেশ কয়েকজন শিশুও ছিল। নৌকাটিতে করে স্কুলে যাচ্ছিল শিশুরা। সবমিলিয়ে নৌকাটিতে ১৫ জন নিখোঁজ।

কাশ্মীর উপত্যকায় টানা কয়েকদিনের বৃষ্টির কারণে ঝিলাম নদী বর্তমানে পানিতে ভরপুর অবস্থায় আছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, নৌকাটি নিয়ন্ত্রণ করতে দাঁড় ব্যবহার করা হলেও, তীব্র স্রোতের কারণে তা কাজে আসেনি। ফলে নৌকাটি ভেসে যায়।


কাশ্মীর   ঝিলাম নদী   নৌকাডুবে   নিহত ৪  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

কুয়ালালামপুরের ফ্ল্যাটে মিললো ‘মোস্ট ওয়ান্টেড’ জয়ের মরদেহ

প্রকাশ: ০৪:২১ পিএম, ১৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

পুলিশের তালিকায় তিনি ছিলেন ঢাকার আন্ডারওয়ার্ল্ডের শীর্ষ সন্ত্রাসী। এতদিন ভিন্ন নামে আত্মগোপনে ছিলেন মালয়েশিয়ায়। সেই খোন্দকার তানভীর ইসলাম জয়ের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে কুয়ালালামপুরের একটি বদ্ধ ফ্ল্যাট থেকে। ১২ এপ্রিল একটি অ্যাপার্টমেন্টের দরজার তালা ভেঙে পুডু থানা পুলিশ তার মরদেহ উদ্ধার করে।

স্থানীয় সূত্র জানিয়েছে, সোমবার (১৫ এপ্রিল) দুপুরে মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। পরে সেখানেই দাফন করা হয়েছে জয়কে। এতদিন তারেক রানা নামে ভারতীয় পাসপোর্ট নিয়ে মালয়েশিয়ায় অবস্থান করছিলেন তিনি।

জয় অনেক দিন ধরে কুয়ালালামপুরের একটি অ্যাপার্টমেন্টে একা বসবাস করছিলেন। কয়েক বছর আগে তিনি কিডনী রোগে আক্রান্ত হন। তাকে ডায়ালাইসিস করাতে হতো নিয়মিত। ওই অ্যাপার্টমেন্টে একজন গৃহকর্মী দুদিন পরপর এসে রান্না ও ঘর পরিষ্কার করে চলে যেতেন।

১২ এপ্রিল সকালে ওই গৃহকর্মী অ্যাপার্টমেন্টে এসে কলিংবেল বাজানোর পরও কোনো সাড়া না পেলে বিষয়টি নিরাপত্তাকর্মীদের জানান। তারাও ডাকাডাকি করে সাড়া না পেয়ে পুলিশে খবর দেন। পুলিশ দরজা ভেঙে জয়ের মরদেহ উদ্ধার করে।

হাসপাতাল থেকে জানানো হয়, জয়ের বোন যুক্তরাষ্ট্র থেকে কুয়ালালামপুরে এসে সেখানকার ভারতীয় দূতাবাসে ভাইয়ের মরদেহ নেয়ার জন্য আবেদন করেন। সেই আবেদনের ভিত্তিতে দূতাবাস তাকে এনওসি দেয়। সেটা হাসপাতালে জমা দিয়ে তিনি মরদেহ গ্রহণ করেন। এরপর একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে দাফন করেন।

নব্বই দশকের ঢাকার শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রুপ লিয়াকত–হান্নানের প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে আন্ডারওয়ার্ল্ডে আলোচিত হন তানভীর ইসলাম জয়। কলাবাগানের ধনাঢ্য পরিবারের এই সন্তান সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদের সঙ্গে মিলে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড শুরু করেন। সে সময় তাদের গ্রুপটি পুলিশের কাছে সেভেন স্টার নামে পরিচিতি পায়। জয়ের বিরুদ্ধে তিনটি হত্যাকাণ্ড, দুটি হত্যাচেষ্টা, ভয়ংকর অস্ত্র দিয়ে মারাত্মক জখম এবং চাঁদার জন্য শারীরিক ক্ষতির হুমকি দেওয়ার অভিযোগে মামলা ছিল।

২০০০ সালে জয়কে গ্রেপ্তার করা হয়। জেল থেকে মুক্তি পেয়ে তিনি ভারতে চলে যান। সেখানে থাকা অবস্থায় তারেক রানা নামে পাসপোর্ট করে ২০০১ সালে মালয়েশিয়া চলে যান। আবার ভারতে ফিরে আসেন। ভারতে থাকার সময় তার নামসহ ২৩ শীর্ষ সন্ত্রাসীর পোস্টার প্রকাশ করে পুলিশ।

২০০৫ সালে বাংলাদেশের অনুরোধে ইন্টারপোল ‘রেড কর্নার নোটিশ’ জারি করে জয়ের বিরুদ্ধে। ২০০৬ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আফতাব আহমেদ খুনের ঘটনায় তার নাম আসে। ২০০৭ সালে রাজধানীর গড গিফট ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটিং এজেন্সিতে গোলাগুলির ঘটনায়ও তার জড়িত থাকার অভিযোগ ওঠে।

২০০৭ সালে ভারতে অবস্থানের সময় সিআইডি তাকে গ্রেপ্তার করে। সেখানে কিছুদিন জেল খেটে বেরিয়ে চলে যান কানাডায়। পরে সেখান থেকে মালয়েশিয়ায় চলে যান। এরপর তিনি মালয়েশিয়া, অস্ট্রেলিয়া ও থাইল্যান্ডে বসবাস শুরু করেন।


কুয়ালালামপুর   ফ্ল্যাট   মোস্ট ওয়ান্টেড   জয়ের মরদেহ  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

সৌদি আরব ঘুম বঞ্চিত দেশের তালিকায় বিশ্বে তৃতীয়

প্রকাশ: ০৪:১০ পিএম, ১৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

২০১৯ সালে ঘুম নিয়ে একটি গবেষণা করা হয়েছিল যুক্তরাষ্ট্রে। সেখানে পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম থেকে বঞ্চিত দেশের তালিকায় প্রথম স্থানে ছিল জাপান। দ্বিতীয় স্থানে ভারত। তবে সাম্প্রতিক সময়ে অনেকটা অবাক করে তৃতীয় স্থানে এসেছে সৌদি আরব। মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে গালফ নিউজ এ তথ্য জানায়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, কিং ফাহদ মেডিক্যাল সিটির স্লিপ মেডিসিনের বিশিষ্ট পরামর্শদাতা ডা. মানা আল শাহরানির মতে, সৌদি আরবকে বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে কম ঘুমের দেশ হিসেবে তৃতীয় অবস্থানে চিহ্নিত করা হয়েছে।

ডা. মানা আল শাহরানি সৌদিদের মধ্যে ঘুম বঞ্চনার প্রচলিত সমস্যাটি তুলে ধরেন। সৌদিদের সাধারণ রাতের ঘুমের সময়কাল মাত্র ৬ থেকে ৭ ঘণ্টা, যা উদ্বেগজনক।

আল এখবারিয়া টিভিতে আলোচনার সময় ডা. শাহরানি রমজানের পরে ঘুমের ধরন পুনরায় সেট করতে সৌদিদের আহ্বান জানান। এছাড়াও ২৪ ঘণ্টা জেগে থাকার অভ্যাসের বিরুদ্ধে সতর্কও করেন তিনি। বলেন, এই ধরনের ক্রমাগত ঘুমের বঞ্চনা শারীরিক স্বাস্থ্যের উপর মারাত্মক ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে। তাই, ধীরে ধীরে ঘুমের সময়সূচী সামঞ্জস্য করার ওপর জোর দেন।


সৌদি আরব   ঘুম বঞ্চিত   দেশ   বিশ্বে তৃতীয়  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

ইতিহাসের সর্বনিম্ন দর ভারতীয় রুপির

প্রকাশ: ০৪:০৩ পিএম, ১৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

মার্কিন ডলারের বিপরীতে নতুন সর্বনিম্ন দরের রেকর্ড গড়লো ভারতের রুপি। মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা, মার্কিন মুদ্রার শক্তি বৃদ্ধি এবং বিশ্ববাজারে অপরিশোধিত তেলের মূল্যবৃদ্ধির জেরে ভারতীয় রুপির দরপতন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) নয় পয়সা দর হারিয়েছে ভারতীয় মুদ্রাটি।

বার্তা সংস্থা পিটিআই জানিয়েছে, এদিন মার্কিন ডলারের বিপরীতে ভারতীয় মুদ্রার দর রেকর্ড সর্বনিম্ন ৮৩ দশমিক ৫৩ রুপি ছুঁয়েছে।

ভারতের মুদ্রা ব্যবসায়ীরা বলছেন, দেশীয় ইক্যুইটিজের নেতিবাচক প্রবণতা এবং বৈদেশিক মুদ্রার বহির্গমনও বিনিয়োগকারীদের মনোভাবকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে।

আন্তঃব্যাংক বৈদেশিক বিনিময় অনুসারে, মঙ্গলবার লেনদের শুরুতে ডলারের বিপরীতে ভারতীয় মুদ্রার মান ছিল ৮৩ দশমিক ৫১। কিন্তু একপর্যায়ে তা আরও কমে ৮৩ দশমিক ৫৩ রুপিতে পৌঁছায়, যা আগের দিনের শেষ অবস্থানের তুলনায় নয় পয়সা কম।


ভারত   রুপি   মার্কিন ডলার   বিশ্ববাজার  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন