নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৫:৩৯ পিএম, ০৭ জুলাই, ২০১৭
মানবাধিকার নিয়ে গবেষণা ও ওকালতি করার জন্য যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বেসরকারি সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ) সারা বিশ্বে পরিচিত। ১৯৭৮ সালে হেলসিংকি অ্যাকর্ডের অধীনে গঠিত হওয় হেলসিংকি ওয়াচের বর্তমান রূপ হিউম্যান রাইটস ওয়াচ। তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন ও তাঁদের মিত্র দেশগুলোতে কী পরিমাণ মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছিল তা পর্যবেক্ষণ করে প্রতিবেদন প্রকাশ করাই ছিল হেলসিংকি ওয়াচের দায়িত্ব। ১৯৮০ সালের পরে সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্রে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে প্রতিষ্ঠানটি।
আমেরিকানদের দালাল বলে হিউম্যান রাইটস ওয়াচকে অনেক আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকরা অভিহিত করেন। বিশেষ করে লাতিন আমেরিকা, ইরিত্রিয়া ও ইথিওপিয়ায় মানবাধিকার বিষয়ে প্রতিবেদন করার সময় সঠিক চিত্র তাঁরা তুলে ধরেনি বলে অনেকে অভিযোগ করেন। মধ্যপ্রাচ্যে প্রতিষ্ঠানটি সবসময় ইসরায়েলের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন তৈরি করে এমন অভিযোগ তুলেছে দেশটি। সৌদি আরবের কাছ থেকে অনুদান পেতে তাঁরা আরবদের বিপক্ষে যায় এমন কোনো প্রতিবেদন প্রকাশ করে না।
মানবাধিকার লঙ্ঘন বিষয়ক তথ্যের জন্য গাজা বা আফগানিস্তানে প্রতিষ্ঠানটি বেসামরিক ব্যক্তির সাক্ষীকেই গুরুত্ব দেয়। হিউম্যান রাইটস ওয়াচের প্রতিষ্ঠাতা রবার্ট বার্নস্টেইন নিজেই প্রতিষ্ঠানটির গবেষণা পদ্ধতি নিয়ে অভিযোগ তুলে বলেন, শুধুমাত্র প্রত্যক্ষদর্শীর সাক্ষী নিয়ে কোনো ঘটনার প্রমাণ পাওয়া যায় না। কারণ প্রত্যক্ষদর্শীরা অনেক সময় রাজনৈতিক মদদপুষ্ট থাকে অথবা কর্তৃপক্ষের ভয়ে আসল তথ্য জানায় না।
২০১৪ সালের মে মাসে এক খোলা চিঠিতে হিউম্যান রাইটস ওয়াচের মার্কিন সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে বলে উল্লেখ করা হয়। খোলা চিঠিতে শান্তিতে নোবেল জয়ী অ্যাডলফ পেরেল এসকুইভেল, জাতিসংথের সাবেক কর্মকর্তা মেইরিড করিগান, জাতিসংঘের বিশেষ প্রতিবেদক রিচার্ড এ. ফক সহ শতাধিক বিশেষজ্ঞ ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তি স্বাক্ষর করেন। চিঠিতে তাঁরা উল্লেখ করেন হিউম্যান রাইটস ওয়াচের কর্মকর্তারা অধিকাংশই মার্কিন পররাষ্ট্রে দপ্তরে কর্মরত ছিল। তাই তাঁরা আমেরিকার স্বার্থকেই গুরুত্ব দেয় বেশি। হিউম্যান রাইটস ওয়াচের ওয়াশিংটন দপ্তরের ওকালতির পরিচালক টম ম্যালিনওস্কি সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের বিশেষ উপদেষ্টা ছিলেন। চিঠিতে জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলে ভেনিজুয়েলার অন্তর্ভূক্তি নিয়ে হিউম্যান রাইটসের আপত্তি নিয়ে সমালোচনা করা হয়। তাঁরা উল্লেখ করেন, গুয়াতানামোতে বন্দীদের ওপর নির্যাতনের বিষয়টি হিউম্যান রাইটস সম্পূর্ণ উপেক্ষা করে গেছে।
২০০৮ সালে ভেনিজুয়েলার সরকার দুইজন হিউম্যান রাইটস ওয়াচের কর্মীকে রাষ্ট্রবিরোধী কার্যক্রম চালানোর জন্য দেশ থেকে বহিষ্কার করেন। তৎকালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিকোলাস মাদুরো দাবি করেন, হিউম্যান রাইটস ওয়াচ আসলে মানবাধিকারের রক্ষকের মুখোশ পড়ে আছে এবং যুক্তরাষ্ট্র তাঁদের অর্থায়ন করেছে। তাঁরা দেশটির নতুন অর্থনৈতিক পরিকল্পনাকে বানচাল করার জন্য আক্রমণের জন্য প্রস্তুত হয়েছে। হিউম্যান রাইটস ওয়াচ চাভেজ সরকারের বিরুদ্ধে নির্যাতনের একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিল।
অধিকাংশ আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞরা দাবি করে থাকেন অনুদান পাওয়ার সুবিধার্থে প্রতিষ্ঠানটি পক্ষপাত করে থাকে। ২০০৬ সালের আগে মধ্যপ্রাচ্যে সৌদি আরব থেকে অনুদান পেতে প্রচুর পরিমাণ ইসরায়েল বিরোধী প্রতিবেদন তৈরি করে প্রতিষ্ঠানটি। দ্য টাইমস ম্যাগাজিনের তথ্য অনুযায়ী, মাত্র ১৪ মাসেই ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ৫টি প্রতিবেদন প্রকাশ করে প্রতিষ্ঠানটি, যেখানে গত ২০ বছরে কাশ্মিরে মানবাধিকার লঙ্ঘন নিয়ে তাঁরা প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে মাত্র চারটি। আবার ২০০৬ সালে ইসরায়েল-লেবানন যুদ্ধে জঙ্গি প্রতিষ্ঠান হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ তুললেও ইসরায়েলের দিকে আঙুল তোলেনি তাঁরা।
ইসরায়েলভিত্তিক ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক জোনাথন কুক জানান, ইসরায়েলের কাছ থেকে অনুদান পেতেই তাঁরা এই পক্ষপাত করে। একইভাবে মিসরের মুরসি সরকারের বিরুদ্ধেও মানবাধিকার লঙ্ঘনে অভিযোগ তোলে প্রতিষ্ঠানটি। মুরসি সরকার অভিযোগ করে, আন্দোলনকারীরা যে মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে তা উল্লেখই করেনি প্রতিষ্ঠানটি।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচের স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিভিন্ন দেশ এবং বিশেষজ্ঞরা। মানবাধিকার রক্ষার বিষয়ে তাঁরা আসলে কতটুকু কাজ করে সেটি নিয়ে আসলে প্রশ্ন রয়ে গেছে। যে কোনো দেশ অর্থ দিয়েই তাঁদের প্রতিবেদনে নিজেদের অনুকূলে আনতে পারেন এ বিতর্ক রয়ে গেছে।
বাংলা ইনসাইডার/আরএইচবি/টিআর
মন্তব্য করুন
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ফিলিস্তিন গাজা
মন্তব্য করুন
মালয়েশিয়া বাংলাদেশি শ্রমিক জাতিসংঘ
মন্তব্য করুন
ইরান ইসরায়েল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ক্ষেপনাস্ত্র হামলা
মন্তব্য করুন
চলছে ভারতের লোকসভা নির্বাচনের প্রথম দফার ভোটগ্রহণ। শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) স্থানীয় সময় সকাল ৭টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়। ভোটগ্রহণ চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গে ভোট দিতে গিয়ে এক বৃদ্ধা শুনেছেন- তিনি মারা গেছেন, আর ভোট দিতে না পেরে নিরাশ তিনি। কাগজে-কলমে মৃত হওয়ায় বাস্তবে জীবিত এই ভোটারের ভোট দিতে ব্যর্থ হওয়ার এই ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম টিভি৯ বাংলা।
সংবাদমাধ্যমটি বলছে, ভুক্তভোগী ওই বৃদ্ধার নাম বাসন্তী দাস। তিনি শুক্রবার সকাল সকাল চলে গিয়েছিলেন ভোট দিতে। কিন্তু, ভোটকেন্দ্রে গিয়ে শুনলেন তিনি নাকি মারা গেছেন। তাই ভোট দিতে দেওয়া হবে না তাকে। কাগজে-কলমে তিনি মৃত। তাই ভোটাধিকার নেই।
পরে অশ্রুসজল চোখ নিয়ে ভোট কেন্দ্র থেকে ফিরে আসেন বাসন্তী দাস নামে ওই বৃদ্ধা। এদিন ভোটের সকালে এই ঘটনা ঘটেছে ধূপগুড়ি পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডে। ধূপগুড়ির বৈরাতীগুড়ি হাই স্কুলে ভোট কেন্দ্র বাসন্তী দেবীদের। এদিন সকাল সাড়ে সাতটার দিকে ভোট দিতে গিয়েছিলেন তিনি।
ভোটের ডিউটিতে থাকা প্রিজাইডিং অফিসার জানান, তার কিছু করার নেই, ভোটার তালিকায় ডিলিট রয়েছে তাই ভোট দিতে পারবেন না তিনি, তাই ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে ওই বৃদ্ধাকে।
ভুক্তভোগী ওই বৃদ্ধার ছেলে উজ্জ্বল দাস বলছেন, 'মা একাই ভোট দিতে গিয়েছিলেন। কিন্তু ওখান থেকে বলেছে- তোমার নাম নেই, তুমি মৃত। মা বাইরে এসে আমাদের জানায়। ফের কথা বললে জানায়- নামের জায়গায় মৃত লেখা আছে। আমরা পরে বুঝে নেব।'
তিনি আরও বলেন, মা প্রায় দেড় ঘণ্টা ভোটের লাইনে দাঁড়িয়ে ছিল। তারপরেও ভোট দিতে পারেনি। আমরা তো প্রতিবার তো এখানেই ভোট দিই। এবারে কী হলো জানি না।
অন্যদিকে অশ্রুসজল চোখে বাসন্তী দেবী বলেন, 'আমি তো সাত নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা। সাড়ে সাতটার সময় ভোট দিতে গিয়েছিলাম। কিন্তু, দীর্ঘক্ষণ লাইনে থাকার পরেও ভোট দিতে পারিনি। সরকারের খাতায় নাম নেই বলছে। অনেকক্ষণ ওরা কোথায় কোথায় সব ফোন করল। জেলা প্রশাসকের অফিসেও ফোন করেছিলাম। তারপর বলল আপনি এখন যান। এই বছর আর হবে না।'
তিনি আরও বলেন, 'আমাদের এলাকার লোকজনও অনেক চেষ্টা করল। কিন্তু ভোট দিতে পারলাম না। খুবই খারাপ লাগছে। মনে হচ্ছে- আমি মরে গিয়েছি। আমি তো প্রতিবারই ভোট দিই। কিন্তু, এবার পারলাম না।'
উল্লেখ্য, শুক্রবার থেকে ভারতের লোকসভা নির্বাচনের প্রথম দফার ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। প্রথম দফায় দেশটির ২১ রাজ্যের ১০২ আসনে ভোটগ্রহণ হবে। এর মধ্যে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গের তিন আসন- জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার এবং কোচবিহার লোকসভা কেন্দ্র।
মন্তব্য করুন
চলছে ভারতে ১৮তম লোকসভা নির্বাচন। আজ শুক্রবার সকাল সাতটায় শুরু হয় এ ভোট গ্রহণ। শেষ হবে সন্ধ্যা ছয়টায়। নির্বাচন হচ্ছে সাত দফায়।
আজ শুরু হয়েছে প্রথম দফার ভোট। লোকসভার ৫৪৩টি আসনের মধ্যে ১০২টি আসনে ভোট হচ্ছে আজ। এর মধ্যে রয়েছে পূর্ব ভারতের পশ্চিমবঙ্গের ৪২টি আসনের মধ্যে ৩ আসনও।
ভোট শুরু হয়েছে দেশের ২৮টি রাজ্য ও আটটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মধ্যে ১৭টি রাজ্য ও ৪টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে। আজ নির্বাচন হচ্ছে অরুণাচল প্রদেশ রাজ্য বিধানসভার ৬০টি ও সিকিমের ৩২টি বিধানসভা আসনে।
পশ্চিমবঙ্গের যে তিন আসনে ভোট শুরু হয়েছে, সেগুলো হলো কোচবিহার, জলপাইগুড়ি ও আলিপুরদুয়ার। কোচবিহারে তৃণমূলের হয়ে লড়ছেন জগদীশ চন্দ্র বর্মা বসুনিয়া, বিজেপির নিশীথ প্রামাণিক, কংগ্রেসের পিয়া রায় চৌধুরী ও বামফ্রন্টের শরিক ফরোয়ার্ড ব্লকের নীতীশ চন্দ্র রায়।
জলপাইগুড়ি আসনে লড়ছেন তৃণমূলের নির্মল চন্দ্র রায়, বিজেপির জয়ন্ত কুমার রায়, বাম ফ্রন্টের সিপিএম প্রার্থী দেবরাজ বর্মণ।
আলিপুরদুয়ারে লড়ছেন তৃণমূলের প্রকাশ চিক বরাইক, বিজেপির মনোজ টিগ্গা, বাম ফ্রন্টের মিলি ওঁরাও।
প্রথম পর্বের ভোটের দিন আজ নির্ধারিত হবে ভারতের আট কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর ভাগ্যও। সেই সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রমাণিকের। নিশীথ দাঁড়িয়েছেন কোচবিহার আসনে। এ আসনেরই সংসদ সদস্য তিনি।
এবার পশ্চিমবঙ্গে ভোট দেবেন ৭ কোটি ৬৯ লাখ ভোটার। তাদের মধ্যে পুরুষ ৩ কোটি ৮৫ লাখ ৩০ হাজারের বেশি। নারী ৩ কোটি ৭৩ লাখ ৪ হাজারের বেশি। রাজ্যে আরও রয়েছেন ট্রান্সজেন্ডার ১ হাজার ৮৩৭ ভোটারও।
আজ পশ্চিমবঙ্গের তিন আসনে ভোট দিচ্ছেন ৫৬ লাখ ২৬ হাজার ১০৮ ভোটার। মোট ভোটকেন্দ্র করা হয়েছে ৫ হাজার ৮১৪টি। এর মধ্যে স্পর্শকাতর কেন্দ্র ৮৩৭টি।
এবারের ভোটকে অবাধ ও নিরপেক্ষ করতে কড়া নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে ফেলা হয়েছে ভোটকেন্দ্রগুলো। নিয়োগ করা হয়েছে ২৬৩ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনীর সদস্য। প্রতিটি কেন্দ্রেই থাকছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। আরও থাকছেন ১২ হাজার ৩১০ রাজ্য পুলিশ সদস্য। নির্বাচন কমিশন স্পর্শকাতর কেন্দ্রে সুষ্ঠু নির্বাচনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়েছে।
প্রথম পর্বের ভোটের দিন আজ নির্ধারিত হবে ভারতের আট কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর ভাগ্যও। সেই সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রমাণিকের। নিশীথ দাঁড়িয়েছেন কোচবিহার আসনে। এ আসনেরই সংসদ সদস্য তিনি।
অন্য আট কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হলেন নীতিন গড়করি, কিরেন রিজিজু, ভূপেন্দ্র যাদব, সর্বানন্দ সেনেওয়াল, জিতেন্দ্র সিং, অর্জুন রাম মেঘওয়াল, সঞ্জীব বালিওয়ান এবং এল মুরুগান।
লোকসভা নির্বাচন ভোট লোকসভা পশ্চিমবঙ্গ
মন্তব্য করুন
চলছে ভারতের লোকসভা নির্বাচনের প্রথম দফার ভোটগ্রহণ। শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) স্থানীয় সময় সকাল ৭টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়। ভোটগ্রহণ চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। ভারতের পশ্চিমবঙ্গে ভোট দিতে গিয়ে এক বৃদ্ধা শুনেছেন- তিনি মারা গেছেন, আর ভোট দিতে না পেরে নিরাশ তিনি। কাগজে-কলমে মৃত হওয়ায় বাস্তবে জীবিত এই ভোটারের ভোট দিতে ব্যর্থ হওয়ার এই ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম টিভি৯ বাংলা।