ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত বিশ্বের পর্যটন স্থানগুলো

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৮:০০ এএম, ২৭ মে, ২০২০


Thumbnail

প্যারিসের আইফেল টাওয়ার, আমস্টারডাম শহরের খালপথে নৌকায় করে বেড়ানো, বার্লিনের ক্লাবে রাতের আনন্দ নেওয়া অথবা অসলো শহরের নতুন অপেরা ভবন দেখা। ইউরোপের শহরগুলির মধ্যে বৈচিত্রের অভাব নেই৷ কিন্তু প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসের কারণে সবচেয়ে বড় প্রভাব পড়েছে সমস্ত ইউরোপের পর্যটন খাতে। ইউরোপের বিভিন্ন দেশে শিথিল হচ্ছে লকডাউন। তবে এখনো চিরচেনা রূপ ফিরে পায়নি পর্যটনকেন্দ্রগুলো। পর্যটন খাতকে সচল করাতে চলছে ইউরোপের নেতাদের অনলাইন বৈঠক, আলোচনা ও পর্যালোচনা। ইউরোপের অর্থনীতিতে পর্যটন খাতের অবদান বছরে ১ দশমিক ৮ ট্রিলিয়ন ডলারের বেশি। এই অঞ্চলে জিডিপির ১০ শতাংশ আসে পর্যটন থেকে। ইউরোপীয় ট্রাভেল কমিশন জানায়, এ বছর করোনার কারণে পর্যটন খাতে ৪৪০ বিলিয়নের বেশি ক্ষতি আশঙ্কা করছে তারা। অর্থনীতিবিদ গুয়ান্ত্রাম ওলফ বলেন, আগামী ছয় মাস সবচেয়ে কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যাবে। মোট ক্ষতির পরিমাণ নিরূপন করতে সময় লাগবে অন্তত দুই বছর।

 

ইউরোপের এক দেশ থেকে অন্য দেশে ভ্রমণ এখন অনেকটাই বন্ধ। বিমানবন্দরগুলো বন্ধ হওয়ায় কাজ হারিয়েছেন, বিমান পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা। পর্যটকদের চলাচল ব্যবস্থা স্বাভাবিক করতে চায় তুলনামূলক কম আক্রান্ত দেশগুলোর সরকার। তবে করোনা পরবর্তী সময়ের জন্য অভিন্ন পর্যটন নীতিমালা প্রণয়নে আলোচনা শুরু করেছে ইউরোপীয় কমিশন।

 

যুক্তরাষ্ট্রের যে স্থানে সবচেয়ে বেশি পর্যটক ভিড় করে, তা হল লাসভেগাস। পৃথিবীর ক্যাসিনো বানিজ্যের স্বর্গ বলা চলে এটাকে। কিন্তু প্রাণঘাতী করোনার কারণে আর্থিক ক্ষতি সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে প্রতিষ্ঠানগুলো। এর বাইরে রয়েছে ইয়েলোস্টোন জাতীয় উদ্যান, হোয়াইট হাউস (ওয়াশিংটন ডি.সি), ওয়াল্ট ডিজনী ওয়ার্ল্ড ফ্লোরিডা, টাইমস স্কোয়্যার (নিউ ইয়র্ক), সীওয়ার্ল্ড (অরল্যান্ডো), স্ট্যাচু অফ লিবার্টি মনুমেন্ট (নিউ ইয়র্ক), সেন্ট্র্যাল পার্ক, গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন জাতীয় উদ্যান ইত্যাদি অসংখ্য পর্যটন স্থান। প্রতি বৎসর লক্ষ পর্যটক ভিড় করত এসব স্থানে। কিন্তু এখন এ সমস্ত পর্যটন স্থান এখন ভূতুড়ে। আর আর্থিক ক্ষতি যে কি পরিমাণ তা সাম্প্রতিক সমীক্ষাগুলো দেখলেই বোঝা যাচ্ছে। অর্থনীতিবিধ ও বিশ্লেষকরা ধারণা করছেন। এই ক্ষতি সামলানো দেশটির পক্ষে সম্ভব হবে। আর এতে করে তারা যে, পিছিয়ে পড়বে এই বিষয়টা এখন নাগরিকদের মুখে মুখে। পরিস্থিতি এমনই যে, ট্রাম্পের সামনের নির্বাচনে হেরে যাওয়ার ইঙ্গিত করছেন অনেকে। 

 

করোনা আতঙ্কে বন্ধ রয়েছে ডিজনি পার্ক ও ডিজনির প্রমোদতরী পরিষেবা। সংক্রমণ শুরুর পর থেকে নির্দেশিকা জারি করে একথা জানিয়ে দিয়েছেন ডিজনি কর্তৃপক্ষ। পর্যটনের অন্যতম আকর্ষণ ডিজনিপার্কগুলি বন্ধ করে দিল কর্তৃপক্ষ। টোকিওর ফ্লোরিডার ওয়াল্ট ডিজনি ওয়ার্ল্ড রিসোর্ট, প্যারিসের অন্যতম আকর্ষণ ডিজনির প্যারিস রিসর্ট, ডিজনিল্যান্ড পার্ক ও ক্যালিফোর্নিয়া ডিজনিল্যান্ড অ্যাডভেঞ্চারও বন্ধ রয়েছে। আর তা এই বৎসরে খোলার আর কোন পরিকল্পনা করতে পারছে না, বিশ্ব পর্যটন সেবার সবচেয়ে বড় এই প্রতিষ্ঠানটি। আর এতে করে কি পরিমাণ আর্থিক ক্ষতি হচ্ছে তা খোলার আগে বলা যাচ্ছে না বলে জানা যায়।

 

করোনাভাইরাসের প্রভাবে তাজমহলও অনেক আগেই  বন্ধ করে দিয়েছে ভারত। প্রতিদিন আগ্রায় অবস্থিত ভালোবাসার এই স্মৃতিস্তম্ভ দেখতে হাজার হাজার মানুষ ভিড় জমায়। করোনার বিস্তার ঠেকাতেই এই পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। ভারতের সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, প্রতিদিন কয়েক হাজার মানুষ তাজমহল দেখতে আসেন। কিন্তু করোনার কারণে তারা তাজমহল বন্ধ রাখতে বাধ্য হয়েছেন। বিশ্বের অন্যতম পর্যটন স্থান তাজমহল দেখতে প্রতিদিন প্রায় ৭০ হাজার পর্যটক ভিড় করত সেখানে। আর এতে করে ভারতের পর্যটন শিল্পের কি পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে তার আর্থিক হিসেব সত্যিই দুঃসাধ্য।



মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

চড় মারতেই অজ্ঞান স্ত্রী, মৃত্যু হয়েছে ভেবে স্বামীর আত্মহত্যা

প্রকাশ: ০৪:১৬ পিএম, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ঝগড়া সময় স্ত্রীকে চড় মারতেই জ্ঞান হারান স্ত্রী। স্ত্রী মারা গেছেন ভেবে ভয় পেয়ে যান তিনি। এরপর কোনো কিছু না ভেবেই আত্মহত্যা করেন। ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের কেরালা অঙ্গরাজ্যের তিরুঅনন্তপুরমে।   

পুলিশ জানিয়েছে, ওই ব্যক্তির নাম প্রীজিত। মঙ্গলবার রাতে মদ্যপ অবস্থায় বাড়ি ফিরেছিলেন তিনি। তখন তার স্ত্রী সিনসিনা এ নিয়ে ঝগড়া করেন। স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে তীব্র বাক-বিতণ্ডা শুরু হয়।

রাগের বশে স্ত্রীকে আচমকা চড় মেরে বসেন প্রীজিত। আর এতেই জ্ঞান হারিয়ে মেঝেতে পড়ে যান সিনসিনা। তাকে জাগিয়ে তোলার চেষ্টা করেন প্রীজিত। কিন্তু স্ত্রীর কোনো সাড়াশব্দ না পাওয়ায় ভয় পেয়ে গিয়েছিলেন তিনি।

সিনসনা পুলিশকে জানিয়েছেন, কিছুক্ষণ পরে জ্ঞান ফেরার পর তিনি দেখেন প্রীজিত গলায় দড়ি দিয়ে ঝুলছেন। চিৎকার করে প্রতিবেশীদের ডাকেন তিনি। তড়িঘড়ি করে প্রীজিতকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু চিকিৎসকরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।


ভারত   মৃত্যু   আত্মহত্যা  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

তিউনিসিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, নিহত ১৪

প্রকাশ: ০৩:২৮ পিএম, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

তিউনিসিয়া উপকূলে অভিবাসীবোঝাই নৌকাডুবে ১৪ জন নিহত হয়েছেন। মেডেনাইন শহরের একজন পাবলিক প্রসিকিউটর বুধবার (২৪ এপ্রিল) এএফপিকে বলেন, তিউনিসিয়ার দক্ষিণের জেরবা দ্বীপের উপকূলে গত কয়েক দিনে ১৪ জন অভিবাসীর মৃতদেহ পাওয়া গেছে।

নিহতদের মধ্যে বেশির ভাগই সাব-সাহারান আফ্রিকান দেশগুলো থেকে এসেছিল। মেডেনাইনের আদালতের প্রসিকিউটর ফেথি বাককুচে বলেন, এদের মধ্যে একজন মিশরীয় ব্যক্তিও ছিলেন। তার কাছে থাকা পাসপোর্টটি থেকে তার পরিচয় শনাক্ত করা হয়েছে।

জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক অভিবাসন বিষয়ক সংস্থা জানিয়েছে, ২০২৩ সালে কেন্দ্রীয় ভূমধ্যসাগরীয় পথ অতিক্রম করার চেষ্টা করার সময় প্রায় ২ হাজার ৪৯৮ জন মারা গেছে বা নিখোঁজ হয়েছে। আগের বছরের তুলনায় এই সংখ্যা ৭৫ শতাংশ বেশি।

এর আগে গত মঙ্গলবার তিউনিসিয়া কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে যে, তারা ২২ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃতদেহ খুঁজে পেয়েছে। এসব মরদেহ বেশ কয়েক দিন ধরে উপকূলে ভেসে ছিল।

এদিকে ফরাসি উপকূল থেকে ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দিয়ে যুক্তরাজ্যে পৌঁছানোর চেষ্টাকালে শিশুসহ অন্তত পাঁচ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। গত সোমবার (২২ এপ্রিল) রাতে নৌকাডুবির ঘটনাটি ঘটেছে ধারণা করা হচ্ছে। তবে ওই সময়ে ঠিক কয়টি নৌকা যাত্রা করেছিল তা এখনও নিশ্চিত নয়।

ফরাসি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, মঙ্গলবার ভোর ৫টায় ১১০ জন অভিবাসনপ্রত্যাশী নিয়ে একটি ছোট নৌকা ভিমুরু উপকূল থেকে যাত্রা করেছিল। যাত্রার পর প্রথমে নৌকাটি একটি বালির তীরে আটকা পড়ে। পরে আবার যাত্রা করে সেটি। নৌকাটি অতিরিক্ত যাত্রীবোঝাই ছিল বলে জানা গেছে।

বিদেশে পাড়ি দেওয়ার জন্য তিউনিসিয়া এবং এর প্রতিবেশী লিবিয়া অভিবাসীদের কাছে গত কয়েক বছরে বেশ জনপ্রিয় রুট হয়ে উঠেছে। প্রায়ই বিভিন্ন দেশ থেকে ইউরোপে উন্নত জীবন যাপনের আশায় বিপজ্জনক ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিচ্ছেন অভিবাসনপ্রত্যাশীরা।


তিউনিসিয়া   উপকূল   নৌকাডুবি   নিহত ১৪  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

গ্রিসের আকাশ ঢেকে গেছে রঙিন কুয়াশায়

প্রকাশ: ০৩:১৮ পিএম, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

গ্রিসের আকাশ সূর্য্যের দেখা মিলছে না। কমলা রঙের মেঘে ঢেকে গেছে আকাশ। এ যেন রঙিন কুয়াশায় ঢাকা পুরো আকাশ। সবকিছু যেন কমলা রং ধারণ করেছে। হঠাৎ মনে হবে, এ যেন কম্পিউটার স্ক্রিনের আলোর রং পরিবর্তনের মতো। গ্রিসের রাজধানী এথেন্স ও অন্যান্য শহরে এমন দেথা গেছে। খবর দ্য গার্ডিয়ানের।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে এসব বলা হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, এ পরিস্থিতি প্রকৃত মেঘের কারণে হয়নি। আকাশ ঢেকে রেখেছে সাহারা মরুভূমি থেকে উড়ে আসা ধূলিকণা। ধূলিকণার মেঘে বিপর্যস্ত গ্রিস। এতে কমে গেছে মানুষের দৃষ্টিসীমা। ভয়াবহ বায়ুদূষণে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন বাসিন্দারা।

২০১৮ সালের পর ফের এই ভয়াবহ পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়েছে গ্রিস। এর আগে এথেন্সে গত কয়েক দিন ধরে প্রবল বাতাস বইছিল। পরে মঙ্গলবার থেকে আকাশে ধূলিকণার মেঘ ওড়ে আসে।

দেশটির আবহাওয়াবিষয়ক সংস্থা এথেন্স অবজারভেটরির গবেষণা পরিচালক কোস্টাস লাগোয়ার্দোস বলেন, কমলা রঙের এই ধূলিকণার আস্তরণ বিশেষ করে ক্রিট দ্বীপে ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে।

চলতি বছর আরও দু’বার ধূলিকণার মুখোমুখি হয়েছে গ্রিস। উত্তর আফ্রিকা থেকে এসেছে এই ধূলিকণা। যা ছড়িয়ে পড়েছে সুইজারল্যান্ড ও ফ্রান্সের দক্ষিণের কিছু অঞ্চলেও।

গ্রিসের আবহাওয়া সেবা সংস্থা জানায়, বুধবার থেকে দেশের আকাশ পরিষ্কার শুরু হতে পারে। লোকজনকে ঘরে থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। বাইরে বের হলে মাস্ক পরতে বলা হয়েছে।

এদিকে মঙ্গলবার কয়েকটি অঞ্চলে দাবানলের ঘটনা ঘটেছে গ্রিসে। ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশটিতে ২৫টি দাবানলের খবর পেয়েছে ফায়ার সার্ভিস।

সাহারা মরুভূমি থেকে ধূলিকণার মেঘ ভেসে আসার ঘটনা নতুন নয়। বালুঝড়ে ধুলোবালি ওড়ে আশপাশের অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে।

অপেক্ষাকৃত ছোট ও হালকা ধুলো বায়ুমণ্ডলে ‘ধুলো মেঘের’ সৃষ্টি করে। প্রবল বাতাসে যার বেশিরভাগ ভেসে আসে ইউরোপের দেশে।


গ্রিস   আকাশ   রঙিন   কুয়াশা  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

অরুণাচলে ভয়াবহ ভূমিধস, চিন সীমান্তের কাছে ভেসে গেল জাতীয় সড়ক

প্রকাশ: ০২:৫৯ পিএম, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ভারী বৃষ্টি ও ভূমিধসে ভারতের অরুণাচল প্রদেশের একটি মহাসড়কের বড় অংশ ভেসে গেছে। এর ফলে সারা দেশের সঙ্গে চীন সীমান্তবর্তী ভারতীয় জেলা দিবাং উপত্যকার সড়ক যোগাযোগ বন্ধ হয়ে গেছে। খবর এনডিটিভির।

ভারতীয় কর্মকর্তারা বলছেন, গত কয়েকদিন ধরে দিবাং জেলায় ভারী বৃষ্টিপাত হচ্ছে। এর ফলে সেখানে ব্যাপক হারে ভূমিধসের ঘটনা ঘটছে।একপর্যায়ে বৃষ্টি ও ভূমিধসে জেলার হুনলি ও অনিনির মধ্যবর্তী জাতীয় সড়কের বিস্তর অংশ ভেসে গেছে।

ভিডিওতে দেখা যায়, মহাসড়কের বিশাল একটি অংশ পানির সঙ্গে ভেসে গেছে। এর ফলে কোনো যানবাহনের পক্ষে সড়ক পার হওয়া সম্ভব না। এ ছাড়া স্থানীয় বাসিন্দা ও নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরাও যাতায়াতের ক্ষেত্রে বিপাকে পড়েছেন।

ভারতের ন্যাশনাল হাইওয়ে অ্যান্ড ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন লিমিটেড (এনএইচআইডিসিএল) ইতিমধ্যে সড়ক মেরামত করতে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সেখানে পাঠিয়েছে।

অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী পেমা খান্ডু বলেছেন, হুনলি ও আনিনির মধ্যবর্তী মহাসড়কের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির কারণে যাত্রীদের অসুবিধার কথা জানতে পেরে মর্মহত হয়েছি। এই রাস্তাটি দিবাং উপত্যকাকে দেশের বাকি অংশের সঙ্গে সংযুক্ত করেছে। তাই দ্রুত যোগাযোগ ব্যবস্থা সচলের নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।

তবে মহাসড়কে যান চলাচল পুনরায় চালু করতে কমপক্ষে তিন দিন সময় লাগতে পারে বলে জানিয়েছে দিবাং জেলা প্রশাসন। একই সঙ্গে ভূমিধস প্রবণ এলাকা থেকে জনগণকে দূরে থাকতে বলা হয়েছে।

 


অরুণাচল   ভূমিধস   চিন সীমান্ত   ভেসেগেল   জাতীয় সড়ক  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

বক্তৃতা দিতে গিয়ে জ্ঞান হারালেন ভারতীয় মন্ত্রী

প্রকাশ: ০২:১৮ পিএম, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ভারতের সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক মন্ত্রী নিতিন গড়করি এক জনসভায় ভাষণ দেওয়ার সময় মঞ্চে আচমকা জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন। এসময় উপস্থিত নেতাকর্মীরা ছুটে এসে তাকে ধরাধরি করে মঞ্চ থেকে নামিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা দেন। 

বুধবার (২৪ এপ্রিল) ভারতের মহারাষ্ট্র প্রদেশের এক নির্বাচনী জনসভায় এ ঘটনা ঘটে। 

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, মহারাষ্ট্র প্রদেশের নির্বাচনী সভায় বক্তৃতা করার এক পর্যায়ে অজ্ঞান হয়ে যান কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিতিন। মঞ্চেই মাথা ঘুরে পড়ে যাওয়ার মুহূর্তে তার দেহরক্ষী ও দলীয় নেতারা ছুটে এসে তাকে ধরেন। মঞ্চ থেকে নিচে নামিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসার কিছু সময় পর জ্ঞান ফেরে তার। এরপর আবারও মঞ্চে উঠে নিজের বক্তৃতা শেষ করেন নিতিন।

ধারণা করা হচ্ছে, অতিরিক্ত গরমের কারণেই মাথা ঘুরে পড়ে গিয়েছিলেন এই মন্ত্রী। বর্তমানে সুস্থ আছেন জানিয়ে মাইক্রো ব্লগিং সাইট এক্সে একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন এই বিজেপি নেতা।


ভারত   মহারাষ্ট্র   বিজেপি   নির্বাচন   জনসভা  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন