ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

প্রতিশ্রুতিশীল কোম্পানি

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০২:০৬ পিএম, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৭


Thumbnail

আখি একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির সিনিয়র এক্সিকিউটিভ। অ্যানালিটিক্স নামে একটি প্রকল্প বেশ কয়েকদিনের মধ্যে ছাড়া হবে। এটা একটা ডেটাবেজ যা গুগলে ক্লাউডের সঙ্গে জড়িত। কিন্তু তাঁর হাতে সময় খুবই সীমিত। এর মধ্যেই তাঁর প্রকল্পের কর্মী কর্মীরা অন্য প্রকল্পের কাজে জড়িয়ে যাওয়ায় সময়মতো প্রকল্প উদ্বোধন হবে কিনা তা নিয়ে চিন্তিত সে। এমনকি কয়েকদিন ধরে সে তাঁর প্রধান প্রকৌশলীর চেহারাই দেখেনি।

আখির কাহিনীটা নতুন কিছু নয়। সারাবিশ্বের কোম্পানিতে এই ঘটনা ঘটে আসছে। একই কোম্পানির বিভিন্ন প্রকল্পে মাত্র কয়েকজন কর্মী দিয়ে কাজ করানোর ফলে টিম লিডারদের মধ্যে হতাশা বাড়ছে। খুব কম প্রতিষ্ঠান আছে যারা একটি প্রকল্পে তাদের কর্মীদের নিয়োগ করতে পারে। ফলে অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানে কর্মীরা কাজের মধ্যে অবসর সময় পায় না। বিশেষ করে কোনো প্রকল্পের ধীরগতি কমাতে এবং সম্পদের অপব্যবহার ঠেকাতে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তাদের কর্মীদের বিভিন্ন প্রকল্পে কাজ করায়। এতে তারা জটিল সমস্যাগুলোর সমাধান করতে পারে এবং বিভিন্ন দলের মধ্যে জ্ঞান ছড়িয়ে দিতে পারে।

কিন্তু এক্ষেত্রে কিছু সমস্যা দেখা দেয়। বিশেষ করে কর্মীরা এক্ষেত্রে কোনটিতে বেশি গুরুত্ব দিবে তা বুঝতে বুঝতে কোনোটিতেই মনোযোগ দিতে পারে না। কর্মীরা শারিরীক ও মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়, যা তাদের পারফরমেন্সে প্রভাব পড়ে। শুধু তাই নয়, একে অপরের প্রতি বিশ্বাস তৈরি করতে এবং কোনো বিষয়ে সমাধানে আসতে পারে না। এক্ষেত্রে প্রচুর পরিমাণ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে হয় টিম লিডারকে।

কর্মীদের মধ্যে সহযোগিতাপূর্ণ সম্পর্ক থাকে না। তাদেরকে একেক সময় একেক সময়ে কাজ করতে হয়। নতুন দলে একজন কর্মী তাঁর প্রত্যাশা কীভাবে পূরণ করবে বুঝতে পারে না। কর্মীরা একে অপরের সঙ্গে মত বিনিময় করতে পারে না। যার ফলে তারা নতুন যা কিছু শেখে তা অন্যদেরকে জানাতে পারে না। তারা প্রেরণা পায় না কাজ করার ক্ষেত্রে। কারণ কর্মীরা বিভিন্ন প্রকল্পে কাজ করার নির্ধারিত সময় পায় না।

এক্ষেত্রে নেতা বা টিম লিডারকে এ সমস্যা সমাধানে দায়িত্ব নিতে হবে। কর্মীদের মধ্যে বিশ্বাস তৈরি করে এবং পরিস্থিতিকে তাদের উপযোগি করতে হবে। কোন দল সবচেয়ে দুর্বল তা খুঁজে বের করতে হবে। টিম বা দলের মধ্যে সমন্বয় করতে হবে। নতুন কিছু শেখার জন্য নতুন নতুন সুযোগ তৈরি করতে হবে। যখন কোনো মিটিংয়ের আয়োজন করা হবে তখন দেখতে হবে কার জন্য এটা প্রয়োজন। শেখার জন্য পরিবেশ তৈরি করতে হবে। কিন্তু অনেক সময় দেখা যায় শিখতে শিখতে কর্মীদের অনেক সময় প্রয়োজন হয়। সেক্ষেত্রে অভিজ্ঞ একজন কর্মীর সঙ্গে শিক্ষানবীস বা অধস্তন কর্মীদের একটি টিম তৈরি করতে হবে। লিডারকে একটি ছক আঁকতে হবে, কীভাবে তার কর্মীরা কাজ করবে এবং পরস্পরকে সহযোগিতা করবে।

বাংলা ইনসাইডার/আরএইচবি     




মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

অরুণাচলে ভয়াবহ ভূমিধস, চিন সীমান্তের কাছে ভেসে গেল জাতীয় সড়ক

প্রকাশ: ০২:৫৯ পিএম, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ভারী বৃষ্টি ও ভূমিধসে ভারতের অরুণাচল প্রদেশের একটি মহাসড়কের বড় অংশ ভেসে গেছে। এর ফলে সারা দেশের সঙ্গে চীন সীমান্তবর্তী ভারতীয় জেলা দিবাং উপত্যকার সড়ক যোগাযোগ বন্ধ হয়ে গেছে। খবর এনডিটিভির।

ভারতীয় কর্মকর্তারা বলছেন, গত কয়েকদিন ধরে দিবাং জেলায় ভারী বৃষ্টিপাত হচ্ছে। এর ফলে সেখানে ব্যাপক হারে ভূমিধসের ঘটনা ঘটছে।একপর্যায়ে বৃষ্টি ও ভূমিধসে জেলার হুনলি ও অনিনির মধ্যবর্তী জাতীয় সড়কের বিস্তর অংশ ভেসে গেছে।

ভিডিওতে দেখা যায়, মহাসড়কের বিশাল একটি অংশ পানির সঙ্গে ভেসে গেছে। এর ফলে কোনো যানবাহনের পক্ষে সড়ক পার হওয়া সম্ভব না। এ ছাড়া স্থানীয় বাসিন্দা ও নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরাও যাতায়াতের ক্ষেত্রে বিপাকে পড়েছেন।

ভারতের ন্যাশনাল হাইওয়ে অ্যান্ড ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন লিমিটেড (এনএইচআইডিসিএল) ইতিমধ্যে সড়ক মেরামত করতে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সেখানে পাঠিয়েছে।

অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী পেমা খান্ডু বলেছেন, হুনলি ও আনিনির মধ্যবর্তী মহাসড়কের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির কারণে যাত্রীদের অসুবিধার কথা জানতে পেরে মর্মহত হয়েছি। এই রাস্তাটি দিবাং উপত্যকাকে দেশের বাকি অংশের সঙ্গে সংযুক্ত করেছে। তাই দ্রুত যোগাযোগ ব্যবস্থা সচলের নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।

তবে মহাসড়কে যান চলাচল পুনরায় চালু করতে কমপক্ষে তিন দিন সময় লাগতে পারে বলে জানিয়েছে দিবাং জেলা প্রশাসন। একই সঙ্গে ভূমিধস প্রবণ এলাকা থেকে জনগণকে দূরে থাকতে বলা হয়েছে।

 


অরুণাচল   ভূমিধস   চিন সীমান্ত   ভেসেগেল   জাতীয় সড়ক  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

বক্তৃতা দিতে গিয়ে জ্ঞান হারালেন ভারতীয় মন্ত্রী

প্রকাশ: ০২:১৮ পিএম, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ভারতের সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক মন্ত্রী নিতিন গড়করি এক জনসভায় ভাষণ দেওয়ার সময় মঞ্চে আচমকা জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন। এসময় উপস্থিত নেতাকর্মীরা ছুটে এসে তাকে ধরাধরি করে মঞ্চ থেকে নামিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা দেন। 

বুধবার (২৪ এপ্রিল) ভারতের মহারাষ্ট্র প্রদেশের এক নির্বাচনী জনসভায় এ ঘটনা ঘটে। 

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, মহারাষ্ট্র প্রদেশের নির্বাচনী সভায় বক্তৃতা করার এক পর্যায়ে অজ্ঞান হয়ে যান কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিতিন। মঞ্চেই মাথা ঘুরে পড়ে যাওয়ার মুহূর্তে তার দেহরক্ষী ও দলীয় নেতারা ছুটে এসে তাকে ধরেন। মঞ্চ থেকে নিচে নামিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসার কিছু সময় পর জ্ঞান ফেরে তার। এরপর আবারও মঞ্চে উঠে নিজের বক্তৃতা শেষ করেন নিতিন।

ধারণা করা হচ্ছে, অতিরিক্ত গরমের কারণেই মাথা ঘুরে পড়ে গিয়েছিলেন এই মন্ত্রী। বর্তমানে সুস্থ আছেন জানিয়ে মাইক্রো ব্লগিং সাইট এক্সে একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন এই বিজেপি নেতা।


ভারত   মহারাষ্ট্র   বিজেপি   নির্বাচন   জনসভা  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

থাইল্যান্ডে হিট স্ট্রোকে ৩০ জনের মৃত্যু

প্রকাশ: ০২:০৫ পিএম, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

থাইল্যান্ডে হিস্ট স্ট্রোকের বিষয়ে নতুন করে সতর্কতা জারি করে বলা হয়েছে, চলতি বছরে দেশজুড়ে হিস্ট স্ট্রোকে কমপক্ষে ৩০ জনের প্রাণহানি ঘটেছে।

বৃহস্পতিবার থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে চরম তাপদাহের বিষয়ে সতর্কতা জারি করা হয়েছে। নগরীতে তাপমাত্রা ৫২ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে। 

গত কয়েকদিন ধরে দক্ষিণ ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন দেশে ভয়াবহ তাপদাহ বিরাজ করছে। তীব্র তাপদাহের কারণে ফিলিপাইনে স্কুলে ক্লাস স্থগিত করা হয়েছে। দেশটির নাগরিকরা বলেছেন, গরমের তীব্রতা এত বেশি যে নিঃশ্বাস নেওয়াই কঠিন হয়ে পড়েছে। 

বাংলাদেশেও নজিরবিহীন তাপদাহ শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যে বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্তে বৃষ্টি কামনায় বিশেষ নামাজ আদায় করেছেন মুসল্লিরা। 

থাইল্যান্ডের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলেছে, গত ১ জানুয়ারি থেকে ১৭ এপ্রিল পর্যন্ত দেশটিতে হিট স্ট্রোকে অন্তত ৩০ জন মারা গেছেন। তার আগে ২০২৩ সালে দেশটিতে হিট স্ট্রোকে ৩৭ জনের প্রাণহানি ঘটে।

ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপিকে থাইল্যান্ডের রোগ নিয়ন্ত্রণ বিভাগের উপ-মহাপরিচালক দিরেক খামপায়েন বলেছেন, সরকারি কর্মকর্তারা বয়স্ক লোকজন এবং যারা দীর্ঘমেয়াদী অসুস্থতায় ভুগছেন, তাদের বাড়িতে অবস্থান ও নিয়মিত পানি পান করার আহ্বান জানিয়েছেন।

থাইল্যান্ডসহ দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে সাধারণত এপ্রিল মাসে আবহাওয়া সবেচেয় গরম থাকে। কিন্তু এল নিনো ধাঁচের আবহাওয়া পরিস্থিতির কারণে চলতি বছরে তা ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে।


থাইল্যান্ড   মৃত্যু   হিট স্ট্রোক  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

নেতানিয়াহুর পদত্যাগ চান ন্যান্সি

প্রকাশ: ০১:৫১ পিএম, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ইসরায়েলের কল্যাণের স্বার্থে প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর শিগগিরই পদত্যাগ করা উচিত বলে মনে করেন যুক্তরাষ্ট্রের পার্লামেন্ট কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভসের সাবেক স্পিকার ন্যান্সি পেলোসি। নেতানিয়াহুকে মধ্যপ্রাচ্যের শান্তির পথে বাধা বলেও উল্লেখ করেছেন তিনি।

আয়ারল্যান্ডভিত্তিক বেতার সংবাদমাধ্যম রেডিও টেইলিফিস ইয়েরেনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ প্রসঙ্গে পেলোসি বলেন, 'ইসরায়েলের অবশ্যই আত্মরক্ষার অধিকার রয়েছে এবং আমরা তা স্বীকারও করি; কিন্তু এ অধিকার রক্ষায় নেতানিয়াহু যে নীতি নিয়েছেন এবং যা যা করছেন- তা ভয়ঙ্কর এবং আমরা সেসব প্রত্যাখ্যান করছি। ৭ অক্টোবরের হামলার জবাবে তিনি যা করছেন, তার চেয়ে নিকৃষ্ট আর কী হতে পারে। হামলার দায় স্বীকার করে তার সরকারের গোয়েন্দাপ্রধান পদত্যাগ করেছেন, তারও পদত্যাগ করা উচিত। গত ছয় মাসে যা যা হয়েছে, সেজন্য সম্পূর্ণভাবে তিনি দায়ী।'

নেতানিয়াহুকে আল আকসা ও মধ্যপ্রাচ্য অঞ্চলে শান্তি পথে বাধা মনে করেন কি না- প্রশ্নের উত্তরে সাবেক হাউস স্পিকার বলেন, 'অবশ্যই মনে করি। আমি জানি না- তিনি শান্তিকে ভয় পান কি না, শান্তিতে বসবাস করতে অক্ষম কি না কিংবা শান্তির প্রতি অনাগ্রহী কি না…কিন্তু তিনি দীর্ঘদিন ধরে দ্বিরাষ্ট্র সমাধানের পথে সবচেয়ে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়ে আছেন।' 

সাক্ষাৎকারে বাইডেন প্রশাসনকে ইসরায়েলে অস্ত্র সরবরাহ বন্ধের আহ্বানও জানিয়েছেন ডেমোক্রেটিক পার্টির এই জ্যেষ্ঠ নেতা। 

গত ৭ অক্টোবর গাজার উত্তরাঞ্চলীয় ইরেজ সীমান্ত দিয়ে ইসরায়েলি ভূখণ্ডে ঢুকে নির্বিচারের গুলি চালিয়ে ১ হাজার ২০০ জন ইসরায়েলি ও অন্যান্য দেশের নাগরিককে হত্যা করে হামাস। সেই সঙ্গে জিম্মি হিসেবে ধরে নিয়ে যায় আরও ২৪০ জনকে।

জবাবে সেই দিন থেকেই গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)। গত ছয় মাস ধরে চলমান সেই অভিযানে কার্যত ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে গাজা উপত্যকা, নিহত হয়েছেন ৩৪ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি। নিহতদের অধিকাংশই শিশু, নারী ও বেসামরিক লোকজন।


ন্যান্সি পেলোসি   বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু   পদত্যাগ   ইসরায়েল   যুক্তরাষ্ট্র  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

খেলার মাঠে ফরাসি প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁ, করলেন গোলও!

প্রকাশ: ১২:৫৩ পিএম, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাকরনকে দেখা গেলো খেলার মাঠে। আবার গোলও পেয়েছেন তিনি। বুধবার (২৪ এপ্রিল) রাজধানী প্যারিসে এক প্রীতি ম্যাচে অংশ নেন তিনি। জানিয়েছে দেশটির গণমাধ্যম ফ্রান্স টোয়েন্টি ফোর।

ম্যাকরনের সঙ্গে ছিলেন জাতীয় ফুটবল দলের কোচ দিদিয়ের দেশম, দিদিয়ের দ্রগবা, আর্সেন ওয়েঙ্গারসহ সাবেক বেশ কয়েকজন তারকা ফুটবলার ও কর্মকর্তারা। খেলার মাঠে বেশ সাবলীল ও কৌশলী ভূমিকায় দেখা গেছে ফরাসি প্রেসিডেন্টকে। মিস করেননি পেনাল্টি। সুযোগ পেয়েই পাঠিয়ে দিয়েছেন গোলবারের ভেতর। ছুটে এসে অভিনন্দন জানান টিম সদস্যরা। কিছু সময়ের জন্য যেন সবাই ভুলে গেলেন দেশের প্রেসিডেন্ট তিনি।

রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালনকালে এ নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো ফুটবল জার্সি পরে মাঠে নামলেন ম্যাকরন। এর আগে, ২০২১ সালে প্যারিসে শহরতলির একটি দাতব্য ম্যাচে খেলতে নেমেছিলে। সেবারও পেনাল্টিতে গোল পেয়েছিলেন।

উল্লেখ্য, প্রীতি ম্যাচ থেকে পাওয়া অর্থের পুরোটাই ব্যয় হবে শিশুদের চিকিৎসার জন্য। ম্যাচটি আয়োজন করে ম্যাকরনের স্ত্রী ব্রিজিত পরিচালিত ভ্যারাইটিস ক্লাব অফ ফ্রান্স (ভিসিএফ) নামে একটি দাতব্য সংস্থা।


ফ্রান্স   প্রেসিডেন্ট   খেলা  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন