ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

জেরুজালেমে কট্টরপন্থী ইহুদি মিছিলের অনুমতি নেতানিয়াহু সরকারের

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৯:০৫ পিএম, ০৯ জুন, ২০২১


Thumbnail

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর বিদায়ী সরকার পূর্ব জেরুজালেমের পুরনো নগরীতে কট্টরপন্থী ইহুদিদের মিছিল করার অনুমতি দিয়েছে। সংঘর্ষের আশঙ্কায় আয়োজকরা মিছিলটি বাতিল করার পরের দিনই এই অনুমতি দিল সরকার।

ইসরায়েলের কয়েকটি কট্টরপন্থী ইহুদি সংগঠন পুরনো নগরীর দামেস্ক গেট থেকে মুসলিম পাড়ার ভেতর দিয়ে ‘পতাকার পদযাত্রা’ নামে এক মিছিলের আয়োজন করেছে। বৃহস্পতিবার এই মিছিল অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল।

ইসরায়েলি পুলিশ অনুমতি না দেয়ায় আয়োজকরা মিছিলটি বাতিল করে। কিন্তু মঙ্গলবার নেতানিয়াহুর মন্ত্রীসভার সঙ্গে এক বৈঠকের পর মন্ত্রীরা আগামী সপ্তাহে এই মিছিল করার অনুমতি দিয়েছেন।

নেতানিয়াহুর কার্যালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘পুলিশ ও পদযাত্রার আয়োজকদের সম্মতির ভিত্তিতে আগামী মঙ্গলবার (১৫ জুন) এই পদযাত্রা অনুষ্ঠিত হবে।’

এদিকে গাজা নিয়ন্ত্রণকারী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস সোমবার হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছে, এই মিছিল অনুষ্ঠিত হলে আবারও সহিংসতা হতে পারে।

হামাসের পক্ষ থেকে বলা হয়, ‘আমরা আশা করি বৃহস্পতিবার যেন ১০ মে’তে পরিণত না হয়।’



মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

গাজা যুদ্ধ নিয়ে প্রতিবাদ করায় নিউইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আটক ১৩৩

প্রকাশ: ১১:৫৭ এএম, ২৪ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের বর্বর আগ্রাসনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করায় যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস থেকে ১৩৩ জনকে আটক করা হয়েছে।

দেশটির বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধ নিয়ে ব্যাপক প্রতিবাদ বিক্ষোভ চলার প্রেক্ষাপটে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।

নিউইয়র্ক পুলিশ বিভাগ জানিয়েছে, ১৩৩ জনকে আটক করা হয়েছিল। আদালতের সমন জারির পর তাদের ছেড়েও দেওয়া হয়।

এছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের ইয়েল, কলম্বিয়াসহ অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় কাম্পাসেও গাজা যুদ্ধ নিয়ে প্রতিবাদ বিক্ষোভ অব্যাহত রয়েছে।


গাজা   যুদ্ধ   প্রতিবাদ   নিউইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়   আটক ১৩৩  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

আমেরিকায় কার্গো প্লেন বিধ্বস্ত

প্রকাশ: ১০:৩৬ এএম, ২৪ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

আমেরিকার উত্তরাঞ্চলীয় আলাস্কা অঙ্গরাজ্যে একটি কার্গো বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। এতে দু’জন মারা গেছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ডগলাস ডিসি-৪ নামের ওই কার্গো প্লেনটি মঙ্গলবার ( ২৩ এপ্রিল )  ফেয়ারব্যাঙ্কস আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়নের কিছু সময় পরই বিধ্বস্ত হয়।

আলাস্কা অঙ্গরাজ্যের সেনাবাহিনী জানিয়েছে, প্লেনটি স্থানীয় সময় সকাল ১০টার কিছুক্ষণ আগে উড্ডয়ন করে এবং এর কিছুক্ষণ পরেই তানানা নদীর কাছে এটি বিধ্বস্ত হয়।

ওই অঙ্গরাজ্যের জননিরাপত্তা বিভাগ জানিয়েছে, প্লেনটি নদীর তীরে একটি খাড়া পাহাড়ের ওপর বিধ্বস্ত হওয়ার পর এতে আগুন ধরে যায়।

ওই দুর্ঘটনায় কারও বেঁচে থাকার সম্ভাবনা নেই বলে জানানো হয়েছে।

কী কারণে ওই দুর্ঘটনা ঘটেছে তাৎক্ষণিকভাবে তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। ঘটনার তদন্ত করা হবে বলে জানিয়েছে দ্য ফেডারেল এভিয়েশন অথরিটি (এফএএ)।

উল্লেখ্য, ডগলাস ডিসি-৪ মডেলের এই প্লেন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার। বিশ্বে এ ধরনের অল্প কিছু প্লেন রয়েছে।


আমেরিকা   কার্গো প্লেন   বিধ্বস্ত  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

গাজায় এক কবরে শত শত লাশ

প্রকাশ: ১০:০৫ এএম, ২৪ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় খান ইউনিস শহরের একটি হাসপাতালের পাশে গণকবরের সন্ধান পাওয়া গেছে। ওই কবর থেকে এখন পর্যন্ত ৩০০ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। কবর খোঁড়ার কাজ এখনো চলছে। এতগুলো মরদেহ দেখে হতবাক করেছে মানবাধিকার সংস্থাগুলোকে। খবর সিএনএনের।

খান ইউনিসের বেসরকারি প্রতিরক্ষা বিভাগের পরিচালক কর্নেল ইয়ামেন আবু সুলেমান জানিয়েছেন, গত শনিবার নাসের মেডিকেল কমপ্লেক্সে একটি গণকবরের সন্ধান পেয়েছেন তারা। এই গণকবর থেকে সোমবার আরও ৭৩টি মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মোট ২৮৩ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এছাড়া আল শিফা হাসপাতাল প্রাঙ্গণে আরেকটি গণকবরে পাওয়া গেছে ৩০টি মরদেহ।

তিনি বলেন, বেশ কয়েকটি মরদেহের হাত-পা বাঁধা অবস্থায় পাওয়া গেছে। কারও গায়ে মাঠেই ফাঁসি দেওয়ার চিহ্ন রয়েছে। এ ছাড়া তাদের জীবিত কবর দেওয়া হয়েছিল নাকি মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল তা আমরা জানি না। বেশিরভাগ লাশই পচে গেছে।

এর আগে খান ইউনিস বেসরকারি প্রতিরক্ষা বিভাগের মুখপাত্র এবং এই অনুসন্ধান মিশনের প্রধান রায়েদ সাকার বলেছিলেন, গত ৭ এপ্রিল ইসরায়েলি সেনা প্রত্যাহারের পর তারা আরও ৪০০ নিখোঁজ মানুষের মরদেহের সন্ধান করছেন।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, মরদেহগুলো বর্জ্যের স্তূপের নিচে চাপা পড়েছিল। তাদের মধ্যে নারী ও বয়স্ক মানুষও ছিল।

গাজার হাসপাতালে শত শত লাশের গণকবরের সন্ধান পাওয়ার খবর আতঙ্কিত হওয়ার কথা জানিয়েছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার প্রধান ভলকার তুর্ক। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) তিনি বলেছেন, গাজায় নাসের এবং আল-শিফা হাসপাতাল ধ্বংস করা এবং সেখানে শত শত মরদেহ গণকবর দেওয়ার প্রতিবেদন দেখে রীতিমতো আতঙ্কিত আমি।

প্রসঙ্গত, গত ৭ এপ্রিল দক্ষিণ গাজার এই শহর থেকে সেনা প্রত্যাহার করে নেয় ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী। শহরে থেকে ইসরায়েলি সেনারা চলে যাওয়ার পরই এই গণকবরের সন্ধান পাওয়া যায়।

চলতি বছরের জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে নাসের মেডিকেল কমপ্লেক্সের আশপাশের এলাকায় তীব্র বোমাবর্ষণ করে ইসরায়েলি বাহিনী। এছাড়া হামাসের যোদ্ধাদের সঙ্গে তাদের তুমুল লড়াইও হয়েছে। এসব কারণে এলাকাটি বর্তমানে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে।

এদিকে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) জানিয়েছে যে, তারা ইসরায়েলে জিম্মি শনাক্তে ডিএনএ পরীক্ষার জন্য গাজা থেকে কয়েক ডজন মরদেহ সরিয়েছে।


গাজা   কবর   শত শত লাশ  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

উত্তেজনার মধ্যেই ইরানে বিরল সফরে উত্তর কোরিয়ার প্রতিনিধি দল

প্রকাশ: ০৯:২৫ এএম, ২৪ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ফিলিস্তিনের গাজাযুদ্ধ এবং ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে উত্তেজনা বিরাজ করছে। এর মধ্যেই ইরানে বিরল সফর করছে উত্তর কোরিয়ার একটি প্রতিনিধি দল।

গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, উত্তর কোরিয়ার আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মন্ত্রীর নেতৃত্বে দেশটির একটি প্রতিনিধি দল ইরান সফর করছে।

উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা কেসিএনএ নিউজ এজেন্সি জানিয়েছে, দেশটির বৈদেশিক অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিষয়ক মন্ত্রী ইউন জং হো’র নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল ইরান সফরের উদ্দেশে বিমানে করে মঙ্গলবার পিয়ংইয়ং ত্যাগ করে।

তবে ওই প্রতিবেদনে এর বেশি কিছু জানানো হয়নি।

পশ্চিমাদের সন্দেহ, উত্তর কোরিয়া এবং ইরান দীর্ঘদিন ধরে পরস্পরকে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচিতে সহযোগিতা করছে। তাদের ধারণা, এই ধরনের বিধ্বংসী অস্ত্র তৈরিতে প্রযুক্তিগত দক্ষতা এবং তৈরির বিভিন্ন উপাদান পরস্পরের মধ্যে বিনিময় করছে এই দুই দেশ।

ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধে ব্যবহারের জন্য ইরান রাশিয়াকে বিপুল সংখ্যক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র সরবরাহ করেছে বলে গত ফেব্রুয়ারিতে প্রতিবেদনে দাবি করে আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্স।

উত্তর কোরিয়া রাশিয়াকে ক্ষেপণাস্ত্র ও কামান সরবরাহ করেছে বলেও সন্দেহ করা হয়, যদিও উভয় দেশই এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

দক্ষিণ কোরিয়ার সরকারি তথ্যানুযায়ী, উত্তর কোরীয় মন্ত্রী ইউন জং হো এর আগে সিরিয়ার সাথে তার দেশের সম্পর্ক উন্নয়নে কাজ করেছেন।

সেই সঙ্গে তিনি রাশিয়ার সাথে উত্তর কোরিয়ার ক্রমবর্ধমান আদান-প্রদানে সক্রিয় ছিলেন। কেসিএনএ’র তথ্যানুযায়ী, চলতি মাসের শুরুতেও মস্কো সফরে একটি প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন তিনি।


ইরান   বিরল   সফর   উত্তর কোরিয়ার   প্রতিনিধি দল  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

জিবুতি উপকূলে অভিবাসীবাহী নৌকাডুবি, নিহত ৩৩

প্রকাশ: ০৮:৫৬ এএম, ২৪ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

লোহিত সাগরের জিবুতি উপকূলে অভিবাসীদের বহনকারী একটি নৌকা ডুবে গেছে। এতে কমপক্ষে ৩৩ জন নিহত হয়েছেন। হতভাগ্য এসব অভিবাসীর মধ্যে শিশুও রয়েছে।

নিহত অভিবাসীদের সবাই ইথিওপিয়ান। বুধবার (২৪ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আট বছর বয়সী এক বালকসহ অন্তত ৩৩ ইথিওপিয়ান অভিবাসী জিবুতির উপকূলে তাদের নৌকা ডুবে মারা গেছে বলে কর্মকর্তারা বিবিসিকে জানিয়েছেন।

জাতিসংঘের অভিবাসন বিষয়ক সংস্থা জানিয়েছে, ইয়েমেন থেকে ইথিওপিয়ায় লোহিত সাগর পাড়ি দিয়ে যাওয়া ৭৭ জনের মধ্যে তারা ছিলেন।

মৎস্যজীবীরা মঙ্গলবার কয়েকজন অভিবাসীকে ডুবে যাওয়ার ঘটনা প্রত্যক্ষ করার পর ট্র্যাজেডির বিষয়ে উপকূলরক্ষীদের সতর্ক করেন। পরে উদ্ধারকারীরা ২০ জনেরও বেশি লোককে বাঁচাতে সক্ষম হন। তবে অন্যরা নিখোঁজ রয়েছেন।

উদ্ধারের পর জিবুতির উপকূলে গডোরিয়া শহরে নিয়ে আসা জীবিতদের চেহারায় বিপর্যয় এবং ভয় স্পষ্ট ছিল। পরে সেখানে চিকিৎসার জন্য তাদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে জাতিসংঘের অভিবাসন বিষয়ক সংস্থা আইওএম তাদের ইথিওপিয়ায় প্রত্যাবাসন করে।

জিবুতি কোস্টগার্ডের সিনিয়র কর্মকর্তা ইস ইইয়াহ বলেছেন, যারা ডুবে যাওয়া নৌকায় ছিলেন তারা ইয়েমেন ছেড়ে চলে যেতে চেয়েছিলেন। কারণ তাদের নিজের দেশের তুলনায় সেখানে জীবন আরও বেশি সংগ্রামের ছিল।

এদিকে জিবুতিতে নিযুক্ত ইথিওপিয়ার রাষ্ট্রদূত বারহানু সেগায়ে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্সে অভিবাসীদের মৃত্যুর জন্য শোক প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘জিবুতি থেকে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে অবৈধপন্থায় ভ্রমণ অত্যন্ত বিপজ্জনক এবং এতে করে ক্রমাগত আমাদের নাগরিকরা তাদের জীবন হারাচ্ছেন।’

বিবিসি বলছে, স্থলবেষ্টিত ইথিওপিয়ায় গৃহযুদ্ধের পর পালিয়ে আসা লোকেরা প্রায়শই জিবুতি এবং ইয়েমেনের মধ্য দিয়ে সৌদি আরব এবং তার বাইরেও অন্য অনেক দেশে ভালো সুযোগের সন্ধানে যেয়ে থাকেন।

তাদের মধ্যে কেউ কেউ আবার আটকে যায় ইয়েমেনে। আরব উপদ্বীপের এই দেশটিও যুদ্ধের কবলে রয়েছে।

লোহিত সাগরে আরেকটি নৌকা দুর্ঘটনায় অন্তত ৩৮ ইথিওপিয়ান মারা যাওয়ার দুই সপ্তাহ পর মঙ্গলবারের এই নৌকাডুবি ও অভিবাসীদের প্রাণহানির এই ঘটনা ঘটল।

কর্মকর্তাদের মতে, গত এক দশকে লোহিত সাগরের একই এলাকায় প্রায় এক হাজার লোককে মৃত বা নিখোঁজ হিসেবে রেকর্ড করা হয়েছে।


জিবুতি   উপকূল   অভিবাসীবাহী   নৌকাডুবি   নিহত ৩৩  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন