কোর্ট ইনসাইড

কঠোর লকডাউন: জরিমানা ১০০-৩০০, দিতে হচ্ছে ১২০০-১৫০০

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৭:৫২ পিএম, ০৪ জুলাই, ২০২১


Thumbnail

করোনা সংক্রমণ রোধে সারাদেশে চতুর্থ দিনের মতো চলছে সরকারঘোষিত কঠোর লকডাউন। এই বিধিনিষেধ বাস্তবায়নে কঠিন অবস্থানে রয়েছে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। পরিচালিত হচ্ছে একাধিক ভ্রাম্যমাণ আদালত। বিধিনিষেধ অমান্যকারীদের করা হচ্ছে জরিমানা। এছাড়া আটকও করা হচ্ছে। আটক ব্যক্তিদের আদালতে তুলে জরিমানাও করা হচ্ছে।

রোববার (৪ জুলাই) বিধিনিষেধের চতুর্থ দিনে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালত ৬৩৬ জনকে জরিমানা করেছেন। জরিমানার পরিমাণ জনপ্রতি একশ থেকে তিনশ টাকা হলেও আটকদের স্বজনদের অভিযোগ, তাদের কাছ থেকে আইনজীবী পরিচয়ে ছয়শ থেকে ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা পর্যন্ত নেয়া হয়েছে, এমনকি অনেকের কাছ থেকে দুই হাজার টাকা পর্যন্তও নেয়া হয়েছে। অতিরিক্ত টাকা না দেয়ায় অনেককে আটক করে রাখারও অভিযোগ পাওয়া গেছে।

সাধারণত এসব ঘটনায় আটক ব্যক্তিদের সরাসরি আদালতে হাজির করে পুলিশ। তখন জরিমানা করে ছেড়ে দেন আদালত। এজন্য আইনজীবীও খোঁজেন না অনেকে।

রোববার ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতের সামনে দেখা যায়, আইনজীবীদের পাশাপাশি অনেকে জরিমানার টাকার কাগজ নিয়ে দৌড়াদৌড়ি করছেন। আইনজীবী পরিচয়ে অনেকে যার কাছ থেকে যেমন পাচ্ছেন তেমন টাকা নিচ্ছেন। এসময় আটক ব্যক্তিদের স্বজনদের মধ্যেও স্বাস্থ্যবিধির বালাই দেখা যায়নি।

রামপুরা থেকে আসা নাসির উদ্দিন বলেন, আমার ছেলের মুখে মাস্ক না থাকায় গতকাল সন্ধ্যায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা আটক করেন। এরপর আজ ডিএমপি অধ্যাদেশ আইনে আটক দেখিয়ে ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে হাজির করা হয়। আদালত তাকে ২০০ টাকা জরিমানা করেন। কিন্তু আমার কাছ থেকে আইনজীবী পরিচয় দিয়ে এক ব্যক্তি এক হাজার তিনশ টাকা নেন। টাকা কম দেয়ার কথা বললে আমাকে হুমকি-ধমকি ও গালিগালাজ করেন তিনি।

মুগদা থেকে আসা শায়ের উদ্দিন খান বলেন, আজ সকালে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা অকারণে রাস্তায় চলাফেরা করায় আমার ছেলেকে আটক করেন। এরপর ডিএমপির অধ্যাদেশ আইনে তাকে আদালতে হাজির করা হয়। তার ২০০ টাকা জরিমানা করেন আদালত। কিন্তু আইনজীবী পরিচয়ে একজন আমার ছেলেকে বের করতে এক হাজার টাকা নেন। জরিমানা ২০০ টাকা হলেও আমাকে অতিরিক্ত আটশ টাকা দিতে হয়েছে।

ঢাকা আইনজীবী সমিতির লাইব্রেরি সম্পাদক শারমিন সুলতানা হ্যাপি বলেন, কঠোর বিধিনিষেধ চলায় অনেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের হাতে আটক হচ্ছেন। এরপর তাদের আদালতে পাঠানো হচ্ছে। আদালত তাদের ক্ষেত্রবিশেষ একশ থেকে তিনশ টাকা পর্যন্ত জরিমানা করেন। কিন্তু এখানে আইনজীবী পরিচয় দিয়ে কিছু অসাধু লোক আটকদের স্বজনদের কাছ থেকে অতিরিক্ত টাকা নিচ্ছেন। আমরা অসাধু লোকজনদের আটক করে সতর্ক করছি। অসাধু লোকজনদের বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে।



মন্তব্য করুন


কোর্ট ইনসাইড

ছাত্র অধিকার পরিষদের ২৫ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে প্রতিবেদন পেছাল

প্রকাশ: ০২:৩৪ পিএম, ২৪ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

মারধর ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে রাজধানীর শাহবাগ থানায় করা মামলায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্র অধিকার পরিষদের ২৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন পিছিয়ে আগামী ১৪ মে ধার্য করেছেন আদালত।

রোববার (২৪ মার্চ) মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল। এদিন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেননি। এ কারণে ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সুলতান সোহাগ উদ্দিন নতুন দিন ধার্য করেন।

উল্লেখ্য, ২০২২ সালের ৭ অক্টোবর বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যার তৃতীয় বার্ষিকীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাবেশের আয়োজন করে বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ। সে সমাবেশে অতর্কিত হামলা চালানো হয়। এতে পণ্ড হয়ে যায় ছাত্র অধিকার পরিষদের সমাবেশ।

এ ঘটনায় ৮ অক্টোবর ছাত্রলীগ নেতা নাজিম উদ্দিন বাদী হয়ে শাহবাগ থানায় একটি মামলা করেন। মামলায় আসামি করা হয় ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি আকতার হোসেনসহ ২৫ জনকে। এছাড়া মামলায় আরও ১৪০ থেকে ১৫০ জনকে আসামি করা হয়।


ছাত্র অধিকার পরিষদ   বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়   আবরার ফাহাদ হত্যা  


মন্তব্য করুন


কোর্ট ইনসাইড

এস কে সিনহার দুদকের মামলায় প্রতিবেদনের নতুন তারিখ

প্রকাশ: ০১:৫৯ পিএম, ২৪ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তিনতলা বাড়ির সন্ধান পাওয়ায়  অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুদকের করা মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার (এসকে) সিনহা ও তার ভাই অনন্ত কুমার সিনহার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল পিছিয়ে আগামী ৩ জুন দিন ধার্য করেছেন আদালত।

রোববার (২৪ মার্চ) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ জগলুল হোসেনের আদালত নতুন এ দিন ধার্য করেন।

এদিন এ মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ধার্য ছিল। তবে মামলার তদন্ত সংস্থা দুদক তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেননি। এ জন্য আদালত তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নতুন এ দিন ধার্য করেন।

উল্লেখ্য, ২০২২ সালের ৩১ মার্চ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তিনতলা বাড়ির সন্ধান পাওয়ায় দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এ মামলাটি করেন সংস্থাটির উপপরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান। মামলায় মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারায় এবং ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় অভিযোগ আনা হয়। 

মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, এস কে সিনহা প্রধান বিচারপতি থাকার সময় অপরাধলব্ধ অর্থ হুন্ডিসহ বিভিন্নভাবে আমেরিকায় পাচার করেন। পরে তার ছোট ভাই অনন্তের অ্যাকাউন্টে এসব অর্থ স্থানান্তর হয়। ২ লাখ ৮০ হাজার ডলার এস কে সিনহা তার ভাইয়ের নামে বাড়িটি কেনেন। ২০১৮ সালের ১২ জুন এ বাড়িটি কেনা হয়। যার ঠিকানা ১৭৯, জ্যাপার স্ট্রিট, প্যাটারসন নিউ জার্সি।


এস কে সিনহা   দুদক   মামলা   যুক্তরাষ্ট্র  


মন্তব্য করুন


কোর্ট ইনসাইড

হিমুর মৃত্যু: মামলার প্রতিবেদন ১৩ মে

প্রকাশ: ০১:৫১ পিএম, ২৪ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

গেল বছরে রাজধানীর উত্তরায় নিজ বাসায় অভিনেত্রী হুমায়রা নুসরাত হিমুর আত্মহত্যার ঘটনায় দায়ের করা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ পিছিয়ে আগামী ১৩ মে ধার্য করেছেন আদালত।

রোববার (২৪ মার্চ) মামলাটির তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু এদিন পুলিশ প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেনি। এজন্য ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মইনুল ইসলামের আদালত প্রতিবেদন দাখিলের নতুন এ তারিখ ধার্য করেন। আদালতে উত্তরা পশ্চিম থানার সাধারণ নিবন্ধন শাখার কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক নওশের আলী এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।

২০২৩ সালের ২ নভেম্বর রাতে হিমুর মৃত্যুর ঘটনায় তার খালা নাহিদ আক্তার রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানায় বাদী হয়ে এ মামলা দায়ের করেন। মামলা দায়েরের পর হিমুর বন্ধু জিয়াউদ্দিন ওরফে রুফিকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। 

মামলায় হিমুর খালা নাহিদ আক্তার অভিযোগ করেছেন, জিয়াউদ্দিন রুফি (৩৬) হিমুর বয়ফ্রেন্ড। ছয় মাস আগে থেকে তিনি নিয়মিত হিমুর বাসায় যাতায়াত এবং মাঝে মধ্যে রাত্রীযাপন করতেন। ১ নভেম্বর রুফির মোবাইল নম্বর ও ভিগো লাইভ আইডি ব্লক দেন হিমু। বিষয়টি নিয়ে উভয়ের মধ্যে ঝামেলা হয়। ২ নভেম্বর বিকেল ৩টার দিকে রুফি বাসায় এসে কলিং বেল দেন। মিহির দরজা খুলে দিলে তিনি বাসার ভেতরে যান। মিহির তার রুমে চলে যান। ৫ টার দিকে রুফি মিহিরের রুমে গিয়ে চিৎকার করতে করতে বলেন, হিমু আত্মহত্যা করেছে। 

তখন মিহির তাকে জিজ্ঞাসা করে, আপনি-তো রুমেই ছিলেন। তখন তিনি বাথরুমে ছিলেন বলে জানান। এসময় হিমু রুমের সিলিংফ্যানের হুকে রশি লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। মিহির সঙ্গে সঙ্গে হিমুর রুমে ঢুকে তাকে গলায় রশি লাগিয়ে ফাঁস দেওয়া অবস্থায় দেখতে পান। রুমে থাকা দুটি কাঁচের গ্লাস ভাঙা অবস্থায় দেখতে পান। তাৎক্ষণিকভাবে তারা দুজন হিমুকে উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তখন রুফি হিমুর ব্যবহৃত মোবাইল ফোন দুটি নিয়ে কৌশলে চলে যান।


হিমু   অবিনেত্রী   আত্মহত্যা   মামলা  


মন্তব্য করুন


কোর্ট ইনসাইড

সাবেক সচিব প্রশান্ত কুমার কারাগারে

প্রকাশ: ০১:৩৮ পিএম, ২৪ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুদকের করা মামলায় সাবেক পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় সচিব প্রশান্ত কুমার রায়কে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।

রোববার (২৪ মার্চ) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেনের আদালত জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। দুদকের সহকারী পরিচালক আমিনুল এ তথ্য জানিয়েছেন।

এদিন আসামি প্রশান্ত কুমার আদালতে আত্মসমর্পণের পর জামিন চেয়ে আবেদন করেন। অন্যদিকে দুদক জামিনের বিরোধিতা করেন। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে আদালত তার জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

জ্ঞাত আয়বহির্ভূত এক কোটি ২৫ লাখ ৪০ হাজার ২৪৭ টাকার সম্পদ রাখার অভিযোগে গত বছরের ৫ জুন দুদকের উপপরিচালক মো. মশিউর রহমান বাদী হয়ে মামলা করেন।

মামলার এজাহারে বলা হয়, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের সাবেক সচিব ড. প্রশান্ত কুমার রায় ‘একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্প’র পরিচালক ছিলেন। দুর্নীতি দমন কমিশনে দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে তিনি এক কোটি ২০ লাখ ৪৯ হাজার ৮১৬ টাকা মূল্যের সম্পদ অর্জনের তথ্য গোপন করেন। মিথ্যা ও ভিত্তিহীন ঘোষণা দেওয়া ছাড়াও অবৈধ উপায়ে অর্জিত ও জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ এক কোটি ২৫ লাখ ৪০ হাজার ২৪৭ টাকা মূল্যের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ অর্জন করে ভোগ দখলে রেখে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৬ (২) ও ২৭ (১) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন। এ অভিযোগে তার বিরুদ্ধে সোমবার (৫ মে) এ মামলা দায়ের করা হয়।

সাবেক এই সচিবের বাড়ি খুলনার বাটিয়াঘাটা থানার গোপ্তমারী গ্রামে। তার বাবার নাম মৃত বিমলেন্দু রায়। বর্তমানে তিনি রাজধানীর মোহাম্মদপুরের কাদিরাবাদ হাউজিং সোসাইটির ৫ নম্বর রোডের ৩ নম্বর বাড়ির এ-৫ ফ্ল্যাটে থাকেন।

তার উল্লেখযোগ্য সম্পদের মধ্যে রয়েছে— খুলনা জেলার বটিয়াঘাটা থানায় দুই দশমিক চার একর জমি। যা এক কোটি ৬৫ লাখ টাকায় কিনেছেন। রাজধানীর মোহাম্মদপুরের কাদিরাবাদ হাউজিং সোসাইটির ৫ নম্বর রোডের ৩ নম্বর বাড়ির যে ফ্ল্যাটে (এ-৫) থাকেন সেটা কিনেছেন ৪২ লাখ তিন হাজার ৮৪১ টাকায়। মোহাম্মদপুরে ৩৭৯, পুলপাড় রোড, পূর্ব জাফরাবাদে ১২০০ বর্গফুটের আরেকটি ফ্ল্যাট কিনেছেন ৫০ লাখ টাকায়।

রাজধানীর ১৪৩ গ্রিন রোডের ঠিকানায় গ্রিন সুপার মার্কেটের ৩য় তলায় ৩০০ বর্গফুটের একটি কক্ষ কিনেছেন ১১ লাখ টাকায়। পৈতৃক সূত্রে পাওয়া জমির ওপর ২ তলা ভবন নির্মাণ করেছেন। ২৩ লাখ টাকায় একটি জাপানি প্রিমিও কার কিনেছেন। ১৬ লাখ টাকায় কিনেছেন একটি এক্সকাভেটর (ভেকু)। এছাড়াও সোনালী ব্যাংকের রমনা করপোরেট শাখায় ৫০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র রয়েছে। স্বর্ণালংকার রয়েছে ১০ লাখ টাকার। ইলেকট্রনিকস সামগ্রী ও আসবাবপত্র রয়েছে সাত লাখ টাকার।

২০২২-২৩ অর্থ বছর শেষে এক কোটি ৪১ লাখ টাকা ঋণ বাদে তার নিট সম্পদ রয়েছে এক কোটি ৮৭ লাখ ৮৯ হাজার ৯৬৪ টাকার।



মন্তব্য করুন


কোর্ট ইনসাইড

খালেদা জিয়াসহ ৭ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি ২৮ মে

প্রকাশ: ১১:৫৭ এএম, ২৪ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ ৭ আসামির বিরুদ্ধে আগামী ২৮ মে অভিযোগ গঠনের শুনানির জন্য দিন ধার্য করেছেন আদালত।

রোববার (২৪ মার্চ) কেরানীগঞ্জ কারাগারে নবনির্মিত ভবনে স্থাপিত ঢাকার অস্থায়ী বিশেষ জজ আদালত-২ এর বিচারক আকতারুজ্জামান এদিন ধার্য করেন।

আজ রোববার (২৪ মার্চ) মামলাটির অভিযোগ গঠন শুনানির দিন ধার্য ছিল। কিন্তু খালেদা জিয়া অসুস্থ থাকায় আদালতে হাজির হতে পারেননি। তারপক্ষে এদিন সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেজবাহ হাজিরা দেন। একই সঙ্গে চার্জ শুনানি পেছানোর জন্য সময়ের আবেদন করেন তিনি।

আদালত সময়ের আবেদন মঞ্জুর করে আগামী ২৮ মে অভিযোগ গঠন শুনানির জন্য নতুন দিন ধার্য করেছেন। খালেদা জিয়ার আইনজীবী হান্নান ভূঁইয়া এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি দুর্নীতি মামলায় ১৩ আসামির মধ্যে মানবতাবিরোধী অপরাধে জামায়াতে ইসলামীর নেতা মতিউর রহমান নিজামী ও আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদের ফাঁসি কার্যকর হয়েছে।

এছাড়া আসামি ব্যারিস্টার আমিনুল হক, সাবেক কৃষিমন্ত্রী এম কে আনোয়ার, সাবেক জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী এ কে এম মোশারফ হোসেন, সাবেক তথ্যমন্ত্রী এম শামসুল ইসলাম মারা গেছেন।

এ মামলার ৭ আসামি হলো। তারা হলেন- খালেদা জিয়া, সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আলতাফ হোসেন চৌধুরী, সাবেক স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী ড. খন্দকার মোশারফ হোসেন, মো. সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, হোসাফ গ্রুপের চেয়ারম্যান মোয়াজ্জেম হোসেন, সাবেক জ্বালানি ও খনিজসম্পদ সচিব নজরুল ইসলাম ও পেট্রো বাংলার সাবেক পরিচালক মুঈনুল আহসান।

উল্লেখ্য, ২০০৮ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি খালেদা জিয়া ও তার মন্ত্রিসভার সদস্যসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি দুর্নীতি মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।


খালেদা জিয়া   শুনানি   বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন