ইনসাইড এডুকেশন

শিক্ষার্থীদেরই জন্য জরুরি সুপরিকল্পিত রুটিন

প্রকাশ: ০৮:০০ এএম, ১৬ অগাস্ট, ২০২২


Thumbnail শিক্ষার্থীদেরই জন্য জরুরি সুপরিকল্পিত রুটিন

বর্তমান সময়ের মেধাবী শিক্ষার্থীদের মধ্যে রুটিন করে পড়াশোনার একটা প্রবণতা দেখা যায়। তবে শুধু মেধাবী শিক্ষার্থীরা না,  সকল শিক্ষার্থীদের জন্যই রুটিন কতটা প্রয়োজনীয় সেটা নিয়েই বাংলা ইনসাইডারের আজকের আয়োজন। 

শুধু মেধাবীরাই নয়, রুটিন করে পড়াশোনা করা সকল শিক্ষার্থীদের জন্যই প্রয়োজন। কারণ একটা রুটিন আমাদের দিনের কাজ দিনে সেরে ফেলতে সাহায্য করে। সব থেকে বড় কথা হলো রুটিন অনুযায়ী প্রতিদিনের কাজ প্রতিদিন করে ফেলায় নিজেদের মধ্যে কর্মদক্ষতা বৃদ্ধি পাবে। যেটা একটা রুটিনের মাধ্যমেই সম্ভব।

একজন শিক্ষার্থীর ভালো ফলাফলা করা সম্পূর্ণই নির্ভর তার পড়াশোনার উপর। তাই বলে কি সকল কাজ বাদ দিয়ে সারাদিন বইয়ের ভেতর মুখ গুজে বসে থাকবেন! না সারাদিন বইয়ে মুখ গুজে কোনো লাভ নেই।  তাতে সবার ক্ষেত্রে ফলাফল ভালো হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম থাকে।  তাই রুটিন করে পড়াশোনার পাশাপাশি,  আপনার অন্যান্য কাজ করা, খেলাধুলা করা, অনুশীলন করা সব কিছুই জরুরি।

পড়াশোনার পাশাপাশি আপনার যদি পছন্দের তালিকায় অঙ্কন, গান বা নাচ থাকে৷  তাহলে আপনি রুটিন কাজে লাগিয়ে ঘন্টা খানেক সময় রাখুন৷ আর প্রতিদিন একই সময়ে ঘন্টা খানেক অনুশীলন করেন তাহলে খুব সহজেই আপনি এটা নিজের মধ্যে আয়ত্ত করতে পারবেন। সেটা হতে পারে খেলা-ধুলা, অঙ্কন, নাচ গান ইত্যাদি৷ 

 যখনের কাজ তখন করা।  যেমন আপনার যখন পড়াশোনা করা উচিত তখন পড়াশোনা আর যখন খেলা ধুলা বা অন্যান্য অনুশীলন আলদা আলদা সময়ে নিয়ম অনুযায়ী করা। কারণ সময়েরটা সময়ে করলে কাজটি ভালোভাবে করা যায়। এছাড়া নিয়ম করে খেলাধুলা আপনাকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করবে। আর ভালো করে পড়াশোনা করতে হলে সুস্থ থাকা খুবই জরুরি। যদি আপনি একটা রুটিন মেনে চলেন তাহলেই সব সম্ভব। 

রুটিন মানেই হলো আপনার কোন কাজটি কখন করবেন সেসব কিছু লিখে রাখা এবং তা মেনে চলা। আপনার প্রতিদিনের কাজ প্রতিদিন শেষ করতে রুটিন আপনাকে ভীষণভাবে সাহায্য করবে। তবে এর জন্য অবশ্যই রুটিন মেনে চলা জরুরি। রুটিনে আপনার যে কাজটি যখন দেওয়া থাকে চেষ্টা করবেন রুটিনের সময় অনুযায়ীই শেষ করতে। তবে আপনি যদি রুটিন না করেন তাহলে আপনার কোন কাজটা কখন বা কত সময় করতে সেটা বুঝতে পারবেন না।  তাতে করে আপনার অন্য কাজে প্রভাব  পড়ার সম্ভাবনা থাকে৷ কখন কোন কাজটি করতে হবে সেটা ভাবতে ভাবতেই আপনার অনেকটা সময় নষ্ট হয়ে যাবে। যা একটা রুটিন মেনে চললে আপনার জন্য বিষয়টা খুবই সহজ হয়।

ছোট একটা রুটিন আপনার সময় অনেকটুকু বাচিয়ে দেবে। কারণ একটা রুটিনেই লেখা থাকে আপনি কখনের কাজ কখন করবেন৷ রুটিনে দেওয়া বরাদ্দ সময় অনুযায়ী কাজ শেষ করতে পারলে আপনার অনেকটা সময় বেচে যাবে এবং আপনি সময় অপচয় থেকে বিরত থাকতে পারবেন। 
ফলে আপনার পড়াশোনায় একঘেয়েমি চলে আসবে না। আপনার অন্যান্য কাজও সময় মত শেষ হবে। এছাড়াও রুটিনে আগে থেকেই পরিকল্পনা করা থাকে বলেই প্রতিদিন পরিকল্পনা করার জন্য সময় নষ্ট হয় না।

রুটিনে পড়াশোনা, খেলা-ধুলা, অন্যান্য কাজের পাশাপশি নিজের জন্য সময় রাখুন৷  নিজের জন্য সময়টা কখন বা কত সময় সেটাও রুটিনে লিখে রাখুন তাতে আপনার জন্য সব কিছুই সহজ মনে হবে এবং নিজেকে নিজে কিছুটা সময় দিলে আরও নতুন নতুন ভাবনা তৈরি করার আগ্রহটা বাড়বে।

একটি সুপরিকল্পিত রুটিন আপনার প্রত্যাহিক জীবনে অনেকটা সস্তি ফিরিয়ে দিতে সহায়তা করবে। রুটিন মানেই নিয়ম। আর তাই এই নিয়মকে অভ্যাসে পরিণত করতে পারলে সময়ানুবর্তিতা বৃদ্ধি পাবে। এর পাশাপাশি নিয়ম মেনে চলার অভ্যাসও গড়ে উঠবে।

একজন শিক্ষার্থীর জন্য রুটিন শুধুমাত্র একটা রুটিন না, এটি শিক্ষার্থীদের প্রাত্যহিক জীবনকে শৃঙ্খলার মধ্যে নিয়ে আসার হাতিয়ার। শৃঙ্খলাই একজন শিক্ষার্থীকে একাধারে ভালো ছাত্র ও ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তুলেতে পারে। যদি একটি সুপরিকল্পিত  রুটিন মেনে চলা যায় তাহলে আপনাদের প্রতিদিনের জীবন আরও সুন্দর এবং গোছালো হবে। এর জন্য প্রত্যেক শিক্ষার্থীদের একটি রুটিন তৈরি করা প্রয়োজন।

শিক্ষার্থী   সুপরিকল্পিত রুটিন   পড়াশোনা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

এইচএসসির ফরম পূরণের সময় বৃদ্ধি

প্রকাশ: ১২:২৫ পিএম, ২১ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

এইচএসসি পরীক্ষার শিক্ষার্থীদের ফরম পূরণের সময় বৃদ্ধি করা হয়েছে। রবিবার (২১ এপ্রিল) ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক মোঃ আবুল বাশার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এইচএসসি পরীক্ষার অনলাইনে ফরম পূরণের কার্যক্রম আগামী ৫ মে পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। ৬ মে পর্যন্ত ‘সোনালী সেবার’ মাধ্যমে ফরম পূরণের ফি পরিশোধ করা যাবে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও উল্লেখ করা হয়, আগামী ০৭ মে থেকে শুরু হয়ে চলবে ১২ মে পর্যন্ত বিলম্ব ফিসহ ফরম পূরণের সময় নির্ধারণ করা হয়েছে এবং ‘সোনালী সেবার’ মাধ্যমে এর ফি পরিশোধ করা যাবে ১৩ মে পর্যন্ত।


এইচএসসি পরীক্ষা   ফরম পূরণ   সোনালী সেবা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

তীব্র তাপদাহের কারণে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন কলেজে ক্লাস বন্ধ

প্রকাশ: ০৮:৩০ পিএম, ২০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

সারাদেশে বয়ে যাচ্ছে তীব্র তাপদাহ। যার জন্য ইতোমধ্যেই জারি করা হয়েছে হিট অ্যালার্ট। এমন পরিস্থিতিতে আগেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলো।

সেই ধারাবাহিকতায় এবার তীব্র তাপদাহের কারণে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজগুলোর ক্লাস বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। শনিবার (২০ এপ্রিল) বিকেলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, তীব্র তাপদাহের কারণে পরবর্তী তারিখ ঘোষিত না হওয়া পর্যন্ত জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজগুলোর ক্লাস বন্ধ থাকবে।

এর আগে একই কারণে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন সব স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা এবং কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি ঘোষণা করা হয়। এই ছুটি ফলে আগামী ২৮ এপ্রিল খুলবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো। ছুটি শেষে আগামীকাল তা খোলার কথা ছিল। তার আগে আজ শনিবার দুই মন্ত্রণালয় এবং অধিদপ্তরগুলোর পক্ষ থেকে পৃথকভাবে এসব সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রথমে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত দেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অ্যাসেম্বলি (প্রাত্যহিক সমাবেশ) বন্ধের ঘোষণা দিয়েছিল। তবে কিছুক্ষণ পরে পৃথক বিজ্ঞপ্তিতে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, চলমান তাপদাহে শিশু শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য ও সুরক্ষা বিবেচনায় ২১ এপ্রিল থেকে ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, শিশু কল্যাণ ট্রাস্টের বিদ্যালয় ও উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরোর লার্নিং সেন্টারগুলো বন্ধ থাকবে।

এরপর মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) পক্ষ থেকে জানানো হয়, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও আবহাওয়া অফিসের পূর্বাভাসের পরিপ্রেক্ষিতে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) অধীন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতেও ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। তবে পরের দুই দিন শুক্র ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি। এর ফলে কার্যত এই ছুটি হবে ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত। তাই ২৮ এপ্রিল খুলবে।

মাউশির মহাপরিচালকের রুটিন দায়িত্বে থাকা অধ্যাপক শাহেদুল খবীর চৌধুরী এ সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে প্রথম আলোকে বলেন, আবহাওয়া পরিস্থিতির অবনতি বা উন্নতির পরিপ্রেক্ষিতে এই আদেশ পরিবর্তিত হতে পারে।

এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলো মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে একজন উপপরিচালক জানান, মাউশির অধীন স্কুল ও কলেজগুলোর মতো তাদের অধীন মাদ্রাসাগুলোও ছুটি থাকবে। অর্থাৎ মাদ্রাসাগুলোও খুলবে ২৮ এপ্রিল।

কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের একজন পরিচালক গণমাধ্যমকে বলেন, তারাও মাউশির অনুরূপ সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন।


তীব্র তাপদাহ   গরম   শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা

প্রকাশ: ০৯:০৮ পিএম, ১৪ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

গুচ্ছভুক্ত ২৪ বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথমবর্ষে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। আগামী ২৭ এপ্রিল থেকে শুরু হবে এ পরীক্ষা। তিন ইউনিটে পর্যায়ক্রমে পরীক্ষা শেষ হবে আগামী ১১ মে।

গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার টেকনিক্যাল কমিটির আহ্বায়ক এবং চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নাছিম আখতার জানান, ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার প্রাথমিক আবেদন প্রক্রিয়া ২৭ ফেব্রুয়ারি রাত ১১টা ৫৯ মিনিটে শেষ হয়েছে। এবার মোট ৩ লাখ ৫ হাজার ৩৪৬টি আবেদন জমা পড়েছে।

এর মধ্যে বিজ্ঞান শাখার ‘এ’ ইউনিটে ১ লাখ ৭০ হাজার ৫৯৯টি, মানবিক শাখার ‘বি’ ইউনিটে ৯৪ হাজার ৬৩১টি ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখার ‘সি’ ইউনিটে ৪০ হাজার ১১৬টি আবেদন জমা পড়েছে।

আগামী ২৭ এপ্রিল শনিবার ‘এ’ ইউনিট (বিজ্ঞান), ৩ মে শুক্রবার ‘বি’ ইউনিট (মানবিক) এবং ১০ মে শুক্রবার 'সি’ ইউনিট (বাণিজ্য) ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা দুপুর ১২টা থেকে ১টা এবং অন্য দুই ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে।

২৪ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রায় ২১ হাজার আসন রয়েছে। এই আসনের বিপরীতে এবার আবেদন জমা পড়েছে ৩ লাখ ৫ হাজার ৩৪৬টি। সেই হিসাবে প্রতি আসনের জন্য লড়বেন ১৫ জন ভর্তিচ্ছু।

গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

এবার বিশ্বসেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় বুয়েট-ঢাবি

প্রকাশ: ১১:৫২ এএম, ১৩ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

যুক্তরাজ্যভিত্তিক শিক্ষা ও গবেষণা সংস্থা কোয়াককোয়ারেলি সায়মন্ডসের (কিউএস) বিষয়ভিত্তিক বিশ্ববিদ্যালয় র‌্যাঙ্কিংয়ে স্থান পেয়েছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি)।

বুধবার (১০ এপ্রিল) ওয়েবসাইটে এ র‌্যাংঙ্কিং প্রকাশ করা হয়। বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ানো হয়-এমন ৫৫টি বিষয়কে পাঁচ ক্যাটাগরিতে ভাগ করে ২০২৪ সালের এ র‌্যাংঙ্কিং প্রকাশ করা হয়েছে।

প্রকাশিত র‌্যাংঙ্কিং অনুযায়ী- এ বছর বিশ্বের ৯৫টি দেশের এক হাজার ৫৫৯টি উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ১৬ হাজার ৪০০টিরও বেশি একাডেমিক প্রোগ্রামের মর‌্যাংদা ও গবেষণাকে বিবেচনায় নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে র‌্যাংঙ্কিংয়ে স্থান দেওয়া হয়েছে।

এবারের র‌্যাংঙ্কিংয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি ক্যাটাগরিতে বুয়েট ৬৪ দশমিক পাঁচ স্কোর নিয়ে ৩০৫তম স্থানে আছে। আর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান ৫০১ থেকে ৫৫০ এর মধ্যে।

সোশ্যাল সায়েন্স অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট ক্যাটাগরিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান ৪৫১ থেকে ৫০০ এর মধ্যে। আর আর্টস অ্যান্ড হিউম্যানিটিস ক্যাটাগরিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান ৫০১ থেকে ৫৫০ এর মধ্যে।

অন্যান্য ক্যাটাগরিগুলো হলো-লাইফ সায়েন্স অ্যান্ড মেডিসিন, ন্যাচারাল সায়েন্স। এই দুই ক্যাটাগরিতে দেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থান হয়নি।

এর আগে ২০২৩ সালে প্রকাশিত কিউএস বিষয়ভিত্তিক র‌্যাংঙ্কিংয়েও দেশের শুধু বুয়েট ও ঢাবির স্থান হয়েছিল। সেবার ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি এবং সোশ্যাল সায়েন্স অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট ক্যাটাগরিতে দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থান হয়েছিল।

বিশ্বসেরা বিশ্ববিদ্যালয়   বুয়েট   ঢাবি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ নিয়ে যা জানালো বোর্ড

প্রকাশ: ০১:০০ এএম, ০৪ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

২০২৪ সালের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল মে মাসের শুরুর দিকে প্রকাশ করা হতে পারে। বুধবার (৩ এপ্রিল) আন্তঃশিক্ষা সমন্বয় বোর্ড সভাপতি এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান।  

তিনি জানান, সাধারণত লিখিত পরীক্ষা শেষ হওয়ার পরবর্তী ৬০ দিনের মধ্যে ফল প্রকাশ করা হয়। এবারও সময়সীমার মধ্যে ফল প্রকাশ করা হবে।

গত ১২ মার্চ এসএসসি ও সমমানের লিখিত পরীক্ষা শেষ হয়েছে। সে হিসাবে ১২ মে-র মধ্যে এসএসসির ফল প্রকাশ করা হতে পারে। এরই মধ্যে পরীক্ষকরা খাতা মূল্যায়ন শুরু করেছেন। মূল্যায়ন শেষে তা সংশ্লিষ্ট বোর্ডে পাঠানো হবে। এরপর ফল প্রকাশের প্রস্তাবনা পাঠাবে আন্তঃশিক্ষা সমন্বয় বোর্ড।

জানা যায়, প্রাথমিকভাবে ৯, ১০ বা ১১ মে ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তাবনা পাঠাবে আন্তঃশিক্ষা সমন্বয় বোর্ড। তবে তৈরি হয়ে গেলে এর আগেও ফল প্রকাশ করা হতে পারে।

উল্লেখ, ২০২৪ সালের এসএসসি, দাখিল, এসএসসি (ভোকেশনাল) ও দাখিল (ভোকেশনাল) পরীক্ষায় মোট পরীক্ষার্থী ছিল ২০ লাখ ২৪ হাজার ১৯২ জন। গতবারের চেয়ে এবার পরীক্ষার্থী কমেছে প্রায় ৪৮ হাজার।

এসএসসি   ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন