লিভিং ইনসাইড

ভালবাসা দিবসের যত অফার

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৪:১৪ পিএম, ১৩ ফেব্রুয়ারী, ২০১৯


Thumbnail

প্রেম প্রতিটা মুহূর্তের জন্য। তবু ক্যালেন্ডারের একটি দিন ১৪ ফেব্রুয়ারি আলাদা করে বরাদ্দ ভালবাসার জন্য। আর সে দিন জুড়ে কোন‌ও পরিকল্পনা থাকবে না, তা কি হয়! প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটানোর পাশাপাশি পোষাক, নিজেকে সাজানো এবং খাওয়াদাওয়ার কথাও ভাবতে হবে। আর এ উপলক্ষে বিভিন্ন অফার আপনার জন্য অপেক্ষা করছে। 

পোষাক কেনাকাটা:

নিপুন, কে ক্র্যাফট, অঞ্জন’স, রঙ বাংলাদেশ, বাংলার মেলা, সাদাকালো, বিবিয়ানা, দেশাল, নগরদোলা ও সৃষ্টি- দেশীয় পোশাকের দশটি প্রতিষ্ঠান মিলিয়ে গড়ে ওঠা দেশীদশের সব কেন্দ্রেই রয়েছে ভালবাসা দিবস ও ফাল্গুন উপলক্ষে বিশেষ অফার। তাছাড়া বিভিন্ন অনুসঙ্গ, গয়না, হোম টেক্সটাইল এবং উপহার সামগ্রীর নতুন আয়োজনও রয়েছে। তাদের বিক্রয়কেন্দ্রগুলো রয়েছে- রাজধানীর বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে, গুলশানের তেজগাঁও লিংক রোডের হাশিম টাওয়ারে, চট্টগ্রামের পাচঁলাইচের আফমি প্লাজায়, সিলেটের কুমাড় পাড়ায় বীর বিক্রম ইয়ামিন কমপ্লেক্সে, বগুড়ার রোমেনা আফাজ সড়কের, মিল্লাত প্লাজায়, নারায়ণগঞ্জের বালুরমাঠ ও চাষাড়ার প্যারাডাইস ক্যাসেলে।

মূল্যসীমা: সালোয়ার কামিজ ২ হাজার ২শ’ থেকে ৫ হাজার টাকা। শাড়ি ৬শ’ থেকে ৮ হাজার টাকা। পাঞ্জাবি  ৫’শ থেকে ২ হাজার ৫’শ টাকা। কুর্তি সাড়ে ৭’শ থেকে ২ হাজার ৫’শ টাকা। শিশুদের পোশাক ২৫০ থেকে ২ হাজার টাকা।

অনলাইনে কেনাকাটা:

বিক্রয় ডটকম: দেশের সবচেয়ে বড় অনলাইন মার্কেটপ্লেস বিক্রয় ডটকম ভালোবাসা দিবস (১৪ ফেব্রুয়ারি) উপলক্ষে গ্রাহকদের জন্য নিয়ে এলো বিশেষ অফার ‘ভ্যালেন্টাইন ডিলস’। এই অফারে গ্রাহকরা বিক্রয় ডটকম থেকে যেকোনো পণ্য কিনে জিতে নিতে পারবেন অসাধারণ কিছু উপহার। ভালোবাসা দিবস উপলক্ষে বিক্রয় ডিলসে থাকছে টি-শার্ট, মগ, পরিধেয় ফ্যাশন আইটেম, ঘড়ি ইত্যাদি। এছাড়া বিক্রয় ডিলস এ রয়েছে বিভিন্ন পণ্য যা গ্রাহকরা তাদের পরিবার ও বন্ধুদের জন্য উপহার হিসেবে কিনতে পারবেন। বিক্রয় ডিলস’র যেকোনো পণ্য কিনেই প্রতিযোগিতায় অন্তর্ভুক্ত হওয়া যাবে।

পুরো ফেব্রুয়ারি মাস জুড়েই চলছে হরদম অফারের খেলা। এরমধ্যে কেনাকাটায় মূল্যছাড় ও ক্যাশব্যাক দিতে শুরু করেছে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। ভালোবাসা দিবসকে ঘিরে অনলাইন, ই-কমার্স ও এফ-কমার্সগুলোও দিচ্ছে বিশেষ অফার।

পিকাবু ডটকম: ই-কমার্স সাইট পিকাবু ডটকম আয়োজন করেছে ‘ভ্যালেন্টাইন গিফট’ নামের আয়োজন। যেখানে প্রিয়জনদের গিফট দেওয়ার জন্য হরেক রকম পণ্য বিক্রি হচ্ছে। এসব পণ্যে আছে বিশেষ অফারও।

প্রিয়শপ ডটকম: যুগলদের বিশেষ দিনটিকে কেন্দ্র করে প্রিয়শপ ডটকম তাদের সাইটে একটি কর্ণার খুলেছে। যেগুলো ভিন্ন ভিন্ন কিছু অফার দিচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। বিকাশে পেমেন্ট করলে ২০ শতাংশ ক্যাশব্যাক, কার্ডে পেমেন্টে ১০ শতাংশ এবং কোন অর্ডার করলে সেটার সঙ্গে একটি কুপন পাবেন। এই কুপন থেকে ১৪ ফেব্রুয়ারি পুরস্কার দেওয়া হবে।

দারাজ: ভালোবাসা দিবস উপলক্ষ্যে ই-কমার্স প্লাটফর্ম দারাজ থেকে ইউমিডিজির ফোনে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় মিলছে। ইউমিডিজির এস ২ লাইট, ওয়ান এবং ওয়ান প্রো ডিভাইস তিনটি ছাড়ে পাওয়া যাবে। ১৫ হাজার ৯৯০ টাকার ইউমিডিজির এস ২ লাইট ৫০ শতাংশ ছাড়ে পাওয়া যাবে ৭ হাজার ৯৯৫ টাকায়। ওয়ারলেস চার্জিং প্রযুক্তির সুবিধা সমৃদ্ধ ওয়ান প্রো পাওয়া যাচ্ছে ১৭ হাজার ৯৯১ টাকায়। ডিভাইসটির বাজারে মূল্য ১৯ হাজার ৯৯০ টাকা। এছাড়া আরও কয়েকটি মডেলের ফোনে বিশেষ ছাড় রয়েছে এই ই-কমার্স সাইটে।

বাগডুম ডটকম: ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান বাগডুম ডটকম তাদের সাইট সাজিয়েছে ভালোবাসা দিবসের আদলে। সেখানে বিভিন্ন পণ্যে ৭০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় দিচ্ছে।

নিজেকে তৈরী করুন:

জারা’র অফার:

জারা’স বিউটি লাউঞ্জ দিচ্ছে রূপচর্চায় বিশেষ প্যাকেজ অফার। প্রথম প্যাকেজে থাকছে মেকওভার, হেয়ার স্টাইল, শাড়ি পরাসহ এক স্টিক মেহেদির সঙ্গে এক স্টিক মেহেদি ফ্রি। এই প্যাকেজের মূল্য ১ হাজার ৬০০ টাকা। এছাড়াও ১ থেকে ৪ হাজার টাকার সার্ভিস নিলে তার সঙ্গে মেনিকিওর, পেডিকিওর, হেয়ার কাট, থ্রেডিং, ডিপ ক্লিনজিং ও হেয়ার স্পা একদম ফ্রি। এ অফার চলবে ২১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। আর ১ হাজার টাকার কাজ করালে ৪৫ শতাংশ ফ্ল্যাট ডিসকাউন্ট তো চলবেই!

হারমনি স্পা ও ক্লিওপেট্রা বিউটি স্যালনের অফার:

হারমনি স্পা ও ক্লিওপেট্রা বিউটি স্যালন দিচ্ছে ভালোবাসা দিবস উপলক্ষে দুটি বিশেষ প্যাকেজ। মাত্র ২ হাজার ৯৫০ টাকায় হারমনি স্পার এই প্যাকেজে থাকছে ‘হলদি-চন্দন ফেসিয়াল, আলমন্ড সুপার বডি স্ক্রাব মেনিকিউর ও পেডিকিউর। ক্লিওপেট্রা বিউটি স্যালনে মাত্র ১ হাজার ৪০০ টাকায় থাকছে ‘ভ্যালেন্টাইন স্পেশাল ক্লিনজিং ফেসিয়াল, ক্লিনজিং মেনিকিউর ও পেডিকিউর, আন্ডার আর্ম ওয়াক্স, আই ব্রাউস অ্যান্ড আপার লিপ্স থ্রেডিং। এ ছাড়া ক্লিওপেট্রা বিউটি স্যালন দিচ্ছে যে কোনো হেয়ার লেন্থে ব্রাজিলিয়ান ব্লো ড্রাই মাত্র ৬ হাজার ৯০০ টাকায়। এ অফারটি চলবে ফেব্রুয়ারি জুড়ে।

হোটেল-রেস্টুরেন্ট অফার:


হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল: ভালোবাসা দিবসে নানা আয়োজন থাকছে রাজধানীর পাঁচতারকা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে। এখানে রুমের ক্ষেত্রে রয়েছে প্যাকেজ।

একেক রেস্তোরাঁয় পাওয়া যাবে একেক অফার। ১৪ ফেব্রুয়ারি, ক্যাফে সোশ্যালে থাকবে বিভিন্ন স্বাদের কেক ও কাছের মানুষকে উপহার দেওয়ার জন্য গুডিস। একই রেস্তোরাঁয় পুরো ফেব্রুয়ারিতে যুগলদের জন্য রয়েছে ‘আফটারনুন টি’। এর মধ্যে আছে ক্রিম পনিরের সঙ্গে শশা, রাইয়ের পাউরুটির ওপর সুগন্ধি লতা ও পেঁয়াজ, চিকেনের সঙ্গে মেয়নেজ, ঝাল স্বাদে বানানো ডিমের মেয়নেজসহ নরওয়ের স্যামন, প্রভৃতি। পেস্ট্রি ও কেক তো আছেই। প্রতিদিন দুপুর আড়াইটা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত এ অফার পাওয়া যাবে। দুই জনের জন্য ‘আফটারনুন টি’ প্যাকেজ ৩ হাজার ৯৯৯ টাকা (কর ও সারচার্জ অন্তর্ভুক্ত)।

এছাড়া খোলা আকাশের নিচে হিমশীতল আমেজে ভালোবাসা দিবসের সন্ধ্যা কাটাতে চাইলে বুকিং করা যাবে ইন্টারকন্টিনেন্টালের পুল ‘প্রাইভেট গজিবো’ ও ‘অ্যাকুয়া ডেক’। দুটি প্যাকেজেই রয়েছে মোমবাতির আলোয় খানাপিনা ও বেহালা পরিবেশনা। দম্পতির জন্য প্রাইভেট এই প্যাকেজ ৯ হাজার ৯৯৯ টাকা (কর ও সারচার্জ অন্তর্ভুক্ত)। আর অ্যাকুয়া ডেক প্যাকেজের মূল্য দু’জনের জন্য ৭ হাজার ৯৯৯ টাকা (কর ও সারচার্জ অন্তর্ভুক্ত)।

এলিমেন্টসে ভালোবাসা দিবসে থাকবে বুফে ডিনার। শুধু খাবারেই নয়, সাজগোজ আর ফুলের সমারোহে থাকবে ভালোবাসবার নিদর্শন। জনপ্রতি চার হাজার ৫০০ টাকা।

প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও: ভালোবাসা দিবসে তারা বিশেষ আয়োজন করছে। এর শিরোনাম ‘কাম ফ্লাইট উইথ মি মাই ভ্যালেন্টাইন’। কমপক্ষে দুটি বাংলাদেশি প্যাকেজ নিলে এতে অংশ নেওয়া যাবে। অংশগ্রহণকারীদের মধ্য থেকে করেছে র‌্যাফেল ড্র’র মাধ্যমে বেছে নেওয়া হবে বিজয়ী।

প্রথম পুরস্কার বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের সৌজন্যে ঢাকা-দুবাই রুটের টিকিট। দ্বিতীয় পুরস্কার প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁওয়ের এক্সিকিউটিভ স্যুটে একরাত থাকার সুযোগ। এছাড়া তৃতীয় পুরস্কার বিজয়ী প্রিমিয়ার রুমে একরাত থাকতে পারবেন। প্রতিটি পুরস্কার দুই জনের জন্য।

হোটেলে বাংলাদেশি প্যাকেজের মধ্যে রয়েছে দুইজনের থাকা। ভাড়ায় ক্যাফে বাজারের বুফে নাশতা, সুইমিং পুল ব্যবহারের সুযোগ, উচ্চগতির ওয়াইফাই ও পাঁচতারকা সেবা অন্তর্ভুক্ত। ডিলাক্স রুমের ভাড়া ১২ হাজার ১৫০ টাকা থেকে শুরু।

এছাড়া রাজধানী ঢাকাসহ দেশে বড় বড় শহরগুলোতে রেস্টুরেন্ট দিয়েছে বিশেষ ছাড়।



বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ



মন্তব্য করুন


লিভিং ইনসাইড

তীব্র গরমে ঘর ঠাণ্ডা রাখার উপায়!

প্রকাশ: ০৮:২২ এএম, ২০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

দেশের ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ চলছে। অনেকেই গরমে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। দেশের উষ্ণতম মাস এপ্রিল। এর প্রমাণ আমরা পাচ্ছি প্রকৃতিতে। রাজধানীসহ সারা দেশে মৃদু থেকে মাঝারি, কোথাও কোথাও তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। গ্রীষ্মের তাপদাহে যাদের ঘরে এয়ার কন্ডিশনার নেই তাদের অবস্থা খুবই শোচনীয়। এসি কেবল ব্যয়বহুল নয়, অনেকেই আছেন যারা এসিতে অল্প সময় থাকলেই ঠাণ্ডা লেগে যায়। তাই প্রচণ্ড গরমে একটু শান্তির জন্য হলেও খুঁজতে হয় বিকল্প ব্যবস্থা। মার্কিন সংবাদ মাধ্যম বিসনেস ইনদাইডের এক প্রতিবেদনে এই গরমে কীভাবে নিজের ঘর এসি ছাড়াই ঠান্ডা রাখা যায়, সেই উপায় বলে দেয়া হয়েছে। তীব্র গরমে এসি ছাড়া ঘর ঠাণ্ডা রাখার উপায়গুলো জেনে নেয়া যাক--

সূর্যের তাপ: ঘর গরম হওয়ার পেছনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখে সূর্যালোক। এজন্য গরমে জানালা খোলা রাখলেও পর্দা টেনে রাখতে হবে, যাতে করে ঘরে আলো-বাতাস চলাচল করলেও সূর্যের তাপ কম আসে। প্লাস্টিকের ব্যাকিংসহ মাঝারি রংয়ের ‘ড্রেইপ’ বা পাতলা পর্দা ৩৩ শতাংশ তাপ কমায় এবং ঘরে প্রায় ৬০ শতাংশ পর্যন্ত তাপ কমাতে সহায়তা করে।

দেয়ালে হালকা রঙের ব্যবহা: রঙ যত গাঢ় হয়, তত আলো শোষিত হয় এবং যত হালকা হয়, তত আলো বেশি প্রতিফলিত হয়। ঘরে যত বেশি আলো শোষিত হয়, তত তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। তাই ঘরের ভেতর যতটা সম্ভব হালকা রঙ ব্যবহার করার চেষ্টা করুন। এতে করে দিনের বেলা ঘর তাপ ধরে রাখবে না। ফলে আলো চলে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ঘর ঠান্ডা হতে শুরু করবে।

গরম বাতাস বের করে দেয়া: ‘এক্সস্ট ফ্যান’ ঘরের গরম বাতাস বের করে দেয়। বাথরুম বা রান্না ঘরে এটা ব্যবহারে গরম ভাব কমায়। রাতে জানালা খোলা রাখার পাশাপাশি এক্সস্ট ফ্যান চালিয়ে রাখলে ঘর ঠাণ্ডা রাখতে সহায়তা করে।

আর্দ্র বাতাস:  ঘর ঠাণ্ডা রাখতে ফ্যানের পেছনে ভেজা কাপড়, ঠাণ্ডা বস্তু, এক বাটি বরফ বা ঠাণ্ডা পানির বোতল রাখলে ঠাণ্ডা বাতাস ছড়ায়, ফলে ঘর ঠান্ডা থাকে। এক্ষেত্রে টেবিল ফ্যান ব্যবহার করতে হবে।

ঘরে গাছ রাখুন: ঘরের ভেতর ছোট্ট একটি গাছ, যেমন ঘরের সৌন্দর্য বাড়ায়, তেমনি তাপমাত্রা কমাতেও সাহায্য করে। গাছ ঘরের ভেতর জমা হওয়া কার্বন ডাই-অক্সাইড শুষে নেয়, ফলে ঘরের তাপমাত্রা তুলনামূলক কম থাকে। মানিপ্ল্যান্ট, অ্যালোভেরা, অ্যারিকা পাম-জাতীয় গাছ ঘরের সৌন্দর্যবর্ধন ও তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ, উভয় কাজেই বেশ উপকারী।

চুলা বন্ধ রাখা: চুলা গরম ঘরকে আরও উষ্ণ করে তোলে। তাই কাজ শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দ্রুত চুলা বন্ধ করে দেয়া ভালো। এতে ঘর বাড়তি গরম হবে না।

অপ্রয়োজনীয় যন্ত্র বন্ধ রাখা: ডিসওয়াশার, ওয়াশিং মেশিং, ড্রায়ার এমনকি মোবাইল চার্জার ইত্যাদি ছোটখাট যন্ত্রও ঘরের তাপ মাত্রা বাড়ায়। তাই এসব যন্ত্র ব্যবহার হয়ে গেলে তা বন্ধ করে রাখা উচিত।

তাপমাত্রা কমে গেলে জানালা খোলা: দিনের বেলায় জানালার পর্দার টেনে রাখুন। এসময় বাতাস সবচেয়ে বেশি গরম থাকে। কিন্তু যখন বাইরের তাপমাত্রা ভেতরের বাতাসের চেয়ে কম থাকে, তখন জানালার পর্দা সরিয়ে দিলে ঘরে ঠাণ্ডা বাতাস প্রবাহিত হয়  এবং ঠাণ্ডা হয়ে আসে।

 


তীব্র গরম   ঘর ঠাণ্ডা   রাখার উপায়  


মন্তব্য করুন


লিভিং ইনসাইড

ঈদের আগে ত্বকের যত্ন

প্রকাশ: ০৮:০০ এএম, ০৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ঈদে সুন্দর ও কোমল ত্বক পেতে কয়েক দিন আগে থেকে যত্ন নিতে হবে।

ঈদের কেনাকাটা শুরু হয়ে গেছে। উৎসবকে বরণ করে নিতে সবাই প্রস্তুতি নিচ্ছে। উৎসবের দিন নিজেকে একটু সুন্দর দেখতে কে না চায়। ঈদের আগে বাড়তি কাজের চাপ থাকে।

আর সেই ক্লান্তির ছাপ পড়ে চেহারায়। এক দিন ত্বকের যত্ন নিলে তার সুফল সঙ্গে সঙ্গে পাওয়া যায় না। তাই ঈদের বেশ কয়েক দিন আগে থেকেই নিয়মিত নিতে হবে ত্বকের যত্ন। তাহলে চোখের নিচে কালো দাগ, ত্বকে কালো ছোপ, মালিন্য কিছুটা হলেও কমে আসবে।

আপনার ত্বকের ধরন কেমন সেটির ওপর নির্ভর করে আপনার পরিচর্যার ধরনটি কেমন হবে।

তৈলাক্ত ত্বকের পরিচর্যা

তৈলাক্ত ত্বকের পরিচর্যায় একটু বাড়তি নজর দিতে হয়। শসা তৈলাক্ত ত্বকের জন্য বেশ ভালো কাজ করে। মুখের বাড়তি তেলতেলে ভাব কমাতে শসার রস বেশ কার্যকর।

শসার রস দিয়ে মুখ পরিষ্কার করতে পারেন। ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে বেসন ও টক দই বেশ কার্যকর। এক চা চামচ বেসন, সামান্য টক দই ও সামান্য হলুদের গুঁড়া মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন। মুখে লাগিয়ে আধাঘণ্টা পর ধুয়ে ফেলুন। শুষ্ক ত্বকের পরিচর্যায় একটু বাড়তি নজর দিতে হয়।

কারণ এ ধরনের ত্বক সহজেই খসখসে হয়ে যায়, ফেটে যায়। শুষ্ক ত্বকে মূলত তেলগ্রন্থি কম থাকে। শুষ্ক ত্বকের জন্য সব সময় খুব ভালো ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হয়। শুষ্ক ত্বকে মধু, অ্যালোভেরা দারুণ কাজ করে। অ্যালোভেরা আর মধু একসঙ্গে মিশিয়ে কিছুক্ষণ রেখে দিন। এরপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এতে ত্বক উজ্জ্বল ও নরম হয়।

স্বাভাবিক ত্বক

যাঁদের স্বাভাবিক ত্বক, তাঁরা বেশ ভাগ্যবান বলতে হবে। কারণ খুব বেশি বাড়তি যত্নের দরকার পড়ে না এই ত্বক সুন্দর রাখতে। এই ত্বক এমনিতেই মসৃণ ও সুন্দর থাকে। তাই ভালো মানের কোনো ফেসওয়াশ দিয়ে প্রতিদিন মুখ পরিষ্কার করুন। নিয়মমাফিক ত্বক ম্যাসাজ করতে পারেন। এতে ত্বকের রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পায়। ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়। স্বাভাবিক ত্বকে ঘরোয়া যেকোনো প্যাক ব্যবহার করতে পারেন। মসুর ডাল আর হলুদ বেটে মুখে লাগিয়ে পরিষ্কার করতে পারেন। পেঁপে, মধু, আলু যেকোনো কিছুর প্যাক বানিয়ে ত্বকে ব্যবহার করতে পারেন। এতে ত্বক সুস্থ ও সুন্দর থাকবে।

ত্বকের যত্নে সাধারণ কিছু টিপস

যেহেতু এখন গরমকাল, তাই বাইরে বের হলে অবশ্যই সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। ভালো মানের সানস্ক্রিন অবশ্যই ব্যবহার করতে হবে। বাইরে বের হলে অবশ্যই ছাতা ব্যবহার করবেন। অতিরিক্ত ঘেমে গেলে টিস্যু দিয়ে মুছে ফেলুন। বাইরে থেকে আসার পর সবার আগে মুখ পরিষ্কার করুন। ভালো ময়েশ্চারাইজার লাগান। সামনে যেহেতু ঈদ, তাই আগেভাগেই পেডিকিউর, মেনিকিউর করে রাখুন। শরীরের উজ্জ্বলতা বাড়াতে ব্লিচ করতে পারেন। ত্বকের মরা কোষ দূর করতে নিয়মিত স্ক্রাব করুন। সর্বোপরি ত্বকের সৌন্দর্য ও সুস্থতার জন্য অনেক পানি খেতে হবে। আর হেলদি একটা ডায়েট প্ল্যান থাকতে হবে।  ঈদের আগে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে দুটি প্যাক ব্যবহার করতে পারেন।

হলুদের প্যাক

ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির জন্য হলুদ বেশ পরিচিত একটি নাম। এর ব্যবহার সেই প্রাচীনকাল থেকেই। হলুদ রোদে পোড়া দাগ দূর করে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এক চা চামচ হলুদের গুঁড়া, দুই চা চামচ লেবুর রস একসঙ্গে মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন। তারপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

টমেটো প্যাক

টমেটোতে লাইকোপিন নামে এক ধরনের উপাদান রয়েছে, যা ত্বকের পিগমেনশন কমিয়ে উজ্জ্বলতা বাড়ায়। এটি ত্বকের ডেড সেল, রোদে পোড়া দাগ দূর করতে সাহায্য করে থাকে। টমেটো ও লেবুর রস একসঙ্গে ব্লেন্ড করে মুখে লাগিয়ে শুকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। তারপর ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত ব্যবহারে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ে।


ঈদ   ত্বক   যত্ন  


মন্তব্য করুন


লিভিং ইনসাইড

বিচ্ছেদের কত দিন পরে নতুন সম্পর্কে জড়াবেন!

প্রকাশ: ০৮:০২ এএম, ০৩ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

আমার দেখা চমৎকার একটা জুটি ছিল আলো-আকাশ। তাদের প্রেম ছিল সবার প্রেমের উদাহরণ। এত ভালোবাসার পরও তারা থাকতে পারেনি এক সাথে। হঠাৎ একদিন জানা গেল তাদের আর সম্পর্কে নেই। যারা একসময় সবার প্রেমের উদাহরণ ছিলো, আজ তাদের বিচ্ছেদে দেখে সবাই একটু অবাক। তবে সম্পর্ক শেষ হওয়া নিয়ে কেউ কাউকে দোষারোপ করছে না। কিন্তু জীবন তো একা কাটানো সম্ভব নয়। তাই নতুন সঙ্গী এসে জোটে তাদের জীবনেও।

গল্পটি কাল্পনিক হলেও এমন উদাহরণও অনেক পাওয়া যাবে। কিন্তু দীর্ঘদিনের সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে নতুন কোনো সম্পর্ক শুরু করার আগে কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখা জরুরি-

ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করুন

মন চাইলো আর প্রেমে জড়িয়ে গেলাম- এমন মানসিকতা দূরে রাখুন। এখন কিছু দিন শুধু নিজেকে সময় দিন, নিজেকে ভালোবাসুন। প্রেম করার মানসিকতা এখন আর রাখবেন না। নতুন সম্পর্কে জড়াতে চাইলে কমপক্ষে ১ বছর সময় ননিতে হবে। তবেই নিজের আগের ভুল কিংবা অভিজ্ঞতা আপনাকে আর পিছু তারা করবে না। আর একটা খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় মনে রাখবেন, যে পুরনোজনের জায়গায় নতুনজনকে রিপ্লেস করবেন। তাহলে আপনি এবং আপনার সঙ্গী ভালো থাকবেন।

তুলনা করবেন না

মনে রাখবেন প্রত্যেক মানুষই আলাদা। একজনের থেকে অন্যজনের স্বভাব, আচরণও আলাদা হবে এটাই স্বাভাবিক। আগেরজন এত ভালো ছিল, দামি উপহার দিত বা অনেক কথা না বললেই বুঝে যেত এসব ভুল তুলনা টানবেন না। প্রথমেই মাথা থেকে এসব বের করে দিন। এছাড়াও স্যালারি নিয়েও কোনো তুলনা টানবেন না।

সময় দিন নিজেকে

হুট করে প্রেম কিংবা রাগারাগি করা যাবে না। সব কিছুতেই সময় নিতে হবে। সময়ে সাথে সাথে অনেককিছু বদলঅবে যেটা অবশ্যই আপনার জন্য ভালো বিষয় হবে। এতে করে একে অপরকে বুঝুতে সহজ হবে এবং সহজেই এই সম্পর্ক খারাপ হবে না। আর একটি বিষয় মাথায় রাখবেন অতিরিক্ত ঘাঁটাবেন না। নিজেও ভাবার মতো সময় নিন। অন্যকেও দিন।

পুরনোর কথা ভাবা যাবে না

পুরনোর কাছে ফিরে যাবেন কিনা এই নিয়ে কোনো দোটানা রাখবেন না। মনে রাখবেন স্বেচ্ছায় এবং দুজনের সিদ্ধান্তেই আপনারা সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে এসেছেন। যেখানে আছেন সেখানেই মন দিন।

ইতিবাচক ভাবনা রাখুন

হতাশা, দুঃখ, কান্না মনখারাপ একদম নয়। নতুনজনের কাছে সবসময় নিজের হতাশার কথা বলবেন না। ভালো সময় কাটান। গল্প করুন। ইতিবাচক ভাবনা বজায় রাখার চেষ্টা করুন।
 



প্রেম   বিচ্ছেদ  


মন্তব্য করুন


লিভিং ইনসাইড

নারীদের সন্তান জন্মদানের হার কমতে শুরু করেছে: গবেষণা

প্রকাশ: ০৯:৩২ এএম, ২৪ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

বিশ্বে নারীদের সন্তান জন্মদানের ক্ষমতার হার কমতে শুরু করেছে। সামনের দিনগুলোতে এই হার এতোটাই কমবে যে চলতি শতকের শেষ নাগাদ জনসংখ্যার র্নিধারিত মাত্রা বজায় রাখার কঠিন হবে। অবশ্য বিশ্বের বেশিরভাগ জীবিত শিশুর জন্ম দরিদ্র দেশগুলোতে হবে। বুধবার (২০ মার্চ) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় এ তথ্য জানানো হয়েছে।

ইনস্টিটিউট ফর হেলথ মেট্রিক্সের সিনিয়র গবেষক স্টেইন এমিল ভলসেট এক বিবৃতিতে বলেন, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার জন্য বেশি সংবেদনশীল নিম্ন আয়ের দেশগুলোতে কেন্দ্রীভূত হওয়ার সাথে এই প্রবণতাটি সারা বিশ্বে ‘শিশু বুম’ এবং ‘শিশু হ্রাস’ বিভাজনের দিকে নিয়ে যাবে।

দ্য ল্যানসেটে প্রকাশিত সমীক্ষার এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, বিশ্বব্যাপী ২০৪টি দেশ ও অঞ্চলের মধ্যে ১৫৫টিতে বা ৭৬ শতাংশে ২০৫০ সালের মধ্যে জনসংখ্যা প্রতিস্থাপনের স্তরের নীচে উর্বরতার হার থাকবে। ২১০০ সালের মধ্যে এটি ১৯৮টি বা ৯৭ শতাংশে উন্নীত হবে।

চলতি শতাব্দি শেষ নাগাদ তিন-চতুর্থাংশেরও বেশি শিশুর জন্ম নিম্ন ও নিম্ন-মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে ঘটবে, যার অর্ধেকেরও বেশি আফ্রিকার সাব-সাহারা অঞ্চলে।

পরিসংখ্যানে বলছে, ১৯৫০ সালে যেখানে প্রতি নারীর শিশু জন্মদান ক্ষমতা বা উর্বরতার হার ছিল ৫, সেখানে ২০২১ সালে এই সংখ্যা ২ দশমিক ২-এ নেমে এসেছে। ২০২১ সাল নাগাদ ১১০টি দেশ ও অঞ্চলে প্রতি নারীর জন্য জনসংখ্যা প্রতিস্থাপনের হার ছিল ২ দশমিক ১টি শিশু।


গবেষণা   দ্য ল্যানস   গর্ভবতী   শিশু জন্ম  


মন্তব্য করুন


লিভিং ইনসাইড

মস্তিস্কই আপনার শনাক্তকারী!

প্রকাশ: ০৮:০০ এএম, ১৪ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

প্রাণিজগতের মধ্যে মানব মস্তিষ্কই সবচেয়ে জটিল। প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের মস্তিষ্কের আয়তন পুরুষের প্রায় ১৫০০ সিসি ও মহিলাদের প্রায় ১৩০০ সিসি এবং মানব ভ্রূণের প্রাথমিক অবস্থায় মস্তিষ্ক প্রধান তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত থাকে। পূর্ণাঙ্গ মানুষে এটি আরও জটিল রূপ ধারণ করে এবং বিভিন্ন অংশে বিভক্ত হয়।

কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স ২০১৯ এর তথ্য মতে, মানুষের মস্তিষ্কের ধারণ ক্ষমতা কমপক্ষে ২.৫ পেটাবাইট অথবা ১ মিলিয়ন বা ১০ লক্ষ গিগাবাইট।

দেখা যায়, সাধারণভাবে, মানুষ কিছু মানসিক ঘটনা-যেমন বিষণ্নতা এবং স্পর্শের মাধ্যমে তাপমাত্রা শনাক্ত করার ক্ষমতা - অন্যদের তুলনায় বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা করার মতো আরও বেশি কার্যকর..! যেমন গর্ব অনুভব করা বা প্রথম দর্শনে প্রেমের অভিজ্ঞতা।

তবে, দ্য ডেভিলস ডিকশনারি ইন, অ্যামব্রোস বীরস মনকে "মস্তিষ্কের গোপন বিষয়টির একটি রহস্যময় রূপ" বলে বর্ণনা করেছেন, যা নিজেকে বুঝা "ইহা নিজেকে চেনা, অর্থাত নিজেকে বুঝা ছাড়া আর কিছু না" বা বোঝার নিরর্থক প্রচেষ্টা নিয়ে জড়িত।

বায়ার্সের ১৯১১ সালের প্রকাশের পরে দীর্ঘসময় ধরে আত্মবিজ্ঞান সীমা সম্পর্কে প্রশ্ন উঠেছে। কোন এক কোরা ব্যবহারকারী জিজ্ঞেস করে: "মানব মস্তিষ্ক কি নিজেকে বুঝতে যথেষ্ট বুদ্ধিমান?"

দ্য অনিয়ানের একটি বিদ্রুপমূলক শিরোনাম রিপোর্ট করেছে যে, মনোবিজ্ঞানটি স্থগিত হয়েছে কারণ "ক্লান্ত গবেষকরা বলেছিলেন যে মন সম্ভবত নিজেকে অধ্যয়ন করতে পারে না।"

কিন্তু ক্রমবর্ধমান প্রমাণ দেখায় যে মস্তিষ্কে মন আপনার মস্তিষ্কের শারীরিক কর্মকাণ্ডের বাইরে চলে গেছে। তাই সতর্ক হোন। নিজেকে বুঝার চেষ্টা করুন। নিজেকে নিজের আয়েত্বে রাখুন। আপনার জীবনটা আপনারই।

মনোবিজ্ঞানে মস্তিস্কের শনাক্ত করার জন্য অন্যান্য বিশেষজ্ঞদের মধ্যে গবেষণা, পর্যবেক্ষণ এবং ইমেজিং স্ক্যানিং সহ কিছু পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। MRI (Magnetic Resonance Imaging), CT scan (Computed Tomography), EEG (Electroencephalogram), PET scan (Positron Emission Tomography) ইত্যাদি পদ্ধতিগুলি ব্যবহার করা হয় মস্তিস্কের অবস্থান ও কার্যাবলী নির্ধারণে। এই স্ক্যানিং পদ্ধতিগুলি মস্তিস্কের আনুমানিক অবস্থান এবং কার্যাবলীর উপর আলোকপাত করে এবং মস্তিস্কের বিভিন্ন অংশের ক্ষমতা এবং সংযোগস্থলের কার্যক্ষমতা নির্ধারণ করতে সাহায্য করে।

এছাড়াও মানুষ মস্তিস্কের কথা বা মনোবিজ্ঞানিক ধারণা শোনা বা বোঝা সম্পর্কে সাধারণভাবে, মনোবিজ্ঞানের সম্পর্কে সাক্ষাৎকার করা, সাধারণ প্রশ্ন ও উত্তর দেখা, মনোবিজ্ঞান নিয়ে পুস্তিকা পড়া, বিভিন্ন মাধ্যমে প্রশ্ন করা এবং মনোবিজ্ঞানে সম্পর্কিত মাধ্যমের মাধ্যমে তথ্য প্রাপ্ত করা হতে পারে। আরও পেশাদার উপায়ে, যেমন মনোরোগ বিশেষজ্ঞ, চিকিৎসক বা পরামর্শদাতা মানুষকে মস্তিস্কের বিষয়ে সাথে কাজ করা হতে পারে।


মস্তিস্ক   মনোবিজ্ঞানে   কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স   প্রাণিজগত  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন