নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৮:০০ এএম, ১৫ জুন, ২০১৯
সকালে উঠে পরিস্কার আকাশ দেখে আনন্দিত হবার কিছু নেই যে আজ বৃষ্টি হবে না বোধহয়। কখন হুড়মুড়িয়ে বৃষ্টি নেমে যাবে বুঝতেই পারবেন না। আবার খটমটে রোদের মাঝখানেও ঝুম বৃষ্টি নেমে পড়তে পারে। এখনকার আবহাওয়া মানেই এই মেঘ আবার এই বৃষ্টি। প্রচণ্ড রোদে ঘেমে নেয়ে একাকার। আবার একটু পরে বৃষ্টিতে ভিজে জবজবা হয়ে যাওয়া। তাই এসময়ে কী করবেন, কী পরবেন, কী খাবেন তা নিয়ে দ্বিধায় ভুগতে হয় সবারই।
আবহাওয়া হুটহাট বদলে যায়, তাই এসময়ে দুই রকম আবহাওয়ার প্রস্তুতিই রাখা জরুরি। আপনাকে মোটামুটি একেবারে প্রস্তুতি নিয়েই বের হতে হবে। না হলে গরম বা বৃষ্টিতে আপনাকে মাখামাখি হয়ে যেতে না হয়। তাই মাথায় রাখুন এই করণীয়গুলো-
আগে প্রয়োজন স্বাস্থ্য নিয়ে ভাবা
আবহাওয়া যেহেতু ক্ষণে ক্ষণে বদলাচ্ছে, হুটহাট রোদ আবা এক পশলা বৃষ্টি রোগ-বালাইও বাড়ছে। তাই এসময়ে প্রয়োজন বাড়তি সচেতনতা। বাতাসে ধুলোবালিতে অনেক রোগের জীবাণু থাকে। তাই মাস্ক ব্যবহার করুন এসময়ে। এছাড়াও হাত না ধুয়ে কিছু খাওয়ার অভ্যাস একেবারেই বাদ দিতে হবে।
গরম আবহাওয়াতেও গোসলের ক্ষেত্রে হালকা গরম পানি ব্যবহার করবেন। প্রতিদিন ব্রাশ দিয়ে ঘষে পা ভালো করে পরিষ্কার করবেন। এসময়ে মশাবাহিত রোগ থেকেও সাবধান থাকতে হবে। প্রচুর মৌসুমি ফল ও শাকসবজি খাওয়ার অভ্যাস করুন। আর প্রচুর পানি খান। বাইরের ভাজাপোড়া খাবার পরিহার করুন।
ঘরবাড়ি পরিস্কার রাখুন
এসময়ে বাতাসের আর্দ্রতা বেড়ে গিয়ে ঘরবাড়ি স্যাঁতসেঁতে হয়ে থাকে। স্যাঁতসেঁতে ঘরে রোগজীবাণু এবং পোকামাকড়ের বংশবিস্তার বাড়ে। এই সমস্যা দূর করতে জানালা খুলে দিয়ে আলো-বাতাস প্রবেশের ব্যবস্থা করে দিন ঘরে। মেঝে স্যাঁতসেঁতে হয়ে থাকলে শুকনা কাপড় দিয়ে কিছুক্ষণ পর পর মুছে ফেলার চেষ্টা করুন। যদি সম্ভব হয় তাহলে আর্দ্রতারোধক যন্ত্র ব্যবহার করতে পারেন।
ব্যাগে রাখুন প্রয়োজনীয় কিছু জিনিস
এসময়ে সঙ্গে একটা বড় ব্যাগ রাখুন। কারণ রোদ এবং বৃষ্টি দুই ধরনের আবহাওয়ার প্রস্তুতিই রাখতে হবে সঙ্গে। চামড়ার ব্যাগের বদলে প্লাস্টিক বা কৃত্রিম লেদারের ব্যাগ ব্যবহার করুন। ব্যাগ কেনার সময় ওয়াটার প্রুফ দেখে কিনুন। ব্যাগে অবশ্যই ছাতা এবং টিস্যু পেপার রাখবেন। ছোট একটি রুমাল বা ফেস টাওয়েল কিনে ব্যাগে রাখতে পারেন। হুট করে বৃষ্টিতে ভিজে গেলে বাড়তি পানি মুছে নিতে পারবেন সেটা দিয়ে। ব্যাগে বাড়তি একটি পলিব্যাগ রাখুন। হঠাৎ বৃষ্টি নামলে আপনার মোবাইল সেট, হেডফোন, পাওয়ার ব্যাংক, ঘড়ি, টাকা ইত্যাদি রাখা যাবে প্লাস্টিকের ব্যাগটিতে। প্রচণ্ড গরমে তৃষ্ণা মেটাতে ছোট এক বোতল পানি রাখবেন অবশ্যই।
পোশাক-আশাক
রোদ আর বৃষ্টি যাই হোক না কেন, আপনাকে বাইরে যেতে হলে উপযোগী পোশাক পড়তে হবে এসময়ে। বৃষ্টিতে কাপড় ভিজে গেলে শুঁকাতে সময় লাগে বলে হালকাপাতলা পোশাক পরতে হবে এসময়ে। আর ছাতা ব্যবহারে সমস্যা মনে হলে রেইনকোট ভালো হয়। চলাফেরায় সুবিধা হয়, ছাতা হারানো বা বহনের বিড়ম্বনায় পড়তে হবে না।
খেয়াল রাখুন জুতোর দিকেও
চামড়ার বা কাপড়ের জুতো একদম এড়িয়ে চলুন এই আবহাওয়ায়। হুট করে বৃষ্টি নেমে দামী চামড়ার জুতো জোড়াকে একেবারেই নষ্ট করে দিতে পারে প্রকৃতি। এসময়ের জন্য মানানসই জুতো হলো প্লাস্টিক কিংবা রবারের জুতো-স্যান্ডেল। একটু উঁচু এবং আরামদায়ক জুতো এসময়ের আবহাওয়ায় মানানসই।
টুকিটাকি মেকআপ
খুব রোদ কিংবা বৃষ্টি যাই হোক না কেন সাজগোজ আর মেকআপ নিয়ে বিপাকে পড়তে হয়। তাই এসময়ে খুব হালকা মেকআপ করাই বুদ্ধিমানের কাজ। নাহলে ঘেমেনেয়ে মেকআপের বারোটা বেজে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। ওয়াটার-প্রুফ মেকআপ ব্যবহার করুন। বেজ মেকআপের জন্য পাউডার বেজ এর মেকআপ ব্যবহার করলে ফ্রেশ দেখাবে আপনাকে। ব্যাগে মেকআপের কিছু প্রসাধন রেখে দিন। কোথাও যাওয়ার আগে চট-জলদি মেকআপ রি-টাচ করে নিতে পারবেন তাহলে।
বাংলা ইনসাইডার/এসএইচ
মন্তব্য করুন
ঈদে সুন্দর ও কোমল ত্বক পেতে কয়েক দিন আগে থেকে যত্ন নিতে হবে।
ঈদের কেনাকাটা শুরু হয়ে গেছে। উৎসবকে বরণ করে নিতে সবাই প্রস্তুতি নিচ্ছে। উৎসবের দিন নিজেকে একটু সুন্দর দেখতে কে না চায়। ঈদের আগে বাড়তি কাজের চাপ থাকে।
আর সেই ক্লান্তির ছাপ পড়ে চেহারায়। এক দিন ত্বকের যত্ন নিলে তার সুফল সঙ্গে সঙ্গে পাওয়া যায় না। তাই ঈদের বেশ কয়েক দিন আগে থেকেই নিয়মিত নিতে হবে ত্বকের যত্ন। তাহলে চোখের নিচে কালো দাগ, ত্বকে কালো ছোপ, মালিন্য কিছুটা হলেও কমে আসবে।
আপনার ত্বকের ধরন কেমন সেটির ওপর নির্ভর করে আপনার পরিচর্যার ধরনটি কেমন হবে।
তৈলাক্ত ত্বকের পরিচর্যা
তৈলাক্ত ত্বকের পরিচর্যায় একটু বাড়তি নজর দিতে হয়। শসা তৈলাক্ত ত্বকের জন্য বেশ ভালো কাজ করে। মুখের বাড়তি তেলতেলে ভাব কমাতে শসার রস বেশ কার্যকর।
শসার রস দিয়ে মুখ পরিষ্কার করতে পারেন। ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে বেসন ও টক দই বেশ কার্যকর। এক চা চামচ বেসন, সামান্য টক দই ও সামান্য হলুদের গুঁড়া মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন। মুখে লাগিয়ে আধাঘণ্টা পর ধুয়ে ফেলুন। শুষ্ক ত্বকের পরিচর্যায় একটু বাড়তি নজর দিতে হয়।
কারণ এ ধরনের ত্বক সহজেই খসখসে হয়ে যায়, ফেটে যায়। শুষ্ক ত্বকে মূলত তেলগ্রন্থি কম থাকে। শুষ্ক ত্বকের জন্য সব সময় খুব ভালো ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হয়। শুষ্ক ত্বকে মধু, অ্যালোভেরা দারুণ কাজ করে। অ্যালোভেরা আর মধু একসঙ্গে মিশিয়ে কিছুক্ষণ রেখে দিন। এরপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এতে ত্বক উজ্জ্বল ও নরম হয়।
স্বাভাবিক ত্বক
যাঁদের স্বাভাবিক ত্বক, তাঁরা বেশ ভাগ্যবান বলতে হবে। কারণ খুব বেশি বাড়তি যত্নের দরকার পড়ে না এই ত্বক সুন্দর রাখতে। এই ত্বক এমনিতেই মসৃণ ও সুন্দর থাকে। তাই ভালো মানের কোনো ফেসওয়াশ দিয়ে প্রতিদিন মুখ পরিষ্কার করুন। নিয়মমাফিক ত্বক ম্যাসাজ করতে পারেন। এতে ত্বকের রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পায়। ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়। স্বাভাবিক ত্বকে ঘরোয়া যেকোনো প্যাক ব্যবহার করতে পারেন। মসুর ডাল আর হলুদ বেটে মুখে লাগিয়ে পরিষ্কার করতে পারেন। পেঁপে, মধু, আলু যেকোনো কিছুর প্যাক বানিয়ে ত্বকে ব্যবহার করতে পারেন। এতে ত্বক সুস্থ ও সুন্দর থাকবে।
ত্বকের যত্নে সাধারণ কিছু টিপস
যেহেতু এখন গরমকাল, তাই বাইরে বের হলে অবশ্যই সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। ভালো মানের সানস্ক্রিন অবশ্যই ব্যবহার করতে হবে। বাইরে বের হলে অবশ্যই ছাতা ব্যবহার করবেন। অতিরিক্ত ঘেমে গেলে টিস্যু দিয়ে মুছে ফেলুন। বাইরে থেকে আসার পর সবার আগে মুখ পরিষ্কার করুন। ভালো ময়েশ্চারাইজার লাগান। সামনে যেহেতু ঈদ, তাই আগেভাগেই পেডিকিউর, মেনিকিউর করে রাখুন। শরীরের উজ্জ্বলতা বাড়াতে ব্লিচ করতে পারেন। ত্বকের মরা কোষ দূর করতে নিয়মিত স্ক্রাব করুন। সর্বোপরি ত্বকের সৌন্দর্য ও সুস্থতার জন্য অনেক পানি খেতে হবে। আর হেলদি একটা ডায়েট প্ল্যান থাকতে হবে। ঈদের আগে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে দুটি প্যাক ব্যবহার করতে পারেন।
হলুদের প্যাক
ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির জন্য হলুদ বেশ পরিচিত একটি নাম। এর ব্যবহার সেই প্রাচীনকাল থেকেই। হলুদ রোদে পোড়া দাগ দূর করে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এক চা চামচ হলুদের গুঁড়া, দুই চা চামচ লেবুর রস একসঙ্গে মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন। তারপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
টমেটো প্যাক
টমেটোতে লাইকোপিন নামে এক ধরনের উপাদান রয়েছে, যা ত্বকের পিগমেনশন কমিয়ে উজ্জ্বলতা বাড়ায়। এটি ত্বকের ডেড সেল, রোদে পোড়া দাগ দূর করতে সাহায্য করে থাকে। টমেটো ও লেবুর রস একসঙ্গে ব্লেন্ড করে মুখে লাগিয়ে শুকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। তারপর ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত ব্যবহারে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ে।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বিশ্বে নারীদের সন্তান জন্মদানের ক্ষমতার হার কমতে শুরু করেছে।
সামনের দিনগুলোতে এই হার এতোটাই কমবে যে চলতি শতকের শেষ নাগাদ জনসংখ্যার র্নিধারিত
মাত্রা বজায় রাখার কঠিন হবে। অবশ্য বিশ্বের বেশিরভাগ জীবিত শিশুর জন্ম দরিদ্র দেশগুলোতে
হবে। বুধবার (২০ মার্চ) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় এ তথ্য জানানো হয়েছে।
ইনস্টিটিউট ফর হেলথ মেট্রিক্সের সিনিয়র গবেষক স্টেইন এমিল ভলসেট
এক বিবৃতিতে বলেন, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার জন্য বেশি সংবেদনশীল নিম্ন আয়ের
দেশগুলোতে কেন্দ্রীভূত হওয়ার সাথে এই প্রবণতাটি সারা বিশ্বে ‘শিশু বুম’ এবং ‘শিশু
হ্রাস’ বিভাজনের দিকে নিয়ে যাবে।
দ্য ল্যানসেটে প্রকাশিত সমীক্ষার এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, বিশ্বব্যাপী
২০৪টি দেশ ও অঞ্চলের মধ্যে ১৫৫টিতে বা ৭৬ শতাংশে ২০৫০ সালের মধ্যে জনসংখ্যা প্রতিস্থাপনের
স্তরের নীচে উর্বরতার হার থাকবে। ২১০০ সালের মধ্যে এটি ১৯৮টি বা ৯৭ শতাংশে উন্নীত হবে।
চলতি শতাব্দি শেষ নাগাদ তিন-চতুর্থাংশেরও বেশি শিশুর জন্ম নিম্ন
ও নিম্ন-মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে ঘটবে, যার অর্ধেকেরও বেশি আফ্রিকার সাব-সাহারা অঞ্চলে।
পরিসংখ্যানে বলছে, ১৯৫০ সালে যেখানে প্রতি নারীর শিশু জন্মদান ক্ষমতা
বা উর্বরতার হার ছিল ৫, সেখানে ২০২১ সালে এই সংখ্যা ২ দশমিক ২-এ নেমে এসেছে। ২০২১ সাল
নাগাদ ১১০টি দেশ ও অঞ্চলে প্রতি নারীর জন্য জনসংখ্যা প্রতিস্থাপনের হার ছিল ২ দশমিক
১টি শিশু।
গবেষণা দ্য ল্যানস গর্ভবতী শিশু জন্ম
মন্তব্য করুন
প্রাণিজগতের মধ্যে মানব মস্তিষ্কই সবচেয়ে জটিল। প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের
মস্তিষ্কের আয়তন পুরুষের প্রায় ১৫০০ সিসি ও মহিলাদের প্রায় ১৩০০ সিসি এবং মানব ভ্রূণের
প্রাথমিক অবস্থায় মস্তিষ্ক প্রধান তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত থাকে। পূর্ণাঙ্গ মানুষে এটি
আরও জটিল রূপ ধারণ করে এবং বিভিন্ন অংশে বিভক্ত হয়।
কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স ২০১৯ এর তথ্য মতে, মানুষের মস্তিষ্কের ধারণ
ক্ষমতা কমপক্ষে ২.৫ পেটাবাইট অথবা ১ মিলিয়ন বা ১০ লক্ষ গিগাবাইট।
দেখা যায়, সাধারণভাবে, মানুষ কিছু মানসিক ঘটনা-যেমন বিষণ্নতা এবং
স্পর্শের মাধ্যমে তাপমাত্রা শনাক্ত করার ক্ষমতা - অন্যদের তুলনায় বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা
করার মতো আরও বেশি কার্যকর..! যেমন গর্ব অনুভব করা বা প্রথম দর্শনে প্রেমের অভিজ্ঞতা।
তবে, দ্য ডেভিলস ডিকশনারি ইন, অ্যামব্রোস বীরস মনকে "মস্তিষ্কের
গোপন বিষয়টির একটি রহস্যময় রূপ" বলে বর্ণনা করেছেন, যা নিজেকে বুঝা "ইহা
নিজেকে চেনা, অর্থাত নিজেকে বুঝা ছাড়া আর কিছু না" বা বোঝার নিরর্থক প্রচেষ্টা
নিয়ে জড়িত।
বায়ার্সের ১৯১১ সালের প্রকাশের পরে দীর্ঘসময় ধরে আত্মবিজ্ঞান
সীমা সম্পর্কে প্রশ্ন উঠেছে। কোন এক কোরা ব্যবহারকারী জিজ্ঞেস করে: "মানব মস্তিষ্ক
কি নিজেকে বুঝতে যথেষ্ট বুদ্ধিমান?"
দ্য অনিয়ানের একটি বিদ্রুপমূলক শিরোনাম রিপোর্ট করেছে যে, মনোবিজ্ঞানটি
স্থগিত হয়েছে কারণ "ক্লান্ত গবেষকরা বলেছিলেন যে মন সম্ভবত নিজেকে অধ্যয়ন করতে
পারে না।"
কিন্তু ক্রমবর্ধমান প্রমাণ দেখায় যে মস্তিষ্কে মন আপনার মস্তিষ্কের
শারীরিক কর্মকাণ্ডের বাইরে চলে গেছে। তাই সতর্ক হোন। নিজেকে বুঝার চেষ্টা করুন। নিজেকে
নিজের আয়েত্বে রাখুন। আপনার জীবনটা আপনারই।
মনোবিজ্ঞানে মস্তিস্কের শনাক্ত করার জন্য অন্যান্য বিশেষজ্ঞদের
মধ্যে গবেষণা, পর্যবেক্ষণ এবং ইমেজিং স্ক্যানিং সহ কিছু পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।
MRI (Magnetic Resonance Imaging), CT scan (Computed Tomography), EEG
(Electroencephalogram), PET scan (Positron Emission Tomography) ইত্যাদি পদ্ধতিগুলি
ব্যবহার করা হয় মস্তিস্কের অবস্থান ও কার্যাবলী নির্ধারণে। এই স্ক্যানিং পদ্ধতিগুলি
মস্তিস্কের আনুমানিক অবস্থান এবং কার্যাবলীর উপর আলোকপাত করে এবং মস্তিস্কের বিভিন্ন
অংশের ক্ষমতা এবং সংযোগস্থলের কার্যক্ষমতা নির্ধারণ করতে সাহায্য করে।
এছাড়াও মানুষ মস্তিস্কের কথা বা মনোবিজ্ঞানিক ধারণা শোনা বা বোঝা
সম্পর্কে সাধারণভাবে, মনোবিজ্ঞানের সম্পর্কে সাক্ষাৎকার করা, সাধারণ প্রশ্ন ও উত্তর
দেখা, মনোবিজ্ঞান নিয়ে পুস্তিকা পড়া, বিভিন্ন মাধ্যমে প্রশ্ন করা এবং মনোবিজ্ঞানে
সম্পর্কিত মাধ্যমের মাধ্যমে তথ্য প্রাপ্ত করা হতে পারে। আরও পেশাদার উপায়ে, যেমন মনোরোগ
বিশেষজ্ঞ, চিকিৎসক বা পরামর্শদাতা মানুষকে মস্তিস্কের বিষয়ে সাথে কাজ করা হতে পারে।
মস্তিস্ক মনোবিজ্ঞানে কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স প্রাণিজগত
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
আমার দেখা চমৎকার একটা জুটি ছিল আলো-আকাশ। তাদের প্রেম ছিল সবার প্রেমের উদাহরণ। এত ভালোবাসার পরও তারা থাকতে পারেনি এক সাথে। হঠাৎ একদিন জানা গেল তাদের আর সম্পর্কে নেই। যারা এক সময় সবার প্রেমের উদাহরণ ছিলো, আজ তাদের বিচ্ছেদে দেখে সবাই একটু অবাক। তবে সম্পর্ক শেষ হওয়া নিয়ে কেউ কাউকে দোষারোপ করছে না। কিন্তু জীবন তো একা কাটানো সম্ভব নয়। তাই নতুন সঙ্গী এসে জোটে তাদের জীবনেও।