নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৩:২২ পিএম, ২৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২১
‘এ্যাই তুই যে মাদক ব্যবসা করোস। হিরোইন,ইয়াবা, বেচোস। কিছু কই না দেইখ্যা মনে করোস আমি জানি না। আজ রাইতেই তোর নামে মামলা করামু। পুলিশ দিয়া তোরে ধরামু। তারপর আমি ভাত খামু........”
কথিত তপন পাল নামের এক হিন্দু ব্যবসায়ির সাথে প্রথমে সখ্যতা এবং প্রতিশ্রুতি ভঙ্গের বেদনায় মাদক ব্যসবায়ি বানিয়ে তাকে এভাবেই তাকে হুংকার দিচ্ছিলেন দৈনিক প্রথম আলোর সাভারের নিজস্ব প্রতিবেদক অরূপ রায়।
সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে ফাঁস হওয়া এই অডিও ক্লিপ এখন সাভারে ভাইরাল। শেয়ার, কমেন্ট আর পোষ্টে ঘুরছে ফেসবুক, টুইটারের এই ওয়াল থেকে সেই ওয়ালে।
প্রথম আলোর মতো পত্রিকার সাভারের নিজস্ব প্রতিবেদকের ফাঁস হওয়া এমন কথোপকথনে বিব্রত সাভার মডেল থানার পুলিশ। বিশেষ করে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এ এফ এম সায়েদ।
কন্ঠটি অরূপ রায়ের নিশ্চিত করে তিনি জানান, অরূপ রায় নিজেই তো বিচারকদের সাক্ষর জালিয়াতির আসামী। তার মতো মানুষদের কথায় কথায় থানার ওসির নাম ভাঙিয়ে এভাবে ফোনালাপ জনমনে বিভ্রান্তি তৈরি করবে।তিনি বলেন,অডিও ক্লিপটি ভাইরাল হলে আমরা অনুসন্ধান করে দেখেছি, তপন পান মাদকের সাথে জড়িত নন। তার নামে কোন অভিযোগ নেই। কোন বাজে রেকর্ড-ও নেই।
“আমি আপনাদের নিশ্চিত করে জানাতে চাই অরূপ রায়ের কথা ওসি চলে না। থানা চলে না। চলার সুযোগ-ও নেই। এভাবে কথায় কথায় ওসির কথা বলা বেআইনী এবং অনৈতিক –যোগ করেন ওসি।
তাহলে কেন একজন মানুষকে এভাবে মাদকের ভয় দেখানো হলো– সেটা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে নেটিজনদের (ইন্টারনেট ব্যবহারকারী) মাঝে।
টেলিফোনে এভাবে শাসানো,দৈনিক প্রথম আলোর পরিচয়ে ভয় ভীতি দেখানো আর সুবিধা না পেয়ে মানুষকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোর কারনে সাভারে এখন মূর্ত্তিমান এক আতংকের নাম “অরূপ রায়”।
ভুয়া পরোয়ানার চক্করে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রোগ্রাম অফিসার আওলাদ হোসেন ঘুরেছেন বাগেরহাট,শেরপুর,রাজশাহী,কক্সবাজার আর ঢাকা কারাগারে। এভাবে দেশের এক কারাগার থেকে অন্য কারাগারে ৬৮ দিন হাজতবাস করার নেপথ্যের কুশিলবদের খুঁজতে গিয়ে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) অনুসন্ধানে বেড়িয়ে আসে এই অরূপ রায়ের নাম।
উচ্চ আদালেতর নির্দেশনায় তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয় আশুলিয়া থানায়। ফৌজদারী দন্ডবিধির ৪০৬/৪২০/৪৬৬/৪৬৮/৪৭১/৩৪৩/৩৪ ধারায় দায়ের করা ওই মামলাটর নম্বর ৪০। তারিখ ১১/০২/২০২০। মামলাটি বর্তমানে সিআইডি তদন্ত করছে।
ভুয়া পরোয়ানার শিকার আওলাদের স্ত্রী শাহনাজ পারভীন বাংলা ইনসাইডারকে বলেন,অরূপ রায় সাভারের উত্তরপাড়ায় যে বাড়িতে থাকেন সেই বাড়ির মালিক দানেশ ঢালিকে নিয়ে ভুয়া পরোয়ানায় পর পর পাঁচটি মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে দুর্বিসহ করে তোলা হয়েছিল আমাদের জীবন।
শাহনাজ পারভীনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৯ সালের ১০ ডিসেম্বর গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রোগ্রাম অফিসার আওলাদ হোসেনকে ভুয়া ওয়ারেন্টে জড়ানোর ঘটনা তদন্ত করতে সিআইডিকে নির্দেশ দেন হাইকোর্ট।
আদালতের আদেশের পর ভুয়া ওয়ারেন্ট কোথা থেকে ইস্যু হয় ও কারা ইস্যু করেন, তা খুঁজে বের করতে চার সদস্যের কমিটি গঠন করে সিআইডি।
কমিটির সদস্য ছিলেন- সিআইডির সিনিয়র পুলিশ সুপার মো. দেলোয়ার হোসেন মিঞা, অতিরিক্ত এসএসপি ফারুক আহমেদ, সহকারী পুলিশ সুপার মো. রেজাউল হক ও পুলিশ পরিদর্শক মো. আসাদুজ্জামান।
সিআইডির প্রাথমিক তদন্তে দেখা যায়, অরূপ রায়ের সহযোগিতায় মামলার অপর আসামিরা মিলে বিভিন্ন আদালতের বিচারকদের সিল ও স্বাক্ষর জাল করে ভুয়া ওয়ারেন্ট বের করে আওলাদ হোসেনকে দিনের পর দিন আটকে রেখেছিলেন।
ওই মামলায় সুমন নামে এক আইনজীবী এবং আলমগীর নামে অরূপ রায়ের এক সহযোগীকে সিআইডি গ্রেপ্তার করলেও অরূপ রায় বর্তমানে জামিনে এবং অন্য দু’জন পলাতক রয়েছেন।
চাঞ্চল্যকর এই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির ইন্সপেক্টর মিজানুর রহমান বাংলা ইনসাইডারকে বলেন, অরূপ রায় এই মামলার আসামী হিসেবে জামিনে রয়েছেন।পলাতক দু’জনকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া থানার রাধানগর গ্রামের প্রয়াত উৎপল রায়ের ছেলে অরূপ রায়। কাজ করতেন দৈনিক প্রথম আলোর মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি হিসেবে। দলাদলি ও মামলা মোকদ্দমায় নিজ এলাকা থেকে বিতারিত হয়ে আশ্রয় নেন শ্বশুড়বাড়ি সাভারে।বিয়ে করেন উত্তরপাড়ার বাসিন্দা রনদা চৌধুরীর মেয়ে বিথী চৌধুরীকে।
অনিয়ম আর দুর্নীতির অভিযোগে প্রথম আলোর তৎকালীন সাভার প্রতিনিধিকে বরখাস্ত করা হলে অরূপ রায়কে সাভারের দায়িত্ব দেয়া হয়।
সাভার প্রেসক্লাবের সভাপতি নাজমুস সাকিব বাংলা ইনসাইডারকে বলেন, তিনি প্রেসক্লাবের সদস্য পদের জন্যে আবেদন করেছিলেন। তবে বিতর্কিত এই সাংবাদিকের বিরুদ্ধে স্পর্শকাতর মামলা ছাড়াও মাদক ব্যবসায়িদের সাথে সখ্যতার ছবি সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে প্রকাশিত হওয়ায় তাকে সদস্যপদ দেয়া হয়নি।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক গোবিন্দ আচার্য্য।তিনি বলেছেন,অরূপ রায় সাভার কিংবা আশুলিয়া প্রেসক্লাবের সদস্য নন।
অরূপ রায়ের বিরুদ্ধে সাভারে দৈনিক প্রথম আলোর কার্যালয়কেও অপরাধের ‘আখড়া’ হিসেবে ব্যবহার করার অভিযোগ ঘুরে ফিরে আসছে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে-ও। বিশেষ করে আয়ের সাথে সঙ্গতিবিহীন জীবনযাত্রা নিয়েও রয়েছে নানান প্রশ্ন।
তথ্য অধিকার আইনের অপব্যবহার করে প্রথম আলোর নাম ভাঙ্গিয়ে অরূপের বিরুদ্ধে ভয়ভীতি দেখানোর অভিযোগ করেছেন সরকারি দপ্তরের অনেক কর্মকর্তা।তবে ‘ঝামেলায়’ ভয়ে তারা নাম প্রকাশ করতে চাননি।
সাভারে অরূপ রায়ের যাবতীয় কপকর্মের অন্যতম সহযোগী পরিচিত কুখ্যাত ইয়াবা কারবারী আব্দুস সালাম রুবেল। তাকে দিয়েই তথ্য সংগ্রহের কাজ করাতেন তিনি। প্রথম আলোর মতো পত্রিকায় সংবাদ ছাপিয়ে নিরীহ মানুষদের ব্ল্যাক মেইল করে ফাঁসানো ও ভয় দেখিয়ে অর্থ আদায়ের কাজ করে আসছিলো অরূপ রায়ের নিয়োগ দেয়া এই রুবেল।
ইয়াবার ডিলার রুবেলের সাথে অরূপ রায়ের সখ্যতা আর ওঠাবসাকে কেন্দ্র করে অরূপ রায় সাভারে বিতর্কিত। তার নৈতিক স্খলন নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে সাভারে।
সূত্রমতে,সাভারে একটি মার্কেটের দারোয়ান থেকে যুবদল ক্যাডার হয়ে অরূপ রায়ের সহযোগী হিসেবে নাম লেখানো কুখ্যাত ইয়াবার সম্রাট আব্দুস সালাম রুবেলকে চাঁদাবাজীর মামলায় গ্রেপ্তার করে পুলিশ। সেই মামলায় জামিন লাভের পর রুবেলকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানানো এবং রুবেলের ইযাবা সেবনের ছবিও ভাইরাল হয়ে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে।
এত কিছুর পর-ও থেমে নেই অরূপ রায়ের তৎপরতা। সর্বশেষ কথিত মাদক ব্যবসায়ি তকমা দিয়ে তপন পালের সাথে অরূপ রায়ের ফাঁস হওয়া টেলিফোন আলাপেও অরূপ রায়ের বিরুদ্ধে ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে এলাকাজুড়ে।
স্থানীয়রা বলছেন,অরূপ রায়ের হাতে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষরাও নিরাপদ নন। নানাভাবেই হয়রানী ও নাজেহালের শিকার হচ্ছেন তারা।
অরূপ রায়ের প্রতিবেশি ল্যাবএইড হাসপাতালের সিনিয়র কার্ডিওলজিস্ট ডা. বরেন চক্রবর্তীর ছোটভাই তাপস চক্রবর্তী বাংলা ইনসাইডারকে জানান, অরূপ রায় নিজে একজন অসৎ সাংবাদিক।বলতে পারেন মূর্ত্তিমান আতংক। তার নিজের ছেলে স্বস্তি রায়-ও মাদকসেবি। দীর্ঘদিন তাকে রিহ্যাবে দিয়েও ভালো করানো যায়নি।আর ভালো হবেই বা কেন? যার বাবার সাথে মাদক ব্যবসায়িদের সখ্যতা, তার ছেলে যে মাদকাসক্ত হবে সেটাই তো স্বাভাবিক।
প্রথম আলোর মতো পত্রিকায় সে কি করে সাংবাদিকতা করে সেই প্রশ্ন-ও তোলেন তিনি। দাবী তোলেন অরূপ রায়ের কর্মকান্ড নিয়ে গোপন অনুসন্ধানের।
সাভার প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মিঠুন সরকার বাংলা ইনসাইডারকে জানান,অরূপ রায় আমার দাম্পত্য জীবনকে ধ্বংস করে দিয়েছেন। আমার স্ত্রীকে ভুলভাল বুঝিয়ে আমার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করিয়েছেন। চাকুরিচ্যুত করেছেন। সামাজিক ভাবে সন্মান নষ্ট করেছেন। যদিও পিবিআইকে তদন্তে তার কিছুই প্রমান হয়নি। কিন্তু আমার যা হবার তাই হয়ে গেছে।
ঢাকা জেলা হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি প্রদীপ দাস বাংলা ইনসাইডারকে বলেন,অরূপ রায় একজন বাজে সাংবাদিক। আমাদের কমিউনিটিতে পরিত্যাজ্য। অরূপ রায়ের রোষানলের শিকার হয়ে হয়রানী ও নাজেহালের শিকার হয়েছেন বলেও জানান তিনি।সর্বশেষ এক ব্যক্তিকে মাদক ব্যবসায়ি হিসেবে ভয় দেখিয়ে অরূপ রায়ের ফাঁস হওয়া টেলিফোন আলাপের বিষয়টি তুলে ধরে তিনি বলেন, আমি পুরো অডিও শুনেছি। কি করে প্রথম আলোর মতো একজন সাংবাদিক এভাবে কথা বলে? বাপরে বাপ কি হুংকার! নিশ্চয়ই পূর্বের যোগাযোগ ছিলো। লেনদেনে ব্যঘাত ঘটায় সম্ভবত তাকে মাদক ব্যবসায়ি বানিয়ে ভয় ভীতি দেখাচ্ছিলেন অরূপ রায়।কি সাংঘাতিক!
আমাদের প্রশ্ন প্রথম আলোর কি প্রশাসন বলতে কিছু নেই। এগুলোর তো বিহিত হওয়া দরকার। প্রথম আলোর সাংবাদিক হয়ে যদি মানুষকে মাদকের মামলায় ফাঁসানোর ভয় দেখায় তাহলে মানুষ যাবে কোথায়? – প্রশ্ন তোলেন প্রদীপ দাস।
ফাঁস হওয়া ওই টেলিফোন আলাপে অরূপ রায়কে বলতে শোনা যায়, ‘এ্যাই তোরে আইজকা পুলিশ দিয়া ধরাইয়া দিমু। তুই আমার কথা রেকর্ড করে কি করবি?আমি যা যা কইছি তুই সব মামুনরে কইসছ। তুই মনে করছোস নিজেরে খুব শেয়ানা! খাড়া আমি ওসিরে ফোন দিতাছি। আমি বকাবাজী করছি, তুই বলে সেই কথা রেকর্ড করে মামুনকে দিছোস।এ্যাই তুই যে মাদক ব্যবসা করোস। হিরোইন ইয়াবা বেচস।কিছু কই না দেইখ্যা মনে করোস আমি জানি না।আজ রাইতেই তোর নামে মামলা করামু। পুলিশ দিয়া তোরে ধরামু। তারপর আমি ভাত খামু........”
এ বিষয়ে বক্তব্য জানান জন্য ফোন করা হলে বাংলা ইনসাইডারের পরিচয় পেয়ে ফোন কেটে দেন অরূপ রায়।
আরো পড়ুন: কেঁচো খুঁড়তে সাপ; ভুয়া পরোয়ানা কাণ্ডে প্রথম আলোর প্রতিবেদক অরূপ রায়!
মন্তব্য করুন
পিবিআই প্রধান বনজ কুমার মজুমদার হ্যালো পিওর গোল্ড
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
পবিত্র মাহে রমজানের আগে আবারও বাড়লো চিনির দাম। কেজিতে ২০ টাকা বাড়িয়ে প্রতিকেজি সরকারি মিলের চিনির সর্বোচ্চ খুচরা দাম ১৬০ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন (বিএসএফআইসি)।
বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) এক বিজ্ঞপ্তিতে চিনি ও খাদ্য শিল্প মন্ত্রণালয় জানায়, চিনির এ দাম অবিলম্বে কার্যকর হবে।
এতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক ও দেশীয় চিনির বাজার মূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিএসএফআইসি কর্তৃক উৎপাদিত চিনির বিক্রয়মূল্য পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। বাজারে রোজা উপলক্ষ্যে চিনির বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন।
এখন থেকে করপোরেশনের ৫০ কেজি বস্তাজাত চিনির মিলগেট বিক্রয়মূল্য ১৫০ টাকা (এক কেজি) ও ডিলার পর্যায়ে বিক্রয়মূল্য ১৫৭ টাকা (এক কেজি) নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া করপোরেশনের ১ কেজি প্যাকেটজাত চিনির মিলগেট বা করপোরেট সুপারশপ বিক্রয়মূল্য ১৫৫ টাকা ও বিভিন্ন সুপারশপ, চিনি শিল্প ভবনের বেজমেন্টে ও বাজারে সর্বোচ্চ খুচরা বিক্রয়মূল্য ১৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বাজারে সরকারি চিনির নামে মোড়কজাত করে চড়া দামে বিক্রি করছে কিছু প্রতিষ্ঠান। সবশেষ কেজিপ্রতি ১৪০ টাকা চিনির মূল্য নির্ধারণ করে সংস্থাটি।
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশের জন্য ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ কিনছে ভারত। এই খবরে দেশের বাজারে ব্যাপক দরপতন শুরু হয়েছে। সরবরাহ বাড়তে থাকায় খুচরা বাজারে পেঁয়াজের দাম প্রতি কেজিতে অন্তত ৩০ টাকা কমেছে। অথচ রোজা শুরুর আগেও পেঁয়াজের দাম বাড়ছিল। বাজার নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে সরকার তখন ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করার বিশেষ উদ্যোগও নিয়েছিল।