মন্তব্য করুন
নির্বাচন কমিশনের চুক্তিবদ্ধ ডাটা এন্ট্রি
অপারেটরদের সহযোগিতায় এনআইডি কার্ড বানিয়ে নিচ্ছে রোহিঙ্গারা। মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে
তাদের এনআইডি কার্ড তৈরি করে দেওয়ার জন্য চুক্তিবদ্ধ হচ্ছে একটি চক্র। এমতবস্থায় কক্সবাজার
জেলায় কত রোহিঙ্গাকে ভোটার করা হয়েছে তার তালিকা চেয়েছেন হাইকোর্ট।
বুধবার (২৪ এপ্রিল) বিচারপতি নাইমা
হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আগামী ৬ জুনের মধ্যে কক্সবাজারের জেলা
প্রশাসক, নির্বাচন কমিশনসহ তিনজনকে এ তালিকা আদালতে দাখিল করতে বলা হয়েছে। একইসঙ্গে
কক্সবাজারের ঈদগাহ ইউনিয়নের ৩৮ রোহিঙ্গাকে ভোটার তালিকা থেকে বাদ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন
আদালত।
এর আগে গতকাল ২৩ এপ্রিল স্থানীয় ভোটার
মো. হামিদুর রহমানের পক্ষে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া একটি
রিট দায়ের করেন। রিটে মিয়ানমারের রাখাইন থেকে বাংলাদেশে পালিয়ে আসা কতজন রোহিঙ্গা কক্সবাজারে
নাগরিকত্ব পেয়ে ভোটার হয়েছেন তা খুঁজে বের করতে উচ্চপর্যায়ের অনুসন্ধান কমিটি করতে
সরকারের সংশ্লিষ্টাদের প্রতি নির্দেশনা চাওয়া হয়।
রিটকারী আইনজীবী বলেন, কক্সবাজার সদর
উপজেলার ঈদগাঁও ইউনিয়নের ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়ে বাংলাদেশের জাতীয় পরিচয়পত্র
(এনআইডি) নিয়েছেন ৪০ রোহিঙ্গা। তাদের তালিকা যুক্ত করে রিট আবেদন করা হয়েছে। এরআগে
একই ইউনিয়নে কয়েকশ (সাড়ে তিনশ) রোহিঙ্গা নাগরিক হয়েছেন বলে অভিযোগ ওঠে।
মন্তব্য করুন
আপিল বিভাগের দুই বিচারপতির বিরুদ্ধে
সংবাদ সম্মেলন ও মিছিল সমাবেশ করার ঘটনায় বিএনপির সাত শীর্ষ আইনজীবী নেতার বিরুদ্ধে
আদালত অবমাননার আবেদনের আদেশ পিছিয়ে আগামী ১২ জুন দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন আদালত।
বুধবার (২৪ এপ্রিল) বিএনপির আইনজীবীদের
আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ এই
আদেশ দেন।
আদালত অবমাননার আসামি সিনিয়র আইনজীবী
এ জে মোহাম্মদ আলী, ফাহিমা নাসরিন মুন্নী চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে থাকায় আপিল বিভাগ
আদেশের দিন পিছিয়ে দেন।
এর আগে মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) আদেশের
জন্য বুধবার (২৪ এপ্রিল) দিন ধার্য করেছিলেন আদালত।
গত ১৫ জানুয়ারি আপিল বিভাগের দুই বিচারপতির
বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন ও মিছিল সমাবেশ করার ঘটনায় তলবে আপিল বিভাগে হাজির হয়েছিলেন
বিএনপির সাত শীর্ষ আইনজীবী নেতা।
এই ৭ শীর্ষ আইনজীবী নেতা হলেন…
১। জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের মহাসচিব
ও বিএনপির আইনবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল।
২। জাতীয়তবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি
সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এ জে মোহাম্মদ আলী।
৩। বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট
ফাহিমা নাসরিন মুন্নি।
৪। জাতীয়তবাদী আইনজীবী ফোরাম সুপ্রিম
কোর্ট শাখার সভাপতি অ্যাডভোকেট আব্দুল জব্বার ভূঁইয়া।
৫। সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সম্পাদক
ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল।
৬। সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সহ-সম্পাদক
অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান খান।
৭। জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সুপ্রিম
কোর্ট শাখার সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট গাজী কামরুল ইসলাম সজল।
সেদিন তাদের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার
আবেদনের শুনানির জন্য আজকের নির্ধারণ করা হয়। প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন
আপিল বিভাগ শুনানির জন্য এ দিন ধার্য করেন।
গত ১৫ নভেম্বর আপিল বিভাগের দুই বিচারপতির
বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন ও মিছিল সমাবেশ করায় তার ব্যাখ্যা দিতে বিএনপির সাত শীর্ষ আইনজীবী
নেতাকে তলব করেন আপিল বিভাগ। ১৫ জানুয়ারি তাদের আদালতে হাজির হতে বলা হয়। একইসঙ্গে
তাদেরকে সুপ্রিম কোর্টসহ সব আদালত অঙ্গনে কোনো ধরনের মিছিল সমাবেশ না করার বিষয়ে হাইকোর্টের
রায় কঠোরভাবে অনুসরণ করতে বলা হয়।
সেদিন আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি
করেন অ্যাডভোকেট নাহিদ সুলতানা যুথি। ২০০৫ সালে বিচারপতি আব্দুল মতিন ও বিচারপতি এ
এফ এম আব্দুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে আইনজীবীদের মিছিল সমাবেশ
না করার নির্দেশ দিয়েছিলেন। এই রায় কঠোরভাবে আপিল বিভাগ আইনজীবীদের মেনে চলতে নির্দেশ
দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন আইনজীবী নাহিদ সুলতানা যুথি।
গত ৩০ আগস্ট সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণসহ
দেশের সব আদালতে কোনো ধরনের মিছিল-সমাবেশ না করার বিষয়ে হাইকোর্টের রায় কঠোরভাবে অনুসরণের
জন্য আইনজীবীদের নির্দেশ দেন আপিল বিভাগ। একইসঙ্গে জাতীয়তবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি
সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এ জে মোহাম্মদ আলীসহ বিএনপির সাত আইনজীবী নেতার বিরুদ্ধে আদালত
অবমাননার আবেদনের শুনানির জন্য ১৯ অক্টোবর দিন ঠিক করেন আদালত।
গত ২৯ আগস্ট আপিল বিভাগের দুই বিচারপতির
বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন ও মিছিল সমাবেশ করায় বিএনপির সাত আইনজীবী নেতার বিরুদ্ধে আদালত
অবমাননার আবেদন দায়ের করা হয়। আইনজীবী নাজমুল হুদার পক্ষে অ্যাডভোকেট নাহিদ সুলতানা
যুথি এ আবেদন দায়ের করেন।
১৫ আগস্টের শোক দিবসের আলোচনা সভায়
‘বিচারপতিরা শপথবদ্ধ রাজনীতিবিদ’ উল্লেখ করে বক্তব্য দেওয়ায় আপিল বিভাগের দুইজন বিচারপতির
বিরুদ্ধে একাধিকবার সংবাদ সম্মেলন করে আসছে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম। এছাড়া ওই দুজন
বিচারপতিকে বিচারকাজ থেকে বিরত রাখতে কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়ে।
শোক দিবসের আলোচনা সভায় ‘বিচারপতি শপথবদ্ধ
রাজনীতিবিদ’ উল্লেখ করে বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম বলেন, ‘এ সংবিধান হলো আমাদের সর্বোচ্চ
রাজনৈতিক দলিল। বঙ্গবন্ধুর যে রাষ্ট্র-দর্শন, রাজনৈতিক দর্শন, সামাজিক দর্শন-সব দর্শনের
প্রতিফলন ঘটেছে এই সংবিধানে।’
অনুষ্ঠানে বিচারপতি আবু জাফর সিদ্দিকী
বলেন, সারা বিশ্বে নির্বাচন হয় কেউ তাকিয়েও দেখে না, নির্বাচন ঘিরে সব নজর বাংলাদেশের
দিকে কেন?
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদের দুর্নীতি অুনসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে
রিট দায়ের করা হয়েছে।
সোমবার (২২ এপ্রিল) সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সালা উদ্দিন রিগ্যান
হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এ রিটটি দায়ের করেন। বিচারপতি নজরুল ইসলাম তালুকদারের হাইকোর্ট
বেঞ্চে এটির শুনানি অনুষ্ঠিত হবে।
এ বিষয়ে দুদক আইনজীবী খুরশীদ আলম খান বলছেন, তারা রিটের একটি কপি
হাতে পেয়েছেন। সেখানে বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে ওঠা দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধান করতে
নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে। রিটে বিবাদী করা হয়েছে দুদক চেয়ারম্যান, সচিবসহ চারজনকে বিবাদী
করা হয়েছে।
এর আগে, বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অনুসন্ধানে দুর্নীতি
দমন কমিশনে (দুদক) চিঠি দেন ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন।
চিঠিতে বলা হয়, বাংলাদেশ পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক
বেনজীর আহমেদ ৩৪ বছর ৭ মাস চাকরি করে গত ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২২ সালে অবসরে যান। অবসর গ্রহণের
পর দেখা যায়, বেনজীর আহমেদ তার স্ত্রী ও কন্যাদের নামে বিপুল পরিমাণ সম্পত্তি অর্জন
করেছেন যা তার আয়ের তুলনায় অসম।
গত ৩১ মার্চ দৈনিক কালের কণ্ঠে “ঢাকায় বেনজীরের জন্ম আলাদীনের
চেরাগ” শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাবেক মহাপরিদর্শক তার স্ত্রী জিশান মির্জা
এবং দুই মেয়ে ফারহিন রিশতা বিনতে বেনজীর ও তাহসিন রাইসা বিনতে বেনজীরের নামে বিপুল
পরিমাণ সম্পদ অর্জন করেছেন।
বেনজীর আহমেদ তার পদের অপব্যবহার করে তার আয়ের তুলনায় প্রতিবেদনে
উল্লিখিত সম্পত্তিগুলি অধিগ্রহণ করেছেন বলে বিশ্বাস করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে বলে চিঠিতে
জানান ব্যারিস্টার সুমন।
এমন পরিস্থিতিতে, বাংলাদেশ পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক
বেনজীর আহমেদ, স্ত্রী, বড় মেয়ে এবং ছোট মেয়ের বিরুদ্ধে বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদ সংগ্রহের
জন্য তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য দুদককে অনুরোধ করেন তিনি।
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি দৈনিক কালের কণ্ঠে “ঢাকায় বেনজীরের জন্ম আলাদীনের
চেরাগ” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদে বলা হয়, পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ও র্যাবের
সাবেক মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদের বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদের খোঁজ মিলেছে। এরপর থেকেই
বেশ আলোচনায় পুলিশের সাবেক এই আইজিপি।
জাতীয় ওই দৈনিকে ‘বেনজীরের ঘরে আলাদীনের চেরাগ’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন
প্রকাশ করে, যেখানে তার নানা অর্থ সম্পদের বিবরণ তুলে ধরা হয়। বেনজীরের বিপুল সম্পদের
মধ্যে রয়েছে, গোপালগঞ্জের সাহাপুর ইউনিয়নে সাভানা ইকো রিসোর্ট নামের এক অভিজাত ও দৃষ্টিনন্দন
পর্যটনকেন্দ্র। এছাড়াও তার স্ত্রী ও দুই মেয়ের নামে দেশের বিভিন্ন এলাকায় অন্তত ছয়টি
কোম্পানির খোঁজ পাওয়া গেছে। পাঁচটি প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের পরিমাণ ৫০০ কোটি টাকার
বেশি হতে পারে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ঢাকার অভিজাত এলাকাগুলোতে বেনজীর আহমেদের
দামি ফ্ল্যাট, বাড়ি আর ঢাকার পাশে বিঘার পর বিঘা জমি রয়েছে। দুই মেয়ের নামে বেস্ট হোল্ডিংস
ও পাঁচতারা হোটেল লা মেরিডিয়ানের রয়েছে দুই লাখ শেয়ার। পূর্বাচলে রয়েছে ৪০ কাঠার সুবিশাল
জায়গাজুড়ে ডুপ্লেক্স বাড়ি, যার আনুমানিক মূল্য কমপক্ষে ৪৫ কোটি টাকা। একই এলাকায় আছে
২২ কোটি টাকা মূল্যের আরও ১০ বিঘা জমি।
অথচ গত ৩৪ বছর সাত মাসের দীর্ঘ চাকরিজীবনে বেনজীর আহমেদ বেতন-ভাতা
বাবদ মোট আয় এক কোটি ৮৪ লাখ ৮৯ হাজার ২০০ টাকার মতো হওয়ার কথা।
মন্তব্য করুন
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দায়ের করা হত্যা ও রাষ্ট্রদ্রোহের
মামলাসহ ১১ মামলার শুনানির জন্য আগামী ২৯ জুলাই দিন ধার্য করেছে আদালত।
সোমবার (২২ এপ্রিল) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল
হোসেন এ দিন ধার্য করেন। সংশ্লিষ্ট আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটরই তাপস কুমার
পাল বিষয়টি জানিয়েছেন।
এদিন মামলাগুলো শুনানির জন্য ধার্য ছিল। হাইকোর্ট খালেদা জিয়ার
পক্ষে অধিকাংশ মামলার কার্যক্রম স্থগিত করেছে। এজন্য শুনানি পেছানোর আবেদন করেন খালেদা
জিয়ার আইনজীবী। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত নতুন এ দিন ধার্য করেন।
মামলাগুলোর মধ্যে রয়েছে রাজধানীর দারুস সালাম থানায় করা নাশকতার
আটটি, যাত্রাবাড়ী থানার দুটি ও রাষ্ট্রদ্রোহের একটি মামলা। সব মামলার কার্যক্রম খালেদা
জিয়ার পক্ষে স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট।
১১ মামলার মধ্যে যাত্রাবাড়ী থানার একটি হত্যা মামলায় অভিযোগপত্র
গ্রহণের বিষয়ে শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিল। অপর ১০ মামলায় অভিযোগ গঠন শুনানির দিন ধার্য
ছিল।
মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের সংখ্যা নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্যে করার অভিযোগে
২০১৬ সালের ২৫ জানুয়ারি আদালতে রাষ্ট্রদ্রোহের মামলাটি দায়ের করা হয়। এদিকে ২০১৫ সালের
২৩ জানুয়ারি রাতে যাত্রাবাড়ীর কাঠেরপুল এলাকায় গ্লোরি পরিবহনের যাত্রীবাহী একটি বাসে
পেট্রল বোমা হামলা হয়।
এতে বাসের ২৯ যাত্রী দগ্ধ ও একজন চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। ওই ঘটনায় পরের দিন ২৪ জানুয়ারি খালেদা জিয়াকে হুকুমের আসামি করে যাত্রাবাড়ী থানায় মামলা হয়। এছাড়া ২০১৫ সালে দারুস সালাম থানা এলাকায় নাশকতার অভিযোগে আটটি মামলা দায়ের করা হয়। এই আট মামলায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে আসামি করা হয়।
মন্তব্য করুন