টেক ইনসাইড

চ্যাটজিপিটির প্রতিদ্বন্দ্বী বাজারে আনলো গুগল

প্রকাশ: ০৩:৫২ পিএম, ২২ মার্চ, ২০২৩


Thumbnail

পূর্ব ঘোষণা অনুসারে গুগল তাদের এআই চ্যাটবট বার্ড পরীক্ষামূলকভাবে অবমুক্ত করেছে। প্রাথমিকভাবে চ্যাটবটটি যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের গ্রাহকদের জন্য অবমুক্ত করা হয়েছে। যা চ্যাটজিপিটির প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবেই বাজারে আসছে।

ইতোমধ্যে এই দুই দেশের গ্রাহকদের বার্ড ব্যবহারের আহ্বান জানিয়েছে গুগল।

বার্ড, চ্যাটজিপিটির বা সমমান কয়েকটি চ্যাটবট হচ্ছে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স অ্যাপ যেটি মানুষের আদেশের ভিত্তিতে কবিতা, গল্প বা কম্পিউটার কোড লিখে দিতে পারে। টেক দুনিয়ায় আইফোনের পর সবচেয়ে বড় আলোড়ন তৈরি করেছে এই এআই চ্যাটবট।

মঙ্গলবার গুগলের সিইও সুন্দর পিচাই বলেছেন, গুগলের প্রায় ৮০ হাজার কর্মী পরীক্ষা করার পর বার্ড বাজারে অবমুক্ত করা হয়েছে। তবে এটি আপাতত যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের সাধারণ মানুষের জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছে। যা সারাবিশ্বের অবমুক্ত করার প্রথম ধাপ।

এক মেমোতে পিচাই আরও বলেন, মানুষ যখন বার্ড ব্যবহার করতে শুরু করবে, তখন এর সক্ষমতা দেখে রীতিমত চমকে যাবে।

পিচাই আরও বলেন, আমরা ব্যবহারকারীদের মতামত আশা করছি। সে অনুসারে প্রয়োজনে টেকনোলজি আরও উন্নতি করা হবে।

গুগলের ভাইস প্রেসিডেন্ট সিসি সিয়াও এবং এলি কলিন্স বলেন, বার্ড নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে গিয়ে আমরা অনেক কিছু শিখছি। তবে সাধারণ মানুষের ফিডব্যাক নিয়ে প্রয়োজনে সেবার মান আরও উন্নত করা হবে।

এদিকে ওপেন এআইয়ের চ্যাটজিপিটি কয়েক মাস আগে বাজারে আসে। এসে পুরো বিশ্বে দ্রুতই জনপ্রিয়তা পায়। সম্প্রতি প্রতিষ্ঠানটি তাদের সর্বশেষ ভার্সন জিপিটি ৪ বাজারে আনার ঘোষণা দিয়েছে।



মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

পানিতে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে দুর্ঘটনা রোধে হটলাইন নম্বর চালু

প্রকাশ: ০৮:৪৫ এএম, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

কয়েক ঘণ্টার প্রবল বৃষ্টিতে রাজধানীর বিভিন্ন রাস্তায় জমে থাকা পানিতে বৈদ্যুতিক লাইন ছিঁড়ে থাকলে অথবা যে কোনো দুর্ঘটনা রোধে হটলাইন নম্বর চালু করেছে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়।

বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাত ১টা ৫৫ মিনিটের দিকে মন্ত্রণালয়ের ভেরিফাইড ফেসবুক পেইজে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বলা হয়েছে, রাস্তায় জমে থাকা পানিতে বৈদ্যুতিক লাইন ছিঁড়ে থাকলে বা কোনো দুর্ঘটনার আশংকা থাকলে হটলাইন ১৬৯৯৯ নম্বরে কল করে জানান।

এর আগে, মিরপুরে বিদ্যুতায়িত হয়ে একই পরিবারের তিন জনসহ মোট চার জন নিহত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। বৃহস্পতিবার রাতে মিরপুর মডেল থানার সিরাজিয়া ইসলামিয়া মাদ্রাসা হাজী রোড ঝিলপাড় বস্তির বিপরীত পাশে রাস্তার ওপর এ ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, প্রবল বৃষ্টিতে ওই এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। তখন বজ্রপাত হলে পানিতে পরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পাঁচ জন গুরুতর আহত হন। আহতদের আশঙ্কাজনক অবস্থায় স্থানীয়রা উদ্ধার করে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে পাঠালে চার জন মারা যান।

নিহতরা হলেন- মো. মিজান (৩০), তার স্ত্রী  মুক্তা বেগম (২৫), মেয়ে লিমা (০৭) এবং তাদের উদ্ধার করতে যাওয়া মোহাম্মদ অনিক (২০)। মিজানের আরেক ছেলে হোসাইন (০৭ মাস) বর্তমানে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।

মিরপুরের ঢাকা কমার্স কলেজ এলাকার রাস্তার পাশের বৈদ্যুতিক তার ছিঁড়ে এ ঘটনা ঘটে বলে জানা গেছে।

ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার এরশাদ বলেন, আজ রাত প্রায় সাড়ে ১০টার দিকে খবর আসে ঢাকা কমার্স কলেজ এলাকায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে চার জন নিহত হয়েছেন। ঘটনাস্থল থেকে তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।


বিদ্যুৎস্পৃষ্ট   দুর্ঘটনা   হটলাইন  


মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

সময় থাকতে দাবানল শনাক্ত করার অভিনব প্রযুক্তি

প্রকাশ: ১০:১১ এএম, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

চলতি বছর অন্য যেকোন সময়ের চেয়ে অনেক বেশি এবং ভয়াবহ দাবানল দেখেছে বিশ্ব। এতে লাখ লাখ হেক্টর জঙ্গল ধ্বংস হয়েছে। প্রতিবছর দাবানলে প্রায় ৮০০ কোটি টন কার্বন-ডাই-অক্সাইড নির্গমনও ঘটে, যা বিশ্বব্যাপী সিওটু নির্গমনের প্রায় ২০ শতাংশের সমান। দাবানলের কারণে পরিবেশ বিপর্যয়ের পাশাপাশি বিপুল অর্থনৈতিক ক্ষতিও হয়। আধুনিক প্রযুক্তি কাজে লাগিয়ে এমন বিপর্যয় এড়ানোর লক্ষ্যে কাজ করছে একদল মানুষ।

ড্রিয়াড নেটওয়ার্ক্সের কর্ণধার কার্স্টেন ব্রিংকশুল্টে, বলেন, ‘‘২০১৮ সালে আমি প্রথমবার টেলিভিশনের পর্দা, সংবাদমাধ্যমে অ্যামাজন অঞ্চল, অস্ট্রেলিয়ার বিশাল দাবানল দেখেছিলাম। ফ্রাইডেস ফর ফিউচার আন্দোলন পথে নেমেছিল, আমার নিজের মেয়েও তাতে শামিল হয়েছিল। সেই প্রাথমিক ধাক্কা খেয়ে মনে হয়েছিল, আমাকে কিছু একটা করতেই হবে।”

যেমন ভাবনা, তেমন কাজ। বিজ্ঞানী, সফ্টওয়্যার ও কম্পিউটার বিশেষজ্ঞদের এক টিম গড়ে তুলে তিনি যতটা আগে সম্ভব দাবানল শনাক্ত করার লক্ষ্যে নতুন এক সিস্টেম সৃষ্টি করেন। গন্ধ টের পায় এমন বিশেষ সেন্সর আলট্রা আর্লি ডিটেকশন সম্ভব করে। এক অর্থে সেগুলো অত্যন্ত উন্নত যান্ত্রিক নাক।

কৃষিবিজ্ঞানী হিসেবে ইয়ুর্গেন ম্যুলার অনেক বছর ধরে একই ধরনের সিস্টেম নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছেন। এক পরীক্ষামূলক জঙ্গলে তিনি নতুন সেন্সরের কার্যকারিতা পরীক্ষা করছেন। তিন মিটার উচ্চতায় দক্ষিণ দিকে মুখ করে সৌরশক্তিচালিত সেন্সর বসানো আছে। অত্যন্ত কম আলো থাকলেও সেটি কাজ করে। ছায়ায় ঢাকা জঙ্গলে সেটা খুব জরুরি। কন্ডেন্সরের সাহায্যে সেই ‘ইন্টেলিজেন্ট নোজ’ এমনকি রাতে ও বৃষ্টির সময়েও কাজ করে। কিন্তু ক্ষুদ্র সবুজ বস্তুটি ঠিক কীসের গন্ধ পায়?

ফরেস্ট ইকোলজিস্ট ড. ইয়ুর্গেন ম্যুলার বিষয়টি ব্যাখ্যা করে বলেন, ‘‘বাতাসে নানা ধরনের উপাদান রয়েছে৷ কার্বন-ডাই-অক্সাইড, কার্বন মোনোক্সাইড, নাইট্রোজেন অক্সাইড, সালফেট এবং নোবেল গ্যাস। সেন্সর সে সব পরিমাপ করে। যে মুহূর্তে বাতাস থেকে অক্সিজেন শুষে নেওয়া হয়, সঙ্গে সঙ্গে গ্যাসের মিশ্রণও স্বাভাবিকভাবে বদলে যায়। পাঁচ মিনিটেরও কম সময়ে নির্দিষ্ট অবস্থান জানিয়ে দেয়। এই প্রণালী আদর্শভাবে কাজে লাগাতে হলে জঙ্গলজুড়ে একশ’ মিটার দূরত্বে একটি করে সেন্সর বসাতে হবে।

নিজস্ব উদ্যোগে তৈরি এক নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ক্লাউড সার্ভারে তথ্য পাঠানো হয়। কাগজে কলমে সেই প্রযুক্তি ‘ইন্টারনেট অব থিংস’ নামে পরিচিত হলেও কার্স্টেন ব্রিংকশুল্টে ভালোবেসে সেটির নাম রেখেছেন ‘ইন্টারনেট অব ট্রিস’৷ কার্স্টেন ব্রিংকশুল্টে মনে করিয়ে দেন, ‘‘বিশ্বের বড় জঙ্গলগুলোতে সাধারণত টেলিকম কোম্পানিগুলোর কোনো টাওয়ার থাকে না। অর্থাৎ ইন্টারনেটের উপর নির্ভরশীল কোনো প্রযুক্তি সেখানে প্রয়োগের অর্থ নেই। আমাদের নিজেদের যোগাযোগের অবকাঠামোর প্রয়োজন। সেটি আবার সৌরশক্তিচালিত হতে হবে। তাছাড়া বড় এলাকাজুড়ে সেটা কার্যকর হতে হবে। এই মেশ-গেটওয়ের মাধ্যমে আমরা ঠিক সেটাই সম্ভব করেছি। এর মাধ্যমে আমরা জঙ্গলের মধ্যে দুই কিলোমিটার রেঞ্জে যোগাযোগের ব্যবস্থা করেছি। এবার ধাপে ধাপে জঙ্গলের আরো গভীরে প্রবেশ করবো।

ছোট ও বুদ্ধিমান যান্ত্রিক নাক লোকবল ছাড়াই অনেক কাজ করতে পারে। কাজও বেশ দ্রুত করে৷ ড. ইয়ুর্গেন ম্যুলার বলেন, “কনট্রোল রুমে সহকর্মীরা এই গন্ধ চিনতে পারেননি। আমি পরীক্ষা চালালে কনট্রোল রুমে জানিয়ে দিই। তারপর কিছুটা ধূর্ত হয়ে প্রশ্ন করি, তোমরা কি আগুন দেখেছো? দেখোনি? অর্থাৎ অপটিকাল সিস্টেম তখনই ধোঁয়া চিন্তে পারে, যখন সেই ধোঁয়া গাছের মগডালের উপর উঠে যায়।”



মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

উন্মুক্ত হলো আইফোন ১৫, থাকছে ‘টাইপ সি’ চার্জার

প্রকাশ: ০৯:১৩ এএম, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

উন্মুক্ত হলো প্রযুক্তি জায়ান্ট অ্যাপলের ফ্ল্যাগশিপ পণ্য আইফোনের ১৫ সিরিজ। সেই সঙ্গে অবসান হলো আইফোন নিয়ে অনেক গুঞ্জনের।

মঙ্গলবার (১২ সেপ্টেম্বর) রাতে ক্যালিফোর্নিয়ায় অ্যাপলের সদর দপ্তরে আইফোন ১৫ সিরিজের পাশাপাশি, অ্যাপল ওয়াচ সিরিজ ৯, অ্যাপল ওয়াচ আল্ট্রা ২ উন্মোচন করা হয়।

অ্যাপল জানিয়েছে, আইফোনের নতুন মডেলগুলোতে বিশ্বজনীন টাইপ সি চার্জার ব্যবহার করা যাবে। দীর্ঘদিন ধরে আইফোনে টাইপ সি চার্জার যোগ করার দাবি করে আসছিলেন ব্যবহারকারীরা। অবশেষে আইফোন ১৫-তে সেই চার্জার যুক্ত করল অ্যাপল।

জানা গেছে, আইফোন ১৫ ও ১৫ প্লাস ফোন দুটির প্রধান ক্যামেরা ৪৮ মেগাপিক্সেলের। গত বছর আইফোন ১৪ প্রোর মডেলে যে হার্ডওয়্যার ব্যবহার করেছিল অ্যাপল, আইফোন ১৫ ও ১৫ প্লাস ফোন দুটিতে একই হার্ডওয়্যার ব্যবহার করা হয়েছে। শুধু ক্যামেরা অ্যাপে নতুন টেলিফটো অপশন ব্যবহার করা হয়েছে।

এই ফোন দুটি পিঙ্ক, ইয়েলো, গ্রিন, ব্লু এবং ব্ল্যাক কালারে বাজারে পাওয়া যাবে।

আইফোন ১৫ এর ১২৮ জিবি ভ্যারিয়েন্টের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৭৯৯ ডলার (১ ডলার সমান ১১০ টাকা)। আর আইফোন ১৫ প্লাস এর ১২৮ জিবি ভ্যারিয়েন্টের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৮৯৯ ডলার।

তবে সবচেয়ে বড় চমক নিয়ে এসেছে আইফোন ১৫ প্রো এবং আইফোন ১৫ প্রো ম্যাক্স। কারণ, অ্যাপল বলছে ফোন দুটিতে বিশ্বের সর্ব প্রথম ৩ ন্যানোমিটার চিপ ব্যবহার করা হয়েছে। সেই সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে নতুন এ১৭ প্রো চিপ।

১২৮ জিবি ভ্যারিয়েন্টের আইফোন ১৫ প্রো’র দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৯৯৯ ডলার। আর একই ভ্যারিয়েন্টের আইফোন ১৫ প্রো ম্যাক্স’র দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১১৯৯ ডলার।

১৫ সেপ্টেম্বর (শুক্রবার) থেকে নতুন ফোনগুলোর অর্ডার নেওয়া শুরু হবে এবং ২২ সেপ্টেম্বর থেকে বিশ্বের অন্তত ৪০টি দেশ ও অঞ্চলের ব্যবহারকারীরা এটি হাতে পাবেন।


আইফোন ১৫   টাইপ সি   চার্জার  


মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

এআই জগতে বিশ্বসেরার তালিকায় বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত রুম্মান

প্রকাশ: ০৪:২২ পিএম, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৩


Thumbnail এআই জগতে বিশ্বসেরার তালিকায় বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত রুম্মান।

আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ক্ষেত্রে অবদানের জন্য বিশ্বসেরা ১০০ জনের নাম ঘোষণা করেছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক প্রভাবশালী ম্যাগাজিন টাইম। এই তালিকায় স্থান পেয়েছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ড. রুম্মান চৌধুরী।

তিনি একজন ডেটা সায়েন্টিস্ট ও সোশ্যাল সায়েন্টিস্ট এবং অ্যালগরিদমিক নৈতিকতার ক্ষেত্রে কাজ করছেন তিনি।

৪৩ বছর বয়সী এই বাংলাদেশি আমেরিকান তার লিংকডইন বায়োতে ​​লিখেছেন, ‘গত ছয় বছর ধরে আমি নৈতিক, ব্যাখ্যাযোগ্য এবং স্বচ্ছ এআই-এর জন্য অত্যাধুনিক সামাজিক-প্রযুক্তিগত সমাধান তৈরির কাজ করছি।

ড. রুম্মান চৌধুরী হিউম্যান ইন্টেলিজেন্স-এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা এবং বর্তমানে সেখানে সিইও হিসেবে কর্মরত আছেন। এর আগে তিনি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম টুইটারের মেটা বা এমইটিএ (এমএল এথিকস, ট্রান্সপারেন্সি, অ্যান্ড অ্যাকাউন্টেবিলিটি) দলের পরিচালক ছিলেন।

মূলত সোশ্যাল মিডিয়ার এই প্ল্যাটফর্মে অ্যালগরিদমিক ক্ষতিগুলো চিহ্নিত ও প্রশমিত করতে ফলিত গবেষক এবং প্রকৌশলীদের একটি দলকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তিনি।

রুম্মান চৌধুরী ১৯৮০ সালে নিউইয়র্কের রকল্যান্ড কাউন্টিতে জন্মগ্রহণ করেন। ২০০৬ সালে কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএস এবং ২০১৪ সালে ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন তিনি। বাংলাদেশি-আমেরিকান এই নারী গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বিষয়ে কাজ করছেন।

টাইম ম্যাগাজিন বলছে, চলতি বছরের আগস্টের শুরুতে রুম্মান লাস ভেগাসে একটি ইভেন্টের সহ-সংগঠক হিসেবে কাজ করেছিলেন। ওই ইভেন্টে প্রায় চার হাজার হ্যাকার গুগলের ওপেনএআই এবং অ্যানথ্রোপিক থেকে চ্যাটবটগুলো ভাঙতে জড়ো হয়েছিল।

এছাড়া টাইম ম্যাগাজিনের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ক্ষেত্রে ১০০ জন প্রভাবশালী ব্যক্তির তালিকায় স্থান পেয়েছেন সংযুক্ত আরব আমিরাতে একজন মন্ত্রী। আমিরাতের ওই মন্ত্রীর নাম ওমর আল-ওলামা। ২০১৭ সালে তাকে সংযুক্ত আরব আমিরাতের এআই, ডিজিটাল অর্থনীতি এবং রিমোট ওয়ার্ক অ্যাপ্লিকেশনের প্রতিমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ করা হয়।

টাইমের এই তালিকায় স্থান পাওয়া অন্যান্য ব্যক্তিদের মধ্যে ইলেকট্রিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলার প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক, ওপেনএআই সিইও স্যাম অল্টম্যান এবং মার্কিন কংগ্রেসম্যান আনা এশুও রয়েছেন।


এআই   বিশ্বসেরা   তালিকা   বাংলাদেশি   বংশোদ্ভূত   রুম্মান  


মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

ঘরে ঢুকতেই ফোনে নেটওয়ার্ক থাকে না? সমাধান কি হতে পারে ?

প্রকাশ: ১১:৫৫ এএম, ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

সারাদিনের কর্মব্যস্ততা শেষে বাড়িতে এসে যদি দেখেন নিত্যদিনের গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ মোবাইল ফোনের নেটওয়ার্ক নেই তাহলে কেমন লাগবে। অথবা বাড়িতে বসে গুরুত্বপূর্ণ মেইল চেক করতে হবে, এমন সময় দেখলেন মোবাইল ডাটা কাজ করছে না তখন মেজাজ তো খারাপ হতেই পারে!

অনেকের বাড়িতেই নেটওয়ার্কের সমস্যা হয়। ছাদে উঠলে বা বাড়ির উঠানে বের হলেই আবার ঠিক হয়ে যায়। বার বার কাস্টমার কেয়ারে ফোন করেও কোনো লাভ হয় না। এমনকী সিম পাল্টেও কোনো লাভ কিছু হয়নি। আপনারও যদি এই একই সমস্যা হয়, তাহলে আজই সেই সমস্যার সমাধান পাবেন। যদি আপনি রুমে বা বাড়িতে ঢোকার সঙ্গে সঙ্গে নেটওয়ার্ক বন্ধ হয়ে যায়।

আপনি ভাবছেন হয়তো এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার কোনও উপায় নেই। আবার বুঝেও উঠতে পারছেন না, এমনটা কেন হচ্ছে। সেই সমস্যার কারণ আপনার বাড়িতেই লুকিয়ে আছে। তার সঙ্গে সিম বা ফোনের কোনও সম্পর্ক নেই।

কেন এমন হয়?
অনেক সময় ছোট জানালার কারণেও নেটওয়ার্কে সমস্যা দেখা দেয়, এমন পরিস্থিতিতে আপনার বাড়ির জানালায় কাচ ব্যবহার করা উচিত, যাতে আপনার ফোনে নেটওয়ার্ক থাকে এবং কোনো সমস্যা না হয়। যদি আপনার বাড়িতে একটি ফলস সিলিং থাকে। তবে সেটাও একটি বড় সমস্যা। এর কারণে মোবাইল নেটওয়ার্ক চলে যায়। ফলে বাড়িতে থাকার সময় আপনার ফোনে কল আসতে চায় না। এ সমস্যার কারণে আপনি ইন্টারনেটও ব্যবহার করতে পারেন না। যদি উঁচু কোনো অ্যাপার্টমেন্টে থাকেন, তাহলে খেয়াল করে দেখবেন এ সমস্যা বেশি দেখা দেয়। কারণ উঁচু জায়গায় নেটওয়ার্ক কাভারেজ তেমন ভালো পাওয়া যায় না।

সমস্যার সমাধান কী?
আপনি তো আর বাড়ি বদলে ফেলতে পারবেন না। তাই সমস্যার সমাধান খোঁজা ছাড়া আর কোনও উপায়ও নেই। যদি অত্যাধিক নেটওয়ার্কের সমস্যা থাকে, তাহলে আপনার বাড়ির ভেতরে একটি নেটওয়ার্ক বুস্টার ডিভাইস ব্যবহার করতে পারেন। এই ডিভাইস বাজারে সহজেই ১৫০০ টাকা থেকে ৪০০০ টাকায় পাওয়া যায়। এই ডিভাইসটি বিশেষ উপকারী। আপনি চাইলে অনলাইনেও কিনে নিতে পারেন। বাংলাদেশের ই-কমার্স সাইটগুলোতে পেয়ে যাবেন। এতে স্মার্টফোন থেকে শুরু করে যে কোনো ডিভাইসেই নেটওয়ার্ক সমস্যা হবে না।


দুর্বল নেটওয়ার্ক   সমাধান  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন